Logo
আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

এলপিজির দাম আবারও বাড়ল

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১৫৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ভোক্তাপর্যায়ে ১২ কেজি এলপিজি গ্যাসের দাম ২৩ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪০৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে দাম ছিল ১ হাজার ৩৮১ টাকা।

রোববার (৩ ডিসেম্বর) বিকেলে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) চেয়ারম্যান মো. নরুল আমিন এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন এ মূল্য ঘোষণা করেন। এসময় বিইআরসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে জানিয়ে বিইআরসি চেয়ারম্যান বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারদর অপরিবর্তিত থাকলেও ডলার ঊর্ধ্বমুখী হওয়ায় দাম বেড়েছে।

বাজারে নির্ধারিত মূল্যে এলপিজি পাওয়া যাচ্ছে এমন অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। বেশকিছু প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে সেসব বিক্রেতার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে, ভবিষ্যতেও নেওয়া হবে।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বেসরকারি এলপিজির রিটেইলার পয়েন্টে ভোক্তাপর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজিতে ১১৭ টাকা ২ পয়সা সমন্বয় করা হয়েছে। এছাড়া রেটিকুলেটেড পদ্ধতিতে তরল অবস্থায় সরবরাহকৃত বেসরকারি এলপিজির ভোক্তাপর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজিতে ১১৩ টাকা ২০ পয়সা সমন্বয় করা হয়েছে। আর ভোক্তাপর্যায়ে অটোগ্যাসের দাম মূসকসহ প্রতি লিটারে ৬৪ টাকা ৪৩ পয়সা সমন্বয় করা হয়েছে।

এর আগে, গত মাসে ভোক্তাপর্যায়ে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ৩৬৩ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৩৮১ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

এছাড়াও ভোক্তাপর্যায়ে বোতলজাতকৃত ৫.৫ কেজি এলপিজির দাম ৬৪৪ টাকা, ১২.৫ কেজি ১ হাজার ৪৬৩ টাকা, ১৫ কেজি ১ হাজার ৭৫৫ টাকা, ১৬ কেজি ১ হাজার ৮৭২ টাকা, ১৮ কেজি ২ হাজার ১০৭ টাকা, ২০ কেজি ২ হাজার ৩৪০ টাকা, ২২ কেজি ২ হাজার ৫৭৫ টাকা, ২৫ কেজি ২ হাজার ৯২৬ টাকা, ৩০ কেজি ৩ হাজার ৫৫১ টাকা, ৩৩ কেজি ৩ হাজার ৮৬২ টাকা, ৩৫ কেজি ৪ হাজার ৯৬ টাকা এবং ৪৫ কেজির বেতলজাতকৃত এলপিজির দাম ৫ হাজার ২৬৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।


আরও খবর



পাহাড়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারে আমলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১০৮জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান চেয়েছিলেন পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের মধ্যে সমপ্রীতির বন্ধন গড়ে তুলতে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সকল সংস্কৃতির মাঝে ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টির লক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, পাহাড়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারে আমলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাঙ্গামাটি কাপ্তাই উপজেলার সাপছড়ি এলাকার ওয়াগ্গা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ তঞ্চঙ্গ্যা কল্যাণ সংস্থা কর্তৃক আয়োজিত ৭ম মহাসম্মেলন ও ৬ষ্ঠ কেন্দ্রীয় কাউন্সিল-২০২৪ অনুষ্ঠানে  প্রধান অতিথির বক্তব্যে  প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি এসব কথা বলেন। 

তঞ্চঙ্গা সম্প্রদায় আয়োজিত অনুষ্ঠানের প্রশংসা করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, পাহাড়ের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে তঞ্চঙ্গ্যা সম্প্রদায় সবদিকেই অনেক দূর এগিয়েছে। আধুনিক সমাজেও তঞ্চঙ্গ্যা সম্প্রদায় তাদের কৃষ্টি, কালচার এবং ঐতিহ্য ধরে রেখেছে। এটি প্রশংসার দাবীদার।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি আরও বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য চট্টগ্রামের সংরক্ষিত আসন হতে রাঙ্গামাটির তঞ্চঙ্গা সম্প্রদায়ের জ্বরতী তঞ্চঙ্গাকে  সংসদ সদস্য হিসেবে পার্বত্যবাসীকে  উপহার দিয়েছেন। প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই উপহার পার্বত্য অঞ্চলে  বিভিন্ন সম্প্রদায়ের সহাবস্থানকে আরো গতিশীল করবে। প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর  স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নব নিযুক্ত সংসদ সদস্যের নেতৃত্বে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
 
এর আগে জাতীয় পতাকা উড্ডয়ন ও রঙীন বেলুন উড়িয়ে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি। 

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ তঞ্চঙ্গ্যা কল্যাণ সংস্থার আহ্বায়ক ও রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য দীপ্তিময় তালুকদার। সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ তঞ্চঙ্গ্যা কল্যাণ সংস্থার আহ্বায়ক কমিটির সদস্য নাজিব কুমার তঞ্চঙ্গ্যা। 

সম্মেলনের ১ম পর্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি জ্বরতী তঞ্চঙ্গ্যা, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী, খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের সদস্য খোকনেশ্বর ত্রিপুরা, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য অংসুই ছাইন চৌধুরী, কাপ্তাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: মফিজুল হক প্রমুখ। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ তঞ্চঙ্গ্যা কল্যাণ সংস্থার সদস্য সচিব উজ্জ্বল তঞ্চঙ্গ্যা।

সম্মেলন এর দ্বিতীয় পর্বে বাংলাদেশ তঞ্চঙ্গ্যা কল্যান সংস্থার শিল্পিদের পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া কেন্দ্রীয় কাউনসিলের মাধ্যমে নতুন কমিটি গঠন করা হয়।

আরও খবর



‘বিশ্ব কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য দিবস ২০২৪’ পালন করলো এনার্জিপ্যাক

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ১০১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের এবারের স্লোগান ‘পরিবর্তনশীল জলবায়ুতে নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর কাজের নিশ্চয়তা’র সাথে সঙ্গতি রেখে সম্প্রতি ‘বিশ্ব কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য দিবস ২০২৪’ পালন করে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি। 

এ উপলক্ষে গাজীপুওে এনার্জিপ্যাক ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক, খুলনার জি-গ্যাস এলপিজি মাদার প্ল্যান্ট ও রূপগঞ্জের জি-গ্যাস স্যাটেলাইট প্ল্যান্ট-১০১, অর্থাৎ এনার্জিপ্যাকের সকল কারখানায় বিশেষ ব্রিফিং, র‌্যালি সমাবেশ ও ফটো সেশনের আয়োজন করা হয়। এসব কার্যক্রমের মাধ্যমে ক্রমশ পরিবর্তনশীল জলবায়ুর মাঝেও নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর কর্মপরিবেশ নিশ্চিতে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন ঘটে। 

কর্মীদের নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য নিয়ে এনার্জিপ্যাক অত্যন্ত সচেতন। এমন প্রত্যয় দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে প্রতিষ্ঠানটি নিয়মিতভাবে স্বাস্থ্য-বিষয়ক ক্যাম্পেইনের আয়োজন করে থাকে, যেন কর্মীরা শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার পাশাপাশি নিজেদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা দেয়ার ক্ষেত্রে আন্তরিক হতে পারে। কর্মস্থলের ঝুঁকি কমিয়ে আনতে প্রতিষ্ঠানটির সকল কারখানায় নিরাপত্তার সর্বোচ্চ মানদ- নিশ্চিত করা হয়। 

এ বিষয়ে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হুমায়ূন রশিদ বলেন, “এনার্জিপ্যাক সবসময় নিরাপত্তা, কর্মীদের স্বাস্থ্য ও টেকসই পরিবেশের ওপর গুরুত্বারোপ করে। আমাদের সকল প্রচেষ্টাতেই এর প্রতিফলন লক্ষ্য করা যায়। এমনকি সামনের দিনেও আমরা সকল কর্মীর জন্য নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর কর্মপরিবেশের মতো মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ গ্রহণ করবো।”  


আরও খবর



টেকনো নিয়ে এলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সমৃদ্ধ স্মার্টফোন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ১৬৩জন দেখেছেন

Image

প্রযুক্তি ডেস্ক:গ্লোবাল স্মার্টফোন ব্র্যান্ড টেকনো সম্প্রতি লঞ্চ করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সম্পন্ন অপারেটিং সিস্টেম (এআইওএস)। বাংলাদেশের সহ বিশ্বব্যাপি মোবাইল ফোন প্রযুক্তির উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ। বিশ্বের অনেক নির্মাতা প্রতিষ্ঠানই এআই প্রযুক্তি তাদের স্মার্টফোনে অন্তর্ভুক্ত করার প্রচেষ্টা করে যাচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় টেকনো তাদের সাম্প্রতিক সংযোজনে এআই প্রয়োগ নিশ্চিত করে প্রযুক্তি এবং ভোক্তা অভিজ্ঞতার উন্নয়নে তাদের প্রতিশ্রুতি বজায় রেখেছে।

এআই চালিত সিস্টেমের মাধ্যমে মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে একটি বৈশ্বিক বিপ্লব আনয়নের প্রচেষ্টা নিয়ে টেকনোর ডিরেক্টর অব ইঞ্জিনিয়ার, জুড ইউর অধীনে কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রচলিত মোবাইল ডিভাইস এবং আধুনিক এআই সক্ষমতার সমন্বয় ঘটিয়ে টেকনোর নতুন এই এআইওএসটি আরো অধিক সুবিধা এবং ভোক্তা অভিজ্ঞতা বর্ধিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

গুগল এবং মিডিয়াটেকের মতো ইন্ড্রাস্ট্রি প্রতিনিধিদের সাথে কৌশলগত সমন্বয় নিশ্চিত করে মোবাইল ব্যবহার অভিজ্ঞতার প্রতিটি স্তরে শীর্ষ পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অনুপ্রবেশ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে টেকনো। প্রতিষ্ঠান গুলোর সাথে টেকনোর এই পার্টনারশিপ সুনিশ্চিত করেছে টেকনোর মোবাইল সেট গুলোতে গুগল এআই সুটসের উপস্থিতি যাতে আরো রয়েছে গুগল জেমিনি, ডুয়েট এআই, এবং জিমেইল এআই সুবিধা। এই ফিচার গুলো মোবাইল ফোন ব্যবহারকে করবে আরো সৃজনশীল এবং সুদক্ষ।

সম্প্রতি বাজারে আসা স্পার্ক ২০ প্রো প্লাস স্মার্টফোনটি টেকনোর এআই উদ্ভাবনী প্রচেষ্টার একটি সফল উদাহরণ।প্রতিষ্ঠানটির এই ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসে রয়েছে ১০৮ মেগাপিক্সেল ধারণক্ষমতা সক্ষম আল্ট্রা সেনসিং মেইন ক্যামেরা এবং শক্তিশালী হেলিয়ো জি৯৯ আল্টিমেট প্রসেসর চিপসেট। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সমৃদ্ধ অরোরা ইঞ্জিন ২.০ এবং ডারউইন ইঞ্জিন ২.০ ফিচার গুলো ফোনের পারফরমেন্সকে করবো আরো সুচারু এবং গেমিং অভিজ্ঞতাকে করবে আরো নির্বিঘ্ন। এছাড়াও টেকনোর এই স্মার্টফোনটিতে রয়েছে এআই ওয়ালপেপার ফিচার। ব্যবহারকারী নিজে টেক্সট কমান্ড বা নির্দেশনা দিয়ে নিজের পছন্দমতো ওয়ালপেপার জেনারেট করে নিতে পারেন। টেকনোর এই স্মার্টফোনটি বর্তমানে বাংলাদেশেও পাওয়া যাচ্ছে যা স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতাকে করবে আরো সুন্দর।টেকনোর এআই উদ্যোগটি শুধু হার্ডওয়্যার উদ্ভাবনেই সীমাবদ্ধ থাকে নাই। এতে রয়েছে বহু ভাষা সমৃদ্ধ ‘এলা’ নামক একটি ব্যক্তিগত এআই এসিস্টেন্ট সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যারটি ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতাকে আরো বেশি সুদক্ষ করে এবং অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করে৷। বিশ্বব্যাপী ব্যবহারকারীদের জন্য এই সিস্টেমটি নিশ্চিত করে পরিপূর্ণ সহায়তা এবং বর্ধিত দক্ষতার।

টেকনোর এআই ইকোসিস্টেমে অন্যতম একটি আকর্ষন হলো এর উদ্ভাবনী ফটোগ্রাফি ফিচারসমূহ। এআই পোট্রেইট ইনহ্যানসার এবং এআই ইরেজার ফিচার গুলো ফটোগ্রাফির নান্দনিক ধারণাকে নতুন করে সংজ্ঞায়িত করেছে। ব্যবহারকারীদের বৈচিত্র্যময় চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে এই ফিচার গুলো যেকোনো স্থানে নিশ্চিত করে উচ্চ কোয়ালিটির ছবি এবং ভিডিও ধারণ।

উদ্ভাবন এবং উৎকর্ষের বিকাশে টেকনোর অবদান স্মার্ট জীবনের ভবিষ্যতকে প্রতিনয়ত প্রভাবিত করে আসছে।টেকনোর এই যাত্রায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সংযোজন ব্যবহারকারীদের স্মার্টফোন অভিজ্ঞতাকে করবে আরো সুদক্ষ করে ডিজিটাল ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনার উন্মোচন করবে।


আরও খবর



মিল্টন সমাদ্দারের আরও অনেক লোমহর্ষক ঘটনা আছে: হারুন

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৭০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার নামে আশ্রয়কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা মিল্টন সমাদ্দারের আরও অনেক ভয়াবহ ও লোমহর্ষক ঘটনা আছে,বলেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

সোমবার (৬ মে) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান।

হারুন অর রশীদ বলেন, মিল্টনের ভয়াবহ ও লোমহর্ষক ঘটনার বিষয়ে তদন্ত শেষ না হলে বলা ঠিক হবে না। মিল্টন কিছু অসহায়, বৃদ্ধ, অনাথ, মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পুঁজি করে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে অর্থ নিয়েছেন। এ অর্থ তার ব্যাংক হিসাবে জমা হচ্ছিল। কিন্তু তিনি কোনো টাকা খরচ করছিলেন না। আশ্রয়কেন্দ্রের কাউকে তিনি চিকিৎসা দিচ্ছিলেন না।

তিনি বলেন, মিল্টনের আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা অসহায় বৃদ্ধ ও শিশুদের ব্যয়ভার বহন করবে শামসুল হক ফাউন্ডেশন; পাশাপাশি তারা একজন চিকিৎসককে সার্বক্ষণিক আশ্রয়কেন্দ্রে রাখার ব্যবস্থা করবে।

প্রসঙ্গত, গেল বুধবার প্রতারণাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মিল্টন সমাদ্দারকে রাজধানীর মিরপুর থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা হয়েছে। মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনের মামলায় মিল্টন বর্তমানে ডিবির হেফাজতে রিমান্ড আছেন।


আরও খবর



মেহেরপুরে মানব পাচার মামলায় একজনকে যাবজ্জীবন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ১৩৫জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃমেহেরপুরে মানব পাচার মামলায় জাহিদুল মেম্বার ওরফে জাহিদুল হক নামের একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড সেই সাথে দশ লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও দু’বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মেহেরপুর মানব পাচার অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের বিজ্ঞ বিচারক তহিদুল ইসলাম আসামী জাহিদুল ইসলামের অনুপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।

সাজাপ্রাপ্ত জাহিদুল হক চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদরের উত্তর উজিলপুর গ্রামের মাহাতাব উদ্দিনের ছেলে।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, ভুক্তভোগী রেবা খাতুন ঢাকায় একটি গার্মেন্টসে চাকুরী সুবাদে আসামী জাহিদুল মেম্বার ওরফে জাহিদুল হকের সাথে পরিচয় হয়। পরিচয়ের এক পর্যায়ে জাহিদুল হক রেবাকে ৫০ 'হাজার টাকায় জর্ডানে ভাল চাকুরীতে প্রেরণের প্রস্তাব দেয়। সরল বিশ্বাস রেবা খাতুন জাহিদুলের হাতে ৫০ হাজার টাকা তুলে দেন। পরে ২০১৪ সালের ১০ অক্টোবর রেবা খাতুনকে জর্ডানে পাঠানোর উদ্দেশ্যে ঢাকায় নিয়ে যান। ০৪ দিন পর রেবাকে রেখে জাহিদুল চলে যায়। পরে রেবা খাতুন টাকা ফেরত চাইলে জাহিদুল টাকা ফেরত দিতে অস্বীকার করেন। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে রেবার ভাবি গাজু খাতুন আসামী জাহিদুল হকের বিরুদ্ধে মেহেরপুর সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।যার নাম্বার ২৯/২০১৪।

মামলাটি মেহেরপুর সদর থানার তৎকালীন এসআই দুলু মিয়া ও এসআই ফারুক হোসেন তদন্ত করেন। তদন্ত শেষে আসামী জাহিদুল হকের বিরুদ্ধে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন, ২০১২ এর ৬, ৭ ও ৮ ধারায় আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

মামলায় সরকারী কৌশলী ছিলেন একে এম আছাদুজ্জামান।


আরও খবর