Logo
আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

ঈদযাত্রায় সড়কে মারা গেলেন ৪০৭ জন

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৭৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে এবার ঈদুল ফিতরে ৩৯৯টি । এতে ৪০৭ জন মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১ হাজার ৩৯৮ জন।

শনিবার (২০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্র্টস ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক চৌধুরীর এসব তথ্য জানান।

সংগঠনটি ঈদযাত্রায় সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষ্যে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।

ঈদযাত্রায় রেলপথে ১৮টি দুর্ঘটনায় ২৪ জন নিহত, ২১ জন আহত হয়েছেন। নৌ-পথে ২টি দুর্ঘটনায় ৭ জন নিহত, ৫ জন আহত হয়েছেন। সড়ক, রেল ও নৌ পথে সর্বমোট ৪১৯টি দুর্ঘটনায় ৪৩৮ জন নিহত ও ১ হাজার ৪২৪ জন আহত হয়েছেন।

লিখিত বক্তব্যে মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, ঈদযাত্রা শুরুর দিন ৪ এপ্রিল থেকে ঈদ শেষে কর্মস্থলে ফেরা ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত বিগত ১৫ দিনে ৩৯৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪০৭ জন নিহত ১ হাজার ৩৯৮ জন আহত হয়েছেন। গত ২০২৩ সালের ঈদুল ফিতরে ৩০৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩২৮ জন নিহত ও ৫৬৫ জন আহত হয়েছিলেন। বিগত বছরের সঙ্গে তুলনা করলে এবারের ঈদে সড়ক দুর্ঘটনা ৩১.২৫ শতাংশ, প্রাণহানি ২৪.০৮ শতাংশ, আহত ১৪৭.৪৩ শতাংশ বেড়েছে।

প্রতিবেদনে দেখা যায়, বরাবরের মতো এবারও দুর্ঘটনার শীর্ষে রয়েছে মোটরসাইকেল। এবারের ঈদে ১৯৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৬৫ জন নিহত ও ২৪০ জন আহত হয়েছেন। যা মোট সড়ক দুর্ঘটনার ৪৯.৬২ শতাংশ, নিহতের ৪০.৫৪ শতাংশ এবং আহতের ৩০.৩৭ শতাংশ প্রায়।


আরও খবর

কারামুক্ত হলেন মামুনুল হক

শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪




কুড়িগ্রামের রৌমারী অবৈধ বালু উত্তোলনে হুমকির মুখে গ্রামবাসী নিরবে প্রশাসন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৫জন দেখেছেন

Image

মাজহারুল ইসলাম রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:রৌমারী উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদ, সোনাভরি, হলহলি, জিঞ্জিরাম নদী থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার ভেকু (এক্সিভিকেটর) দিয়ে বালু উত্তোলনের মহোৎসব চলছে। বর্ষা মৌসুম ছাড়া সারা বছর প্রকাশ্যে বালু উত্তোলন বিষয়ে মাসিক সভায় ও প্রশাসনকে অভিযোগ করা হলেও রহস্যজনক কারনে প্রশাসন নিচ্ছে না কোন ব্যবস্থা।

অবৈধ বালু উত্তোলনের কারনে হুমকিতে পড়তে হয় নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষের। এসব বালু ট্রাক্টর (কাকড়া) দিয়ে পরিবহন করায় নষ্ট হচ্ছে ফসলি জমি ও গ্রামীন রাস্তাঘাট। নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের সঙ্গে জড়িত রয়েছে শক্তিশালি একটি চক্র। এ কারনে স্থানীয়রা প্রকাশ্যে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছে না।

নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষ সিরাজুলসহ অনেকেই বলেন, এ অবৈধ বালু উত্তোলনে বর্ষা মৌসুমে নদী ভাঙ্গনের হুমকির মুখে পড়ে। স্থানীয় প্রভাবশালীরা এই অবৈধ বালূ উত্তোলনের সঙ্গে জড়িত। ব্রহ্মপুত্র নদ, সোনাভরি, হলহলি, জিঞ্জিরাম নদী থেকে প্রতিদিন ভেকু ও ড্রেজারে উত্তোলিত বালূ ১শত থেকে দেড়শত ট্রাক্টর (কাকড়া) গাড়ির মাধ্যমে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে, ইটভাটায় মাটি ও বালু বিক্রয় করা হচ্ছে। অবৈধ ও অপরিকল্পিত বালু উত্তোলনে ব্রম্মপুত্র নদসহ অন্যান্য নদী গুলো ভাঙ্গনের হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে। ফলে বর্ষা ও বন্যায় উক্ত এলাকায় নদীভাঙ্গন দেখা দেয়। এতে ক্ষতির সম্মুখিন হতে হয় নদী তীরবর্তি এলাকার মানুষকে।

নদী থেকে অবৈধভাবে বালূ উত্তোলনের বিষয়ে ট্রাক্টর (কাকড়া) ও ভেকুর মালিক আলহাজ্ব জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, সাজেদুল, রফিকুল শাহিন, ফকির চাঁনসহ অনেকেই বলেন, রৌমারীতে প্রায় ১৭ টি ভেকু ও ১৮০/ ২০০ টি ট্রাক্টর (কাকড়া) গাড়ি চলছে। কাকড়া গাড়ি ক্রয় করা হয়েছে ব্যবসার জন্য। মাটি, বালু পরিবহন না করলে আমরা চলবো কি ভাবে। ভেকু মালিকগণ বলেন, এলকার উন্নয়নের স্বার্থে আমাদের এ ব্যবসা।

বন্দবেড় ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল কাদের জানান, বিভিন্ন উন্নয়নের ক্ষেত্রে বালুর প্রয়োজন। কিন্তু এমন নয় অবৈধভাবে বালূ উত্তোলন করে ক্ষতি করা হয়। এ বালু উত্তোলনের কারনে বর্ষার সময় নদী ভাঙ্গনের হুমকির মুখে পড়ে নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষ।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ হাসান খান জানান, নদী থেকে অবৈধ ভাবে বালূ উত্তোলনের বিষয়ে জানতে পেরেছি। এক সপ্তাহের মধ্যে বন্ধের ব্যবস্থা নেয়া হবে।জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরিফের সাথে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি জানান, অবৈধভাবে বালূ উত্তোলন বিষয়ে জানতে পেরেছি। তবে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে বিষয়টি দেখার জন্য বলা হয়েছে।


আরও খবর

কারামুক্ত হলেন মামুনুল হক

শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪




মাগুরায় বিনামূল্যে সার বীজ বিতরণ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরা সদর উপজেলা কমপ্লেক্স চত্ত্বরে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে খরিপ-০১/২০২৪-২৫ মৌসুমে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচীর আওতায় সদর উপজেলায় বিনামূল্যে উফশী রোপা আউশ ধানের বীজ ও সার বিতরণ করা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাগুরার জেলা প্রশাসক,  মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ। মাগুরা সদর  উপজেলা নির্বাহী অফিসার  মো: মিজানুর রহমান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্বে করেণ।  অনুষ্ঠানে কারিগরি আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  ড. মো: ইয়াছিন আলী, উপ-পরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, মাগুরা। 

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, মাগুরা এর আয়োজনে উক্ত অনুষ্ঠানে ২৫০ জন কৃষকের মাঝে এ কৃষি প্রণোদনার সার ও বীজ বিতরণ করা হয়। উপজেলায় ১৯০০ সহ  মাগুরা জেলায় মোট ৬০০০  জন কৃষকের মাঝে ধাপে ধাপে প্রণোদনার এ সামগ্রী বিতরণ করা হবে। বীজ ও সার বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে প্রধান অতিথি বলেন যে, উন্নত জাতের ফসল ফলাতে প্রয়োজন উন্নত জাতের সার ও বীজ যা মাগুরা জেলায় নিয়মিত বিরতিতে কৃষকদের মাঝে বিতরণ করা হচ্ছে। উক্ত সার ও বীজের সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে ফসলের সর্বোচ্চ উৎপাদন নিশ্চিত করতে কৃষকদের প্রতি আহবান জানান তিনি। প্রচলিত ফসল উৎপাদনের পাশাপাশি উন্নত জাতের সুপারক্রপ চিয়া সিড, কালিজিরা প্রভৃতি উৎপাদনে কর্ষকদের এগিয়ে আসার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করা হয়। আগামীতে মাগুরা জেলার কৃষিক্ষেত্রে সমৃদ্ধি আনয়নে জেলা প্রশাসন ও কৃষি বিভাগ সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান করবে মর্মে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন জেলা প্রশাসক।

আরও খবর

মেহেরপুরে খরার কবলে বোরো আবাদ

বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4




রানা প্লাজা ধস: সাক্ষ্যগ্রহণেই পার ১১ বছর

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৯৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:১১ বছর ধরে সাক্ষ্যগ্রহণেই ঘুরপাক খাচ্ছে রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির অবহেলাজনিত হত্যা মামলার বিচার প্রক্রিয়ায় । এ মামলায় মোট ৫৯৪ জন সাক্ষীর মধ্যে এখন পর্যন্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন মাত্র ৮৫ জন। ফলে সর্বোচ্চ আদালতের বেঁধে দেওয়া ৬ মাসের মধ্যে মামলা শেষ হওয়া নিয়ে সংশয় আইনজীবীদের।

রানা প্লাজার দুর্ঘটনা পুরো বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছিল। এরপর কারখানার কর্মপরিবেশ ঠিক করতে চাপ পড়ে দেশের পোশাক শিল্পের ওপর।

এ ঘটনায় অবহেলায় হত্যার অভিযোগের প্রমাণ মেলে। ২০১৫ সালে সিআইডি ভবন মালিক সোহেল রানাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয়। বিচার শুরু হয় পরের বছর। এরপর একের পর এক আসামি হাইকোর্টে যাওয়ায় মামলাটির বিচার থমকে থাকে ২০২২ সাল পর্যন্ত।

অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর বিমল সমদ্দার জানান, মূল আসামি রানা প্রায়ই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে থাকেন। আবার তাকে জেলখানা থেকে আনলে তার পক্ষের আইনজীবীরা আদালতে চিৎকার-হট্টেগোল করেন।

রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় সাক্ষী করা হয় ৫৯৪ জনকে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন মাত্র ৮৫ জন। ফলে বিচারে দীর্ঘসূত্রিতা দেখা দিয়েছে। কবে এ সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হবে কেউ জানে না।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর বিমল সমদ্দার আরও জানান, সাক্ষী যদি না আসে তাহলে বিচারকের কিছু করার থাকে না। এখানে আদালত নিরূপায়। তারপরও আমরা সবরকম চেষ্টা করছি, যতো দ্রুত সম্ভব মামলা শেষ করতে।

এদিকে গেলো ১৫ জানুয়ারি রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানার পক্ষে আপিল বিভাগে জামিন চান তার আইনজীবী। সেখানে আপিল বিভাগ সাফ জানিয়ে দেন জামিন হবে না রানার। তবে এ মামলা ৬ মাসে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেওয়া হয়।

সঠিক বিচারে সবার সাজা হবে জানিয়ে অবস্থায় অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলছেন, এখানে জড়িত মালিক থেকে শুরু করে দেখভালের দায়িত্বে থাকা পৌরসভা সবার বিচার হবে। কেউ ছাড় পাবে না। তাদের গাফিলতিতে এতো মানুষের প্রাণ গেছে।

রানা প্লাজা মামলায় আসামিদের পক্ষে কথা বলতে রাজি হয়নি কোনো আইনজীবী। গেলো ২১ এপ্রিল এ মামলায় সবশেষ ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেয়া হয়। ২৮ জুন এ মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ। ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ধসে ১ হাজার ১৩৫ জন নিহত এবং ১ হাজার ১৬৯ জন গুরুতর আহত হয়ে পঙ্গু হয়ে যান। এ ঘটনায় মোট মামলা হয় ২০টি। এর মধ্যে তিনটি হচ্ছে ফৌজদারি মামলা। শ্রমিক নিহতের ঘটনায় হত্যা মামলা করে পুলিশ। অন্যদিকে ইমারত নির্মাণ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে মামলা করে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং ভবন নির্মাণসংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। খুনের মামলা ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন। ইমারত আইনের মামলাটির সাক্ষ্য গ্রহণ বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া ভবন নির্মাণসংক্রান্ত দুর্নীতির মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতে। এই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ পর্যায়ে।


আরও খবর

কারামুক্ত হলেন মামুনুল হক

শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪




বগুড়ার গাবতলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নয় জনের মনোনয়ন দাখিল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১১৬জন দেখেছেন

Image
বিশেষ প্রতিনিধি:বগুড়ার গাবতলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ০৫ (পাঁচ) জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ০৪ (চার) জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ০৫(পাঁচ)জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আগামী ৮মে/২৪ প্রথম ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার লক্ষে গত ১৫ এপ্রিল/২৪ মনোনয়নপত্র দাখিল করার শেষ দিন ছিল। যাঁদের মনোনয়নপত্র দাখিল হয়েছে তাঁরা হলেন বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও বগুড়া পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি রফি নেওয়াজ খান রবিন, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এবং মোহাম্মাদ হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ অরুন কান্তি রায় সিটন, বগুড়া জেলা পরিষদের সদস্য ও গাবতলী উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল্লাহেল বাকী পাইকার, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য ও রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সাহানুর ইসলাম সাকিল, সেনা বাহিনীর নন-কমিশন অফিসার (অবঃ) আতাউর রহমান রানু। ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী বর্তমান উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি আমিনুল ইসলাম মুক্তা, উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ, গাবতলী পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দিলু, উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহসান হাবিব মিঠু পাইকার। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী বর্তমান উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেকসেনা আকতার, সাধারণ সম্পাদক নাজমা আকতার, সাংগঠনিক সম্পাদক পাপিয়া বেগম, বগুড়া জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ও সরকারী মুজিবুর রহমান মহিলা কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি শামীমা আকতার সুমি এবং মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী ফেরদৌসী বেগম। উপজেলা চেয়ারম্যান পদে ০৫(পাঁচ) জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ০৪(চার) জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ০৫(পাঁচ) জন মনোনয়নপত্র দাখিল করার বিষয়টি গাবতলী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রুহুল আমীন নিশ্চিত করেছেন। তবে সারা দেশে বিএনপির পাশা পাশি জামায়াতে ইসলামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বর্জন করায় উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল মজিদ তার মনোনয়নপত্রটি প্রত্যাহার করে নেবেন বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, ১টি পৌরসভা ও ১২টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত বগুড়ার গাবতলী উপজেলা। গাবতলী উপজেলা নির্বাচন অফিসের তথ্য মতে এ উপজেলায় মোট ভোটার রয়েছে ২লাখ ৮০হাজার ৯’শ ২৮জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১লাখ ৪১হাজার ৩’শ ২৩ ও মহিলা ভোটার ১লাখ ৩৯হাজার ৬’শ ৫জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।

আরও খবর



নির্বাচনের পর দিল্লি যাবেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১২৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের আসন্ন নির্বাচনের পরে দেশটিতে সফর করবেন। বুধবার (৩ এপ্রিল) বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

জুনের শেষ সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের কথা রয়েছে, এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই ভারত সফরে যাবেন। তবে ভারতের নির্বাচনের পরে। সেটা কখন হবে সেটি নিয়ে কোনো আলোচনা অফিসিয়াল লেভেলে হয়নি।

জুনে ভারতে এ সফর হবে চতুর্থমেয়াদে সরকার গঠনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর।

এর আগে গত ফেব্রুয়ারি মাসে জার্মানিতে অনুষ্ঠিত মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে যোগ দেন সরকারপ্রধান। তবে সেটি ছিল বহুপাক্ষিক প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ। দিল্লি সফরের আগে এমন আরও বহুপাক্ষিক ফোরামে যোগ দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী।


আরও খবর

কারামুক্ত হলেন মামুনুল হক

শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪