Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

এডিসি হারুন ও সানজিদার দায় পেয়েছে তদন্ত কমিটি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :রাজধানীর শাহবাগ থানায় নিয়ে ছাত্রলীগের দুই কেন্দ্রীয় নেতাকে বেধড়ক পেটানোর ঘটনায় এডিসি হারুনের দায় পেয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) তদন্ত কমিটি। এছাড়া এডিসি সানজিদা আফরিন, তার স্বামী রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল হক এবং ছাত্রলীগ নেতাদেরও দায় পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে তদন্ত কমিটি। 

ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের জেরেই এমন ঘটনা ঘটেছে। যা পুলিশ ও প্রশাসনের সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে বলে করছে তদন্ত কমিটি। 

গত ৯ সেপ্টেম্বর রাতে বারডেম হাসপাতাল থেকে তুলে নিয়ে শাহবাগ থানা হেফাজতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নেতাদের নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে পুলিশের রমনা বিভাগের তখনকার অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে।

এই ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি করে ডিএমপি। কমিটির সভাপতি ডিএমপি সদর দফতরের উপপুলিশ কমিশনার (অপারেশনস) আবু ইউসুফ। অপর দুই সদস্য হলেন রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (নিউমার্কেট জোন) শাহেন শাহ এবং অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা-মতিঝিল বিভাগ) মো. রফিকুল ইসলাম।

তদন্ত সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, হাসপাতাল থেকে নেয়ার পর শাহবাগ থানার ওসির কক্ষে আটকে ছাত্রলীগের তিন নেতাকে মারধর করে পুলিশ। এডিসি হারুনের নেতৃত্বে শাহবাগ থানার পরিদর্শক গোলাম মোস্তফাসহ বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য ছাত্রলীগ নেতাদের মারধর করেন। কমিটি এরইমধ্যে সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষ করেছে। ঘটনাস্থল বারডেম হাসপাতালের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজও সংগ্রহ করেছে।

তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ ঘটনায় যাদের যতটুকু দায় পাওয়া গেছে, তদন্ত প্রতিবেদনে তা উল্লেখ করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনে ঘটনার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব উল্লেখ করা হয়েছে। কাউকে ছাড় দেয়া হয়নি। ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।

এই তদন্ত কমিটির ১৩ সেপ্টেম্বর প্রতিবেদন দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ওই দিন তদন্ত শেষ করতে না পারায় ডিএমপি কমিশনারের কাছে আরও পাঁচ দিন সময় চায় কমিটি। পরে তাদের পাঁচ দিন সময় দেওয়া হয়। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার জন্য আরও সাত দিন সময় বাড়ানো হয়েছে।


আরও খবর

আরও ৬ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




লাহোর বায়ুদূষণে শীর্ষে, ঢাকার অবস্থান কত?

প্রকাশিত:শনিবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৪৯জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :জলবায়ুর পরিবর্তনসহ নানা কারণে বিশ্বের বড় বড় শহরগুলো বায়ু দূষণের কবলে পড়ছে। এ তালিকা থেকে বাদ যায়নি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাও। তবে বৃষ্টির কারণে ঢাকার বায়ুমানে মাঝে মাঝে কিছুটা উন্নতি হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আজ শনিবার বায়ু দূষণের শহরের তালিকায় ঢাকা অবস্থান তিন নম্বরে।

সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) অনুযায়ী ঢাকার বাতাসের স্কোর রয়েছে ১৫৫। যা দূষণের দিক থেকে অস্বাস্থ্যকর হিসেবে গণ্য করা হয়।

তবে একইসময়ে ১৫৯ স্কোর নিয়ে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। এই স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আছে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা। ১৫২ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে উগান্ডার  কাম্পালা। অন্যদিকে ১৩২ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে আছে ভারতের কলকাতা। কলকাতার সমান স্কোর নিয়ে ষষ্ঠ স্থানে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর।

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার দূষিত বাতাসের শহরের এ তালিকা প্রকাশ করে। প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই স্কোর একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের কোনো ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে কি না, তা জানায়।

তথ্যমতে, একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়।

একইভাবে একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং স্কোর ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকলে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়। বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।


আরও খবর

আরও ৬ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




৯০ দিনের ছুটি নিয়েছেন খন্দকার মোশাররফ

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৩২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সংসদ থেকে ৯০ দিনের ছুটি নিয়েছেন ফরিদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক স্থানীয় সরকারমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন। অসুস্থতার কারণে বর্তমানে তিনি সুইজারল্যান্ডে অবস্থান করছেন।

মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) সংসদে ফরিদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসের ছুটির আবেদন পাঠ করে শোনান ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু। পরে কণ্ঠভোটে পাস হয়।

সংসদের কার্যপ্রণালী বিধির ১৭৯ (২) এ অনুসারে ৯ জুলাই ২০২৩ হতে পরবর্তী ৯০ বৈঠকের জন্য ছুটির জন্য ইমেইলে আবেদন করেন বলে জানান শামসুল হক টুকু। 

আবেদনে ফরিদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, অসুস্থজনিত কারণে দীর্ঘদিন ধরে সংসদ অধিবেশনে যোগ দিতে পারছি না। উন্নত চিকিৎসার জন্য সুইজারল্যাণ্ডে অবস্থান করছি।

চিঠিতে তিনি ব্যাক পেইন, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, ব্লাড প্রেশারসহ নানা রোগে চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন বলে জানান। 

তিনি জানান, চিকিৎসকদের পরামর্শে দীর্ঘদিন আরও চিকিৎসা প্রয়োজন। এ জন্য ৯ জুলাই হতে পরবর্তী ৯০ বৈঠকের জন্য ছুটির আবেদন করেন তিনি।

সর্বশেষ ২০২১ সালের ৪ এপ্রিল সংসদ অধিবেশনে যোগ দেন মোশাররফ। সেটা ছিল একাদশ জাতীয় সংসদের ১২তম অধিবেশন। মাত্র তিন দিনের জন্য ওই অধিবেশন বসে।

উল্লেখ্য, এমপি পদ বাতিল সম্পর্কে সংবিধানের ৬৭ ধারায় বলা হয়েছে, কোনো সংসদ সদস্যের আসন শূন্য হইবে, যদি (ক) তাহার নির্বাচনের পর সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ হইতে নব্বই দিনের মধ্যে তিনি তৃতীয় তফসিলে নির্ধারিত শপথ গ্রহণ বা ঘোষণা করিতে ও শপথপত্রে বা ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষরদান করিতে অসমর্থ হন: তবে শর্ত থাকে যে, অনুরূপ মেয়াদ অতিবাহিত হইবার পূর্বে স্পিকার যথার্থ কারণে তাহা বর্ধিত করিতে পারিবেন। (খ) সংসদের অনুমতি না লইয়া তিনি একাধিক্রমে নব্বই বৈঠক-দিবস অনুপস্থিত থাকেন (গ) সংসদ ভাঙ্গিয়া যায় (ঘ) তিনি এই সংবিধানের ৬৬ অনুচ্ছেদের (২) দফার অধীন অযোগ্য হইয়া যান অথবা (ঙ) এই সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদে বর্ণিত পরিস্থিতির উদ্ভব হয়।


আরও খবর

আরও ৬ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




একদিনে ডেঙ্গুতে মারা গেলেন ১৪ জন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৫ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৬৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫২৪ জনে। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৫৯৪ জন। এ নিয়ে চলতি বছর দেশে আক্রান্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ১০ হাজার ২২৪ জনে।

শুক্রবার (২৫ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলামের সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এর আগে, ২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ডেঙ্গুতে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।


আরও খবর

আরও ৬ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




বিদ্যুতের গ্রাহকরা ১৬৯৯৯-এ কল করে পাবেন যেসব সেবা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৪ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৪৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিদ্যুৎ সেক্টরের সমন্বিত গ্রাহক সেবার লক্ষে হটলাইন ১৬৯৯৯ চালু করা হয়েছে। এখন থেকে বাংলাদেশের সব বিদ্যুৎ গ্রাহক সরাসরি হটলাইন নম্বর ১৬৯৯৯, অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপ এবং চ্যাট বট এ তিন উপায়ে বিদ্যুৎ সংক্রান্ত যাবতীয় গ্রাহক সেবা নিতে পারবেন।

বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) বিদ্যুৎ ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ সেবার উদ্বোধন করেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের ব্যবস্থাপনায় এ সমন্বিত গ্রাহক ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমটি বাস্তবায়ন হবে। বিদ্যুৎ খাতের ৬টি বিতরণ সংস্থা বা কোম্পানির বিপিডিবি, আরইবি, ডেসকো, ডিপিডিসি, ওজোপাডিকো এবং নেসকো গ্রাহকরা এ সেবা পাবেন।

যেভাবে গ্রাহকরা সেবা পাবেন

>>> কেন্দ্রীয় হটলাইন নম্বর ১৬৯৯৯-এ কল করার মাধ্যমে।

>>> অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে।

>>> বিদ্যুৎ বিভাগের সোশ্যাল মিডিয়া পেজের চ্যাট বট অপশনের মাধ্যমে।

১৬৯৯৯-এর সেবা প্রক্রিয়া

১৬৯৯৯ নম্বরে কল করার পর বিপিডিবির জন্য ১, বিআরইবির জন্য ২, ডেসকোর জন্য ৩, ডিপিডিসির জন্য ৪, নেসকোর জন্য ৫ এবং ওজোপাডিকোর জন্য ৬ ডায়াল করে নির্দিষ্ট বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির দায়িত্বপ্রাপ্ত কল সেন্টার অপারেটরের সঙ্গে কথা বলার মাধ্যমে গ্রাহক তার অভিযোগ দাখিল করতে পারবেন।

কল সেন্টার অপারেটর ওই নির্দিষ্ট বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা বা কোম্পানির কমপ্লাইন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিএমএস)- এ গ্রাহকের অভিযোগ সংক্রান্ত তথ্যগুলো পূরণ করলেই তাৎক্ষণিক সমাধানের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা অভিযোগটি সম্পর্কে অবগত হয়ে যাবেন।

একই সঙ্গে তথ্যটি বিদ্যুৎ বিভাগের সেন্ট্রাল কমপ্লাইন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে আপডেট হয়ে যাবে। ফলে বিদ্যুৎ বিভাগ এবং ৬টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ অথরিটির ড্যাশবোর্ডের মাধ্যমে অভিযোগের ধরন, সর্বমোট অভিযোগ, অভিযোগের বর্তমান অবস্থা ইত্যাদি পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপের সেবা প্রক্রিয়া

গ্রাহক অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে অভিযোগ দাখিল করতে পারবেন। পাওয়ার ডিভিশনের অ্যাপটিতে প্রবেশের পর মোবাইল নম্বর দিয়ে অ্যাপের হোম পেজে চলে যেতে পারবেন। হোম পেজের নিচে ‘এড একাউন্ট’ বাটনে ক্লিক করে গ্রাহক তার বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করবেন। এরপর গ্রাহক তার অ্যাকাউন্টের ধরন অনুযায়ী প্রিপেইড বা পোস্টপেইড নির্বাচন করবেন।

তারপর গ্রাহক তার মিটার নম্বর অথবা অ্যাকাউন্ট নম্বর প্রবেশ করানোর পর, অ্যাকাউন্ট নম্বর এ ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গে সে তার অ্যাকাউন্টের বিবরণ দেখতে পারবেন এবং এইঅ্যাকাউন্টের জন্য গ্রাহক যদি কোনো অভিযোগ করতে চান তাহলে ‘কারেন্ট কমপ্লেন’ এ ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গে সেখানে থাকা ফর্মটিতে যাবতীয় তথ্য পূরণ করার মাধ্যমে অভিযোগ দাখিল করতে পারবেন।

এছাড়া ‘কমপ্লেন হিস্টোরি’-তে গিয়েও গ্রাহক আগের অভিযোগের সমস্ত তথ্য এবং তার অভিযোগগুলো কোন পর্যায়ে আছে তা দেখতে পারবেন। অ্যাপ ব্যবহার করার সময় যদি গ্রাহকের কল সেন্টারের সহযোগিতার প্রয়োজন হয় তাহলে অ্যাপে থাকা ‘হেল্প’ বাটনে ক্লিক করে সরাসরি কল সেন্টারে যোগাযোগ করতে পারবেন।

অভিযোগ সংক্রান্ত তথ্য প্রথমত সেন্ট্রাল কমপ্লাইন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তথ্য ভান্ডারে যুক্ত হবে। এরপর সেখান থেকে নির্দিষ্ট বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির কমপ্লাইন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে এ যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে অভিযোগটি সমাধানের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা অভিযোগটি সম্পর্কে অবহিত হয়ে যাবেন।

চ্যাট বটের সেবা প্রক্রিয়া

গ্রাহকরা পাওয়ার ডিভিশনের আমাদের সোশ্যাল মিডিয়া পেজে চ্যাট বট অপশনটি পাবেন। ‘চ্যাট বট অপশনে ক্লিক করার মাধ্যমে গ্রাহক তার সাধারণ জিজ্ঞাসাগুলোর তাৎক্ষণিক উত্তর পেয়ে যাবেন। কোনো জিজ্ঞাসার উত্তর তাৎক্ষণিক দেওয়া সম্ভব না হলে সেখানে থাকা কল সেন্টার অপারেটরের সঙ্গে ‘কথা বলুন’ বাটনে চাপ দেওয়ার মাধ্যমে গ্রাহক হটলাইনে কল করে তার জিজ্ঞাসাটি সম্পর্কে জানতে পারবেন।


আরও খবর

আরও ৬ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




দেশে ফিরেছেন লিবিয়ায় আটকেপড়া ১৫১ বাংলাদেশি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১০২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:লিবিয়ার বেনগাজি শহরের গানফুদা ডিটেনশন সেন্টারে আটকসহ সেখানে বিপদগ্রস্ত ১৫১ বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। তাদের বহনকারী বিমানটি আজ মঙ্গলবার ভোর ৫টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

এর আগে, সোমবার আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা, আইওএমের সহযোগিতায় এদের দেশে পাঠানো হয়। দেশে রওনা দেওয়ার আগে এরা সবাই বেনগাজীর গানফুদায় একটি আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছিলেন।

লিবিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ খায়রুল বাশার বেনগাজীর বেনিনা বিমানবন্দরে তাদের বিদায় জানান।

গত ৩১ জুলাই লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপলি থেকে ডিটেনশন সেন্টারে আটক ১৩১ বাংলাদেশিকে মুক্ত করে আইওএমের সহযোগিতায় দেশে পাঠানো হয়।

দূতাবাস থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফেরার জন্য আগ্রহী প্রবাসীদের নিবন্ধন করে পর্যায়ক্রমে তাদেরকে আইওএম'র সঙ্গে রেজিস্ট্রেশন করা হয়। অন্যদিকে ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশিদের সাথে সাক্ষাৎ করে তাদের অনুকূলে ট্রাভেল পারমিট ইস্যু করা হয়। পরবর্তীতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে আইওএম'র সহযোগিতায় তাদেরকে বিনা খরচে দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়েছে।


আরও খবর

আরও ৬ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩