Logo
আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন,সরকারের ইজ্জত রক্ষার নির্বাচন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ২২৮জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান নাসিরনগর ব্রাহ্মণবাড়িয়া:৭ জানুয়ারী ২০২৪ তারিখে অনুষ্টিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ নাসিরনগর আসনের কলার ছড়ি প্রতিকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিএনপির চেয়ারপারসনের সাবেক (বহিষ্কৃত) উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান সুখন বলেছেন, ভোটার ও সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্য করে বলেছেন,আপনারা কোনো হুমকি-ধমকি পরোয়া করবেন না। এই নির্বাচন সেই নির্বাচন নয়, এই নির্বাচন বাংলাদেশের ও সরকারের ইজ্জত রক্ষার নির্বাচন।

২৮ ডিসিম্ভর ২০২৩ রোজ বৃহস্পতিবার  সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার ভলাকুট ইউনিয়নের নির্বাচনী জনসভায় এসব কথা বলেন তিনি।এ সময় তার সঙ্গে মঞ্চে উপজেলার আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাও উপস্থিত ছিলেন।জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপস্থিত জনতাকে উদ্দেশ্য করে একরামুজ্জামান বলেন, আমার কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই। আমি নির্বাচনে এসেছি নাসিরনগরের মানুষের মধ্যে শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার জন্য।নাসিরনগরের উন্নয়নের জন্য।

বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের জন্য। নাসিরনগরের মহিলাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মক্ষম হিসেবে গড়ে তোলার জন্য। ইনশাআল্লাহ আমি ভূমিকা রাখব।তিনি আরও বলেন, আপনারা সকল ভয়-ভীতির উর্ধ্বে থেকে আগামী ৭ তারিখের নির্বাচনে কলার ছড়ি মার্কাকে জয়যুক্ত করবেন। কোনো হুমকি-ধামকি পরোয়া করবেন না। কারণ এই নির্বাচন সেই নির্বাচন নয়, এই নির্বাচন বাংলাদেশেরও সরকারের ইজ্জত রক্ষার নির্বাচন।

আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এই নির্বাচন দিয়ে বিশ্বের বুকে আমরা প্রমাণ করব বাংলাদেশেও অবাধ,সুষ্ঠু নির্বাচন হয়। এই নির্বাচনে আপনাদের যদি কেউ ভয়ভীতি দেখায় যে, ভোট নিয়ে যাবে, রেজাল্ট পরিবর্তন করে ফেলবে এগুলোতে আপনারা কান দিবেন না। যদি সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস আমি না পেতাম, আমি নির্বাচনে আসতাম না। সুষ্ঠু নির্বাচনের নিশ্চয়তা সরকার দিয়েছে, ইনশাআল্লাহ সেটা প্রতিপালন করবে সরকার।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর

পাঁকা আমের কাঁচা আটি

শনিবার ০৪ মে ২০২৪




ঈদের আনন্দ সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে জয়পুরহাটে পথ শিশুদের নিয়ে মেহেদী উৎসব

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১০৬জন দেখেছেন

Image
এস এম শফিকুল ইসলাম জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃঈদের আনন্দ সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে জয়পুরহাটে পথ শিশুদের নিয়ে শুরু হয়েছে মেহেদী উৎসব।জয়পুরহাটের স্টেশন রোডে নারী উদ্যোক্তা শান্তনা পারভীনের উদ্যোগে পথ শিশুদের কে ঈদের আনন্দে শরীক করতে এই আয়োজনে বেশ সাড়া পড়েছে। ঈদ মানে আনন্দ ঈদ মানে খুশি। সেই খুশি পথ শিশুদের মাঝে ভাগাভাগি করতেই এমন উদ্যোগ বলছেন শান্তনা। তার এই  ক্ষুদ্র উদ্যোগ নিঃসন্দেহে মহৎ বলেই স্বীকার করছেন স্থানীয়রা। উৎসাহ পেলে আরো  বড় পরিসরে আয়োজন করতে চান শান্তনা। প্রতিদিন ৪০ থেকে ৫০ জন শিশু ও নারীরা মেহেদী রাঙাতে অংশ নিচ্ছেন।

আরও খবর

পাঁকা আমের কাঁচা আটি

শনিবার ০৪ মে ২০২৪




প্রশাসনকে নিরপেক্ষ থেকে নির্বাচন সম্পূর্ণের আহবান চেয়ারম্যান প্রার্থীর

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৭৭জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গাজীপুরের কালিয়াকৈরে প্রশাসনকে নিরপেক্ষ থেকে আসন্ন উপজেলা নির্বাচন সম্পূর্ণ করার আহবান জানিয়েছেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মো: সেলিম আজাদ। শনিবার দুপুরে কালিয়াকৈর মডেল প্রেসক্লাবের আয়োজনে উপজেলার লতিফপুর এলাকায় ঈদ পুনর্মিলন ও মতমিনিসময় সভায় এ আহবান জানান তিনি।

এসময় উপজেলার ব্যাপক উন্নয়ন পরিকল্পনা উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, আমি নির্বাচিত হলে দলমত নির্বিশেষে সবাই মিলে এটাকে স্মার্ট উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলবো। আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেসব মিশন নিয়েছেন আমার নেতা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর দিক-নির্দেশনায় সেসব উন্নয়ন কাজ অব্যাহত রাখবো। এখানকার অসহায় জনগোষ্টিকে স্বাবলম্বী ও বেকারত্ব দূরীকরণে অগ্রনী ভুমিকা পালন করবো। এছাড়া জনগণের ভোটে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে উপজেলার প্রতিটি গ্রাম-মহল্লায় গিয়ে উন্নয়ন কাজ করেছি। প্রায় তিন হাজারের বেশি ওয়াজ মাহফিলসহ বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানেও অংশগ্রহণ করেছি। আশা করছি এসব কাজের জন্যেই জনগন ভোট দিয়ে আমাকে নির্বাচিত করবেন।

কালিয়াকৈর মডেল প্রেসক্লাবের সভাপতি ইমারত হোসেনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবীরের সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন- কালিয়াকৈর পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আব্দুল কদ্দুস খান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন, দীপ্ত টেলিভিশনের গাজীপুর জেলা প্রতিনিধি জাহাঙ্গীর আলম। এসময় উপস্থিত ছিলেন- কালিয়াকৈর মডেল প্রেসক্লাবের অন্যান্য সদস্যরা।


আরও খবর



ডেমরায় ট্রাফিক ইন্সপেক্টর জিয়া সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ২১৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিনিধিঃরাজধানীর ডেমরা এলাকার সড়কে ট্রাফিক শৃঙ্খলা ফেরাতে পুলিশ দিনরাত কাজ করছে। এখানে ট্রাফিক পুলিশ প্রচন্ড দাবদাহে পুড়েও নিজেদের সর্বোচ্চ সামর্থ্য দিয়ে যানজট নিরসনে কাজ করছে।বাসের চালক- হেলপার সহ পথচারীদের সচেতন করা এবং ট্রাফিক আইন ও নিয়ম কানুন মেনে চলতে উৎসাহিত করছেন প্রতিনিয়ত। রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে যাত্রী উঠানো,অবৈধ পার্কিং নিরুৎসাহিত করা, দিনের বেলায় ট্রাক চলাচল বন্ধ সহ বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন টিআই জিয়া।ডেমরা,ষ্টাফ কোয়াটার, হাজী নগর, বাঁশের পুল,দেইল্লা সহ আশেপাশের এলাকার ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সা, মিশুক নসিমন, করিমন ভটভটি, প্রধান সড়কে প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করে কঠোর নজরদারি রাখছে ট্রাফিক পুলিশ। 

ডিএমপি ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার এর নির্দেশে টিআই জিয়ার নেতৃত্বে ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধ করতে সবসময় তৎপরতা চালাচ্ছে ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট কনষ্টেবল। অবৈধ পার্কিং করলে যানবাহন রেকার করে জরিমানা আদায় করছে। সড়কে যানচলাচল নির্বিঘ্ন করতে যা কিছু দরকার প্রয়োজনীয় সব উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার ট্রাফিক ইন্সপেক্টর জিয়া উদ্দিন বলেন,আমরা সবাই যদি ট্রাফিক আইন ও নিয়ম-কানুন মেনে চলি, তবে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরে আসবেই।’

তিনি আরো বলেন,ট্রাফিক শৃঙ্খলা একটি জাতির সভ্যতার প্রতীক। সড়ক দুর্ঘটনারোধে চালক, মালিক ও পথচারীদের দায়িত্ব রয়েছে। সবাই সচেতন হলে ট্রাফিকের শৃঙ্খলা ফেরানো সম্ভব। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে এই এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ দিনরাত কাজ করছে।

এতসব ভালো কাজের পরেও নানা সময়ে বিভিন্ন মহলের বেআইনি অন্যায় আবদার রক্ষা না করায় নানা ষড়যন্ত্রের শিকার হতে হয়। কখনো অপপ্রচার চালিয়ে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করা হয়।

তবে সব প্রতিকূলতা সত্ত্বেও ডেমরা ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার ট্রাফিক ব্যাবস্থাপনায় দ্বায়িত্বশীলতার পরিচয় দিচ্ছেন ট্রাফিক ইন্সপেক্টর

জিয়া।


আরও খবর



স্বাগত ১৪৩১, আজ পহেলা বৈশাখ

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১১৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পহেলা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষ। বাংলা ১৪৩১ সালের প্রথম দিন আজ (রোববার, ১৪ এপ্রিল)। এ দিনটির মাধ্যমে বাংলা বর্ষপঞ্জিতে যুক্ত হলো নতুন আরেকটি বছর। বাংলার চিরায়ত উৎসব চৈত্রসংক্রান্তি ছিল গতকাল (শনিবার)। একই সঙ্গে দিনটি ছিল বাংলা ১৪৩০ সালের শেষ দিন।

জীর্ণ-পুরাতন সবকিছু ভেসে যাক, ‘মুছে যাক গ্লানি’ - এভাবে বিদায়ী সূর্যের কাছে এ আহ্বান জানায় বাঙালি। পহেলা বৈশাখ আমাদের সকল সঙ্কীর্ণতা, কূপমুণ্ডকতা পরিহার করে উদারনৈতিক জীবনব্যবস্থা গড়তে উদ্বুদ্ধ করে। আমাদের মনের ভেতরের সকল ক্লেদ, জীর্ণতা দূর করে; আমাদের নতুন উদ্যোমে বাঁচার অনুপ্রেরণা দেয়।

আমরা যে বাঙালি, বিশ্বের বুকে এক গর্বিত জাতি, পহেলা বৈশাখের বর্ষবরণে আমাদের মধ্যে এই স্বজাত্যবোধ এবং বাঙালিয়ানা নতুন করে প্রাণ পায়, উজ্জীবিত হয়।

অন্যদিকে পহেলা বৈশাখ বাঙালির একটি সর্বজনীন লোকউৎসব। এ দিন আনন্দঘন পরিবেশে বরণ করে নেওয়া হয় নতুন বছরকে। কল্যাণ ও নতুন জীবনের প্রতীক হলো নববর্ষ। অতীতের ভুলত্রুটি ও ব্যর্থতার গ্লানি ভুলে নতুন করে সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় উদ্‌যাপিত হয় এ নববর্ষ।

এবারও বাংলা নববর্ষকে বরণ করে নিতে প্রতি বছরের মতো বর্ণিল উৎসবে মেতেছে দেশ। ভোরের প্রথম আলো রাঙিয়ে দেবে নতুন স্বপ্ন, প্রত্যাশা আর সম্ভাবনাকে। রাজধানীসহ দেশজুড়ে থাকবে বর্ষবরণের নানা আয়োজন।

‘বাংলা নববর্ষ ১৪৩১’ জাঁকজমকপূর্ণভাবে উদ্‌যাপনের লক্ষে সরকারিভাবে জাতীয় পর্যায়ে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক কর্মসূচি। দিনটি সরকারি ছুটির দিন। বর্ষবরণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে। সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘ছায়ানট’ পহেলা বৈশাখের ভোর থেকেই রমনা বটমূলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু করেছে।

বাংলা নববর্ষের অনুষ্ঠান আবশ্যিকভাবে জাতীয় সংগীত ও ‘এসো হে বৈশাখ....’ গান পরিবেশনের মাধ্যমে শুরু হবে। বাংলা নববর্ষের তাৎপর্য এবং মঙ্গল শোভাযাত্রার ইতিহাস এবং এটিকে বিশ্ব সংস্কৃতির ঐতিহ্য হিসেবে ইউনেস্কোর অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি তুলে ধরে এদিন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলা একাডেমির উদ্যোগে বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিও দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে। বাংলা নববর্ষে সকল কারাগার, হাসপাতাল ও শিশু পরিবারে (এতিমখানা) উন্নতমানের ঐতিহ্যবাহী বাঙালি খাবার ও ইফতারের আয়োজন করা হয়েছে।

এক সময় নববর্ষ পালিত হতো আর্তব উৎসব বা ঋতুধর্মী উৎসব হিসেবে। তখন এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল কৃষির; কারণ কৃষিকাজ ছিল ঋতুনির্ভর। পরে কৃষিকাজ ও খাজনা আদায়ের সুবিধার জন্য মুঘল সম্রাট আকবরের সময়ে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। হিজরি চান্দ্রসন ও বাংলা সৌর সনের ওপর ভিত্তি করে প্রবর্তিত হয় নতুন এ বাংলা সাল।

বাংলা নববর্ষের মূল উৎসব অতীতে ছিল হালখাতা। এটি পুরোপুরিই একটি অর্থনৈতিক ব্যাপার। গ্রামে-গঞ্জে-নগরে ব্যবসায়ীরা নববর্ষের প্রারম্ভে তাদের পুরনো হিসাব-নিকাশ সম্পন্ন করে হিসাবের নতুন খাতা খুলতেন। এ উপলক্ষে তারা নতুন-পুরাতন খদ্দেরদের আমন্ত্রণ জানিয়ে মিষ্টি বিতরণ করতেন এবং নতুনভাবে তাদের সঙ্গে ব্যবসায়িক যোগসূত্র স্থাপন করতেন। চিরাচরিত এ অনুষ্ঠানটি পালিত হয় আজও।

মূলত ১৫৫৬ সালে কার্যকর হওয়া বাংলা সন প্রথমদিকে পরিচিত ছিল ফসলি সন নামে, পরে তা পরিচিত হয় বঙ্গাব্দ নামে। কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ সমাজের সঙ্গে বাংলাবর্ষের ইতিহাস জড়িয়ে থাকলেও এর সঙ্গে রাজনৈতিক ইতিহাসেরও সংযোগ ঘটেছে।


আরও খবর



ঈদ পর ফের বাড়লো হিলিতে আলু,পেঁয়াজ, রসুন ও আদার দাম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১২৫জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে আলু আমদানি। তবে আমদানিতেও কমছে না ভারতীয় ও দেশীয় আলুর দাম। ভারতীয় আলু কেজিতে বেড়েছে ৮ টাকা আর দেশীয় আলু কেজিতে বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। এদিকে ঈদের পর থেকে ফের দাম বাড়তে শুরু করেছে দেশীয় রসুন, পেঁয়াজ ও আদার দাম। দেশীয় রসুন কেজিতে বেড়েছে ১০০ টাকা,আমদানিকৃত আদা কেজিতে বেড়েছে ৬০ টাকা। আর দেশীয় পেঁয়াজ কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে। পণ্যগুলোর দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন ক্রেতা সাধারণ। বিক্রেতারা বলছেন,টানা ছুটি থাকায় আমদানি বন্ধ ছিল ও সরবরাহ কমে যাওয়া দাম বেড়েছে।

আজ মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) হিলি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ঈদের আগে দেশীয় আলু ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে,আজ সেই আলু ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশী রসুন আগে ছিল ৮০ টাকা কেজি দরে,তা এখন ১০০ টাকা বেড়ে ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আমদানিকৃত চায়না আদা আগে বিক্রি হয়েছে ১৮০ টাকা কেজি দরে, তা এখন ৬০ টাকা বেড়ে ২৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশীয় পেঁয়াজ ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও তা এখন ১৫ টাকা বেড়ে ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর আমদানিকৃত আলু বন্দর থেকেই দেশেরস্থানে পাঠানো হচ্ছে। তবে ক্রেতারা সাদ নেই বলে আমদানিকৃত আলু কিনতে চায় না।হিলি বাজারে আলু আদা,পেঁয়াজ ও রসুন কিনতে আসা ফরহাদ বলেন,বাড়িতে মেয়ে-জামাই এসেছে তাই বাজার করতে আসলাম। এসে দেখি সব জিনিসের দাম বেশি।

আমি ঈদের আগে দেশীয় আলু কিনেছি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে,আজকে সেই আলু ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে কিনলাম। আগে রসুন কিনেছি ৮০ টাকা কেজি দরে, আজ সেই রসুনের দাম চাচ্ছে ১৮০ টাকা কেজি দরে,আদা কিনেছি ১৮০ টাকা কেজি দরে,আজ আদা কিনেছি ২৪০ টাকা কেজি দরে। কি আর করার নিতেই হবে আমাকে তাই অল্প অল্প করে নিলাম।

হিলি বাজারের খুচরা পেঁয়াজ,রসুন ও আদা বিক্রেতা ময়নুল ইসলাম বলেন,ঈদের আগে সরবরাহ বেশি ছিল তাই দামও কম ছিল। টানা ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ও সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম বেড়েছে। আমরা গেলো শনিবারও আলু ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছে। গত তিন দিন থেকে কেজিতে আলুর দাম বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। এখন আমরা খুচরা বিক্রি করছি ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে। আদা কেজিপ্রতি বিক্রি করেছি ১৮০ টাকায়,এখন কেজিতে ৬০ টাকা বেড়ে ২৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি।রসুন ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি এখন সেই রসুন কেজিতে ১০০ টাকা বেড়ে ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশীয় পেঁয়াজ ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও ১৫ টাকা বেড়ে এখন ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত তিন থেকে পাইকারী বাজারে দাম বেশি। আমরা কম দামে কিনতে পারলে কম দামেই বিক্রি করে থাকি। আলুর দাম বাড়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, দেশীয় আলু বেশি ভাগ ষ্টোর করেছেন কৃষকরা।আমদানিকৃত আলুর সাদ ভালো না হওয়ায় আমরা আমদানিকৃত আলু বিক্রি করিনা।যদিও দুই একজন নিয়ে আসে। তাও আবার সেইগুলো বিক্রি করতে অনেক সময় লাগে। টানা ৬ দিন ছুটি শেষে গতকাল সোমবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে একদিনে ২৭টি ভারতীয় ট্রাকে ৬৯৩ মেট্রিকটন আলু আমদানি হয়েছে। আমদানিকৃত আলু বন্দরে পাইকারী বিক্রি হচ্ছে ৩৯ থেকে ৪০ টাকায়। এর আগে ছিল ৩১ থেকে ৩২ টাকা কেজি দরে।


আরও খবর

পাঁকা আমের কাঁচা আটি

শনিবার ০৪ মে ২০২৪