Logo
আজঃ শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

দুঃখ একটাই, হলে গিয়ে সিনেমা দেখার সৌভাগ্য হয় না: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৪২জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‌একটাই দুঃখ, হলে গিয়ে সিনেমা দেখার সৌভাগ্য হয় না। তবে আমি যখন প্লেনে চড়ি, তখন বাংলাদেশের সিনেমা দেখি। এবার সাউথ আফ্রিকা যাওয়ার সময় পরপর দুটি সিনেমা দেখেছি।

মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২২ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মাঝে মধ্যে অনেকে আমাকে পেনড্রাইভ পাঠায়। তখন সময় মতো একটু (সিনেমা) দেখি।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা চাই না সিনেমার পাইরেসি হোক, অশ্লীল সিনেমা তৈরি হোক। আমাদের অনেক পুরাতন সিনেমা আছে, যেগুলোর ইতিহাস অনেক সমৃদ্ধ। আমরা ফিল্ম আর্কাইভ ভবন নির্মাণ করে দিয়েছি। এর মাধ্যমে পুরাতন সিনেমাগুলো পুনরুদ্ধার করে ডিজিটাল পদ্ধিতেতে এখন মানুষকে দেখানোর সুযোগ এসেছে। এগুলো দেখলে মানুষ অনেক তথ্য জানতে পারবে।

এসময় সরকার প্রধান আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু যখন ১৯৫৬ সালে মন্ত্রীত্ব পান, তখন তিনি চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থা ১৯৫৭ বিল সাধারণ পরিষদে পেশ করেন। যা একই বছরের ৩ এপ্রিল পাশ হয়। উপমহাদেশের চলচ্চিত্র আসলে বাঙালিদের হাতে গড়া। আমাদের মাতৃভাষায় ও সংস্কৃতির ওপর আঘাত হানা হয়, তারও প্রতিবাদ করেছিলেন সেই ১৯৪৭ সাল থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান।

করোনাকাল পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ সরকার সিনেমা হল সংস্কারে এক হাজার কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা করে বলেও প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে জানান। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু। স্বাগত বক্তব্য রাখেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. হুমায়ুন কবির খন্দকার।

অনুষ্ঠানে আজীবন সম্মাননা প্রাপ্ত শিল্পী এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেতা-অভিনেত্রী ও কলা-কুশলী অন্যান্য ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী ।


আরও খবর



অবরোধের প্রতিবাদে রূপগঞ্জে আ.লীগের মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৮২জন দেখেছেন

শাকিল আহম্মেদ স্টাফ রিপোর্টার :বিএনপির জামায়াতে হরতাল অবরোধের প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী (বীর প্রতীক) এমপির নির্দেশনায় শান্তি মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।বুধবার (২২ নভেম্বর) সকালে নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের সদস্য ও উপজেলা আওয়ামীলীগের কার্যকারী সদস্য মোহাম্মদ আনছর আলীর নেতৃত্বে পূর্বাচল শেখ হাসিনা সরণি বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী মার্কেট এলাকায় এ  শান্তি মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।এসয়ম উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের আরাফাত আলী,রূপগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামিলীগের সহ সভাপতি ফারুক মিয়া,সদর ইউনিয়ন যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ মোহন মিয়া,সদর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি  শাহা মোহাম্মদ জিলানী ভান্ডারী,রূপগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি মিঠু খন্দকার,২নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি মনির হোসেন,আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল রফ,আব্দুল সালাম,মনির হোসেন,দেলোয়ার হোসেন,১নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি মুরাদ হাছান,যুবলীগ নেতা আবু তাহের, মনিরুজ্জামান,আমিনুর ভূঁইয়া,আবু সুফিয়ান,সাইফুল ইসলাম মামুন প্রমুখ।


আরও খবর



সৈয়দপুরে ১৪ প্রতিষ্ঠানে পাশের হার ৯৩.৪৪ জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫২৭ জন

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

জহুরুল ইসলাম খোকন সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার ১৪ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় পাশ করেছে ২৮৬৪ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫২৭ জন। পাশের হার দাঁড়িয়েছে ৯৩.৪৪। অকৃতকার্য হয়েছে ৩০১ জন। এবার কোন কলেজই শতভাগ পাশের কৃতিত্ব অর্জন করতে পারেনি। সোমবার (২৬ নভেম্বর) এই ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। 

পাশের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তির হিসেবে সবচেয়ে ভালো করেছে ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাত্র ১ জন শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে। ফলে পাশের হার দাঁড়িয়েছে ৯৯.৭৮ আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৫৪ জন। এরপর ভালো ফলাফল করেছে লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজ। এই কলেজের ৩৮৭ জনের মধ্যে ৩৮৫ জন পাশ করেছে। পাশের হার ৯৯.৪৮ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৮ জন। 

সৈয়দপুর সানফ্লাওয়ার স্কুল এন্ড কলেজের ৩২৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩২৫ জন পাশ করায় পাশের হার ৯৮.৭৮, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮ জন। বরাবর সেরা হওয়া প্রতিষ্ঠান সরকারি বিজ্ঞান কলেজ এবার জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে আগের মত থাকলেও পাশের হারে বেশ পেছনে পড়েছে। এখান থেকে পাশ করেছে ২২৩ জন। পরীক্ষার্থী ছিল ২২৬ জন। পাশের হার ৯৮.৬৭, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫৭ জন। 

এরপর ভালো করেছে সৈয়দপুর আদর্শ গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ। নারী শিকার এই কলেজ থেকে পাশ করেছে ১১৯ জনের মধ্যে ১১৭ জন। পাশের হার ৯৮.৩২, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ জন। আরেক নারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সৈয়দপুর পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের পাশের হার ৯৪.৪৯। মোট ১২৭ পরীক্ষার্থীর ১২০ জন পাশ করেছে, তবে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। 

সৈয়দপুর সরকারি ডিগ্রি কলেজের পাশের হার ৯৪.০১। এই কলেজ থেকে ৪৫১ জন পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছে ৪২৪ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭ জন। সৈয়দপুর মহিলা ডিগ্রি কলেজ। এই কলেজের ২৯৮ জনের মধ্যে পাশ করেছে ২৪৬ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ জন, পাশের হার ৮২.৫৫। 

গ্রামের কলেজগুলোর মধ্যে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছে হাজারীহাট স্কুল এন্ড কলেজ। এবার এই প্রতিষ্ঠানের ২ জন জিপিএ-৫ পাওয়াসহ পাশ করেছে ১২৭ জন, ফেল করেছে ২৩ জন, পাশের হার ৮৪.৬৭। এরপর রয়েছে লক্ষণপুর স্কুল এন্ড কলেজ। এই কলেজের ২১২ জনের মধ্যে ১৭৪ জন পাশ করেছে। পাশের হার ৮২.০৮, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।

এছাড়া কামারপুকুর ডিগ্রি কলেজের পাশের হার ৭৫.৮৮। জিপিএ-৫ পেয়েছে মাত্র একজন। এই প্রতিষ্ঠানের ১৯৯ জনের মধ্যে পাশ করেছে ১৫১ জন। সাতপাই হাইস্কুল এন্ড কলেজের মাত্র ৪ জন পরীক্ষার্থীর ৩ জন পাশ করেছে। পাশের হার ৭৫.০০। 

শহরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে খারাপ করেছে কয়া গোলাহাট হাইস্কুল এন্ড কলেজ। এই কলেজের ১৭২ জন পরীক্ষার্থীর ৭৫ জনই ফেল করেছে। পাশের হার ৫৬.৪০। আর খালিশা বেলপুকুর স্কুল এন্ড কলেজের ৩৯ জনের মধ্যে ১৮ জন ফেল করায় পাশের হার দাঁড়িয়েছে ৫৩.৮৫। শেষের তিনটি কলেজ থেকে কেউই জিপিএ-৫ পায়নি।


আরও খবর



জামায়াতে ইসলামের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে তথ্য দিলেন নূর #ktv #ktvbangla

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১০৮জন দেখেছেন

জামায়াতে ইসলামের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে অবাক করা তথ্য দিলেন জনাব নুরুল হক নূর I #ktv #ktvbangla


আরও খবর



ঘূর্ণিঝড় মিধিলি: ভোলায় ইটভাটাগুলোতে অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি

প্রকাশিত:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

শরীফ হোসাইন জেলা প্রতিনিধি, ভোলা:ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাবে ভোলায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে কৃষি খাতে। এর পরই জেলার ইটভাটাগুলোর স্থান। ভাটাগুলোতে শুধু ইট বানানো শুরু হয়েছে। এ রকম প্রায় ১৩০টি ইটভাটায় কাঁচা ইটগুলো গলে পানিতে মিশে গেছে। এক মাস ধরে ভাটার মালিকরা নতুন ইট তৈরি করে পোড়ানোর জন্য সাজিয়ে রেখেছিলেন। এরই মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে সব ইট কাদামাটিতে পরিণত হয়ে যায়। দু-একজন ভাটা মালিক পলিথিন দিয়ে ঢেকে কিছুটা রক্ষা করতে পারলেও বেশির ভাগ মালিকই কাঁচা ইট রক্ষা করতে পারেননি।

ভোলা সদর উপজেলার উত্তর দিঘলদীর বাঘমারা এলাকায় আমির হোসেন নামের এক ব্যবসায়ীর মায়ের দোয়া ও সাবাব নামের দুটি ভাটায় গত রবিবার গিয়ে দেখা যায়, বৃষ্টি ও জোয়ারের পানিতে কাঁচা ইট গলে কাদামাটিতে পরিণত হয়েছে। বৃষ্টির সময় কাঁচা ইট পলিথিন দিয়ে ঢেকে কিছুটা রক্ষা করতে পারলেও জোয়ারের পানিতে সেগুলো প্লাবিত হয়ে কাদামাটিতে রূপ নিয়েছে। এ ছাড়া পোড়ানোর জন্য চুল্লিতে সাজানো ইটও গলে গেছে। একই অবস্থা ভোলার অন্যান্য ইটভাটারও।

ইটভাটার মালিক আমির হোসেন জানান, একটি ইট আগুনে বসানোর আগে প্রায় চার টাকা খরচ হয়। এ রকম প্রায় ২৫ লাখ ইট নষ্ট হয়েছে তাঁর। এসব ইট মাঠ থেকে তুলে আবার ইট বানাতে এক মাস সময় লাগবে। এ সময় ইটের কারিগর ও শ্রমিকদের বসিয়ে বসিয়ে বেতন দিতে হবে। আবার মাঠ পরিষ্কার করতেও ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকা খরচ আছে।

অপরদিকে ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাবে বিধ্বস্ত হয়েছে সদর উপজেলার অ্যাডভান্স অটো ব্রিকস। ঝড়ে তাদের একটি উৎপাদন শেড উড়িয়ে নিয়ে গেছে। অ্যাডভান্স অটো ব্রিকসের পরিচালক মাহমুদ হোসেন সুমন জানান, বিশাল আকারের শেডটি ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বিধ্বস্ত হওয়ার কারণে তাঁদের প্রায় এক কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। ভাটার অন্য মালপত্র ও যন্ত্রপাতি বিকল হয়ে গেছে। কারখানার উৎপাদনও বন্ধ রয়েছে। শুধু মায়ের দোয়া, সাবাব কিংবা অ্যাডভান্স অটো ব্রিকস নয় ভোলার সদর উপজেলার সোনালী, জাহিদ, রিয়াদ, বাঘা, সেভেন স্টার, রূপালী-১, রূাপালী-২, খান, প্রাইম, ফাইভস্টার, পান্না, মুকুল, একতা, অ্যাডভান্স ভাটাসহ ২৬টি ইটভাটার একই অবস্থা। এসব ভাটার প্রায় সব কটিই কাদা-পানিতে একাকার।

চরফ্যাশন ইটভাটা মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. বাবুল জানান, উপজেলার প্রায় ৩০টি ভাটার অনেকেই ইট শুকিয়ে পোড়ানোর প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। কারো চুল্লিতে ইট সাজানো হয়ে গিয়েছিল। কেউ বৃহস্পতিবার চুলায় আগুন দিয়েছেন। কিন্তু শুক্রবার সকাল থেকে টানা বৃষ্টি শুরু হলে ইট পলিথিন দিয়ে ঢেকে দেন। শনিবারে আসে উচ্চ জোয়ার। এক রাতেই সব শেষ। ভোলা জেলা ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি মোশারেফ হোসেন দুলাল বলেন, ভোলার এমন কোনো ভাটা নেই, যার ক্ষতি হয়নি। আমার নিজেরও ১০ লাখ ইট নষ্ট হয়ে গেছে। গড়ে একেকটি ভাটার ৩০ থেকে ৪০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। সব মিলিয়ে ইটভাটার প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।


আরও খবর



ডোমারে ছিন্নমূল কর্মজীবিদের সংগীত প্রতিযোগীতার ফাইনাল রাউন্ডে বিজয়ী হলেন যারা

প্রকাশিত:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৮২জন দেখেছেন

Image

ডোমার (নীলফামারী):নীলফামারীর ডোমারে ছিন্নমূল কর্মজীবিদের প্রতিভা অন্বেষণে সংগীত প্রতিযোগীতা ২০২৩ এর ফাইনাল রাউন্ড সেরা দশের মধ্যে ১ম মৌসুমি রায় তমা, ২য় তুলশী চক্রবর্তী, ৩য় নির্মল রায় বিজয়ী হয়েছে।

ডোমার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এর আয়োজনে সোমবার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলা পরিষদ মাঠে সাংস্কৃতিক মঞ্চে আলোচনা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী- ০২ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ও সাবেক সংস্কৃতিক বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর।

ডোমার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসাবে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. মমতাজুল হক, নীলফামারী সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সাহিদ মাহমুদ, সাবেক চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল জব্বার, মফিজার রহমান দুলাল, ইলিয়াস হোসেন, সহিদার রহমান মানিক, গোলাম মোস্তফা, দৈনিক প্রথম আলো’র উপ-সম্পাদক লাজ্জাত মহছি, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক সরকার, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি কামরুজ্জামান, ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ মাহমুদ উন-নবী প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন। শেষে প্রতিযোগীতায় সেরা দশের প্রথম পুরস্কার ৫০ হাজার টাকা, দ্বিতীয় পুরস্কার ২৫ হাজার, তৃতীয় পুরস্কার ১০ হাজার টাকা সহ অংশগ্রহনকারী ২০ জন শিল্পীকে বিশেষ পুরস্কার দেয়া হয়।

উল্লেখ্য- গত ২১ সেপ্টেম্বর ডোমার উপজেলার রিক্সা-ভ্যান চালক, কৃষি শ্রমিক, তাঁতীসহ ছিন্নমূল কর্মজীবিদের সংগীত প্রতিযোগীতার অডিশন উদ্বোধন করেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ্যাড. মমতাজুল হক এবং প্রধান অতিথি ছিলেন নীলফামারী-০১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আফতাব উদ্দিন সরকার। প্রতিযোগীতায় ২শত ৬জন প্রতিযোগী অংশ গ্রহন করেন। দুইদিনে প্রাথমিকভাবে বাছাই পর্ব শেষে অডিশনে ৬৯জন শ্রমজীবি ও ছিন্নমূল নারী/পুরুষ প্রতিযোগি ইয়েস কার্ড প্রাপ্ত হয়। পঞ্চম রাউন্ডে ২৪ জন, সেমি ফাইনালে ১৬ জন প্রতিযোগি অংশগ্রহন শেষে সেরা ১০জন প্রতিযোগিকে চুড়ান্ত পর্বের জন্য বাছাই করেন বিচারক মন্ডলী। এই সেরা ১০ জনের মধ্যে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় নির্বাচিত করে ফাইলনাল রাউন্ড সর্ম্পন্ন হলো।


আরও খবর