Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

দেশবাসীকে হলে গিয়ে ‘মুজিব’ বায়োপিক দেখার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ২২২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ সিনেমাটি দেশবাসীকে হলে গিয়ে দেখার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সিনেমাটি নির্মাণের শুরুতে কিছু বাধা এসেছিল, তবুও এটি শেষ হয়েছে। দেশবাসীর কাছে আমার আহ্বান, আপনারা এ সিনেমার মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারবেন।

বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) সকাল ১০টায় আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভে সিনেমাটির প্রিমিয়ার শোতে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।

বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত হওয়ায় ভারতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্ব চির অটুট থাকুক, এমনটাই চাই।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ ছবিতে ইতিহাসের অনেক অজানা তথ্য ও নতুন অধ্যায় জানতে পারবে জাতি। আমার পরিবার, মা-বাবা সম্পর্কে জানতে পারবেন। যে ইতিহাস কখনও শোনেননি, তাও উঠে এসেছে এ সিনেমায়।

এসময় প্রধানমন্ত্রী সিনেমাটি নির্মাণের সঙ্গে জড়িত সবাইকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, এ সিনেমার নির্মাতা, প্রযোজনা সংস্থা, অভিনেতা-অভিনেত্রীসহ যারা সিনেমাটি নির্মাণে কাজ করেছেন সবাইকে ধন্যবাদ জানাই, কৃতজ্ঞতা জানাই।

বাংলাদেশের ৬০ শতাংশ ও ভারতের ৪০ শতাংশ ব্যয়ে নির্মিত এ বায়োপিকের শুটিং ২০২১ সালের ২২ জানুয়ারি ভারতের মুম্বাই ফিল্ম সিটিতে শুরু হয়; আর শেষ হয় একই বছরের ১৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশে।

সিনেমাটি শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) সারাদেশের ১৫৩টি প্রেক্ষাগৃহে একযোগে মুক্তি পাচ্ছে। বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত ছবিটির পরিচালক ভারতের খ্যাতিমান নির্মাতা শ্যাম বেনেগাল।

এ সিনেমায় বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে অভিনয় করেছেন আরিফিন শুভ। ফজিলাতুননেছা মুজিবের চরিত্রে আছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা, শেখ হাসিনার চরিত্রে নুসরাত ফারিয়া, আর তাজউদ্দীন আহমদের চরিত্রে রিয়াজ আহমেদ।

এছাড়াও অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান, চঞ্চল চৌধুরী, সিয়াম আহমেদ, জায়েদ খান, খায়রুল আলম সবুজ, ফেরদৌস আহমেদ, দীঘি, রাইসুল ইসলাম আসাদ, গাজী রাকায়েত, তৌকীর আহমেদ ও মিশা সওদাগরসহ দেশের শতাধিক অভিনয় শিল্পী।


আরও খবর



স্বাস্থ্য নিরাপত্তা দিতে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশনের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ২৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:হারপিক বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার উন্নয়নে নিবেদিত এনজিও সাজেদা ফাউন্ডেশনের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। এই পার্টনারশিপের লক্ষ্য অসহায় স্যানিটেশন কর্মীদের স্বাস্থ্যগত সমস্যা সমাধানে একত্রে কাজ করা। সম্প্রতি গুলশান-১ এ অবস্থিত রেকিট বেনকিজার (বাংলাদেশ) পিএলসি- এর প্রধান কার্যালয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।

সাজেদা ফাউন্ডেশনের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা মো. ফজলুল হক ও সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. শফিকুল ইসলাম, জনপ্রিয় অভিনয়শিল্পী ও হারপিকের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর নুসরাত ইমরোজ তিশা, এশিয়াটিকের এ্যাকাউন্ট ডিরেক্টর সামিদা রশিদ আনিকা, গ্রুপ এ্যাকাউন্ট ম্যানেজার ফারহান করিম, রেকিট বেনকিজার (বাংলাদেশ) পিএলসি-এর মহাব্যবস্থাপক ভিশাল গুপ্তা, মার্কেটিং ম্যানেজার সাবরিন মারুফ তিন্নি, সিনিয়র ব্র্যান্ড ম্যানেজার তাবাশ্বের আহমেদ এবং ম্যানেজার (এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স) মো. রাকিব উদ্দিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশে স্যানিটেশন এবং বর্জ্যনিষ্কাশনের দায়িত্বে নিয়জিত কর্মীরা জনস্বাস্থ্য ও পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। কিন্তু অনেক সময় তারা মৌলিক স্বাস্থ্যসেবার চাহিদা পূরণে হিমশিম খায়। জীবন ধারনের জন্য স্যানিটেশনের মত ঝুঁকিপূর্ণ কাজ তাদের প্রায় প্রতিদিনই করতে হয়।

পর্যাপ্ত সুরক্ষা ব্যবস্থা ও হাইজিন মেনে চলা স্যানিটেশন কর্মীদের জন্য অবশ্যই পালনীয় বিষয় হলেও প্রায়শই তা উপেক্ষিত হয়। যার ফলশ্রুতিতে তারা বিভিন্ন চর্মরোগসহ দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুও বরন করে।

চুক্তি অনুযায়ী এই উদ্যোগের মাধ্যমে এক হাজার স্যানিটেশন কর্মী এবং তাদের পরিবারের স্বাস্থ্যবীমা ও স্বাস্থ্যবিধির সচেতনতায় কাজ করবে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশন। এ লক্ষ্যে আগামী এক বছর স্যানিটেশন কর্মীদের পরিবার বীমা প্রিমিয়াম সহায়তা পাবে এবং তাদের পরিবারকে হাইজিন অভ্যাসে দক্ষ করার জন্য হারপিক স্বাস্থ্যবিধি সচেতনতা সেশন পরিচালনা করবে। দেশের ২৫০টিরও অধিক হাসপাতালে তারা হারপিক স্বাস্থ্যসেবা কার্ড ব্যবহার এই স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ করতে পারবে। পাশাপাশি বিশেষ করে শিশুদের জন্য স্বাস্থ্যবিধি উপকরণ এবং বছরজুড়ে হাইজিন শিক্ষামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।

রেকিট বেনকিজার (বাংলাদেশ) পিএলসি-এর মহাব্যবস্থাপক ভিশাল গুপ্তা বলেন, বাংলাদেশে স্যানিটেশন কর্মীদের গুরুতর স্বাস্থ্য ও পরিচ্ছন্নতার চাহিদা পূরণের জন্য সাজেদা ফাউন্ডেশনের সাথে চুক্তি করতে পেরে আমরা গর্বিত। হারপিক বিশ্বাস করে- হাইজিন ও সুস্বাস্থ্য মানুষের অধিকার ও এটি কোন বিলাসিতা নয় এবং প্রত্যেকে মানুষেরই নিরাপদ পরিবেশ ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতারসুযোগ পাওয়ার অধিকার রয়েছে। আমরা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে আমাদের সম্পদ ও দক্ষতাকে কাজে লাগাতে চাই।“

রেকিট বেনকিজার (বাংলাদেশ) পিএলসিএর মার্কেটিং ম্যানেজার সাবরিন মারফ তিন্নি বলেন, “হারপিক বাংলাদেশে ৪ দশকেরও বেশি সময় ধরে ব্যবসা করে আসছে। এই খাতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমাদের দায়িত্ব অন্যদের জন্য উদাহরণ সৃষ্টি করা। আমরা যদি একসাথে কাজ করতে পারি তবে আমরা আরও বেশিকিছু অর্জন করতে পারবো। সাজেদা ফাউন্ডেশনের সাথে অংশীদার হতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত।

আমাদের লক্ষ্য এই সহযোগিতার মাধ্যমে অসহায় স্যানিটেশন কর্মীদের কাছে পৌঁছানো। আশা করি একত্রে আমরা আগামী দিনে চাহিদাসম্পন্ন আরও বেশি মানুষের উপকার করতে পারবো আমরা।”

সাজেদা ফাউন্ডেশনের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা মো. ফজলুল হক বলেন, দেশের শীর্ষস্থানীও ব্র্যান্ডগুলোর একটি হচ্ছে হারপিক এবং হারপিকের সাথে আমরা চুক্তিবদ্ধ হতে পেরে বেশ আনন্দিত। সাজেদা ফাউন্ডেশন দীর্ঘদিন ধরে সমাজ উন্নয়নের বিভিন্ন খাতে বিশেষকরে স্বাস্থ্য খাতে বিশেষ ভুমিকা রেখে চলেছে। আমার বিশ্বাস এই পার্টনারশীপের মাধ্যমে আমরা সমাজের স্যানিটেশন কর্মীদের জিবনে একটি ইতিবাচক ভুমিকা রাখতে পারবো।

প্রসঙ্গত, চার দশকেরও বেশি সময় ধরে, হারপিক বাংলাদেশে টয়লেট কেয়ার ক্যাটাগরিতে শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজের অবস্থান অক্ষুন্ন রেখেছে। হারপিক টয়লেট ক্লিনারের মার্কার নাম। আফ্রিকা,মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়া, এশিয়া-প্যাসিফিক, ইউরোপ, আমেরিকাসহ পৃথিবী জুড়ে এটি পাওয়া যায়। ১৯৭৮ সাল থেকে, হারপিক বাংলাদেশে টয়লেট-ক্লিনার ক্যাটগরির এক নম্বর ব্র্যান্ড।

ক্যাম্পেইনের ভিডিওটি ফেসবুকে দেখতে এখানে ক্লিক করুণঃ https://www.facebook.com/share/v/2umXRYFCCqZGbE3j/?mibextid=oFDknk


আরও খবর



রূপগঞ্জে সর্বজনীন পেনশন স্ক্রিম সংক্রান্ত অবহিতকরণ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১৪৫জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু রুপগঞ্জ নারায়নগঞ্জ প্রতিনিধিঃনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে সর্বজনীন পেনশন স্ক্রিম সংক্রান্ত অবহিতকরণ এবং কিশোর গ্যাং, মাদক নির্মূল ও ইউনিয়ন আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার মুড়াপাড়া নামা  বাজারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আহসান মাহমুদ রাসেল এর সভাপতিত্বে ,সভায়  প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা আইসিটি) নারায়নগঞ্জ ,জনাব হামিদুর রহমান, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি সিমন সরকার, সহকারী পুলিশ সুপার গ সারকেল হাবিবুর রহমান, রূপগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ, দীপক চন্দ্র সাহা, ও মুড়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ আলমাস, রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এম এ মোমেন, সাধারণ সম্পাদক মকবুল হোসেনসহ স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ। 

এ সময় বক্তারা , সর্বজনীন পেনশন সেবায় সকলকে উৎসাহিত করে আগামীর ভবিষ্যতকে উজ্জ্বল করতে 

সরকারের এই উদ্যোগকে গ্রহণ করে ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানায়। এবং কিশোর গ্যাং মাদক নির্মল রোধে জনগণকে সচেতন হতে বলেন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



মহেরপুরে কলাক্ষেত কেটে তছরুপ করেছে দুর্বৃত্তরা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃমেহেরপুর সদর উপজেলার শ্যামপুর মাঠে ইকবাল হোসেন নামের এক বর্গা চাষির এক বিঘা কলা ক্ষেত কেটে তছরুপ করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ রোব্বার দুপুরে প্রকাশ্য দিবালোকে এ ঘটনাটি ঘটে। এতে লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবী করেছেন কলাচাষি ইকবাল।

ইকবাল হোসেন জানান, তিনি গ্রামের জোবাইর হোসেনের কাছ থেকে ৬ বছরের জন্য বর্গা নিয়েছিলেন জমি। জমিতে কলা পুষ্ট হয়ে উঠেছে। সকালে তিনি জমিতে সেচ দিয়ে চলে যান। দুপুরে জোবাইর ও তার লোকজন এসে কলাক্ষেত কেটে বিনষ্ট করেন। কি কারনে কলাগাছ কেটেছেন সে ব্যাপারে কিছুই জানেন না ইকবাল হোসেন। কলাগাছ কাটার ব্যাপারে ইকবাল হোসেন থানায় অভিযোগ করবেন বলেও জানান। 


আরও খবর



মধুপুরে দিন ব্যাপি দুগ্ধ উৎপাদন প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধি:টাঙ্গাইলের মধুপুরে প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প(এল.ডি.ডি.পি) এর আওতাধীন প্রডিউসার গ্রুপ (পিজি)এর সদস্যদের নিয়ে ১দিন ব্যাপি দুগ্ধ উৎপাদন বিষয়ক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

বুধবার (১৫মে) সকালে মধুপুর উপজেলাধীন আশ্রা প্রাণিসম্পদ কৃষক স্কুল মাঠে এ দুগ্ধ উৎপাদন প্রশিক্ষনের আয়োজন করেন মধুপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল। 

মধুপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ বিপ্লব কুমার পাল এর সভাপতি ত্বেউক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাঃ মোঃ মাহবুবুল ইসলাম। 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ সোহেল রানা ও জেলা ট্রেনিং কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ শহীদুল আলম।

এসময় আরও অন্যান্য কর্মকর্তা সহ উক্ত পিজির ৪০জন সদস্য ও খামারিগন উপস্থিত ছিলেন। বক্তরা, দুগ্ধ উৎপাদন বৃদ্ধি এবং গাভীর বিভিন্ন রোগ ও রোগের প্রতিকার বিষয়ে আলোচনা করেন।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন, প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ জাহিদুল ইসলাম।

    -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



একসঙ্গে এসএসসি পাস করলেন নাসিরনগরের মা ও মেয়ে৷

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১৬৩জন দেখেছেন

Image

মোহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ  নবীনগর(ব্রাহ্মণবাড়িয়া)প্রতিনিধি:ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়ন পরিষদের ১,২,৩ ওয়ার্ডের সংরক্ষিত সদস্য (মেম্বার) ৪৪ বছর বয়সে পরীক্ষা দিয়ে এসএসসি পাশ করেছেন। এমন খবর জেনে খোঁজ নিতে গিয়ে ফোন করতেই বেশ খুশি নিয়ে বললেন আমার মেয়েও পাশ করেছেন। মা ও মেয়ের একসঙ্গে পাশ করার ঘটনা এলাকায় বেশ আলোচনার জন্ম দিয়েছেন। সবাই ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার নুরুন্নাহার বেগমের প্রশংসা করছেন। নুরুন্নাহারের পরিবারেও বইছে আনন্দের বন্যা। স্বজনরা ছুটে আসছেন তাঁর বাড়িতে।

নুরুন্নাহার বেগম জানান, তিনি আরো পড়তে চান। অনেক বিপত্তি পেরিয়ে তার এই এগিয়ে চলা। নিজের দুইসন্তান কেও পড়ালেখা শিখিয়ে মানুষের মতো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি। পড়া শুনার কোনো বয়স নেই বলে তিনি মনে করেন। মানুরুন্নাহার বেগমও মেয়ে নাসরিন আক্তার নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড়া ওয়াজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশ করেন।

মা কারিগরি বিভাগ থেকে ও মেয়ে স্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। নুরুন্নাহার বেগম জিপিএ ৪.৫৪ ও মেয়ে নাসরিন জিপিএ ২.৬৭ পেয়েছেন। নুরুন্নাহার বেগমের বয়স ৪৪ বছর ও নাসরিনের বয়স ১৮ বছর। কথা হলে নুরুন্নাহার বলেন, ‘অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় বিয়ে হয়ে যায়। শশুর বাড়ির লোক জন ছিলেন রক্ষণশীল। এ অবস্থায় পড়াশুনা চালিয়ে যেতে পারিনি। এক পর্যায়ে মেম্বার নির্বাচিতহই। এ নিয়ে দুইবার মেম্বার। সবার অনুমতি নিয়ে আবার পড়াশুনা করি। কেননা, লেখাপড়ার কোনো বিকল্প নেই বলে মনেকরি।

নুরুন্নাহারের ছোট ভাই স্বপন আহমেদ এ বিষয়ে অনুভুতি ব্যক্ত করতে গিয়ে আপ্লুত হয়ে পড়েন। বোনের পাস করার খবরে কি যে খুশি হয়েছিতা বলে বুঝানো যাবেনা। একই সঙ্গে ভাগ্নি পাস করলেও তার খবরটি নাদিয়ে ফেসবুকে বোনের রেজাল্টের স্ট্যাটাস দিয়েছি।

  -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর