Logo
আজঃ শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

ডেঙ্গুতে মানুষ মারা যাওয়া স্বাভাবিক ঘটনা হতে পারে না: জিএম কাদের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৮৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি বলেছেন, লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা। একই সঙ্গে বাড়ছে মানুষের মৃত্যুর সংখ্যাও। গত তিন দিনে প্রতিদিন তিন হাজারের চেয়ে বেশি রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। বাসা-বাড়িতে কত সংখ্যক মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন তার কোনো হিসাব নেই।

বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানীস্থ কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি সৈয়দ আবু হোসেন বাবলার সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবু রহমান খশরু। এসময় নিউ সুপার মার্কেট দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হাজী মোহাম্মদ হোসেন, ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ আল মামুন, বলাকা শপিং কমপ্লেক্স ব্যবসায়ী সমিতির সহ-সভাপতি মো. আব্দুর রহিম অপু, আনিছুর রহমানসহ শতাধিক ব্যবসায়ী দলটির চেয়ারম্যানের হাতে ফুল দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন।

জিএম কাদের বলেন, প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত হবে আর এর মধ্য থেকে কিছু সংখ্যক মারা যাবে, এটাই যেন স্বাভাবিক। ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মানুষ মারা যাবে এটা স্বাভাভিক ঘটনা হতে পারে না। ডেঙ্গুর ভয়াবহতা নিয়ন্ত্রণে কারো যেন দায় নেই। ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে অসংখ্য মানুষের মৃত্যু মেনে নেওয়া যায় না।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, এ মাসের ১৯ দিনেই ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৫০ হাজার। এ বছর ডেঙ্গুতে ৮৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে, সাধারণ মানুষের ধারণা এই মৃত্যুর সংখ্যা আরও বেশি। এ পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছে ১ লাখ ৭৩ হাজার ৭৯৫ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, ডেঙ্গুর লার্ভা কমছে না, তাই আক্রান্তের সংখ্যাও কমছে না। ডেঙ্গুর বিষয়ে সাধারণ মানুষ অধিক শোকে পাথর হয়ে গেছে। তারা আর এই বিষয়ে কথা বলতে চায় না। হাসপাতালে জায়গা দেওয়ার ক্ষমতা নেই।

কাদের আরও বলেন, আমরা ডেঙ্গু নিয়ে কথা বললে নাকি দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। তাই এটাকে তারা রাষ্ট্রদ্রোহী বিবেচনা করে শাস্তিযোগ্য অপরাধ বানাতে চাচ্ছে।

তিনি বলেন, রাজধানীতে ডেঙ্গু নিধনে দুই সিটি করপোরেশন নাটক করছে। ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা দেখলেই বোঝা যায়, তাদের কোনো সফলতা নেই। সাধারণ মানুষের অভিযোগ, রাজধানীর বাইরেও ডেঙ্গু নিধনে কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেই। আবার ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য পর্যাপ্ত স্যালাইন পাওয়া যাচ্ছে না। প্রভাবশালী একটি গোষ্ঠী জীবন রক্ষাকারী স্যালাইন কালোবাজারে নিয়ে কয়েকগুন মুনাফা করছে।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, পৌরসভা বা সিটি করপোরেশনের প্রধান কাজ হচ্ছে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা। মশা-মাছি নিয়ন্ত্রণ করতে তাদের ভূমিকাই বেশি। এখন আমদের দেশের শহরগুলো আফ্রিকার অনেক শহরের চেয়েও নোংরা। পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনের কাজ এখন বড় বড় ভবন করা ও ঠিকাদারের সাথে কমিশন ম্যনেজমেন্ট করা। সেখানে এই লীগ, সেই লীগসহ বিভিন্ন লীগকে চাঁদা দিতে হচ্ছে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, জাতীয় পার্টির মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুল হক চুন্নু, দলটির কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও অতিরিক্ত মহাসচিব অ্যাডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল আলম রুবেল প্রমুখ। 


আরও খবর



ইসরায়েলের বিমান হামলায় গাজার স্কুলে নিহত অর্ধশত

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৫৩জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত আল-ফাখুরা স্কুলে ইসরায়েলি বাহিনী বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ৫০ জন নিহত ও শতাধিক বেসামরিক লোক আহত হয়েছেন।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) ইসরায়েলের বিমান বাহিনী ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউএ) ওই স্কুলে হামলা চালায় বলে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে।

আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, এদিন ভোরে জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের কাছেই জাতিসংঘ পরিচালিত আল ফাখোরা স্কুলে বিমান হামলা চালানো হয়। ইসরাইলি হামলা থেকে বাঁচতে স্কুলটিতে কয়েক হাজার নিরীহ ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছিল।

ইসরায়েলি বোমা হামলার পর সেখানকার বিভীষিকাময় ছবি সামনে আসছে। এতে দেখা গেছে, আল-ফাখুরা স্কুলের অনেক কক্ষ ও করিডোরে ফিলিস্তিনিদের মরদেহ পড়ে আছে। নিহতদের মধ্যে অনেক শিশু রয়েছে।

গাজা থেকে আল জাজিরার এক প্রতিবেদক বলেন, শত শত মানুষ এই স্কুলের ভেতরে আশ্রয় নিয়েছিলেন। স্বাভাবিক সময়ে জাবালিয়া শরণার্থী শিবির অত্যন্ত ঘনবসতিপূর্ণ থাকে। এই শরণার্থী শিবিরের ভেতরের কিছু বাসিন্দা ইসরায়েলি বাহিনীর নির্দেশে গাজা উপত্যকার দক্ষিণে পালিয়েছেন।

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ইসরায়েলি হামলার লক্ষ্যবস্তু হয়ে আসছে উত্তর গাজার জাবালিয়া শরণার্থী শিবির। সেখানে ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের বসবাস রয়েছে বলে দাবি করে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী।

জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা ও ওই অঞ্চলের দেশগুলোর নিন্দা সত্ত্বেও শরণার্থী শিবিরে ভয়াবহ বোমা হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল।


আরও খবর

ভারতের বিভিন্ন অংশে ভূমিকম্প

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩

গাজায় নিহতের সংখ্যা ১৭ হাজার ছাড়াল

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




আ.লীগের সঙ্গে জোটবদ্ধ নির্বাচন করবে যেসব দল

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১০৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে ভোটে অংশগ্রহণ করতে একমত হয়েছে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনে (ইসি) জোটবদ্ধ নির্বাচন করতে কয়েকটি দল আবেদন করেছে।

দলগুলো হলো, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), সাম্যবাদী দল, জাতীয় পার্টি (জেপি) ও ওয়ার্কাস পার্টি।

এর আগে বুধবার সন্ধ্যায় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। এদিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে জানান। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।

এবার সংসদ নির্বাচনের মনোনয়পত্র দাখিলের শেষ সময় ৩০ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ১-৪ ডিসেম্বর। আপিল ৬-১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত।


আরও খবর



জামায়া‌ত এবার ৪৮ ঘণ্টার হরতাল দিলো

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৯৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:তফসিল ঘোষণার প্রতিবাদে আগামী ১৯ ও ২০ নভেম্বর হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। বৃহস্প‌তিবার (১৬ নভেম্বর) দল‌টির ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম এক বিবৃ‌তিতে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, ১৫ নভেম্বর সন্ধ্যায় বিরোধীদল ও দেশবাসীর মতামত উপেক্ষা করে জনধিকৃত ও সরকারের আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে। সমগ্র জাতি এবং বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ দেশের অধিকাংশ বিরোধীদল তথাকথিত নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত ফরমায়েশি তফসিল ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছে।

তিনি বলেন, বিরোধীদলের মতামত অগ্রাহ্য করে ঘোষিত তথাকথিত তফসিল দেশকে অস্থিতিশীল ও ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেবে। সংলাপের পথ রুদ্ধ করবে। রাজনীতিতে ঘোর অমানিশা নেমে আসবে। একতরফা প্রহসনের নির্বাচনের ফলে উদ্ভূত যে কোনো পরিস্থিতির দায় ষড়যন্ত্রকারী সরকার এবং আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশনকেই নিতে হবে বলেন জামায়ের এই শীর্ষ‌ নেতা।

এটিএম মাছুম বলেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে বর্তমান ফ্যাসিস্ট সরকার নাগরিকদের ভোট দিতে দেয়নি। সাজানো প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছে। জামায়াতসহ বিরোধীদলকে সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানসহ বিরোধীদলের বহু শীর্ষ নেতাকে জেলে আটকে রাখা হয়েছে। বিরোধীদলের অসংখ্য নেতাকর্মী এখনো বন্দি। মিথ্যা ও সাজানো মামলা দিয়ে হাজারো নেতাকর্মীকে হয়রানি করা হচ্ছে। সরকারি দল সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করলেও বিরোধীদলকে কোনও গণতান্ত্রিক স্পেস দেওয়া হচ্ছে না। দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের কোনও পরিবেশ নেই। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড এখনও ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করার জন্য আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানসহ বিরোধীদলের সব শীর্ষ নেতা এবং গ্রেপ্তারকৃত নেতাকর্মীদের মুক্তি দিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, দেশবাসী মনে করে, ষড়যন্ত্রমূলক নীল-নকশার তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন মূলত বিরোধীদলকে নির্বাচনের বাইরে রেখে অতীতের মত শাসক দলকে জিতিয়ে আনার কৌশল নিয়েছে। গণতন্ত্রকামী সংগ্রামী জনতা সরকারের বিনা ভোটে ক্ষমতা দখলের দিবাস্বপ্ন পূরণ হতে দেবে না। জনগণের মতামতের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে কমিশনকে অবশ্যই এ তফসিল প্রত্যাহার করতে হবে।


আরও খবর



"সোহরাওয়ার্দী গণতন্ত্রের ইতিহাসে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র"

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৫৬জন দেখেছেন

Image
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন (ফাইল ছবি)

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী উপমহাদেশে রাজনীতি ও গণতন্ত্রের ইতিহাসে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র বলেছেন, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সোমবার দেওয়া এক বাণীতে এ কথা বলেন তিনি।

রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, গণতন্ত্রের মানসপুত্র সোহরাওয়ার্দী ছিলেন প্রতিভাবান রাজনীতিক, আইনজ্ঞ, বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভা ও গণপরিষদের সদস্য এবং অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রীসহ তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালনের সময় তিনি শ্রমজীবীসহ এতদঞ্চলের অবহেলিত মুসলিম সম্প্রদায়ের স্বার্থ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, তিনি স্বল্প সময়ের মধ্যে নাবিক, রেল কর্মচারী, পাটকল ও সুতাকল কর্মচারী, রিকশাচালক, গাড়িচালকসহ নানা শ্রেণি-পেশার মেহনতি মানুষের স্বার্থ রক্ষায় বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়ন গড়ে তুলেছিলেন।

তিনি আরও বলেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন বিচক্ষণ ও প্রজ্ঞাবান রাজনৈতিক সংগঠক। তিনি ব্রিটিশ ভারতে মুসলমানদের সংগঠিত করতে ১৯২৬ সালে ইন্ডিপেন্ডেন্ট মুসলিম পার্টি ও ১৯৩৭ সালে ইউনাইটেড মুসলিম পার্টি গঠন করেন। ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন তৎকালীন আওয়ামী মুসলিম লীগ (পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ) প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রেও তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৯৫৪ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে যুক্তফ্রন্টের অনবদ্য বিজয়েও তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী আমৃত্যু আইনের শাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করেছেন উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, গণতন্ত্রের বিকাশ ও এতদঞ্চলের জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী যে অবদান রেখে গেছেন জাতি তা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, তার জীবন ও কর্ম আগামী প্রজন্মকে গণতান্ত্রিক চিন্তা-চেতনা ও জনগণের সার্বিক কল্যাণে উদ্বুদ্ধ করবে বলে আমার বিশ্বাস।


আরও খবর



চাঁদপুরে স্ত্রীও শাশুড়ি হত্যা মামলায়: মামুন মোহনকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আদালত

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১১১জন দেখেছেন

Image

চাঁদপুর প্রতিনিধি:চৌধুরী ইয়াসিন ইকরাম  চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জের গৃদকালিন্দিয়ায়  স্ত্রী রিতু ও শাশুড়ি পারভীন  হত্যা মামলায়  আসামী আল মামুন মোহনকে  মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আদালত।

রোববার  ( ২৬ নভেম্বর )  দুপুরে মামলার রায় দেন চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ( ২ )  শাহেদুল করিম।

আসামীর উপস্থিতিতে রায় দেয়া হয়।২০২০ সালের ১৩ মে ফরিদগঞ্জ থানার গৃদকালিন্দিয়ায় সেলিম খানের ৩য় তলার বসত বিল্ডিংয়ের নিচতলায় সামনে ইফতারের সময় স্ত্রী ও শাশুড়ীকে চুরি দিয়ে আঘাত  করে নিহত করেন।

মামলায় ২৮ জন স্বাক্ষী সাক্ষ্য দেন।রাষ্ট্র পক্ষে ছিলেন এডিশনাল পিপি  অ্যাডঃ মজিবুর রহমান ভূইয়া,  এপিপি  অ্যাড: দেবাশীষ কর মধু ও অ্যাডঃ জসিমউদদীন ( ২)।

আসামি পক্ষে ছিলেন অ্যাডঃ সেলিম আকবর,  অ্যাডঃ সফিকুল ইসলাম ভুইয়া।


আরও খবর