Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

চকচকে চাল খাওয়া বন্ধ করলে চালের দাম কমবে: খাদ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৭৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন ভোক্তারা চকচকে চাল খাওয়া বন্ধ করলে চালের দাম কমবে, পাশাপাশি চাল রপ্তানি করাও সম্ভব হবে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) একটি আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, ‘গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে এক কেজি চালও আমদানি করতে হয়নি; বরং চাহিদার চেয়ে বেশি উৎপাদন হয়েছে। এখন আমরা অনায়াসে ৫ থেকে ৭ লাখ টন চাল রপ্তানি করতে পারি, সে অবস্থা হয়েছে। তবে শুধু পালিশ করে যে চাল নষ্ট হচ্ছে সেটা অর্ধেক রপ্তানি করলেই হবে। উৎপাদিত প্রায় চার কোটি টনের মধ্যে তিন শতাংশ হারে ১২ লাখ টন চাল পালিশ করার কারণে অপচয় হচ্ছে। আমাদের চাল পাঁচ দফা পালিশ করে চকচকে করা হচ্ছে। দুবার পালিশ করলেও ৫ থেকে ৭ লাখ টন চাল বাড়বে। দফায় দফায় পালিশ করায় চালের মধ্যে শুধু কার্বোহাইড্রেট ছাড়া অন্য কোনো পুষ্টি থাকছে না। এতে খরচ হচ্ছে বিদ্যুৎ, শ্রমিকের মজুরি - সবকিছু মিলে প্রতি কেজিতে প্রায় চার টাকা। যে ভার ভোক্তাকে বহন করতে হচ্ছে। চালের দামে এ খরচ যুক্ত হচ্ছে।

তিনি বলেন, আমরা নতুন আইন করে এ পালিশ বন্ধ করছি, মিনিকেট বা বিভিন্ন নামে চাল বাজারজাত করাও বন্ধ করেছি। ভোক্তাদের আমি বলব, আপনারা চকচকে চাল খাওয়া বন্ধ করুন। তাহলে যেমন চালের দাম কমবে, আমরা চাল রপ্তানি করতেও সফল হব। এ আইন কার্যকর হওয়ার পর আগামী আমন মৌসুম থেকে চাল পালিশ করলে মিলমালিকরা জরিমানার শিকার হবেন। আসুন, সকলের প্রচেষ্টায় আমরা চাল রপ্তানির প্রস্তুতি নেই।

এদিকে, দেশে এক অঙিনায় খাদ্য, কৃষি যন্ত্রপাতি, চিকিৎসা সরঞ্জাম ও স্বাস্থ্য পর্যটন নিয়ে একসঙ্গে আটটি আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী শুরু হয়েছে। সেমস-গ্লোবাল ইউএসএর আয়োজনে তিনদিনের এ আয়োজন চলবে শনিবার পর্যন্ত।

একযোগে শুরু হওয়া এসব প্রদর্শনী হচ্ছে: ৭ম ফুড বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল এক্সপো, ৪র্থ ফুড প্যাক এক্সপো, ৭ম এগ্রো বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল এক্সপো এবং ৭ম পোল্ট্রি অ্যান্ড লাইভস্টক বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল এক্সপো, ১৫তম মেডিটেক্স বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল এক্সপো, ১০তম ফার্মা বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল এক্সপো, ৮ম বাংলাদেশ ক্লিনিক্যাল ল্যাব এক্সপো এবং ৭ম ইন্টারন্যাশনাল হেলথ ট্যুরিজম অ্যান্ড সার্ভিসেস এক্সপো বাংলাদেশ।

কৃষি ও প্লাস্টিক শিল্প জগতের অত্যাধুনিক সরঞ্জাম, উন্নত প্রযুক্তি, পণ্য এবং পরিষেবা বিষয়ক এ প্রদর্শনীগুলোতে বাংলাদেশ, তুরস্ক, ভারত, সিঙ্গাপুর, জার্মানি, দক্ষিণ কোরিয়া, শ্রীলঙ্কা ও চীনসহ ১৫টির বেশি দেশের প্রায় ১০০টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে।

এছাড়া স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা ক্ষেত্রে উন্নত প্রযুক্তি ও সেবা নিয়ে স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধান, দেশি-বিদেশি হাসপাতাল ও চিকিৎসকদের সহযোগিতা বিষয়ক প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ, ভারত, চীন, সিঙ্গাপুর ও জার্মানিসহ বিভিন্ন দেশের ১১২টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে।


আরও খবর



খাগড়াছড়িতে প্রোটিন অলিম্পিয়াড ও স্কুল ফেস্টিভ্যাল উদ্বোধন করেন.পুলিশ সুপার মুক্তা ধর

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৬০জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:খাগড়াছড়িতে বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি) ও ইউ. এস. সয়াবিন এক্সপোর্ট কাউন্সিল এর উদ্যোগে ২দিন ব্যাপি প্রোটিন অলিম্পিয়াড ও স্কুল ফেস্টিভ্যাল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুত্রুবার (৩ মে) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্স হাই স্কুল মাঠে বাংলাদেশ পোল্টি ইন্ডাষ্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল এর আয়োজনে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সহযোগিতায় ২দিন ব্যাপি প্রোটিন অলিম্পিয়াড ও স্কুল ফেস্ট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্স হাই স্কুল এর প্রধান শিক্ষক উত্তম কুমার নাথ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে বেলুন উড়িয়ে প্রোটিন অলিম্পিয়াড ও স্কুল ফেস্টভ্যাল উদ্বোধন করেন খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার) 

স্বাগত বক্তব্য খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্স হাই স্কুল প্রধান শিক্ষক উত্তম কুমার নাথ।এসময় বাংলাদেশ পোল্টি ইন্ডাষ্ট্রিজ সেন্টাল কাউন্সিল এর সেক্রেটারি (বিপিআইসিসি) দেবাশীষ নাগ, খাগড়াছড়ি জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ত্রুাইম এন্ড অপস) মো.জসীম উদ্দিন,  খাগড়াছড়ি জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এস এম মোসলেম উদ্দিন, বাংলাদেশ পোল্টি ইন্ডাষ্ট্রিজ সেন্টাল কাউন্সিল এর গণমাধ্যম ও যোগাযোগ উপদেষ্টা মো.সাজ্জাদ হোসাইন  বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।

খাগড়াছড়ি জেলার ৮টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮জন প্রধান শিক্ষক, প্রতিটি বিদ্যালয় থেকে ৪০জন করে  ৩২০ জন শিক্ষার্থী ২দিন ব্যাপি প্রোটিন অলিম্পিয়াড ও স্কুল ফেস্টে অংশগ্রহন করেন।

অন্যান্যের মাঝে সহকারী পুলিশ সুপার সৈয়দ মুমিদ রায়হান, খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো.মনিরুজ্জামান খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সভাপতি চৌধুরী আতাউর রহমান রানা, সহ বিভিন্ন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক,  সাংবাদিক, শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা বারডেম হাসপাতালের বিভাগীয় প্রধান ও প্রধান পুষ্টিবিদ শামসুন্নাহার নাহিদ (মহুয়া),
প্রোটিন অলিম্পিয়াড ও স্কুল ফেস্টের বিস্তারিত আলোচনা করেন।

প্রধান অতিথি,র বক্তব্যে খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার) বলেন শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশের জন্য প্রোটিন  আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। প্রোটিন না থাকলে আমাদের মেধা ও বুদ্ধি সমৃদ্ধ হবেনা। প্রোটিন আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে কাজ করে থাকে। আমাদের নখ, চুল ও শরীরের সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য প্রোটিন প্রয়োজন। এছাড়াও রোগ প্রতিরোধের জন্য প্রোটিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রত্যেককে দৈনিক কিংবা নিয়ম অনুযায়ী প্রোটিন খাওয়া জরুরি। 

আলোচনা সভার পরে শিক্ষার্থীদের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।

আরও খবর



দেশ ও জনগণের স্বার্থে সবাইকে কাজ করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৫০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তির ইস্পাত কঠিন ঐক্যের বিকল্প নেই,বলেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ব্যক্তি ও গোষ্ঠী স্বার্থকে উপেক্ষা করে দেশ ও জনগণের স্বার্থে সবাইকে কাজ করতে হবে।

শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ৮ম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির ভাষণে রাষ্ট্রপ্রধান এ কথা বলেন।

তিনি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ন রেখে উন্নয়ন ও অগ্রগতি অব্যাহত রাখতে এবং সর্বস্তরে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে ৭১ এর পরাজিত শক্তি ঘাতক-দালালদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।

বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যাতে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ হয়ে বেড়ে উঠতে পারে সে লক্ষ্যে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার কথাও বলেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন।

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন বলেন, এ লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব শক্তির ইস্পাত কঠিন ঐক্যের বিকল্প নেই। ব্যক্তি ও গোষ্ঠী স্বার্থ উপেক্ষা করে দেশ ও জনগণের স্বার্থে সবাইকে কাজ করতে হবে।

রাষ্ট্রপতি সবাইকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, বঙ্গবন্ধুর দর্শন, ধর্মনিরপেক্ষতা ও অসাম্প্রদায়িকতার বোধ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ারও তাগিদ দেন।

তরুণদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ডিজিটাল মাধ্যম ইতিবাচকভাবে ব্যবহার করুন। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস পড়ুন, বঙ্গবন্ধুর জীবনী ও আদর্শ সম্পর্কে জানুন। মনন, বোধ ও জীবনাচরণে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ বুকে লালন করে বাঙালির গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরুন।

তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের ২১ বছর পর ১৯৯২ সালে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে শুরু হয়ে এ আন্দোলনের প্রাজ্ঞ নেতারা প্রায় ৩৩ বছর ধরে নানা চড়াই-উতরাই, ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে এ সংগঠনকে আজকের জায়গায় নিয়ে এসেছেন।

রাষ্ট্রপতি উল্লেখ করেন, কেবল যুদ্ধাপরাধীদের বিচারই নয়, মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী প্রজন্মের কাছে এ মহাসংগ্রামের প্রকৃত ইতিহাস পৌঁছে দিয়ে তাদের মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে দীক্ষিত করার ক্ষেত্রেও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

তিনি আশা করেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সহনশীল ও মানবিক সমাজ এবং রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে আগামী দিনগুলোতেও ‘একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি’র অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরেও ঘাতক-দালাল চক্র মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনাসহ আমাদের সাফল্য ম্লান করে দিতে অবিরাম অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

যুদ্ধাপরাধী বা মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার কাজ সম্পন্ন হলেও ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির কাজ কখনো শেষ হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে যেকোনো ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির ভূমিকা অতীতের মতো ভবিষ্যতে উজ্জ্বলভাবে কার্যকর থাকবে।

রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের চলমান বিচার আজ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়েরও প্রশংসা অর্জন করেছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ আর্থ-সামাজিক ও তথ্য-প্রযুক্তির নানা সূচকে বিশ্বের দরবারে উজ্জ্বল দৃষ্টান্তে পরিণত হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারের বিভিন্ন সাফল্যের কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের পথে যাত্রা শুরু করেছি আমরা। এ অগ্রযাত্রার পথে সরকারের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল মৌলবাদ ও আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ। প্রধানমন্ত্রীর সাহসী নেতৃত্ব এবং জঙ্গিবাদের প্রতি তার সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির কারণেই জঙ্গিবাদ দমনে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশ আজ রোল মডেল।

রাষ্ট্রপতি বলেন, সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশও ডিজিটাল বিপ্লবের পাশাপাশি চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে হবে।


আরও খবর



টাঙ্গাইলের মধুপুরে ভোট দেয়া হলো না মাসুদের

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১০৪জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা মধুপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধিঃ-

টাঙ্গাইলের মধুপুরে ভোট দেয়া হলো না মাসুদের। মধুপুর পৌরসভাধীন আকাশী গ্রামের মাসুদ (৫০) বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যাওয়ায় ভোট দেয়া হল না  মাসুদের।বুধবার (৮ মে) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার আকাশী গ্রামে এ দুর্ঘটনাটি ঘটে।মাসুদ  মিয়া পৌর এলাকার আকাশী  গ্রামের ইন্তাজ  আলীর ছেলে।স্থানীয় বেলাল জানান, আমরা বাড়ীর পাশে একটি চায়ের দোকানে বসে চা খাচ্ছিলাম। চা খাওয়া শেষ করে  মাসুদ জানায় বাড়ীতে গিয়ে গোসল করে আমি ভোট কেন্দ্রে যাব ভোট দিতে এ বলে সে আমাদের নিকট হতে বিদায় নেয়।


উল্লেখ্য আজ বুধবার ৮ মে মধুপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। বেলাল হোসেন আরও জানান, কিছুক্ষণ পর তার বাড়িতে আত্ম চিৎকার শুনে ছুটে গিয়ে জানতে পারি সে বিদ্যুৎপৃষ্ঠ হয়ে মারা গেছে। পারিবারিক ও স্হানীয সুত্রে জানা যায়,  মাসুদ গোসল করতে গেলে তার বাড়ীর টেংকীতে পানি উঠানো পাম্পে কাজ না করায় সে তা ঠিক করতে যায়। এসময় অসাবধানতার কারনে  বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন।স্থানীয়রা ঘটনাস্থল থেকে তাকে উদ্ধার করে মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ নিয়ে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



চেয়ারম্যান শের আলম কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আনোয়ার পারভেজ টিংকু

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ২৫২জন দেখেছেন

Image

রুবেল মিয়া:ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল  উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান শের আলম কে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিবন্ধী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার পারভেজ টিংকু। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের সদস্য ও যুবলীগ নেতা পায়েল হোসেন মৃধা,  সরাইল উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি এড. আশরাফ উদ্দিন মন্তু, আওয়ামী লীগের নেতা আবুল কাশেম,  ইসরাফিল শাহ যুবলীগ নেতা তৌহিন প্রমুখ। গত  ৮ ই মে ২০২৪ খ্রি. অনুষ্ঠিত ১ ধাপের নির্বাচনে  উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে প্রথমবারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত মো. শের আলম মিয়া।  

আনোয়ার পারভেজ টিংকু গণমাধ্যমে দেওয়া বক্তব্যে বলেন, সারাদেশে উন্নয়নের ছোয়া লেগেছে, কিন্তু সরাইল   উন্নয়ন বঞ্চিত। এবার সৎ, যোগ্য, শিক্ষিত ছেলে শের আলম কে সর্বস্তরের জনগণ বিপুল ভোটে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছে।

তিনি আরও বলেন, শের আলম সরাইলের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে, এবং সে শান্তি ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা সহ জনকল্যাণে কাজ করবে বলে বিশ্বাস করি। আমি তার সু-স্বাস্থ্য ও দীর্ঘ নেক হায়াত কামনা করছি।

      -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে রাজি হামাস: গাজাবাসীর উচ্ছ্বাস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৩৪জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:হামাস গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তিতে রাজি হয়েছে। তবে, ইসরায়েলের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করা হয়নি। তবে, যুদ্ধবিরতিতে হামাস রাজি হওয়ার খবরে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন গাজার বাসিন্দারা।

কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, চুক্তিতে রাজি হওয়ার বিষয়ে বিবৃতি দিয়েছে হামাস।

হামাস নেতা খলিল আল–হায়া বলেছেন, গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়ন নিশ্চিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ব্যক্তিগতভাবে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন মধ্যস্থতাকারীরা।

মূলত কাতার ও মিশর ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতা করছে। গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি বাইডেন প্রশাসনের অগ্রাধিকার তালিকার শীর্ষে রয়েছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার।

হামাসের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, হামাস যুদ্ধবিরতির চুক্তির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে, কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান আল থানিকে ফোন করে জানিয়েছেন হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়া। মিসরের গোয়েন্দাবিষয়ক মন্ত্রী আব্বাস কামালকেও একই কথা জানিয়েছেন তিনি।

ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে এই যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতা করছে কাতার ও মিসর। যুদ্ধবিরতির বিষয়ে হামাসের বিবৃতির বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র আপাতত মন্তব্য করবে না বলে জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।

প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় প্রতিনিয়ত হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। হামলায় এ পর্যন্ত প্রায় ৩৫ হাজার ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।


আরও খবর