

শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
মজনুর রহমান আকাশ গাংনী(মেহেরপুর) প্রতিনিধিঃগাংনীতে ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরে প্রনোদনা কর্মসুচীর আওতায় মাসকলাই উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ করা হয়েছে। এ উপলক্ষে মঙ্গলবার সকাল ১০ টার দিকে উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসার(ভারপ্রাপ্ত) নাদির শামীম সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম এ খালেক। অনুষ্ঠানে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আব্দুর রউফ এর সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষিবিদ ইমরান হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা মনিরুজ্জামান আতু
প্রমুখ। অনুষ্ঠানে ৮৫০ জন চাষীর মাঝে প্রত্যেকে ৫ কেজি করে মাসকলাই বীজ, ১০ কেজি ডিএপি, ৫ কেজি এমওপি বিতরণ করা হয়।
রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩
রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩
নিজস্ব প্রতিবেদক:সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন দুই হাজার ৮২৩ জন ডেঙ্গুরোগী। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৪৬ জনে।
অন্যদিকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন আট হাজার ৬৯ জন ডেঙ্গুরোগী।
সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলামের সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩
রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩
খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের পথ ধরেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গড়ে উঠবে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। তিনি বলেন, জাতির পিতার কন্যা হওয়া সত্ত্বেও ছোটবেলা থেকেই শেখ হাসিনার জীবনযাপন ছিল সহজ-সরল, সাদামাটা। দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু কারাভোগকালে তিনি বঙ্গমাতার সহযোদ্ধা হিসেবে ভাই-বোনসহ পরিবার পরিজনকে আগলে রাখতেন।
বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি এ কথা বলেন।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর দেশের এক ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারে শেখ হাসিনার জন্ম। শৈশব থেকেই তিনি দেখেছেন তার পিতা বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্ব, সংগ্রামী জীবন এবং দেশ ও গণমানুষের রাজনীতি। যুক্ত হয়েছেন ছাত্রলীগের রাজনীতিতে। সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছেন পাকিস্তানবিরোধী আন্দোলনসহ বাঙালির অধিকার আদায়ের সব লড়াই-সংগ্রামে।
তিনি বলেন, তার চলার পথ কখনও কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে তার পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকচক্রের হাতে সপরিবারে নির্মমভাবে নিহত হন। শহীদ হন মা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব, ভাই শেখ কামাল, শেখ জামাল, শিশু শেখ রাসেলসহ অনেক আপনজন। শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা সেসময় তৎকালীন পশ্চিম জার্মানিতে অবস্থান করায় প্রাণে বেঁচে যান।
তিনি আরও বলেন, সে সময় তার মা, বাবা, ভাইসহ আপনজনদের হারানোর বেদনা বুকে ধারণ করে পরবর্তী ছয় বছর লন্ডন ও দিল্লিতে চরম প্রতিকূল পরিবেশে নির্বাসিত জীবন কাটান। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে গ্রেনেড হামলাসহ বহুবার তার ওপর হামলা হয়েছে। মহান আল্লাহর অশেষ রহমতই প্রতিবার তাকে এসব বিপদ থেকে রক্ষা করেছে।
মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ১৯৮১ সালে ১৪ থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল অধিবেশনে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতেই তাকে সর্বসম্মতিক্রমে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। যা ছিল আওয়ামী লীগের একটি সঠিক ও যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে স্বজন হারানোর বেদনা বুকে নিয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে তিনি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন শুরু করেন। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৯০-এর গণআন্দোলনের মাধ্যমে স্বৈরাচারের পতন হয়, বিজয় হয় গণতন্ত্রের। প্রতিষ্ঠা পায় মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার, শুরু হয় গণতন্ত্র আর উন্নয়নের পথে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা।
রাষ্ট্রপতি বলেন, ১৯৯৬ সালের ১২ জুন সাধারণ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিপুল ভোটে জয়লাভ করে এবং শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠিত হয়। এসময় ঐতিহাসিক পার্বত্য শান্তিচুক্তি এবং প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে গঙ্গা পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম এবং ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার টানা তিনবার ক্ষমতায় আসে।
তিনি বলেন, তার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের রায় কার্যকরসহ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্যক্রম শুরু ও রায়ের বাস্তবায়ন, সমুদ্রে বাংলাদেশের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা ও ভারতের সঙ্গে দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত স্থল সীমানা নির্ধারণ তথা ছিটমহল বিনিময় চুক্তি সম্পাদিত হয়। শেখ হাসিনার হাত ধরেই আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের পথে এগিয়ে যায় দেশ।
রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উন্নীত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর যোগ্য নেতৃত্ব, সাহসিকতা, বলিষ্ঠ পদক্ষেপ এবং যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণের ফলেই বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত পদ্মা সেতু উত্তাল পদ্মার বুকে জাতির গৌরবের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তিনিই আমাদের বিশ্বদরবারে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর সাহস এনে দিয়েছেন। পদ্মা সেতুর সফল বাস্তবায়নের পথ ধরে কর্ণফুলী টানেল, মেট্রোরেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মতো বৃহৎ প্রকল্পসমূহ সমাপ্তির পথে। দেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে তিনি অবিরাম সংগ্রাম করে যাচ্ছেন।
তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘায়ু, সুখ-সমৃদ্ধি ও অব্যাহত কল্যাণ কামনা করেন।
রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩
রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩
মারুফ সরকার,স্টাফ রিপোর্টার: আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সাবেক সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে বনানী কবরস্থানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বনানী থানা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মীর মোশারফ হোসেনসহ নেতাকর্মীরা।
সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকালে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তার কবরের পাশে দাঁড়িয়ে ফাতেহা পাঠ করেন তারা। এসময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফরুল্লাহ ও আব্দুর রহমানসহ দলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পরে বনানী থানা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মীর মোশারফ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যা মামলার বিচারের দাবিতে সোচ্চার ছিলেন তিনি, দলে তার অবদান অপরিসীম। সাজেদা চৌধুরী যে আদর্শ নিয়ে কাজ করেছেন, সেই আদর্শকে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই।
সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ১৯৩৫ সালের ৮ মে জন্মগ্রহণ করেন। গতবছর ১১ সেপ্টেম্বর ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ৮৭ বছর বয়সে মারা যান বর্ষীয়ান এ রাজনীতিবিদ ও জাতীয় সংসদের উপনেতা।
সাজেদা চৌধুরীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ফরিদপুর-২ নির্বাচনী এলাকার নগরকান্দা ও সালতা উপজেলায় দোয়া মাহফিল এবং আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলো।
তার জন্ম ও রাজনৈতিক জীবন-
সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা, সালতা ও সদরপুর আংশিক) আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি ১৯৩৫ সালের ৮ মে মাগুরা জেলায় মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম সৈয়দ শাহ হামিদ উল্লাহ ও মা সৈয়দা আছিয়া খাতুন।
১৯৫৬ সাল থেকে সাজেদা চৌধুরী আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ১৯৬৯-১৯৭৫ সময়কালে তিনি মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন কলকাতা গোবরা নার্সিং ক্যাম্পের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ছিলেন তিনি। ১৯৭১ সালে তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। ১৯৭২-১৯৭৫ সময়কালে বাংলাদেশ নারী পুনর্বাসন বোর্ডের পরিচালক, ১৯৭২-১৯৭৬ সময়কালে বাংলাদেশ গার্ল গাইডসের ন্যাশনাল কমিশনার এবং বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পর ১৯৭৬ সালে আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।১৯৮৬ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, ১৯৯২ সাল থেকে প্রেসিডিয়াম সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তিনি জাতীয় সংসদের উপনেতা হন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি এ পদে আসীন ছিলেন।
রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩
রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩
নিজস্ব প্রতিবেদক:পার্লার থেকে সেজে ছিনতাই করতে বের হতেন মুক্তা নামের ৪০ বছরের এক নারী। তিনি মার্কেটে গিয়ে কোনো তরুণীর সঙ্গে শুরুতে ঝগড়া বাধিয়ে দিতেন, এরপর সুযোগ বুঝে মোবাইল ও টাকা হাতিয়ে পালিয়ে যেতেন। এবার আর শেষ রক্ষা হলো না।
রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) ছিনতাই করে পালিয়ে যাওয়ার সময় জনতার হাতে আটক হন। এরপর ৯৯৯-এ ফোন করলে মিরপুর মডেল থানা পুলিশের একটি দল তাকে ১০নং সেকশনের ওয়াসা ভবনের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।
সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
পুলিশ জানায়, পার্লারে সেজে অভিনব পদ্ধতিতে ছিনতাই করতে বের হন মুক্তা। তিনি মার্কেটে গিয়ে কোনো তরুণীর সঙ্গে শুরুতে ঝগড়া বাধিয়ে দেন, এরপর সুযোগ বুঝে মোবাইল ও টাকা হাতিয়ে পালিয়ে যান। গ্রেপ্তার মুক্তা তালিকাভুক্ত শীর্ষ নারী ছিনতাইকারী। তার বিরুদ্ধে নগরীর বিভিন্ন থানায় সাতটি মামলা রয়েছে। তিনি সাতবার গ্রেপ্তারও হয়েছেন।
পুলিশ আরও জানায়, মুক্তা প্রথম তার মায়ের কাছ থেকে চুরি করা শেখেন। তার মা অসুস্থ হয়ে শয্যাশায়ী হলে নিজেই দল গড়েন মুক্তা। সঙ্গে একজনকে নিয়ে পুরো ঢাকা শহরে ছিনতাই শুরু করেন। মানুষের সন্দেহ এড়াতে তিনি অভিনব এক কৌশল গ্রহণ করেন। প্রতিবার ছিনতাইয়ে বের হওয়ার আগে বিউটি পার্লারে গিয়ে সেজে আসেন তিনি। তার সাজ দেখে উচ্চবিত্ত নারী মনে হওয়ায় সহজেই তাকে কেউ সন্দেহ করেন না। আর এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ছিনতাই করছিলেন মুক্তা।
রোববারও একই কায়দায় শাওন আফরোজ নামের এক তরুণীর মোবাইল ও ব্যাগ নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন মুক্তা। কিন্তু ভুক্তভোগী তরুণীর চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এসে মুক্তাকে আটক করে। পরে ৯৯৯-এ ফোন করলে মিরপুর মডেল থানা পুলিশের একটি দল তাকে গ্রেপ্তার করে।
রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩
রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩