Logo
আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম
ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫টি ইউনিট ব্যাংকের ৩০ এমডি যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন লেগুনায় লুকিং গ্লাস লাগাতে বাধ্য করলো ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ নিষেধাজ্ঞা-পাল্টা নিষেধাজ্ঞা না থাকলে দেশ আরও এগিয়ে যেত: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোনো পরাশক্তিকে পরোয়া করেন না: ওবায়দুল কাদের মাগুরার মহম্মদপুর ৭ চেয়ারম্যান প্রার্থী ১০ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট যুদ্ধ গণভবনে ফুলেল ভালোবাসায় সিক্ত শেখ হাসিনা "সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মূর্তিমান আতঙ্ক" যারা একবেলা খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়: প্রধানমন্ত্রী আফতাবনগরের গরুর হাটের ইজারার নিয়ে যত তালবাহনা !

চাপড়তলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্নসম্পাদকের স্বতন্ত্রপ্রার্থীর সাথে যোগদান

প্রকাশিত:সোমবার ০১ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ২১১জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান, নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃজেলার নাসিরনগর  ইউনিয়নের চাপরতলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন  আহমেদ বেলাল,৩০ ডিসেম্ভর ২০২৩ নাসিরনগর ১ আসনের কলার ছড়ি প্রতীকের হেভিওয়েট স্বতন্ত্রপ্রার্থী আলহাজ্ব সৈয়দ একরামুজ্জামানের বাস ভবণে হাতে ফুলের তোড়া ও গলায় ফুলের মালা দিয়ে যোগদান করেন।

এ সময় তার সাথে  ছিলেন চাপরতলা ৬ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ খলিল মিয়া,উপজেলা যুবলীগের সদস্য মোঃ রইচ খাঁন সহ দলের আরো অনেক নেত্রীবৃন্দ। জানা গেছে মহিউদ্দিন বেলাল সাবেক মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রী সায়েদুল হকের আর্দশে গড়ে উঠা এক সাংগঠনিক ব্যাক্তিত্ব।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



রাজধানীর চার এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেশি : ডিএমপি কমিশনার

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাজধানীর মিরপুর, মোহাম্মদপুর, যাত্রাবাড়ী ও উত্তরা এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেশি,বলেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান । ঢাকার ৫০ থানার মধ্যে ১০টি থানায় কিশোর গ্যাং সদস্যদের অপরাধ দেখা গেছে৷ এছাড়া যারা কিশোর গ্যাংয়ের মদদদাতা তাদেরও তালিকা করা হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর এফডিসিতে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি’র আয়োজনে ‘কিশোর গ্যাং প্রতিরোধে রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও সামাজিক আন্দোলন নিয়ে ছায়া সংসদ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, আজকের কিশোর আগামী দিনের যুবক। তারাই আগামী দিনে দেশের নেতৃত্ব দেবে। ৯ থেকে ১৮ বছর বয়সী কেউ অপরাধ করলে আমরা তাকে কিশোর অপরাধী বলছি। এই বয়সী কিশোররা দলবদ্ধভাবে অপরাধ করলে তাকে আমরা বলছি কিশোর গ্যাং।

হাবিবুর রহমান বলেন, কিশোর গ্যাং অপরাধ নিয়ন্ত্রণে প্রতিকার ও প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম করে থাকে পুলিশ। মসজিদে মসজিদে জুমার দিনে ওসিরা কিশোর গ্যাং বিষয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। কিশোর গ্যাং অপরাধ প্রতিরোধে পুলিশের বিভিন্ন সভা-সমাবেশও করা হয়েছে। স্কুলে-স্কুলে গিয়েও কিশোর গ্যাং অপরাধ প্রতিরোধে বিভিন্ন কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। তবে কিশোর গ্যাং অপরাধ প্রতিরোধে আসল কাজ হবে পরিবার থেকে। মা, বাবা বড় ভাই-বোন এক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করবে। এছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শিক্ষকও ভূমিকা রাখবেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা শহরে খেলার মাঠের সংখ্যা কম। মাঠ নিয়ে আন্দোলনও হয়েছে। সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনগুলো খেলাধুলার মাঠের বিষয়ে কাজ করতে পারে। কিশোর গ্যাংয়ের মদদদাতা যারা রয়েছে তাদের তালিকা করা হয়েছে। কিশোর গ্যাংয়ের অদ্ভুত-অদ্ভুত নাম রয়েছে, তাদের তালিকা করা হয়েছে। যারা মদদদাতা, গড ফাদার তারা ওইভাবে গড ফাদার নয়। তারা যে কিশোর অপরাধের জন্য গ্যাং তৈরি করেছে বিষয়টি এমন নয়। রাজনৈতিকভাবে কিছু লোক কিশোরদের নিয়ে যাচ্ছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে।

তিনি বলেন, টিকটকে অশালীন কন্টেন্টের বিষয়টি নেতিবাচক। ইতোমধ্যে এমন টিকটকারদের আমাদের সাইবার টিম আইনের আওতায় এনেছে। পুলিশের সাইবার টিম থেকে নিয়মিত বিটিআরসি’র কাছে বিভিন্ন কনটেন্টের তালিকা দেওয়া হয়। কিশোর অপরাধ নির্মূলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো গাফিলতি নেই। অভিযোগ এলেই সঙ্গে সঙ্গে মামলা গ্রহণ করা হয় এবং জড়িতদের আইনের আওতায় এনে আদালতে সোপর্দ করা হয়। পরে কিশোর সংশোধনাগারে প্রেরণ করা হয়। কিন্তু প্রাথমিকভাবে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণে পুলিশের কাজ নয়। প্রাথমিকভাবে স্থানীয় জনসাধারণের কাজ। জনগণ সোচ্চার হলে কিশোর গ্যাং কালচার কমে যাবে।

প্রতিযোগিতায় বিচারক হিসেবে ছিলেন অধ্যাপক আবু মুহাম্মদ রইস, সাংবাদিক জি এম তসলিম, জিয়া খান, অনিমেষ কর ও কাওসার সোহেলী।


আরও খবর



আজ ড. ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৭২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী ও বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ জামাতার ১৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০০৯ সালের এই দিনে তিনি মারা যান।

উপমহাদেশের খ্যাতনামা বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার জন্ম ১৯৪২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রংপুরের পীরগঞ্জের লালদীঘি ফতেহপুর গ্রামে। মুক্তিযুদ্ধের আগে ছাত্রলীগ নেতা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হল ছাত্র সংসদের ভিপি হিসেবে আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন তিনি। এ কারণে ১৯৬২ সালে গ্রেপ্তার হন। এর পর থেকে আমৃত্যু মূলত রাজনীতির বাইরেই ছিলেন।

তিনি ছিলেন আণবিক শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান। এ ছাড়া আণবিক শক্তি বিজ্ঞানী সংঘ, পদার্থ বিজ্ঞান সমিতি, বিজ্ঞান উন্নয়ন সমিতি, বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞানজীবী সমিতি, রংপুর জেলা সমিতি, বঙ্গবন্ধু আদর্শ মূল্যায়ন ও গবেষণা সংসদ, জাতীয় সমন্বিত উন্নয়ন ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন সংগঠন প্রতিষ্ঠাসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। বিজ্ঞানে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ স্যার জগদীশচন্দ্র বসু সোসাইটি তাঁকে স্বর্ণপদকে ভূষিত করে।

ওয়াজেদ মিয়া ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনার সঙ্গে বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যকাণ্ডের সময় জার্মানিতে ছিলেন। এর পর টানা প্রায় সাত বছর নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে দেশে ফেরেন। কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয় এবং সায়মা ওয়াজেদ পুতুল তাঁর সন্তান।

প্রতি বছরের মতো এবারও যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচির মাধ্য দিয়ে পালিত হবে দিনটি। দিনটি উপলক্ষে রাজধানী ঢাকাসহ রংপুর মহানগর, পীরগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন, ড. ওয়াজেদ মিয়ার পরিবার, উপজেলা আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন সংগঠন, ড. ওয়াজেদ স্মৃতি সংসদ ও ড. ওয়াজেদ ফাউন্ডেশন ফাতিহা পাঠ, কবর জিয়ারত, মিলাদ মাহফিল ও গরিবদের মাঝে খাবার বিতরণসহ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের অধিকারী এ বিজ্ঞানী ২০০৯ সালের ৯মে ইন্তেকাল করেন। তিনি আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী। ১৯৪২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার লালদীঘির ফতেহপুর গ্রামে ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার জন্ম। বাবা আবদুল কাদের মিয়া ও মা ময়েজুন্নেসার চার ছেলে ও তিন মেয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ।

ওয়াজেদ মিয়া ১৯৬১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক (সম্মান) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে দ্বিতীয় স্থান লাভ করেন।

১৯৬২ সালে স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় তিনি ফজলুল হক হলের আবাসিক ছাত্র ছিলেন। ছাত্রলীগ মনোনীত প্রার্থী হিসাবে ১৯৬১-৬২ শিক্ষা বছরের জন্য হল ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৬২ সালে শিক্ষা কমিশন বিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে গ্রেপ্তার হন।

ড. ওয়াজেদ মিয়া অনেক জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানবিষয়ক সম্মেলনে অংশ নেন। তার গবেষণামূলক ও বিজ্ঞানবিষয়ক অনেক প্রবন্ধ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পত্র-পত্রিকায় এবং সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।

তিনি বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।

তাদের এক ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় এবং এক মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। মৃত্যুর পর শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেহপুর গ্রামে বাবা-মায়ের কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়।


আরও খবর



কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে বালু ডাঙ্গা জুয়া ও নেষা মুক্ত করার ঘোষণা দিলেন শান্ত

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৯৩জন দেখেছেন

Image

এম এম হারুন আল রশীদ হীরা নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি:দশদিন পর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার কিছু আগে নওগাঁ কারাগার থেকে জামিনে বেরিয়ে আসেন সাবেক ছাত্র লীগ নেতা মোশাররফ হোসেন শান্ত এ সময় তাকে বালুডাঙ্গা চকগোবিন্দ এলাকাবাসী স্বাগত জানান। এর আগে বিকাল সোয়া ৪টার দিকে মোশাররফ হোসেন শান্ত কে দেওয়া  আদালতের জামিনের কাগজপত্র নওগাঁ কারাগারে পৌঁছায়। 

জামিনে মুক্তি খবর পেয়ে ৫শতাধিক এলাকাবাসী জেল গেটের সামনে ফুলের মালা হাতে অপেক্ষায় থাকে মোশাররফ হোসেন শান্ত'র জন্য এ সময় তারা বলেন, শান্ত আমাদের গ্রামের ভালো ছেলে সে আমাদের জন্য সব সময় কাজ করে বিনিময় ছাড়া। বালু ডাঙ্গা বাস স্ট্যান্ড এলাকায় ছোট বড় অনেক জুয়ার বোর্ড (ক্যাসিনো) বসে। শান্ত প্রথম থেকেই এ সব অবৈধ কাজের বিরুদ্ধে কথা বলতো তাই এ-ই অবৈধ ব্যাবসার সাথে জড়িত সাজ্জাদ হোসেন ও ক্যাডার বাহিনী নিয়ে প্রতিনিয়িত হুমকি ধামকি দিত তার হুমকি ধামকি উপেক্ষা করে যখন বালুডাঙ্গা এলাকা থেকে জুয়ার বোর্ড ও মাদক ব্যবসা বন্ধ করতে বলে তখন মিথ্যা হয়রানি মূলক শান্ত সহ আরো ১০/১২ জনের নামে মামলা দিয়ে হয়রানি করে।

মৌসুমি আক্তার (ছদ্মনাম) বলেন, শান্ত ভাইয়া পরোউপকারী একজন মানুষ তাকে বিপদে আপদে পাশে পাই তিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে কণ্ঠস্বর। তাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে একই এলাকার মাস্তান সাজ্জাদ হোসেন আমরা তার বিচার চাই কেন এক জন ভালো মানুষকে হয়রানি করবে।

মোশাররফ হোসেন শান্ত বলেন, সাজ্জাদ বাহিনীর অত্যাচারে পুরো বাসস্ট্যান্ড এলাকা অতিষ্ট। দোকানদারদের কাছ থেকে নিয়মিত চাঁদা নিতো। আর চাঁদা না দিলে বিড়ম্বনায় পড়তো হতো দোকানীদের। সাজ্জাদ স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের ঘনিষ্ঠজন হওয়ায় কাউকেই তোয়াক্কা করে না। আমি বাধাঁ দিতে গেলে আমাকে হুমকি ধমকি দেয় এবং বলে আমি যেন এ সবের ভিতর না জড়াই। আমি অন্যায়কে কখনো প্রশ্রয় দেয়নি বা ভবিষ্যতে দিবো না তাই আমি প্রতিবাদ করলে গত ১৪ এপ্রিল রাত সাড়ে ৯টায় শহরের বালুডাঙ্গা বাসস্টান্ড এলাকায় দেশীয় অস্ত্র রামদা, চাপাতি ও হাসুয়া সহ বিভিন্ন অস্ত্র সজ্জিত হয়ে সাজ্জাদ হোসেন ও তার ছেলে হৃদয়ের ক্যাডার বাহিনী অতর্কিত হামলা চালায়, আমার দোকান ঘর ভাংচু করে। আমি তার হামলা প্রতিহত করার জন্য রাস্তায় বের হলে তারা পালিয়ে যায় ওরা আমার নামে মিথ্যা হয়রানি, মূলক মামলা করে আমাকে জেল খাটায়। আজকে আমি আবারও কথা দিচ্ছি এলাকাবাসীকে বালুডাঙ্গা বাসস্টান্ড এলাকায় কোন মাদক, জুয়া, চাঁদাবাজি সহ সকল প্রকার অবৈধ কাজ কাউকে করতে দিব না। সে যত বড়ই মাস্তান হোক না কেন এই বালুডাঙ্গা বাসস্টান্ড চকগোবিন্দ এলাকা হবে মাদক, জুয়া, চাঁদাবাজ মুক্ত। 

উল্লেখ্য, গত (১৪ এপ্রিল) নববর্ষের দিনে বাসস্টান্ডে শান্ত ও সাজ্জাদ হোসেন এর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়াকে  কেন্দ্র করে সাজ্জাদ হোসেন পরের দিন চাঁদাবাজি, হত্যা চেষ্টার মিথ্যা মামলা করে সেই মামলায় শান্ত সহ তিন জন কে আটক করে জেল হাজতে পেরন করেন পুলিশ।


আরও খবর



ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় ও সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৮৩জন দেখেছেন

Image
নিজস্ব প্রতিবেদক:বুধবার (৮ মে) বিকেল ৪ ঘটিকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে ঢাকা সাব-এডিটর'স কাউন্সিলের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও সমাজকল্যাণ সংগঠন ঝিকুট ফাউন্ডেশনের অর্থ সম্পাদক সাইয়্যেদুল বাসারের নেতৃত্বে জাতীয় প্রেসক্লাবে মতবিনিময়ে উপস্থিত  ছিলেন ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের নব নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক জাওহার ইকবাল খান।

অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন, দৈনিক স্বাধীন সংবাদের সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আকাশ, ঝিকুট ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীয় পরিষদের আইন বিষয়ক সম্পাদক বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের এডভোকেট মো. নয়ন মিয়া, সদস্য মো. মোয়াজ, সদস্য মো. রবিন প্রমুখ।

ঝিকুট ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা আশরাফ ইকবাল বলেন সারাদেশে যৌথভাবে কাজের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য এ মতবিনিময় ঝিকুট ফাউন্ডেশনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

আরও খবর



অনিয়মকে নিয়ম বানিয়ে অফিসে বসে দাপট দেখান তিতাস গ্যাসের তাজুল ইসলাম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১২২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃতিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড জোবিঅ-ফতুল্লা অফিসের পিসি অপারেটর তাজুল ইসলামের লাগামছাড়া অনিয়ম আর দুর্নীতি কোনোভাবেই থামছে না। তার বিরুদ্ধে অনিয়ম আর দুর্নীতির অসংখ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে। অনিয়মকে নিয়ম বানিয়ে অফিসে বসে দাপট দেখান তিনি।অবৈধ গ্যাস সংযোগ থেকে মাসোয়ারা আদায় মিল কারখানা থেকে উৎকোচ গ্রহন ও সিবিএর নাম ভাঙ্গিয়ে অনৈতিক সুবিধা গ্রহণ সহ নানা ধরনের অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। তিতাস গ্যাসের জোবিঅ- ফতুল্লা অফিসে আট বছর ধরে দাপটের সঙ্গে কর্মরত আছেন তাজুল ইসলাম। চতুর্থ শ্রেনীর এই কর্মচারী তাজুল ইসলাম অফিস ডেকোরেশন পরিবর্তন করে নিজের আসনে মুল্যবান চেয়ার যুক্ত করেন।যে কোন লোক এই চেয়ার দেখলে মনে করবে হয়তো তিনি তিতাসের ডিজিএম লেভেলের কোন কর্মকর্তা।চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারী হয়ে তিনি এমন চেয়ার কিভাবে সংযোজন করতে পারেন তা ভাববার বিষয়।আসলে তার ক্ষমতার উৎস কোথায়?

মাঝে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্ততে একবার তাকে অন্যত্র বদলি করা হলেও কিছুদিন পর আবার এই অফিসে পোস্টিং নিয়ে ফিরে আসেন।একই অফিসে দীর্ঘদিন কাজ করার সুবাদে স্থানীয় অবৈধ গ্যাস সংযোগ ব্যাবহার কারীদের সাথে তার সম্পর্ক রয়েছে। কম্পিউটার অপারেটর তাজুল ইসলাম ভেলকি বাজির মাধ্যমে অফিসে বসেই গ্রাহকদের কাছ থেকে নানা অজুহাতে অর্থ আদায় করেন।এ ছাড়াও অফিসের বাইরে বসেও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অবৈধ গ্যাস সংযোগের মাসোহারা আদায় করেন। বকেয়া আদায়ের অভিযানের নামে কল কারখানা থেকে অর্থ আদায় করেন। নানা সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে অফিসের বাইরে অবস্থান করেন। অফিসে গেলে তার চেয়ার ফাকা দেখা যায় সব সময়। পিসি অপারেটরের কাজ গ্রাহক সেবা দেয়া।অথচ গ্রাহক এসে তার জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকে।আবার অনেকে সেবা না নিয়েই চলে যান।সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় এমন দৃশ্য।বুধবার ১৩ মার্চ সকাল সাড়ে দশটা থেকে অফিসে গিয়ে তাকে চেয়ারে পাওয়া যায়নি।এছাড়াও নিয়মিত অফিসে আসেন না এই তাজুল ইসলাম। বেশিরভাগ সময়ে সাইটে অবৈধ কানেকশনে ব্যস্ত থাকায় গ্রাহক সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন লোকজন।অবৈধ অর্থের মাধ্যমে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়েছেন তিনি।সানারপাড়ে গড়ে তুলেছেন ছয়তলা বিলাসবহুল বাড়ি। ডেমরা এলাকার বিভিন্নu লোকেশনে নামে বেনামে কিনেছেন ফ্ল্যাট।তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে আগামী  সংখ্যায়।


আরও খবর