বরগুনায় ২০ বছর পর শুরু হয়েছে স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন
অপরিপক্ব লিচুতে সয়লাব ভোলায় বাজার
শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
গলাচিপায় বকনা বাছুর বিতরণ
বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪
জলঢাকা পৌরসভা উপ-নির্বাচনে মেয়র পদে কমেট চৌধুরীকে হারিয়ে নোভার জয়
জলঢাকা, নীলফামারী,প্রতিনিধিঃনিলফামারী জলঢাকা পৌরসভায় উপ- নির্বাচন সম্পূর্ণ হয়েছে। এ নির্বাচনে প্রয়াত মেয়র ইলিয়াস হোসেন বাবলু’র ছেলে নাসিব সাদিক নোভা (নারিকেল গাছ) প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের হারিয়ে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয় নিশ্চিত করেছেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ১২ হাজার ৫৯১ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সাবেক মেয়র বিএনপি থেকে সদ্য বহিস্কৃত নেতা ফয়সাল কমেট চৌধুরী (রেল ইঞ্জিন) প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৮ হাজার ৭৬৭ ভোট ও জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী প্রভাষক ছাদের হোসেন ( মোবাইল ফোন ) প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৫৮টি ভোট।
২৮এপ্রিল/২০২৪ (রোববার) অনুষ্ঠিত উপ-নির্বাচনে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর অলম জানায়, সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৪ টা পযর্ন্ত ভোট গ্রহণ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে, কোথাও কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে ১৮ টি ভোট কেন্দ্রে মোট ভোটার সংখ্যা ৩৭ হাজার ১৯১ জন। ইভিএমে ভোট গ্রহণের প্রাপ্ত ভোটের ফলাফলে নাসিব সাদিক নোভা ১২হাজার ৫৯১ ভোট পেয়ে তিনি বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। উল্লেখ্য, মেয়র ইলিয়াস হোসেন বাবলু গত ১৯ জানুয়ারি ২০২৪ রাতে কম্বল বিতরণকালে হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে আকষ্মিকভাবে মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর মৃত্যুতে এ পদ শুন্য ঘোষনা করা হয়। শুন্যপদে তারই ছেলে উপ-নির্বাচনে মেয়র পদে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছে। , বয়সে নবীন, তারুণ্যদীপ্ত এ নেতার বিজয়ে হাজার হাজার জনতা ও শুভাকাঙ্ক্ষী উচ্ছ্বসিত,তারা তাদের প্রিয় নেতাকে বিজয়ের মালা পড়িয়ে দিয়ে আনন্দ-উল্লাসে মেতে উঠেন পৌরশহরে।
৩ দিন টানা ঝড়-বৃষ্টি-বজ্রপাতের পূর্বাভাস
রবিবার ১৯ মে ২০২৪
নবীনগরের সাতমোড়া বিদ্যালয়ের ছাদ ধসে ২ জন শিক্ষক আহত
রবিবার ১৯ মে ২০২৪
উন্নয়ন পরিকল্পনা হবে পরিবেশবান্ধব-সাশ্রয়ী: প্রধানমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য তৃণমূল থেকে উন্নয়ন উল্লেখ করে উন্নয়ন পরিকল্পনা হতে হবে পরিবেশবান্ধব ও ব্যয় সাশ্রয়ী। এজন্য প্রকৌশলীদের যেকোনো প্রকল্প সাশ্রয়ী, পরিবেশবান্ধব ও টেকসই হওয়ার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
শনিবার (১১ মে) সকালে ‘বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের ৬১তম কনভেনশন’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যথাযথ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের কারণেই সরকার দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। সম্পদের সীমাব্ধতা মাথায় রেখে কীভাবে উন্নয়ন সচল রাখা যায় সেদিকে প্রকৌশলীদের লক্ষ্য রাখতে হবে। এছাড়া যেকোনো প্রকল্প সাশ্রয়ী, পরিবেশবান্ধব ও টেকসই হওয়ার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
তিনি বলেন, আমাদের একেবারে তৃণমূলের মানুষ যারা আছে, সুইপার, হরিজন, দলিত বলে যাদের একটু অন্য দৃষ্টিতে দেখা হতো। সব নাম পরিবর্তন করে সুন্দর নাম দিয়েছি। তাদের জন্য ফ্ল্যাট নির্মাণ করে দিচ্ছি। বস্তিবাসীদের জন্য ফ্ল্যাট নির্মাণ করে দেওয়া শুরু হয়েছে। যাতে অল্প খরচে সাধারণ মানুষগুলো স্বাস্থ্যকর, সুন্দরভাবে বসবাস করতে পারে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমি চাই রিকশাওয়ালা, দিনমজুর, সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষরা ফ্ল্যাটে থাকবে। আমার প্রত্যেকটা কাজ হচ্ছে এই তৃণমূলের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য। এই কথা মাথায় রেখে সবাই দায়িত্ব পালন করবেন।
আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে ভূমিহীন-গৃহহীনদের ঘর নির্মাণ করে দেওয়ার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২১ জেলার ৩৩৪ উপজেলাকে আমরা গৃহহীন-ভূমিহীন মুক্ত ঘোষণা দিতে পেরেছি। বাংলাদেশ একটি পরিবারও ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না। সেটাই আমাদের লক্ষ্য, সেভাবে আমরা পদক্ষেপ নিয়েছি।
সরকারপ্রধান আরও বলেন, আমরা চাই আমাদের দেশে এগিয়ে যাক, আমাদের দেশ পিছিয়ে থাকবে না। আমাদের দেশের মানুষের মেধা শক্তি অনেক বেশি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমরা আমাদের দেশটি গড়ে তুলবো। সে লক্ষ্য নিয়েই সবাইকে কাজ করে যেতে হবে। প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে আমার তৃণমূল মানুষগুলোর ভাগ্য পরিবর্তন করে বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাব।
বিভিন্ন ইস্যুতে সরকারের সমালোচনার জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, কিছু মানুষের প্রকৃতি থাকে যা কিছু দেখুক সেটাই ভালো লাগে না। ভালো না লাগা গ্রুপ কি বলল না বলল, তাতে কিছু আসে যায় না। আমার দেশের মানুষ ভালো আছে কিনা, তাদের উন্নতি হচ্ছে কিনা, তাদের ভাগ্য পরিবর্তন হচ্ছে কিনা সেটা নিয়েই আমার মাথাব্যথা, সেটাই আমরা দেখতে চাই।
বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের এবারের কনভেনশনের মূল প্রতিপাদ্য ‘ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফর স্মার্ট বাংলাদেশ’।
পাঁচ দিনব্যাপী আয়োজিত ৬১ তম কনভেনশনে সমাপনী অনুষ্ঠান, জাতীয় সেমিনারের উদ্বোধনী ও সমাপনী পর্ব, শহীদ প্রকৌশলী পরিবারের সংবর্ধনা, চারটি স্মৃতি বক্তৃতাসহ বিদেশি অতিথিদের সংবর্ধনা এবং বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হবে।
৩ দিন টানা ঝড়-বৃষ্টি-বজ্রপাতের পূর্বাভাস
রবিবার ১৯ মে ২০২৪
৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
রবিবার ১৯ মে ২০২৪
বাংলাদেশে বিনিয়োগে জন্য ইতালির প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতালির ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের জন্য ।
রোববার (১২ মে) দেশটির রাষ্ট্রদূত আন্তোনিও আলেসান্দ্রো প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এ আহ্বান জানান। পরে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার এম নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
তিনি প্রধানমন্ত্রীকে উদ্ধৃত করে বলেন, দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজার ছাড়াও বাংলাদেশের বিশাল অভ্যন্তরীণ বাজার রয়েছে।
তিনি বলেন, দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারের বড় কেন্দ্রীয় বাজার হতে পারে বাংলাদেশ। ২০২৬ সালের পর বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী ইউরোপীয় দেশগুলোতে বাংলাদেশি রপ্তানিতে জিএসপি প্লাস সুবিধা অব্যাহত রাখতে ইতালিকে সহায়তা করার আহ্বান জানান।
দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়ানোর ওপরও গুরুত্বারোপ করে শেখ হাসিনা বলেন, দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়ানোর যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। সেই সুযোগ কাজে লাগানোর অনুরোধ জানান তিনি।
ইতালিসহ ইউরোপের দেশগুলোতে অবৈধ অভিবাসীদের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কেউ যাতে অবৈধভাবে কোনো দেশে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য সরকার সর্বাত্মক উদ্যোগ নিচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এটা খুবই দুঃখজনক যে, ইউরোপের দেশগুলোতে যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে বাংলাদেশিসহ অনেকে মারা গেছে।
সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের বিবরণ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এজন্য আমরা আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার পাশাপাশি জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করছি।
ইতালিকে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আরও বাংলাদেশি জনশক্তি নেওয়ার অনুরোধ জানান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় তিনি ইতালির প্রধানমন্ত্রীকে তার সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান।
ইতালির রাষ্ট্রদূত জানান, তার দেশ প্রযুক্তি স্থানান্তর ও প্রতিরক্ষা সামগ্রী ক্রয় এবং বিভিন্ন খাতে আধুনিকায়নে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে চায়। বাংলাদেশকে দ্বিতীয় স্যাটেলাইট সরবরাহে ইতালির গভীর আগ্রহের কথাও জানান তিনি।
দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ কমাতে বাণিজ্য বহুমুখীকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন রাষ্ট্রদূত।
রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে আলাপকালে উভয়েই জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের তাদের নিজ দেশে সম্মানজনক প্রত্যাবাসনের বিষয়ে একমত হন।
৩ দিন টানা ঝড়-বৃষ্টি-বজ্রপাতের পূর্বাভাস
রবিবার ১৯ মে ২০২৪
৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
রবিবার ১৯ মে ২০২৪
পুলিশের ইউনিফর্ম আমার কাছে পবিত্র আমানত--সার্জেন্ট মাসুদ রহিম
নাজমুল হাসানঃডেমরা ট্রাফিক জোনে কর্মরত পুলিশ সার্জেন্ট মাসুদ রহিম বাংলাদেশের পুলিশ সদস্যদের জন্য একটি প্রেরণার বাতিঘর বললে হয়তো বা ভুল হবে না। ট্রাফিক পুলিশের এই অফিসার বর্তমানে ডিএমপির অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা মাতুয়াইল ইউলুপ এলাকায় সড়কে শৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও সড়ক নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছেন। তার মেধা, যোগ্যতা, সাহসীকতা ও দক্ষতা সর্ব মহলে প্রশংসিত হয়েছে।সততাও নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে থেকে নিরলসভাবে পরিশ্রম করে পুলিশ বাহিনীর মুখ উজ্জ্বল করতে সক্ষম হয়েছেন।পেশাদারি দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতায় স্বপ্রনোদিত হয়েও কাজ করতে দেখা যায় তাকে। রাস্তা পারাপারে পথচারীদের সার্বিক সহযোগিতা, বয়স্ক ও নারী শিশুদের সড়ক পারাপারে সহায়তা করতেও দেখা গেছে তাকে। মানুষকে ফুট ওভারব্রিজ ব্যবহার করতে উৎসাহিত করে থাকেন সার্জেন্ট মাসুদ রহিম। রাস্তায় অবৈধ পার্কিং রোধে চালক হেলপারদের সচেতন করতে ও ট্রাফিক আইন মেনে চলতে কাজ করেন সবসময়।চাকুরী জীবনের প্রতিটি ধাপে কঠোর পরিশ্রম আর নিয়মানুবর্তিতার মাধ্যমে সফলতার পরিচয় দিয়ে চলেছেন তিনি।
তিনি ডিএমপি ওয়ারী ট্রাফিক বিভাগের ডেমরা জোনের পুলিশ সার্জেন্ট হিসেবে সফলতার মাধ্যমে দায়িত্ব পালন করে সড়কে যানচলাচল নির্বিঘ্ন করতে ট্রাফিক আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণনে রেখেছেন। তার কর্মকালীন সময়ে ঢাকা শহরের গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু সড়কে দুর্ঘটনা রোধে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটে। তার সার্বক্ষনিক দ্বায়িত্বপালন ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে সড়কে বিশৃঙ্খলা অনেকাংশে হ্রাস পেয়েছে এবং সড়ক আইন ভঙ্গ কারীদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় জনমনে পুলিশের প্রতি আস্থা বেড়েছে বহুগুন। কর্মজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তিনি রেখেছেন পেশাদারিত্বের স্বাক্ষর।মাঠ পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ব্যক্তিগত, সামাজিক ও পারিবারিক নানা সমস্যার সম্মুখিন হলেও কখনোই পিছু পা হননি তিনি। একশ্রেণীর অসংবেদনশীলতা ক্রমান্বয়েই এই সমস্যা গুলো প্রকট করলেও দমাতে পারেননি তাকে।
বর্তমান প্রচন্ড দাবদাহে রোদে পুড়ে প্রতিকূল পরিবেশেও রাস্তায় দাঁড়িয়ে প্রত্যক্ষভাবে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখছেন সার্জেন মাসুদ রহিম।
কখনো ক্লান্ত হন কিনা? জিজ্ঞেস করলে হাসি মুখে জবাব দেন “যতদিন বেঁচে আছি মানুষের জন্য কাজ করে যেতে চাই, পুলিশের ইউনিফর্ম আমার অহংকার"।
মাসুদ রহিম একজন নির্ভীক মানবিক পুলিশ অফিসার, বাংলাদেশ পুলিশের গর্ব তিনি। সৎ, পরিশ্রমী ও নিষ্ঠার সাথে দেশের একজন সেবক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। কখনোই কুসুমাস্তীর্ন ছিলো না এই কর্মবীর এই পুলিশ অফিসারের পথচলা। বাঁধা এসেছে বারংবার তবে অদম্য মনোবলে জয় করেছেন সকল বাঁধার দেয়াল।
তিনি আরো বলেন কর্মক্ষেত্রে, পেশাগত দায়িত্বকে সর্বোচ্চ সম্মান ও ভালোবাসার জায়গায় অধিষ্ঠিত রেখেছি। কাজের স্বীকৃতি থাকুক বা না থাকুক কাজের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আরো অনেক দূর যেতে হবে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সহকর্মীদের সহযোগীতায় বহুদূর এগিয়ে যেতে চান তিনি।পুলিশের পেশায় যোগদানের পর ঢাকা মেট্রোপলিটন ট্রাফিক পুলিশের বিভিন্ন বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।
মিরপুরের কালশীতে পুলিশ বক্সে আগুন, যান চলাচল বন্ধ
রবিবার ১৯ মে ২০২৪
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
রবিবার ১৯ মে ২০২৪
ছাতকে অনুমোদিত ছাড়াই ১৩টি গাছ কর্তন,শিক্ষিকা হয়ে আইন মানচ্ছেন না!
রনি,ছাতক সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:দেশব্যাপী খরতাপ, পরিবেশের রুক্ষতা নিয়ে হৈ—চৈ’এর মধ্যেই সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার দক্ষিন খুরমা ইউপির মনিঞ্জাতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা পূরবী চৌধুরী ও পরিচালনা কমিটির দুই সদস্যের সহায়তায় কতৃপক্ষের অনুমোদিত ছাড়াই নিয়ম নীতিকে বৃদ্ধাআঙ্গুল দেখিয়ে ১৩টি ছায়াবৃক্ষের গাছ কর্তন করে প্রায় ২ লাখ টাকার বিনিময় বিত্রিু করেছেন। এ ঘটনায় জেলাজুড়েই ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
এলাকার ক্ষুব্ধ পরিবেশপ্রেমিরা এই অবিচার সাইতে না পেরে বিচারের জন্য বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের কাছে ধরণা দিচ্ছেন তারা। গত ১ মে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকতার বরাবরে গ্রামবাসী লিখিত একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
গ্রামবাসীর অভিযোগে বলা হয়, প্রায় তিন যুগ ধরে গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে স্কুলের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও গ্রামবাসীর যত্নে কিছু ছায়াবৃক্ষ বড় হয় । বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই বৃক্ষের ছায়ায় পাঠ নিচ্ছে বহুদিন ধরে।
গত ৩ মাচ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, পরিচালনা কমিটির দুই সদস্যের সহায়তায় কতৃর্পক্ষ বা গ্রামের সঙ্গে কথা না বলেই এ বৃক্ষ গুলো কেটে বিক্রয় করেছেন। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় দুই লাখ টাকা বলে গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন ।
গ্রামের শিক্ষার্থী অভিভাবক প্রাক্তন শিক্ষক আব্দুল আলী জানান, গাছগুলো কাটায় আমরা মর্মাহত হয়েছি। গাছগুলো আমার হাতে লাগানো, জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ গাছ কর্তন করে না। কিন্তু আমাদের গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এমন মর্মান্তিক কাজ করেছে প্রধান শিক্ষিকা পূরবী চৌধুরী ।
গ্রামের প্রাক্তন মেম্বার মফজ্জুল ইসলাম ও আব্দুর রশিদ জানান, বৃক্ষ কর্তনে কোন নিয়মনীতির তোয়াক্কা করা হয়নি। আমরা জেনেছি বন বিভাগের অনুমতি, মতামত কিংবা তাদেরকে দিয়ে মূল্য নির্ধারণ করাও হয়নি।এই অনিয়মের বিচার চেয়ে বিভিন্ন স্থানে ধরণা দিলেও কেউ আমাদের ফরিয়াদ আমলে নিচ্ছেন না কেউ—ই।
এব্যাপারে প্রধান শিক্ষিকা পূরবী চৌধুরী জানান, উপজেলার নিবাহী কর্মকতার অনুমোদিত নিয়ে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির মাধ্যমে এই গাছগুলো কর্তন করা হয়েছে ।
এব্যাপাার ইউপি সদস্য সুমন মিয়া জানান,ইউএনও অনুমোদিত নিয়ে বিদ্যালয়ের নানা জাতের গাছ গুলো কেটেছেন শিক্ষিকা।
এব্যাপারে ছাতক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মুস্তাফা মুন্না জানান,ছাতকে বন বিট কর্মকর্তাকে জানানোর পর বিট কর্মকর্তা সরেজমিনে গিয়ে মতামত ও মূল্য নির্ধারণ করে জেলা কমিটিতে পাঠিয়েছেন। বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
এব্যাপারে জেলা রেঞ্জ কর্মকর্তা সাদ উদ্দিন আহমদের কাছে এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি ছাতক বন বিট কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানালেন, তিনি বা ছাতক বন বিটের কর্মকর্তা এই বিষয়ে কিছুই জানেন না। তারা মতামতও দেয়নি। মূল্যও নির্ধারণ করেননি। এব্যাপারে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহন লাল দাস জানান,,অভিযোগ আমিও পেয়েছি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। এব্যাপারে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী জানান, এই বিষয়টি নিয়ে তিনি ছাতকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলবেন।
থানায় ব্যর্থ হয়ে আদালতে মামলা,পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে হামলার শিকার!
শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
ছাতকে জমেছে ভোটের লড়াই
বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪