Logo
আজঃ শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার শ্রেষ্ট শিক্ষার্থী জেসি

প্রকাশিত:রবিবার ২১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৩২৮জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নানঃজাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৩-এ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার  মাঝে শ্রেষ্ট শিক্ষার্থী নির্বাচিত হয়েছেন নাসিরনগর আশুতোষ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাদিয়া সাবাহ জেসি।জেসি নাসিরনগর উপজেলার সদর ইউনিয়নের কুলিকুন্ডা গ্রামের বাসিন্দা।তার বাবা মোহাম্মদ আমীর আলী ভূইয়া  বুড়িশ্বর ইউনিয়নের মগবুলপুর সরকারী প্রাথমিক বুদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আর মা তাছলিমা বেগম পূর্বভাগ ইউনিয়নের পূর্বভাগ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা।

জেসি যেন চট্টগ্রাম বিভাগে সফলতা অর্জন করতে পারে সে জন্য সকলের নিকট দোয়ার প্রার্থী জেসি, তার মা বাবা,শিক্ষক শিক্ষিকা আর সহপাঠি সহ তার আত্মীয় স্বজনরা ।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



জমে উঠেছে আমতলীর ঈদ বাজার

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি:জমে উঠেছে আমতলীর ঈদ বাজার। শিশু, নারী-পুরুষের পদচারনায় সরগরম বিপণি বিতানগুলো। সবচেয়ে কদর বেশী ইন্ডিয়ান-পাকিস্তানী পোষাকের। ক্রেতারা তাদের পছন্দ মত জামা-জুতা পোশাক-প্রসাধনী ঈদপন্য কিনছেন। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে কেনাবেচা। ঈদ যত ঘনিয়ে আসছে বাজারে ক্রেতাদের ভিড়ও তত বাড়ছে। এছাড়া পোশাক তৈরিতে ব্যস্ত টেইলার্স কারিগড়রা। রাত জেগে তারা কাজ করছে।

জানাগেছে, এ বছর ১৫ রোজা থেকে আমতলীর ঈদ বাজার জমে উঠেছে।সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। ঈদ বাজারে ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানী পোশাকের চাহিদা বেশী। ইন্ডিয়ান লং ফ্রোগের চাহিদা বেশী।

প্রতিপ্রিস ফ্রোগ চার হাজার থেকে ছয় হাজার পাচ’শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অরগাঞ্চা ডিজিটাল প্রিন্ট শাড়ীর প্রতি গৃহবধুদের আকর্ষণ বেশী। এ শাড়ী ৪ হাজার পাচ’শ থেকে ১২ হাজার পাচ’শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া আমতলীর বাজারে ধুপিয়ানা, কাঞ্চিভরাম কাতান ও প্রিন্ট কাতান এবং ভিপুল, পাকিস্তানী তাওয়াক্কাল, আয়রা, মাসাল, তাওয়াক্কাল, দিল্লি বুটিক্স ও লরস থ্রি পিস বেশী বিক্রি হচ্ছে। প্রকার ভেদে এ সকল থ্রি পিস ও শাড়ী ২ হাজার ৫’শ থেকে ১২ হাজার ৫’শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

নিউ মাতৃছোয়া বস্ত্রালয়ের সেলসম্যান বাসু ও মোশাররফ হোসেন বলেন, ইন্ডিয়ান লং ফ্রোগের চাহিদা বেশী। প্রতিপ্রিস ফ্রোগ চার হাজার থেকে ছয় হাজার পাচ’শ টাকায় বিক্রি করছি। অরগাঞ্চা ডিজিটাল প্রিন্ট শাড়ীর প্রতি গৃহবধুদের আকর্ষণ বেশী। এ শাড়ী ৪ হাজার পাচ’শ থেকে ১২ হাজার পাচ’শ টাকায় বিক্রি করছি। তারা আরো বলেন, ধুপিয়ানা, কাঞ্চিভরাম কাতান ও প্রিন্ট কাতান এবং ভিপুল, পাকিস্তানী তাওয়াক্কাল, আয়রা, মাসাল, তাওয়াক্কাল, দিল্লি বুটিক্স ও লরস থ্রিপিস বেশী বিক্রি হচ্ছে।

বাজার ঘুরে দেখাগেছে, ইন্ডিয়ান লং ফ্রোগ চার হাজার থেকে ছয় হাজার পাচ’শ, অরগাঞ্চা ডিজিটাল প্রিন্ট শাড়ী ৪ হাজার পাচ’শ থেকে ১২ হাজার পাচ’শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ধুপিয়ান শাড়ী ৭ হাজার ৫’শ থেকে ৮ হাজার, কাঞ্চিভরাম কাতান ৩ হাজার ৫’শ থেকে ৭ হাজার ৫’শ ও প্রিন্ট কাতান শাড়ী ৬ হাজার ৫’শ থেকে ১০ হাজার ৫’শ এবং ভিপুল থ্রিপিস ২ হাজার ৫’শ থেকে ৫ হাজার ৫’শ, পাকিস্তানী তাওয়াক্কাল ৬ হাজার ৫’শ থেকে ১২ হাজার ৫’শ, আয়রা ৩ হাজার ৫’শ থেকে ৭ হাজার ৫’শ, মাসাল ৩ হাজার ২’শ থেকে ৫ হাজার ৫’শ, দিল্লি বুটিক্স ৬ হাজার থেকে ১৫ হাজার, তাওয়াক্কাল ৬ হাজার ৫’শ থেকে ১২ হাজার ও লরস ৬ হাজার ৫’শ থেকে ৮ হাজার ৫’শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

আমতলী পৌর শহরের তানিয়া বলেন, এ বছর পোশাকের ধরন বদলে গেছে এবং দামও একটু বেশী। ইন্ডিয়ান লং ফ্রোগ ৬ হাজার টাকায় ক্রয় করেছি। তিনি আরো বলেন, দাম একটু বেশী হলেও ভালো মানের পোশাক পাওয়া যাচ্ছে। ক্রেতা মরিয়াম ও পূর্ণতা বলেন, নিউ মাতৃছোয়া বস্ত্রালয় থেকে পোশাক ক্রয় করেছি। চাহিদামত মালামাল পাওয়া যায়। নিউ মাতৃছোয়া বস্ত্রালয়ের পরিচালক জিএম মুছা বলেন, ঈদকে সামনে রেখে বিক্রি অনেক ভালো। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। সেলসম্যানদের ক্রেতাদের সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার আমতলী পৌর শহরের আকন বস্ত্রালয়, মদনমোহন বস্ত্রালয়, সিরাজ উদ্দিন মৃধা বস্ত্রালয়,ইসলামিয়া বস্ত্রালয়, আকন টাওয়ার, সাকিব প্লাজা, আব্দুল্লাহ মার্কেট ও সুমাইয়া কমপ্লেক্স, ঘুরে দেখা গেছে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। নারী ও পুরুষরা মিলে পছন্দের পোশাক ক্রয় করছে।

আমতলী থানার ওসি কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, ঈদকে সামনে রেখে বাজারে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোড়দার করা হয়েছে। গভীর রাত পর্যন্ত কেনাকাটা করে মানুষের বাড়ী ফিরে যেতে যেন সমস্যা না হয়।


আরও খবর



কালিয়াকৈরে হঠাৎ ঝড়-শিলাবৃষ্টি একরাতে তছনছ গ্রামের পর গ্রাম

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১৭৬জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি;গাজীপুরের কালিয়াকৈরে শনিবার রাতে হঠাৎ দুই দফায় ঝড়ো হাওয়া ও ভয়াবহ শিলাবৃষ্টিতে এক রাতে তছনছ হয়ে গেছে গ্রামের পর গ্রাম। বাড়িঘর ও গবাদি পশু রাখার ঘরের টিনের চাল ফুটো হওয়ায় বিপদগ্রস্থ ও দিশেহারা হয়ে পড়েছে মানুষ।

অপরদিকে আম ও লিচুর মকুল, কাঁঠাল, মাঠের বোরো ধান, কলাবাগানসহ মৌসুমী ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এতে গ্রামের পর গ্রামের কৃষকের মাথায় হাত। তবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

এলাকাবাসী ও ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার সূত্রে জানা গেছে, কালিয়াকৈর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় শনিবার রাতে হঠাৎ দুই দফায় ঝড়ো হওয়া ও ব্যাপক শিলাবৃৃষ্টি হয়েছে। গত শনিবার তারাবির নামাজ ও রাতের খাবার শেষে ঘুমিয়ে পড়েন গ্রামাঞ্চলের বেশিরভাগ মানুষ। রাত পৌনে ১০টার দিকে শুরু হয় ঝড়ো হওয়া ও ব্যাপক শিলাবৃষ্টি। আবারও রাত ১টার দিকে আঘাত হানে ঝড়ো হাওয়া ও ব্যাপক শিলাবৃষ্টি। বসত-ঘরের টিনের চালা ফুটো হয়ে ঘরের ভেতরে ঢুকে পড়ে ছোট-বড় শিলা। এর সঙ্গে ছিল বৃষ্টির পানিও। আতকে উঠেন ঘুমন্ত মানুষ। মুহুর্তের মধ্যে বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়ে বাড়িঘর, ছড়িয়ে পড়ে আতঙ্ক। কেউ কেউ ঘরের চৌকি, আবার কেউ কেউ টেবিলসহ বিভিন্ন আসবাবপত্রের নিচে আশ্রয় নেন। নষ্ট হয়ে গেছে বৈদ্যুতিক লাইন, ঘরের আসবাবপত্রসহ বিভিন্ন মালামাল। এ অবস্থায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির মুখে পড়ে দিশেহারা হয়ে পড়েন গ্রামের পর গ্রামের মানুষ। দুই দফায় ঝড় ও শিলাবৃষ্টির আঘাতের কবলে পড়ে উপজেলার বহেড়াতলী, গাছবাড়ী, সোনাতলা, কাথাচুড়া, চাবাগান, ঠেঙ্গারবান্দ, বোয়ালী, বর্মণপাড়া, ফুলবাড়িয়া, পাবুরিয়াচালা, বড়ইবাড়ী, কুটামনি, ডাকুরাইল, কোন্দাঘাটা, পিপড়াসিট, গোলুয়া, ঢোলসমুদ্রসহ বিভিন্ন গ্রাম। এই ঝড় ও ভয়াবহ শিলা বৃষ্টির কবলে পড়ে এসব গ্রামের গরু রাখার ঘর ও গবাদি পশুও। শুধু তাই নয়, ভয়াবহ শিলাবৃষ্টিতে আম ও লিচুর মকুল, কাঁঠাল, মৎস্য খামার, মাঠের বোরো ধান, কলাবাগানসহ মৌসুমী ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এতে গ্রামের পর গ্রামের কৃষকের মাথায় হাত বলেও জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

তাদের অভিযোগ, কৃষকের এমন অবস্থায়ও কোনো খোঁজ-খবর রাখেনি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তারা। অপরদিকে এই ঝড় ও শিলাবৃষ্টির পর থেকে বৈদ্যুতিক লাইন ত্রুটি হয়ে বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে এসব গ্রাম। ফলে বন্ধ রয়েছে রাইস মিল, মশলা গুড়ার মেশিন, ফ্রিজ, অনেকের মোবাইল ফোনসহ বৈদ্যুতিক ব্যবহার্য জিনিসপত্র।

ঠেঙ্গারবান্দ এলাকার সাংবাদিক ইমারত হোসেন জানান, হঠাৎ করে রাতে দুই দফায় ঝড় ও ভয়াবহ শিলাবৃষ্টি হয়েছে। এতে আমার ৮০ হাত ঘরের টিনের চাল নষ্ট হয়ে গেছে। শুধু আমার নয় গ্রামের বিভিন্ন লোকের ঘরের চালা ফুটো হয়ে নষ্ট হয়ে গেছে।

সম্পূর্ণ টিনের চাল বদলাতে হবে। টিন না বদলালে কোনো লোক তাদের ঘরে বসবাস করতে পারবেন না। তবে এই শিলাবৃষ্টিতে জনগণের লক্ষ লক্ষ টাকার ক্ষতি সাধন হয়েছে। স্থানীয় এক ইউপি সদস্য মহসিন মিয়া বলেন, ভয়াবহ শিলাবৃষ্টি হয়েছে। মাটিতে শিলার স্তুপ জমে গিয়েছিল। এরকম শিলা বৃষ্টি এর আগে কখনো দেখি নাই। অপর ইউপি সদস্য মফিজ উদ্দিন মোল্লা বলেন, অতিরিক্ত শিলাবৃষ্টিতে কিছু কিছু গ্রামে ঘরের টিনের চাল ঝাজড়া হয়ে গেছে। এছাড়াও গ্রামের পর গ্রামের মাঠের ফসল নষ্ট হয়ে কৃষকের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে মৎস্য খামারীরাও ক্ষয়ক্ষতির মুখে পড়বে।

এব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, আমাদের সুপাভাইজাররা জানিয়েছে ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে সব গ্রামের কৃষকের খুব ক্ষতি হয়নি। কিন্তু চাবাগান গ্রামে কিছু ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে ব্যাপক ক্ষতি হয়নি।


আরও খবর



সৈয়দ আফজাল হোসেনকে নিয়োগ দিল বিএটি বাংলাদেশ

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএটি বাংলাদেশের কোম্পানি সেক্রেটারি ও সিনিয়র লিগ্যাল কাউন্সেল হিসেবে সম্প্রতি সৈয়দ আফজাল হোসেনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। করপোরেট অনুশীলনের (করপোরেট প্র্যাকটিস) ক্ষেত্রে ৭ বছর ও আইন (মামলা-মোকদ্দমা) বিষয়ে তার ১২ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে। এছাড়া, দীর্ঘ কর্মজীবনে তার টেলিযোগাযোগ, ব্যাংকিং ও ফাইন্যান্স, ভ্যাট-ট্যাক্স, করপোরেট, বিদ্যুৎ-জ্বালানি এবং শ্রম ও কর্মসংস্থানের মতো বিভিন্ন খাতে কাজের অভিজ্ঞতা আছে। বিএটি বাংলাদেশে ২০১৭ সালে লিটিগেশন এন্ড কমার্শিয়াল কাউন্সেল হিসেবে যাত্রা শুরু করেন তিনি।

এ বিষয়ে সৈয়দ আফজাল হোসেন বলেন, “বিএটি বাংলাদেশের বর্ধিত লিডারশিপ টিমের অংশ হতে পেরে আমি অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত; শত বছরের সমৃদ্ধ পরম্পরা রয়েছে এমন একটি প্রতিষ্ঠানে আমার আইনি জ্ঞান ও দক্ষতা কাজে লাগাতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। সবার জন্য সম্ভাবনাময় আগামী নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে আমি আইনের বিধিমালার অধীনে থেকে জটিল আইনি পরিস্থিতির সমাধান করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবো।”

আফজাল যুক্তরাজ্য থেকে তার পড়াশোনা সম্পন্ন করেন; ইউনিভার্সিটি অব লেস্টার থেকে এলএলবি (সম্মান), ইনস অব কোর্ট স্কুল অব ল থেকে বার ভোকেশনাল কোর্স ও সিটি ইউনিভার্সিটি থেকে প্রফেশনাল অ্যান্ড লিগ্যাল স্কিলসে পোস্টগ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেছেন। তিনি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক সালিসে দক্ষ।

একইসাথে, তিনি ব্যারিস্টার-এট-ল’ (ইংল্যান্ড ও ওয়েলস), সিইডিআর (যুক্তরাজ্য) এর স্বীকৃত মধ্যস্থতাকারী ও বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হিসেবে পরিচিত। তিনি অনারেবল সোসাইটি অব লিংকন্স ইন, বার অব ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস, বাংলাদেশ বার কাউন্সিল ও ঢাকা বার অ্যাসোসিয়েশন সহ অসংখ্য পেশাদার সংস্থার সদস্য।

সৈয়দ আফজাল হোসেন বিএটি বাংলাদেশে তার সমৃদ্ধ আইনি জ্ঞান ও দক্ষতা ব্যবহার করে নিজেকে লিডারশিপ টিম ও প্রতিষ্ঠানের অপরিহার্য সদস্য করে তুলবেন বলে আশা করা হচ্ছে। আইনি শ্রেষ্ঠত্বের ক্ষেত্রে তার বিস্তৃত অভিজ্ঞতা ও প্রতিশ্রুতি প্রতিষ্ঠানের সফলতার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।


আরও খবর



মধুপুরে ইয়াকুব আলী এর নির্বাচনী মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১৪৫জন দেখেছেন

Image

 বাবুল রানা মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ-

আসন্ন  উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে টাঙ্গাইলের মধুপুর   উপজেলার অরণখোলা ও বেরীবাইদ   ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এডভোকেট ইয়াকুব আলী এর নির্বাচনী মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।বুধবার (২০ মার্চ) বিকেলে বেরীবাইদ   ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো.মজিবুর  রহমান মাস্টার  এর  সভাপতিত্বে জলছত্র ফুটবল  মাঠে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।


উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক কৃষি মন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক এমপি। নির্বাচনী মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র  সহ-সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী  এডভোকেট ইয়াকুব আলী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কাজী মোতালেব হোসেন, পৌর মেয়র আলহাজ্ব মো. সিদ্দিক হোসেন খান।


আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক সাদিকুল ইসলাম সাদিক, কুড়ালিয়া  ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান, মহিষমারা ইউপি চেয়ারম্যান মহির উদ্দিন,কুড়াগাছা ইউপি চেয়ারম্যান ফজলুল হক সরকার প্রমুখ।  অনুষ্ঠান সন্চালনা করেন অরণখোলা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম। মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ সহ  অরণখোলা ও বেরীবাইদ ইউনিয়ন  থেকে আগত কয়েক হাজার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সর্বস্তরের জনগণ। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



শার্শার মাদক সম্রাট মহি'র যাবজ্জীবন কারাদন্ড

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:মাদক মামলায় শার্শার টেংরালি গ্রামের চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন বাবু ওরফে মহি'কে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড ও অর্থদন্ডের আদেশ দিয়েছে যশোরের আদালত। রোববার অতিরিক্ত দায়রা জজ শিমুল কুমার বিশ্বাস এ আদেশ দিয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এপিপি শ্যামল কুমার বিশ্বাস।

মামলার অভিযোগে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ১৪ অক্টোবর শার্শার কাশিপুর বিজিবি ক্যাম্পের সদস্যরা বেলতা প্রাইমারি স্কুলের সামনে অবস্থান নিয়ে সন্দেহজনকভাবে মহি'কে আটক করেন। এসময় তার হাতে থাকা প্লাস্টিকের বস্তার ভেতর থেকে ৯৮ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়।

এঘটনায় বিজিবি'র ডিএডি শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে আটক মহি'কে আসামী করে শার্শা থানার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। এ মামলার তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই খান মাসুদ রানা আসামী মহি'কে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশীট জমা দেন। দীর্ঘ সাক্ষী গ্রহণ শেষে আসামী মহি'র বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রামানিত হওয়ায় বিচারক তাকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড, পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করেন । অনাদায়ে আরও তিন মাসের সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছেন। সাজাপ্রাপ্ত মহি'র কারাগারে আটক আছে।

আদালত সূত্র আরও জানায়, মহি'র বিরুদ্ধে মাদক আইনে যশোর, নাড়াইল ঝিনইদহ জেলায় ১১টি মামলা রয়েছে। এছাড়া তিনি একটি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি হিসেবে কারাগারে আটক রয়েছেন।


আরও খবর