Logo
আজঃ মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

বিশ্ব ইজতেমায় দ্বিতীয় পর্বে ৫ মুসল্লির মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ২১ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | ২৫৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: গাজীপুরে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বে শুক্রবার আরও চার মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। এই নিয়ে দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে পাঁচজনে।

দ্বিতীয় পর্বে শুক্রবার দিবাগত রাতে ঢাকার কদমতলী থানার পূর্ব জুরাইন এলাকায় মুসল্লি আব্দুল জব্বারের ছেলে আব্দুল হান্নান (৪৫), রাজধানীর বঙ্গবাজার এলাকার ব্যবসায়ী বোরহান (৪৮), শুক্রবার সন্ধ্যায় গাইবান্ধার শুকুর মণ্ডলের ছেলে আব্দুল হামিদ মণ্ডল (৫৫) ও ঢাকার সাভারের বাসিন্দা আব্দুল আলীমের ছেলে মফিজুল ইসলাম (৫৪) মারা গেছেন।

বিশ্ব ইজতেমার সমন্বয়ক মোহাম্মদ আবু সায়েম জানান, শুক্রবার এশার নামাজের সময় জিকির করছিলেন, হঠাৎ অচেতন হয়ে মারা যান ইজতেমায় যোগ দিতে আসা ঢাকার কদমতলী থানার আব্দুল হান্নান। একই রাত ১১টার সময় টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান গুলিস্তানের বোরহান। শুক্রবার সন্ধ্যায় গাইবান্ধার আব্দুল হামিদ মণ্ডল ও ঢাকার সাভারের বাসিন্দা মফিজুল ইসলাম এবং বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ৫টার দিকে ইজতেমা ময়দানে বরগুনার আব্দুল আলীর ছেলে মফিজুল ইসলাম বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান।

গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে গত শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু হয়ে ১৫ জানুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হয়। চার দিন বিরতি দিয়ে গতকাল শুক্রবার শুরু হয়েছে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব। আগামীকাল রোববার আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব।


আরও খবর

জামিন পেলেন ড. ইউনূস

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪




কুড়িগ্রামের রৌমারী অবৈধ বালু উত্তোলনে হুমকির মুখে গ্রামবাসী নিরবে প্রশাসন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

মাজহারুল ইসলাম রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:রৌমারী উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদ, সোনাভরি, হলহলি, জিঞ্জিরাম নদী থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার ভেকু (এক্সিভিকেটর) দিয়ে বালু উত্তোলনের মহোৎসব চলছে। বর্ষা মৌসুম ছাড়া সারা বছর প্রকাশ্যে বালু উত্তোলন বিষয়ে মাসিক সভায় ও প্রশাসনকে অভিযোগ করা হলেও রহস্যজনক কারনে প্রশাসন নিচ্ছে না কোন ব্যবস্থা।

অবৈধ বালু উত্তোলনের কারনে হুমকিতে পড়তে হয় নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষের। এসব বালু ট্রাক্টর (কাকড়া) দিয়ে পরিবহন করায় নষ্ট হচ্ছে ফসলি জমি ও গ্রামীন রাস্তাঘাট। নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের সঙ্গে জড়িত রয়েছে শক্তিশালি একটি চক্র। এ কারনে স্থানীয়রা প্রকাশ্যে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছে না।

নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষ সিরাজুলসহ অনেকেই বলেন, এ অবৈধ বালু উত্তোলনে বর্ষা মৌসুমে নদী ভাঙ্গনের হুমকির মুখে পড়ে। স্থানীয় প্রভাবশালীরা এই অবৈধ বালূ উত্তোলনের সঙ্গে জড়িত। ব্রহ্মপুত্র নদ, সোনাভরি, হলহলি, জিঞ্জিরাম নদী থেকে প্রতিদিন ভেকু ও ড্রেজারে উত্তোলিত বালূ ১শত থেকে দেড়শত ট্রাক্টর (কাকড়া) গাড়ির মাধ্যমে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে, ইটভাটায় মাটি ও বালু বিক্রয় করা হচ্ছে। অবৈধ ও অপরিকল্পিত বালু উত্তোলনে ব্রম্মপুত্র নদসহ অন্যান্য নদী গুলো ভাঙ্গনের হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে। ফলে বর্ষা ও বন্যায় উক্ত এলাকায় নদীভাঙ্গন দেখা দেয়। এতে ক্ষতির সম্মুখিন হতে হয় নদী তীরবর্তি এলাকার মানুষকে।

নদী থেকে অবৈধভাবে বালূ উত্তোলনের বিষয়ে ট্রাক্টর (কাকড়া) ও ভেকুর মালিক আলহাজ্ব জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, সাজেদুল, রফিকুল শাহিন, ফকির চাঁনসহ অনেকেই বলেন, রৌমারীতে প্রায় ১৭ টি ভেকু ও ১৮০/ ২০০ টি ট্রাক্টর (কাকড়া) গাড়ি চলছে। কাকড়া গাড়ি ক্রয় করা হয়েছে ব্যবসার জন্য। মাটি, বালু পরিবহন না করলে আমরা চলবো কি ভাবে। ভেকু মালিকগণ বলেন, এলকার উন্নয়নের স্বার্থে আমাদের এ ব্যবসা।

বন্দবেড় ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল কাদের জানান, বিভিন্ন উন্নয়নের ক্ষেত্রে বালুর প্রয়োজন। কিন্তু এমন নয় অবৈধভাবে বালূ উত্তোলন করে ক্ষতি করা হয়। এ বালু উত্তোলনের কারনে বর্ষার সময় নদী ভাঙ্গনের হুমকির মুখে পড়ে নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষ।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ হাসান খান জানান, নদী থেকে অবৈধ ভাবে বালূ উত্তোলনের বিষয়ে জানতে পেরেছি। এক সপ্তাহের মধ্যে বন্ধের ব্যবস্থা নেয়া হবে।জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরিফের সাথে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি জানান, অবৈধভাবে বালূ উত্তোলন বিষয়ে জানতে পেরেছি। তবে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে বিষয়টি দেখার জন্য বলা হয়েছে।


আরও খবর



স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে- প্রতিমন্ত্রী শহীদুজ্জামান সরকার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৪জন দেখেছেন

Image
পত্নীতলা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:নওগাঁর পত্নীতলায় বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে যথাযথ মর্যদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৪ উদযাপন করা হয়েছে।

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে পত্নীতলায় মঙ্গলবার উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে প্রত্যুষে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে নজিপুর সরকারী মডেল উচ্চ বিদ্যালয় শহীদ মিনারে উপজেলা প্রশাসন, আওয়ামীলীগসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল ও তার অঙ্গ সংগঠন এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের পাশাপাশি বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, বিভিন্ন সংস্থা পুষ্পমাল্য অর্পন করে শহীদদের শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং ১ মিনিট নিরবতা পালন ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সহ সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত ও দেশ এবং জাতির মঙ্গল কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

পরে নজিপুর সরকারী মডেল উচ্চ বিদ্যালয় শহীদ মিনার মাঠে সকাল সাড়ে ৮টায় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল গাফফার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ পপি খাতুন ও পত্নীতলা থানার আফিসার ইনচার্জ মোজাফফর হোসেন আনুষ্ঠানিক ভাবে জাতীয় সংগীতের সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, বেলুন ও শান্তির প্রতীক পায়রা উড়িয়ে কুচকাওয়াজ উদ্বোধন করেন। উদ্বোধন শেষে প্যারেড পরিদর্শন, পুলিশ-আনসার সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের কুচকাওয়াজ ও ডিসপ্লে পরিদর্শন করেন।

এসময় প্রধান অতিথি বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ও নওগাঁ-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শহীদুজ্জামান সরকার বলেন আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মান করতে চাই। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবার দায়িত্ব নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন। রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের দায়িত্ব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দায়িত্ব, সবার দায়িত্ব যে যার স্থানে থেকে সঠিকভাবে পালন করতে হবে। তাহলে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তোলা সম্ভব হবে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানের স্বপ্ন বাস্তবায়ন হবে।

পরে শহীদ ও প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ পপি খাতুনের সভাপতিত্বে মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ও নওগাঁ-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শহীদুজ্জামান সরকার।

অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল গাফফার, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আব্দুল খালেক চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাইদুর রহমান, কাজী আক্তার হোসেন তারা, সাদেক উদ্দীন আহম্মেদ, আব্দুল হাই। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আহাদ (রাহাদ), মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান খাদিজাতুল কোবরা মুক্তা, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডাঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্, পত্নীতলা থানার আফিসার ইনচার্জ মোজাফফর হোসেন, মুক্তিযোদ্ধাগণ, অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ, রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ সূধীজন প্রমূখ।

পরে অতিথিবৃন্দ জাইকার অর্থায়নে ও উপজেলা পরিষদের বাস্তবায়নে উপজেলায় জরুরী সেবা প্রদানের জন্য এ্যামবুলেন্স সরবরাহ ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যন্ত্রপাতি সরবরাহের নিমিত্তে পত্নীতলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দেয়া একটি এ্যামবুলেন্স উদ্বোধন শেষে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের কুচকাওয়াজ ও ডিসপ্লেতে বিজয়ীদের পুরষ্কার প্রদান করা হয়।

এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও শিশু পরিবার, এতিমখানায় উন্নতমানের খাবার পরিবেশন সহ উপজেলার সকল মসজিদে বাদ যোহর শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত এবং মন্দির সহ অন্যান্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে শহীদদের আত্মার শান্তি কামনা করে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়।

আরও খবর



খাগড়াছড়িতে মহান স্বাধীনতার ৫৪ বছর পূর্তি ও জাতীয় দিবস উদযাপন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৪জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:খাগড়াছড়িতে দিনব্যাপি নানা কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে মহান স্বাধীনতার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি  ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন  জেলা প্রশাসন ও সর্বস্থরের মানুষ। 

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) ভোর ৫টা ৪৯ মিনিটে ৩১ বার তোপধ্বনির পরে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মরণে খাগড়াছড়ি জেলার চেঙ্গী স্কোয়ার নির্মিত স্মৃতিসৌধে  জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পরপরেই ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু, খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান, খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর, পিপিএম (বার), খাগড়াছড়ি পৌরসভার মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী, জেলা নির্বাচন অফিসার মো. কামরুল আলমসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি, রাজনৈতিক সংগঠন, সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।

শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় উদ্‌যাপনের লক্ষ্যে জেলার  সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে নানান কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন।

১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দেশ-মাতৃকার জন্য স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে বীর বাঙালিরা। মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সকল বীর মুক্তিযোদ্ধার প্রাণপণ লড়াই ও আত্মত্যাগ এবং অসংখ্য মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে বাংলাদেশ পেয়েছে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র।যাদের রক্তের বিনিময়ে আমাদের আজকের স্বাধীন বাংলাদেশ, যাদের ত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি একটি স্বাধীন রাষ্ট্র, সেই সাথে সকল মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনা মা-বোনের প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা। কামনা করি জয় হোক যুগে-যুগে বাংলার মেহনতি মানুষের, বারবার ফিরে আসুক আমাদের মহান স্বাধীনতা দিবস।

আরও খবর



চন্দ্রগ্রহণ চলছে, দেখা যাচ্ছে যেখান থেকে

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আজ চলতি বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ শুরু হয়েছে । সোমবার (২৫ মার্চ) সকাল ১০টা ২৩ মিনিট থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলবে গ্রহণ। তবে বাংলাদেশ বা ভারত থেকে দেখা যাবে না এটি।

জানা গেছে, মূলত পৃথিবীর পশ্চিম গোলার্ধ থেকে আজকের চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে। চলতি বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণের সাক্ষী থাকবে এশিয়ার উত্তর ও পূর্ব অংশ। এছাড়াও চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, আফ্রিকায়। প্রশান্ত মহাসাগরীয় আর্কটিক ও আন্টার্টিকার বহু অংশ দেখতে পাবে গ্রহণ।

আজকের চন্দ্রগ্রহণের একটি বিশেষত্ব রয়েছে। এটি চাঁদের পূর্ণ বা আংশিক গ্রহণ নয়। একে বলে ‘পেনম্ব্রাল’ চন্দ্রগ্রহণ। গ্রহণের সময়ে সাধারণত সূর্য, পৃথিবী এবং চাঁদ একই সরলরেখায় অবস্থান করে। ফলে সূর্যের আলো পৃথিবীর উপরে পড়ে এবং পৃথিবীর ছায়া চাঁদকে ঢেকে দেয়।

‘পেনম্ব্রাল’ গ্রহণের ক্ষেত্রে তা হবে না। এ পর্যায়ে পৃথিবী, সূর্যের আলো পুরোপুরিভাবে আড়াল করতে পারে না। বরং চাঁদের ঔজ্জ্বল্য খানিক হ্রাস পায়। একে আংশিক গ্রহণও বলা যায় না।


আরও খবর



রাণীশংকৈলে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৯জন দেখেছেন

Image
মাহাবুব আলম, রাণীশংকৈল(ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত হয়। এ উপলক্ষে এদিন সূর্যোদয়ের সাথে সাথে মুক্তিযুদ্ধের স্মারক খুনিয়াদিঘি স্মৃতিসৌধে উপজেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও অঙ্গ  সংগঠন পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে। সকাল ৯টায় রাণীশংকৈল ডিগ্রি কলেজ মাঠে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কুচকাওয়াজ ও ডিসপ্লে অনুষ্ঠিত হয়।পাশাপাশি শিশুদের চিত্রাংকন,আবৃত্তি ও বঙ্গবন্ধুর উপর রচনা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। সাড়ে ১০টায় একই মাঠে ইউএনও রকিবুল হাসানের সভাপতিত্বে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা  আলোচনা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। 

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন- সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি অধ্যাপক ইয়াসিন আলী, উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়ার আজম মুন্না, আ'লীগ সভাপতি অধ্যাপক সইদুল হক ও সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দিন আহমেদ, পৌর মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান শেফালী বেগম, ওসি সোহেল রানা, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুস সামাদ চৌধুরী, পৌর আ'লীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, প্রেসক্লাব সভাপতি অধ্যাপক আনোয়ারুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা বিদেশী চন্দ্র রায়, রিয়াজুল ইসলাম, হবিবর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধকালিন কমান্ডার সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ। 

স্বাধীনতার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করে বক্তারা তাদের বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান তুলে ধরেন। এইসাথে তারা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশকে আরো এগিয়ে নেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিভিন্ন কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতা, মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক ও সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। উপস্থাপনা করেন সহ-অধ্যাপক প্রশান্ত বসাক ও উপসহকারি কৃষি অফিসার সাদেকুল ইসলাম।

আরও খবর