Logo
আজঃ মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪
শিরোনাম

বিএনপি গণতন্ত্রের নামে লাশের রাজনীতি করছে: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪ | ১৯৪জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :গণতন্ত্রের নামে বিএনপি লাশের রাজনীতি করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বিএনপির অগ্নিসন্ত্রাস থেকে জীবন্ত ও ঘুমন্ত মানুষ, নারী ও শিশু কেউই রেহাই পাচ্ছে না। গণতন্ত্রের নামে বিএনপি লাশের রাজনীতি করছে। এ দেশের রাজনীতিতে মানুষ পুড়িয়ে মারার যে পৈশাচিকতার প্রচলন বিএনপি করেছে, তা সভ্য গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার পরিপন্থী।

বুধবার (৮ নভেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তথাকথিত সরকার পতনের আন্দোলন ব্যর্থ হওয়ায় তাদের অন্তরের জ্বালা কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যর্থতার সেই আগুনে তারা বাংলার জনগণের আগামীর সম্ভাবনাকে পুড়িয়ে ছাই করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে।

বিএনপি অগ্নিসন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপি তথাকথিত রাজনৈতিক কর্মসূচি ও অবরোধের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড অব্যাহত রয়েছে। গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তি বিএনপির গণতান্ত্রিক পন্থায় আন্দোলন করার শক্তি ও সামর্থ্য নেই বলেই তারা বরাবরের মতো অগ্নিসন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে।

তিনি বলেন, ২০১৩, ২০১৪ ও ২০১৫ সালের ন্যায় অগ্নিসন্ত্রাসের মাধ্যমে নির্দয় আগুনের লেলিহান শিখায় পোড়াচ্ছে সারা দেশ; মেতে উঠেছে নির্বিচার ভাঙচুর ও সহিংসতায়। অগ্নিসন্ত্রাস, সহিংসতা ও নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে জনগণের জানমালের ক্ষয়ক্ষতি, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাকে বিনষ্ট করা, মানুষ হত্যা, যানবাহনে অগ্নিসংযোগের মতো ধ্বংসাত্মক অপরাজনীতি চালিয়ে যাচ্ছে বিএনপি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, সন্ত্রাসী সংগঠন বিএনপি নেতারা ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনের নামে লাগাতার মিথ্যা, অপপ্রচার ও গুজব সৃষ্টি করছে এবং তাদের নেতাকর্মীদের সন্ত্রাস সৃষ্টির নির্দেশনা দিচ্ছে। একই সঙ্গে বিএনপি নেতারা তাদের দলীয় নেতাকর্মীদের গ্রেফতার ও গুমের মিথ্যা অভিযোগ উত্থাপন করছেন।

বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে গুমের মিথ্যা অভিযোগ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, বিএনপির সন্ত্রাসী ক্যাডারবাহিনীর যারা যানবাহনে অগ্নিসংযোগ, ভাংচুর, সন্ত্রাস ও নাশকতা চালাচ্ছে, জনগণের জানমালের উপর হামলা করছে তারা নিজেরাই গ্রেফতার এড়াতে আত্মগোপনে থাকছে; অথচ সরকারের বিরুদ্ধে বরাবরের মতো গুমের মিথ্যা অভিযোগ উত্থাপন করছে বিএনপি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনী রাজনৈতিক নেতাকর্মী বিবেচনায় নয় কেবলমাত্র সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িতদেরই গ্রেফতার করছে। কোনো সন্ত্রাসী আত্মগোপনে থাকলে, তার দায় সরকারের উপর চাপানো যায় না। আওয়ামী লীগ কখনো গুম, খুন, অগ্নিসন্ত্রাস ও বিরোধী দল দমনের রাজনীতি করে না। গুম, খুন, সন্ত্রাসের রাজনীতি হলো বিএনপির মজ্জাগত আদর্শ।

জিয়াউর রহমান গুম ও খুনের অপরাজনীতির প্রচলন করেছিল জানিয়ে তিনি বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সামরিক স্বৈরাচার জিয়াউর রহমান এদেশে গুম ও খুনের অপরাজনীতির প্রচলন করেছিল। তৎকালীন সময়ে ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগ নেতা মাহফুজ বাবুকে গুমের মধ্য দিয়ে এই ধারার সূচনা করে বিএনপি।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সামরিক স্বৈরশাসক জিয়া ১৯৭৯ সালে বঙ্গবন্ধুর সময়ের দেড় শতাধিক আওয়ামী লীগ দলীয় জাতীয় সংসদ সদস্যকে জেলে বন্দি রেখে নির্বাচন আয়োজন করেছিল এবং দলীয় অর্ধশতাধিক সাবেক মন্ত্রী-এমপিদের প্রার্থিতা বাতিল করে প্রহসনের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করেছিল। তারই ধারাবাহিকতায় ২০০১-০৬ বিএনপি-জামাত অশুভ জোট আমলে আওয়ামী লীগের ২১ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছিল এবং অবৈধ ও সংবিধান পরিপন্থী অপারেশন ক্লিনহার্ট-এর মাধ্যমে শত শত মানুষকে হত্যা করেছিল।

জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব জানিয়ে তিনি বলেন, জনগণের সুরক্ষায় সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে গণতন্ত্র ও সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থা অব্যাহত রাখতে বদ্ধপরিকর। আওয়ামী লীগের শক্তির একমাত্র উৎস জনগণ। জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠায় আওয়ামী লীগ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির যে কোনো ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত এবং সন্ত্রাস, নাশকতা, নৈরাজ্য ও গণবিরোধী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে। আমরা বিশ্বাস করি, সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জনগণের জীবনমানের উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন-সমৃদ্ধির চলমান অগ্রগতিকে যে কোনো মূল্যে সমুন্নত রাখবে বাংলার জনগণ।


আরও খবর



মির্জাপুর মহেড়ায় রাজশাহীগামী ট্রেনে আগুন, আহত ১০

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪ | ১০২জন দেখেছেন

Image

মির্জাপুর (টাংগাইল) প্রতিনিধি:টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার মহেড়া স্টেশনের নিকটে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। ২৬ এপ্রিল শুক্রবার বিকাল ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শিরা জানায়, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা সিল্কসিটি এক্সপ্রেস  মহেড়া স্টেশনে আসলে ঢাকা গামী অপর আরেকটি ট্রেন কে ক্রসিং এর জন্য থামানো হয়। ঠিক তখনই ট্রেনের হাইড্রোলিক ব্রেকের স্থানে আগুন লেগে যায়। খবর পেয়ে ট্রেনে কর্মকর্তা কর্মচারীরা আগুন নিভিয়ে ফেলে। এ সময় যাত্রীর আতঙ্কিত হয়ে হুড়োহুড়ি করে ট্রেন থেকে নামার সময় ১০ জন আহত হয়। আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। মহেড়া স্টেশন মাস্টার সোহেল খান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। ঘটনার প্রায় দেড় ঘন্টা পর ট্রেনটি পুনরায় রাজশাহীর উদ্দেশে চলে যায়। 


আরও খবর



জয়পুরহাটে কারাবন্দী জঙ্গি নেতা মন্তেজার রহমানের মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪ | ৫০জন দেখেছেন

Image
এস এম শফিকুল ইসলাম,জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃজয়পুরহাটের ক্ষেতলালের কারাবন্দী জঙ্গি নেতা মন্তেজার রহমান মারা গেছেন। মঙ্গলবার বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীবস্থায় তার মৃত্যু হয়।  

বুধবার (১৫ মে) বিকেলে ময়নাতদন্ত শেষে তাঁর লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয় । জয়পুরহাট  জেল সুপার রীতেশ চাকমা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জঙ্গি নেতা মন্তেজার রহমান ক্ষেতলাল উপজেলার উত্তর মহেশপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) আঞ্চলিক নেতা ছিলেন।
   
জয়পুরহাট জেলা কারাগার সূত্রে জানা গেছে, জঙ্গি নেতা মন্তেজার রহমান রহমান ২০০৭ সাল থেকে কারাগারে বন্দী ছিলেন। তিনি দীর্ঘ দিন ধরে হার্ট-কিডনি-প্রেসারসহ জটিল রোগে ভূগছিলেন। গত সোমবার তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে দ্রুত ২৫০ শয্যার জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।  সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য  তাঁকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। কারা তত্ত্বাবধানে তাঁর চিকিৎসা চলছিল। তিনি মঙ্গলবার দুপুরে চিকিৎসাধীনবস্থায় মারা যান।

আরও খবর



বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনা বিশ্বের মধ্যে স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪ | ১১৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আগামীদিনে বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনা হবে বিশ্বের মধ্যে অন্যতম স্মার্ট হজ ব্যবস্থাপনা,বলেছেন ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত রূপকল্প-২০২১ ও ২০৪১ অনুসারে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার অংশ হিসেবে হজ ব্যবস্থাপনায় আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তির সন্নিবেশ ঘটানো হয়েছে। হজ ব্যবস্থাপনাকে ডিজিটালাইজড করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত যে পোর্টালটি রয়েছে সেখানে আমরা নতুন নতুন ফিচার যুক্ত করছি।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকালে ঢাকা হজ অফিসের সম্মেলন কক্ষে হজযাত্রী প্রশিক্ষণ ২০২৪ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

ধর্মমন্ত্রী বলেন, আপনারা সবাই যাতে সহী-শুদ্ধভাবে হজব্রত পালন করতে পারেন সেজন্যই মূলত আজকের এই প্রশিক্ষণ। আমরা প্রশিক্ষণের জন্য অত্যন্ত দক্ষ প্রশিক্ষক নির্বাচন করেছি। আপনারা যদি প্রশিক্ষণের প্রতি মনযোগী হতে পারেন তাহলে আপনারা হজের নিয়ম-কানুন, হুকুম-আহকাম, ধারাবাহিক আনুষ্ঠানিকতা- সবকিছু আয়ত্তে আনতে পারবেন, ইনশাল্লাহ। আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষেরই প্রবণতা হলো জীবনের শেষ প্রান্তে এসে হজ পালন করা।

তিনি বলেন, হজ অনেক পরিশ্রমসাধ্য ইবাদত; এর জন্য শারীরিক সামর্থ্য থাকা বাঞ্চনীয়। অনেকেরই সেই শারীরিক সামর্থ্য থাকে না। যার কারণে তাদের পক্ষে হজের আনুষ্ঠানিকতা সম্পাদন করা অনেক কষ্টকর হয়ে যায়। আমরা অনেকেই দীর্ঘদিন ধরে জমানো সঞ্চয় দিয়েই হজব্রত পালন করতে যায়। এদেশের অধিকাংশ মানুষেরই দ্বিতীয় বার হজ করার মতো আর্থিক সঙ্গতি থাকে না। সে কারণে আপনার পরিশ্রম ও অর্থ যেন বিফলে না যায় সেজন্য অবশ্য মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নির্দেশিত পথ অনুসরণ করে হজ সম্পাদন করতে হবে। সহী ও শুদ্ধভাবে হজব্রত পালন করতে হবে। মো. ফরিদুল হক খান আরও বলেন, সৌদি আরবে আপনার পরিচয় শুধু একজন হজযাত্রী নয়, আপনার পরিচয়-আপনি একজন বাংলাদেশি। আপনার আচার-আচরণ, কথাবার্তা ও চালচলনের মাধ্যমেই বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি প্রকাশ পাবে। তিনি সৌদি আরবের আইন-কানুন, নিয়ম-শৃঙ্খলা প্রতিপালনে কোনরূপ বিচ্যুতি না ঘটে সেদিকে যতœবান থাকার আহ্বান জানান। এছাড়া, কারো জন্য দেশের ভাবমূর্তি ও সম্মান যেন ক্ষুন্ন না হয় সেদিকে বিশেষভাবে সর্তক থাকার জন্য হজযাত্রীদেরকে অনুরোধ জানান। এ প্রশিক্ষণে সরকারি মাধ্যমে নিবন্ধিত ঢাকার হজযাত্রীরা অংশগ্রহণ করছেন। ধর্মসচিব মুঃ আঃ হামিদ জমাদ্দারের সভাপতিত্বে এ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে হজ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মতিউল ইসলাম, যুগ্মসচিব ড. মোঃ মঞ্জরুল হক ও ঢাকা হজ অফিসের পরিচালক মুহম্মদ কামরুজ্জামান বক্তব্য প্রদান করেন।


আরও খবর



মেহেরপুরে মানব পাচার মামলায় একজনকে যাবজ্জীবন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১৪১জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃমেহেরপুরে মানব পাচার মামলায় জাহিদুল মেম্বার ওরফে জাহিদুল হক নামের একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড সেই সাথে দশ লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও দু’বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মেহেরপুর মানব পাচার অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের বিজ্ঞ বিচারক তহিদুল ইসলাম আসামী জাহিদুল ইসলামের অনুপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।

সাজাপ্রাপ্ত জাহিদুল হক চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদরের উত্তর উজিলপুর গ্রামের মাহাতাব উদ্দিনের ছেলে।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, ভুক্তভোগী রেবা খাতুন ঢাকায় একটি গার্মেন্টসে চাকুরী সুবাদে আসামী জাহিদুল মেম্বার ওরফে জাহিদুল হকের সাথে পরিচয় হয়। পরিচয়ের এক পর্যায়ে জাহিদুল হক রেবাকে ৫০ 'হাজার টাকায় জর্ডানে ভাল চাকুরীতে প্রেরণের প্রস্তাব দেয়। সরল বিশ্বাস রেবা খাতুন জাহিদুলের হাতে ৫০ হাজার টাকা তুলে দেন। পরে ২০১৪ সালের ১০ অক্টোবর রেবা খাতুনকে জর্ডানে পাঠানোর উদ্দেশ্যে ঢাকায় নিয়ে যান। ০৪ দিন পর রেবাকে রেখে জাহিদুল চলে যায়। পরে রেবা খাতুন টাকা ফেরত চাইলে জাহিদুল টাকা ফেরত দিতে অস্বীকার করেন। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে রেবার ভাবি গাজু খাতুন আসামী জাহিদুল হকের বিরুদ্ধে মেহেরপুর সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।যার নাম্বার ২৯/২০১৪।

মামলাটি মেহেরপুর সদর থানার তৎকালীন এসআই দুলু মিয়া ও এসআই ফারুক হোসেন তদন্ত করেন। তদন্ত শেষে আসামী জাহিদুল হকের বিরুদ্ধে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন, ২০১২ এর ৬, ৭ ও ৮ ধারায় আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

মামলায় সরকারী কৌশলী ছিলেন একে এম আছাদুজ্জামান।


আরও খবর



প্যানেল চেয়ারম্যান জহুরুলের সুনাম ক্ষুন্ন করতে মরিয়া একটি মহল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৫৮জন দেখেছেন

Image
কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধিঃকুষ্টিয়া জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান ও কুষ্টিয়া সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক জহুরুল ইসলামের রাজনৈতিক সুনাম ক্ষুন্ন করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে একটি মহল। জহুরুল ইসলাম জেলা পরিষদের সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই কুষ্টিয়া জেলার উন্নয়নের রুপকার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম - সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া সদর ৩  আসনের সংসদ সদস্য মাটি ও মানুষের নেতা কুষ্টিয়ার সর্বস্তরের মানুষের আস্থার প্রতীক মাহাবুব উল আলম হানিফ এমপি’র নির্দেশনায় জেলা পরিষদের সকল আর্থিক অনুদান সদর উপজেলার মসজিদ, মাদ্রাসা সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিজ উদ্যেগে পৌছে দিচ্ছেন। এছাড়াও অসহায় গরীব মানুষের মাঝে চিকিৎসা খরচ সহ বিভিন্ন সাহায্য সহযোগিতা দিয়ে চলেছেন। বিগত দিনে সরকারের দেওয়া সকল আর্থিক সহযোগিতা আসলে সাধারণ মানুষের অজান্তেই চলে যেত তাদের কাছে। জহুরুল ইসলাম একজন তরুন জনপ্রতিনিধি হিসেবে অল্প সময়ের মধ্যেই সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। পাশাপাশি সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও শহর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আতাউর রহমান আতার পরিচালনায় যখন সদর উপজেলা আওয়ামীলীগকে সুসংগঠিত করে চলেছেন ঠিক সেই মূহুর্তে তার এই ভাল কাজ ও রাজনৈতিক দক্ষতার প্রতিহিংসা পরায়ন হয়ে পাশাপাশি তাদের স্বার্থ হাসিলের জন্য একজন তরুন দক্ষ প্রতিনিধি ও দক্ষ রাজনৈতিক ব্যক্তি জহুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে কুষ্টিয়ার কয়েকটি পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করেন। তার বিষয়ে জহরুলসহ কুষ্টিয়ার সচেতন নাগরিক এ ধরনের মিথ্যা ও বানোয়াট প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

আরও খবর