Logo
আজঃ মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

বই উৎসব সম্ভব হয়েছে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য : শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ০১ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ২৫৭জন দেখেছেন

Image

গাজীপুর প্রতিনিধি: শিক্ষামন্ত্রী ডা.দিপু মনি বলেছেন, ‘নতুন বছরের প্রথম দিন দেশে একযোগে বই উৎসব পালিত হচ্ছে। এটা পৃথিবীতে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। যেখানে দেশের কোটি কোটি শিক্ষার্থী বই উৎসবে যোগ দিয়ে নতুন বই নিয়ে বাড়ি ফিরে যান। এই বই উৎসব সম্ভব হয়েছে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শেখ। আমরা বঙ্গবন্ধু কন্যার কাছে কৃতজ্ঞ।

আজ শনিবার বেলা ১১টায় গাজীপুরের কাপাসিয়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে কেন্দ্রীয় বই উৎসবে উপস্থিত হলে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা গত ১৩ বছরে ৪৩৪ কোটি ৪৫ লাখ ৮০ হাজার ২১১ কপি বই বিনামূল্যে বিতরণ করেছি। এটা পৃথিবীর যেকোনো দেশের জন্য অচিন্তনীয় ব্যাপার। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় বই উৎসবের কাজটি সফলতার সঙ্গে করা সম্ভব হয়েছে। এতে শিক্ষার্থীদের ঝড়ে পড়ার হার যেমন আমরা রোধ করতে পেরেছি তেমনি অভিভাবকের উপর বই কেনার ভার আর থাকছে না।

মন্ত্রী আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নেতেৃত্বে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে পেরেছি। এখন প্রধানমন্ত্রী আমাদের স্বপ্ন দেখিয়েছেন স্মার্ট বাংলাদেশের। সেই স্মার্ট বাংলাদেশের নাগরিক হবে স্মার্ট নাগরিক, সরকার হবে স্মার্ট সরকার, অর্থনীতি হবে স্মার্ট অর্থনীতি, সমাজ হবে স্মার্ট সমাজ, এগুলো গড়তে যা দরকার তা হলো স্মার্ট শিক্ষা। সেটি আমরা বঙ্গবন্ধুর কন্যার নির্দেশনায় নতুন শিক্ষাক্রম তৈরির মাধ্যমে এগিয়ে চলেছি।’

শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘আজকে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির যে বইগুলো বিতরণ করা হয়েছে সেগুলো নতুন শিক্ষাক্রমের। নতুন শিক্ষাক্রমে আমরা আলোর পথ তৈরি করেছি। সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ সকলের পরামর্শ নিয়ে আমরা এমন শিক্ষাক্রম তৈরি করেছি যেখানে শিক্ষা হবে আনন্দময়, শিক্ষায় কোনো পরীক্ষা ভীতি থাকবে না। তবে পরীক্ষা থাকবে যা ধারাবাহিক মূল্যায়ানের একটি অংশ।’

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো.আবু বকর ছিদ্দিকের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসাবে বই উৎসবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, গাজীপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের সভাপতিন্ডলীর সদস্য সিমিন হোসেন রিমি, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মো.কামাল হোসেন, গাজীপুর জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমানসহ আরও অনেকে।

আজ সকাল থেকে বই উৎসবে যোগ দেয় কাপাসিয়া উপজেলার বিভিন্ন স্কুলের হাজারো শিক্ষার্থী। সঙ্গে ছিলেন সংশ্লিষ্ট স্কুলের শিক্ষক। বেলা সাড়ে ১০টায় স্কুল মাঠে শিক্ষামন্ত্রী সবাইকে নিয়ে বেলুন উড়িয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন।

প্রসঙ্গত,গাজীপুর জেলায় প্রাথমিক পর্যায়ের ১ম থেকে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত মোট ৬ লাখ ১২ হাজার ৩শ ৫১ জন শিক্ষার্থীর হাতে ২৫ লক্ষ ৪০ হাজার ২শ ৩৪টি পাঠ্যপুস্তক এবং মাধ্যমিক পর্যায়ের ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত মোট ৬ লাখ ৯২ হাজার ৭শ ৩০ জন শিক্ষার্থীদের হাতে মোট ৮৭ লাখ ৭৬ হাজার ৬ শ ৮৯টি পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হয়েছে।


আরও খবর



পেঁয়াজের সাদা ফুলে সৌন্দর্যের আড়ালে লুকিয়ে রয়েছে ‘কালো সোনা’

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৪জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগাঁ) প্রতিনিধি:সবুজ কান্ডের ডগায় কদমের মতো দেখতে সাদা সাদা ফুলে ভরে গেছে উত্তর জনপদের ধানের রাজ্য খ্যাত নওগাঁর আত্রাই উপজেলার মিরাপুর ফসলের মাঠ। যা প্রকৃতির মায়াজালে আবৃত্ত এক অনন্য দৃশ্য, যেখানে সাদা ফুলের সমারোহ নয়, বরং এক অপার সম্পদের আহ্ধসঢ়;বান। এই ফুলের প্রশান্ত সৌন্দর্যের আড়ালে লুকিয়ে রয়েছে ‘কালো সোনা’, যা বাংলাদেশের কৃষকদের অর্থনীতিতে এক অপূর্ব সংযোজন। পেঁয়াজের বীজের উচ্চ বাজার মূল্যের কারণে কৃষি জগতে ‘কালো সোনা’ নামে পরিচিত। যেখানে কৃষকের পরিশ্রম ও প্রকৃতির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় এই অমূল্য ‘কালো সোনা’।

উপজেলার শাহাগোলা ইউনিয়নের পূর্বমিরাপুর, মিরাপুর, হাতিয়াপাড়া ও তারাটিয়া গ্রামে চাষ করা হয়েছে পেঁয়াজের বীজ। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর পেঁয়াজ বীজের সঙ্গে সম্পৃক্ত কৃষকদের মুখে হাসি ফুটেছে।চাষিরা বলছেন, এবার আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় খরচ বাদে এই পেয়াজের বীজ চাষে লাভ হবে দ্বিগুণেরও বেশি, তাই এগুলো ‘কালো সোনা’ নামে খ্যাতি পেয়েছে।   

সরেজমিনে উপজেলার মিরাপুর, হাতিয়াপাড়া ও তারাটিয়া মাঠে গিয়ে দেখা যায়, মাঠে মাঠে এখন শোভা পাচ্ছে পেঁয়াজ বীজের সাদা ফুল।শেষ সময়ের পরিচর্যায় ব্যস্ত চাষিরা। অনেকে আবার পেঁয়াজ বীজের গাছে শক্তি যোগানোর জন্য কীটনাশক স্প্রে করছেন। মৌমাছি সংকট থাকায় অনেক কৃষক আবার হাত দিয়েই পেঁয়াজ ফুলের ‘মধু ফেলা’র কাজ করছেন। এখন পর্যন্ত রোপন করা পেঁয়াজ বীজ গাছের ফলন ভালো হওয়ায় লাভের স্বপ্ন বুনছেন তারা। 

উপজেলার শাহাগোলা ইউনিয়নের পূর্বমিরাপুর গ্রামের কৃষক সাদ্দাম হোসেন জানান, গত বছর পেঁয়াজ বীজের দাম ভালো পাওয়ায় এ বছর আগ্রহ নিয়ে বেশি জমিতে পেঁয়াজ বীজের আবাদ করেছি। তিনি আরো বলেন, “এই এলাকায় আমিই প্রথম দানা চাষ শুরু করি। এই ফসল চাষে যা খরচ হয় তার থেকে দ্বিগুণ লাভ থাকে। বর্তমানে আমার দেখাদেখি এলাকার অনেক কৃষকই এই ফসলের চাষ করছে।” ছেলে-মেয়েকে লেখা-পড়ার খরচ চালাচ্ছি, আল্লাহর রহমতে এই ক্ষেত করে আমি ভালো আছি।” 

ফুলবাড়ি গ্রামের কৃষক মো. আব্দুর রহিম বলেন, আমি দীর্ঘ দিন যাবৎ পেঁয়াজ বীজের আবাদ করে থাকি। এই ফসল চাষ করে লাভবান হয়েছি। এ বছর ১বিঘা জমিতে পেঁয়াজের বীজ চাষ করেছি। 

শাহাগোলা ইউনিয়নের হাতিয়াপাড়া গ্রামের কৃষক মো. উজ্জল হোসেন বলেন, এ বছর দেড় বিঘা জমিতে আমি পেঁয়াজ বীজ চাষ করেছি। ক্ষেত পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছি। বিভিন্ন রোগবালাইয়ের জন্য কীটনাশক স্প্রে করতে হচ্ছে। সবকিছু ঠিক থাকলে দেড় লাখ টাকার ওপরে বীজ বিক্রির আশা করছেন তিনি।

এ বিষয়ে উপজেলার শাহাগোলা ইউনিয়নের তারাটিয়া ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. জাহিদ হাসান জনান, উপজেলায় চলতি অর্থবছওে ২১৫ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ বীজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে, এ বছর পেঁয়াজ বীজ উৎপাদনের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে, তা ছাড়িয়ে যাবে। এছাড়া আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষকরা যাতে বাণিজ্যিকভাবে পেঁয়াজের বীজ উৎপাদন করতে পারেন, এজন্য উপজেলা কৃষি অফিস বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ থেকে বাজারজাত করা পর্যন্ত পরামর্শের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা কৃষিবিদ প্রসেনজিৎ তালুকদার বলেন, পিঁয়াজের বীজ চাষে কৃষকরা যাতে লাভবান হতে পারেন এবং কৃষকরা যেন পিঁয়াজ চাষে কোনো প্রকার সমস্যায় না পড়েন এ জন্য আমরা সার্বক্ষণিক নজর রাখছি। যেখানেই সমস্যা সেখানেই আমাদের উপস্থিতি এবং সমস্যা সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। পিঁয়াজ চাষে যুক্ত উপজেলার কৃষকরা এবার বেশ উৎফুল্ল।কারণ তারা প্রাকৃতিক অনুকূল পরিবেশের জন্য এবার উৎপাদিত ফসলের ফলন ও দাম বেশ ভালো পাবেন বলে তিনি মনে করছেন।


আরও খবর



গাংনীতে পুলিশি অভিযানে ফেনসিডিল ও গাঁজাসহ ৫ জন আটক

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ৪১জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃমেহেরপুরের গাংনী থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ৫ মাদক কারবারীকে আটক করেছে। এদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ১১৫ বোতল ফেনসিডিল ও ৪০০ গ্রাম গাঁজা। সেই সাথে জব্দ করা হয়েছে নগদ ১৫০০ টাকা ও মাদক কারবারে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল। বৃহষ্পতিবার রাতে পুলিশের পৃথক পৃথক টীম কয়েকটি অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করে।

এরা হচ্ছে- গাংনীর করমদি গ্রামের ছাদের আলীর ছেলে স্বপন(৩৮) ও আয়ুব আলীর ছেলে লিটন(৪০), পলাশী পাড়ার মৃত সুজা উদ্দীনের ছেলে টেফেন ওরফে খালিদ মাহমুদ(৩০), আলমডাঙ্গার নগর বোয়ালিয়া গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে মামুনর রশীদ(৩০) ও ছাতিয়ান গ্রামের আলতাফ হোসেনের ছেলে স্বজল(২৭)। এদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু সাপেক্ষে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে মেহেরপুর আদালতে প্রেরণ করা হয়।

গাংনী থানার ওসি তাজুল ইসলাম জানান, মাদক পাচার রোধে গাংনী থানা পুলিশ অভিযান চালায়। এসময় করমদি গ্রাম থেকে স্বপন ও লিটনের কাছ থেকে ১০৫ বোতল ফেনসিডিল, হিন্দা গ্রামের রাস্তায় টেফেনের কাছ থেকে ১০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার ও মাদক পরিবহন কাজে ব্যবহৃত একটি জনসেন মোটরসাইকেল ও মাদক বিক্রির ১৫০০ টাকা জব্দ করা হয়। এ ছাড়াও বাওট গ্রামের রাস্তা থেকে মামুনর রশীদ ও বামন্দী বাজারের রাস্তায় স্বজলের কাছ থেকে ৪০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়।

আটককৃতদের বিরুদ্ধে মামলাসহ ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে মেহেরপুর আদালতে প্রেরণ করা হয়। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান ওসি।


আরও খবর



ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি ও রায়ানস কম্পিউটারসের মধ্যে কৌশলগত অংশীদারিত্বের চুক্তি

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ১০১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে দেশের ডিজিটাল ক্ষেত্র শক্তিশালীকরণের যৌথ লক্ষ্যের প্রতিফলন হিসেবে পেমেন্ট গেটওয়ে সেবা নিয়ে কৌশলগত অংশীদারিত্বের জন্য চুক্তি স্বাক্ষর করেছে দেশের অন্যতম বৃহৎ ফার্স্ট-জেনারেশন ব্যাংক ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) ও কম্পিউটার রিটেইলে জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান রায়ানস কম্পিউটারস। দুই প্রতিষ্ঠানের এ কৌশলগত অংশীদারিত্বের ফলে রায়ানস কম্পিউটারস থেকে পণ্য কেনাকাটায় গ্রাহকরা ইউসিবির অত্যাধুনিক ও নিরবচ্ছিন্ন পেমেন্ট গেটওয়ে সেবার অধীনে আরও স্বাচ্ছন্দ্যে পণ্যের দাম পরিশোধ করতে পারবেন।           

চুক্তিতে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্বাক্ষর করেন ইউসিবির হেড অব রিটেইল বিজনেস ডিভিশন মোহাম্মদ শফিকুর রহমান এবং রায়ানস কম্পিউটারস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ হাসান। সম্প্রতি, ইউসিবির প্রধান কার্যালয়ে এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ইউসিবির হেড অব ডিজিটাল ব্যাংকিং অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন ডিভিশন মোহাম্মদ গোলাম ইয়াজদানি, প্রতিষ্ঠানটির হেড অব ই-কমার্স নেসার উদ্দীন আহমেদ, এর হেড অব মার্চেন্ট অ্যাকোয়ারিং শরীফ মুনিরুল হক, রায়ানস কম্পিউটারস লিমিটেডের চিফ ফাইন্যান্স অফিসার সাজেদুল করিম এবং প্রতিষ্ঠানটির অপারেশন ম্যানেজমেন্টের ম্যানেজার আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ দুই প্রতিষ্ঠানেরই ঊর্ধ্বতন অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।

এ চুক্তির অধীনে, সকল ধরনের ভিসা ও মাস্টারকার্ডের জন্য সম্পূর্ণ সুরক্ষিত থ্রিডি সিকিউর কোড ভেরিফিকেশন প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে রায়ানস কম্পিউটারসকে সুবিধাজনক পেমেন্ট অপশন সহ নানাবিধ পেমেন্ট সমাধান প্রদান করবে ইউসিবি। ডিজিটাল লেনদেনের পরিধি ধারাবাহিকভাবে বিস্তৃত হচ্ছে; এ সময়ে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে দু’টি প্রতিষ্ঠানই নির্ভরযোগ্য ও


আরও খবর



নাবিকদের মুক্তির পর গ্রেপ্তার ৮ জলদস্যু

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :রোববার (১৪ এপ্রিল) বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহ অপহরণে যুক্ত ৮ জলদস্যুকে আটক করেছে সোমালিয়ার পুলিশ। জাহাজটিকে মুক্তি দিয়ে উপকূলে যাওয়ার পর উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্য পান্টল্যান্ডের পুলিশ তাদের আটক করে বলে জানিয়েছে দেশটির সংবাদ মাধ্যম  গারোই

শনিবার দিবাগত মধ্যরাতে ২৩ নাবিকসহ সোমালিয়ার জলদস্যুদের কাছ থেকে মুক্তি পায় বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ। রোববার দুপুরে মুক্তির বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরে জাহাজটির মালিক প্রতিষ্ঠান কেএসআরএম গ্রুপ।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, শনিবার দিবাগত রাত ৩টায় চট্টগ্রামের এস আর শিপিংয়ের প্রধান নির্বাহী মেহেরুল করিমের কাছে একটি বার্তা আসে এমভি আবদুল্লাহর ক্যাপ্টেন আব্দুর রশীদের কাছ থেকে। বার্তায় বলা হয়, জিম্মি জাহাজ মুক্ত হয়েছে। নাবিকরা দুবাইয়ের পথে রওনা হয়েছে।

গারোইয়ের এ সংক্রান্ত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপহৃত বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহকে ছেড়ে দেওয়ার পরপরই ৮ জলদস্যুকে আটক করা হয়। তবে তাদের কাছ থেকে মুক্তিপণের টাকা উদ্ধার হয়েছে কিনা তা জানা যায়নি।

পান্টল্যান্ডের একজন জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে প্রতিবেদনে বলা হয়, আটক ৮ জনই এমভি আব্দুল্লাহ অপহরণের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘মুক্তিপণ দিয়ে জিম্মি মুক্ত করা হলে জলদস্যুদের অন্য গ্রুপগুলো উৎসাহিত হতে পারে।

গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগর থেকে কয়লাবোঝাই এমভি আবদুল্লাহ ছিনতাই করে সোমালি জলদস্যুরা। এ সময় জাহাজটিতে থাকা ২৩ বাংলাদেশি নাবিককেও জিম্মি করা হয়।


আরও খবর

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




ডেমরায় ট্রাফিক ইন্সপেক্টর জিয়া সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিনিধিঃরাজধানীর ডেমরা এলাকার সড়কে ট্রাফিক শৃঙ্খলা ফেরাতে পুলিশ দিনরাত কাজ করছে। এখানে ট্রাফিক পুলিশ প্রচন্ড দাবদাহে পুড়েও নিজেদের সর্বোচ্চ সামর্থ্য দিয়ে যানজট নিরসনে কাজ করছে।বাসের চালক- হেলপার সহ পথচারীদের সচেতন করা এবং ট্রাফিক আইন ও নিয়ম কানুন মেনে চলতে উৎসাহিত করছেন প্রতিনিয়ত। রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে যাত্রী উঠানো,অবৈধ পার্কিং নিরুৎসাহিত করা, দিনের বেলায় ট্রাক চলাচল বন্ধ সহ বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন টিআই জিয়া।ডেমরা,ষ্টাফ কোয়াটার, হাজী নগর, বাঁশের পুল,দেইল্লা সহ আশেপাশের এলাকার ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সা, মিশুক নসিমন, করিমন ভটভটি, প্রধান সড়কে প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করে কঠোর নজরদারি রাখছে ট্রাফিক পুলিশ। 

ডিএমপি ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার এর নির্দেশে টিআই জিয়ার নেতৃত্বে ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধ করতে সবসময় তৎপরতা চালাচ্ছে ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট কনষ্টেবল। অবৈধ পার্কিং করলে যানবাহন রেকার করে জরিমানা আদায় করছে। সড়কে যানচলাচল নির্বিঘ্ন করতে যা কিছু দরকার প্রয়োজনীয় সব উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার ট্রাফিক ইন্সপেক্টর জিয়া উদ্দিন বলেন,আমরা সবাই যদি ট্রাফিক আইন ও নিয়ম-কানুন মেনে চলি, তবে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরে আসবেই।’

তিনি আরো বলেন,ট্রাফিক শৃঙ্খলা একটি জাতির সভ্যতার প্রতীক। সড়ক দুর্ঘটনারোধে চালক, মালিক ও পথচারীদের দায়িত্ব রয়েছে। সবাই সচেতন হলে ট্রাফিকের শৃঙ্খলা ফেরানো সম্ভব। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে এই এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ দিনরাত কাজ করছে।

এতসব ভালো কাজের পরেও নানা সময়ে বিভিন্ন মহলের বেআইনি অন্যায় আবদার রক্ষা না করায় নানা ষড়যন্ত্রের শিকার হতে হয়। কখনো অপপ্রচার চালিয়ে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করা হয়।

তবে সব প্রতিকূলতা সত্ত্বেও ডেমরা ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার ট্রাফিক ব্যাবস্থাপনায় দ্বায়িত্বশীলতার পরিচয় দিচ্ছেন ট্রাফিক ইন্সপেক্টর

জিয়া।


আরও খবর