Logo
আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসা পাকিস্তানও করে: হাছান মাহমুদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ২৭৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসা পাকিস্তানও করে, অথচ দেশে সেভাবে প্রশংসা হয় না বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, করোনার মধ্যে পৃথিবী যখন থমকে গেছে, মানুষ ঘরে আবদ্ধ- তখন আমাদের মাথাপিছু আয় ভারতকে ছাড়িয়ে গেল। এটা নিয়ে তখন ভারতে হৈচৈ শুরু হয়ে গেল। সামাজিক অঙ্গন, টেলিভিশন, টকশোতে হৈচৈ এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা শুরু হলো। পাকিস্তানের পার্লামেন্টে তুলকালাম কাণ্ড ঘটে গেল।

বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের কনফারেন্স হলে আয়োজিত সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী কয়েক দফা স্বীকার করলেন- বাংলাদেশ আমাদের থেকে অনেক এগিয়ে। অথচ আমাদের দেশে প্রশংসার ঢেউ দেখতে পাই না। যেভাবে প্রশংসা হওয়া দরকার সেভাবে হয় না। আর যারা সেমিনার, টেলিভিশনের আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন, তাদের কাছ থেকেও আমরা প্রশংসা দেখতে পাই না।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, আজ দেশের যে উন্নয়ন হয়েছে, সব মানুষের যে ভাগ্যের উন্নয়ন হয়েছে তা আমরা যারা এই উন্নয়নের ভেতর দিয়ে যাচ্ছি তারা অনুভব করতে পারি না। আজ থেকে ১৫ বছর আগে যে মানুষ বিদেশে গেছেন তিনি এখন দেশে এসে আর এই দেশকে চিনতে পারেন না।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে মানি মার্কেট ও ক্যাপিটাল মার্কেটের বিরাট অবদান রয়েছে। অর্থনীতি সচল রাখতে হলে এর ভূমিকা অগ্রগণ্য এবং এই দুইটি যদি একসঙ্গে কাজ করে তাহলে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে অত্যন্ত সহায়ক হিসেবে কাজ করবে।

তিনি বলেন, আমাদের অর্থনীতির আকার গত ১৫ বছরে প্রায় ৫ গুণ বেড়েছে। অপরদিকে বাজেটের আকার বেড়েছে প্রায় ১২ গুণ। আমরা যখন ২০০৯ সালে সরকার গঠন করি তখন বাজেটের আকার ছিল ৮৮ হাজার কোটি টাকা, বাস্তবায়িত হয় ৮১ হাজার কোটি টাকার বাজেট। এখন তা ৭ লাখ ৭৩ হাজার ৬৭৫ কোটি সামথিং। বাংলাদেশে যেখানে বাজেটের আকার বেড়েছে সেখানে বোঝা যায় সমৃদ্ধি এসেছে। ২০০৬ সালে আমাদের মাথাপিছু আয় ছিল ৫০৭ ডলার, ২০০৭ সালে ছিল ৬০০ ডলার। এখন তা ২ হাজার ৮৫৯ ডলার। যদি ডলারের ডিভ্যালুয়েশন না হতো তাহলে এটা তিন হাজার ছাড়িয়ে যেত।

আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, যখন গ্রামে যান তখন তার গ্রামকে চিনতে পারেন না। গ্রামে আগের কুঁড়েঘরগুলো আর নাই, হারিয়ে গেছে। সবগুলোই টিনের চালা, আধা পাকা ও পাকা বাড়িতে রূপান্তরিত হয়েছে। গ্রামের যে মেঠোপথ সেখানে পিচ ঢালা পথ তৈরি হয়েছে। তখন তিনি বুঝতে পারেন দেশটা কোথায় গেছে।

তিনি বলেন, আমি এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে যখন প্রথম যাচ্ছিলাম তখন আমার ড্রাইভার বলছিলেন- স্যার দুবাই দুবাই মনে হচ্ছে। আর একজন বলছিলেন- স্যার আমরা সিনেমায় ইউরোপ, আমেরিকার যে শহরগুলো দেখি সেরকম মনে হচ্ছে। এটিই বদলে যাওয়া বাংলাদেশ এবং এটি সম্ভব হয়েছে নেতৃত্ব ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা থাকার কারণে।


আরও খবর



ডেমরায় সাংবাদিক পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গণধোলাইয়ের শিকার দুই ব্যাক্তি !

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৯৬জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার,স্টাফ রিপোর্টার:রাজধানী ডেমরা থানাধীন বাঁশের পুল এলাকার ইষ্টার্ন হাউজিং প্রকল্পের ভেতরে ভবন নির্মাণে ত্রুটির কথা বলে সংবাদ প্রকাশ করার ভয়-ভীতি দেখিয়ে চাঁদাবাজি চেষ্টা কালে স্থানীয়দের সাথে বিরোধের জের ধরে দুজনকে গনপিটুনি দেয়া হয়েছে।এ সময় নাম সর্বস্ব পত্রিকার সাংবাদিক পরিচয় দানকারী শরীফুল ইসলাম ও মাকসুদুল আলম রবি নামে দু'জন  আহত হয়।

স্থানীয়রা জানান, ইস্টার্ন হাউজিং প্রকল্পটির ভেতরে নির্মাণাধীন বিভিন্ন স্থাপনায় রাজউকের দোহাই দিয়ে সংবাদ প্রকাশের ভয় ভীতি দেখিয়ে অর্থ আদায়ের চেষ্টা চালিয়ে আসছিল বেশ কয়েক জন ব্যক্তি। কয়েক দিন আগে অখ্যাত একটি আন্ডার গ্রাউন্ড পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করে।

এর পর নানা ভাবে এসব ভবন মালিকদের রাজউক দিয়ে বিল্ডিং ভেঙে ফেলার ভয় ভীতি প্রদর্শন করে। সোমবার ২২ এপ্রিল দুপুরে ইষ্টার্ন হাউজিং প্রকল্পে ভিডিও ক্যামেরা নিয়ে বিভিন্ন ভবনের চিত্রধারণ করতে থাকে।এ সময় শরিফুল ইসলাম প্রকল্প এলাকার ভবন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এর সাথে খারাপ আচরণ করে।পরবর্তীতে আশেপাশের ভবন থেকে লোকজন এসে তাদের কে চ্যালেঞ্জ করলে ঘটনাস্থল থেকে কয়েকজন দৌড়ে পালিয়ে যায় পরে দুইজনকে উত্তম মধ্যম দেয় উপস্থিত জনতা।

এ বিষয়ে ডেমরা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ জহিরুল ইসলাম এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন ইষ্টার্ন হাউজিং প্রকল্পের ভিতরের মারা-মারির ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে এরই মধ্য ৫ জনকে আটক করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

আরও খবর



কুমিল্লায় বসন্তপুর এলাকায় বাস উল্টে নিহত ৫, আহত ১০

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৭৬জন দেখেছেন

Image

মোহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ নবীনগর (ব্রাহ্মনবাড়িয়া) প্রতিনিধিঃ- কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বসন্তপুর এলাকায় আজ শুক্রবার ভোরে একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়।কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ৫ জন নিহত এবং অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার ভোরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বসন্তপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে হতাহত ব্যক্তিদের নাম ও পরিচয় পাওয়া যায়নি।হাইওয়ে পুলিশের মিয়াবাজার ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) গিয়াস উদ্দিন বলেন।


ঢাকা থেকে কক্সবাজারগামী রিলাক্স পরিবহনের একটি বাস আজ ভোরে চৌদ্দগ্রামের বসন্তপুর এলাকায় পৌঁছায়। এ সময় চালক নিয়ন্ত্রণ হারান এবং বাসটি সড়কের পাশে উল্টে যায়। এতে বাসটির পাঁচজন নিহত হন। আহত হয়েছেন অন্তত ১০ যাত্রী। আহত ব্যক্তিদের চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।এদিকে দুর্ঘটনার খবর পেয়ে চৌদ্দগ্রাম ফায়ার সার্ভিস ও হাইওয়ে পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। তাঁরা মৃতদেহ উদ্ধার এবং আহতদের হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করেন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



গোদাগাড়ীতে নামের মিলে জেল খাটলেন কলেজছাত্র, আসল আসামি ভারতে

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৩৫জন দেখেছেন

Image

মুক্তার হোসেন,গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃরাজশাহীর গোদাগাড়ীতে মাদক মামলার আসামির সঙ্গে নিজের ও বাবার নামের মিল থাকায় বিনা দোষে একদিন জেল খাটলেন এক কলেজছাত্র। গতকাল সোমবার ভোরে এই কলেজছাত্রকে ধরে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। পরে আসামি শনাক্তে ভুল হওয়ার ব্যাপারে পুলিশ বুঝতে পেরে আদালতে একটি প্রতিবেদন দিলে মঙ্গলবার(১৪মে) আদালত এই কলেজছাত্রকে মুক্তি দিয়েছেন। এই কলেজছাত্রের নাম ইসমাইল হোসেন (২১) তিনি গোদাগাড়ী পৌরসভার ফাজিলপুর মহল্লার আব্দুল করিমের ছেলে।

তাঁর মায়ের নাম মনোয়ারা বেগম। ইসমাইল হোসেন গোদাগাড়ী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের একাদশ শ্রেণির মানবিক বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র।মাদক মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত পলাতক ওই আসামির নামও ইসমাইল হোসেন (২০)।তাঁর বাড়ি গোদাগাড়ী পৌরসভার লালবাগ হেলিপ্যাড মহল্লায়। বাবার নাম আবদুল করিম। তাঁর মায়ের নাম মোসা. বেলিয়ারা। আসামি ইসমাইল পেশায় কাঠমিস্ত্রি। মাদক মামলায় জামিন নেওয়ার পর তিনি ভারতের চেন্নাই গিয়ে রাজমিস্ত্রির কাজ করছেন। মাদক মামলার এই আসামি এবং ওই কলেজছাত্রের দুজনের নিজের নাম এবং তাদের বাবার নামও একই। মহল্লা এবং মায়ের নাম আলাদা হলেও পুলিশ এই কলেজছাত্রকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়।কলেজছাত্র ইসমাইল হোসেনের ভাই আব্দুল হাকিম রুবেল জানান, গত রোববার (১২ মে) এশার নামাজের সময় গোদাগাড়ী মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আতিকুর রহমান তাদের বাড়ি যান। এ সময় তিনি একটি মাদক মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা দেখিয়ে তার ভাই ইসমাইল হোসেনকে ধরে নিয়ে যান। ওই সময় তাঁরা পুলিশকে জানান, তার ভাইয়ের নামে কোনো মাদক মামলা নেই। কোনো গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও নেই।

পুলিশ কোনো কথা না শুনেই ধরে নিয়ে যায়। পরে তাকে আদালতের মাধ্যমে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ২৯ আগস্ট রাত পৌনে ১১টার দিকে গোদাগাড়ীর মাদারপুর জামে মসজিদ মার্কেটের সামনে থেকে রাজমিস্ত্রি ইসমাইল হোসেনকে ৫০ গ্রাম হেরোইনসহ গ্রেপ্তার করে রাজশাহী জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল। রাতেই তাঁর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে গোদাগাড়ী মডেল থানায় মামলা করেন ডিবির এসআই ইনামুল ইসলাম। এরপর দিন তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এর এক মাস পর গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর মামলার অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। এরপর গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ইসমাইল হোসেন জামিনে মুক্তি পান। কিছুদিন পর তিনি কাঠমিস্ত্রির কাজে চেন্নাই চলে যান। তার বাবা ছয় বছর ধরেই সেখানে আছেন।

এই মামলায় কলেজছাত্র ইসমাইলকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মতিনকে পরিবারের সদস্যরা অবহিত করলেও তিনি তাকে ছাড়েননি। তিনি তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়ে দেন। পরে পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি গোদাগাড়ী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার সোহেল রানাকে অবগত করেন। পরে সোহেল রানা বিষয়টি ভালোভাবে খতিয়ে দেখার জন্য থানা-পুলিশকে নির্দেশ দেন। পরে পুলিশ খোঁজখবর নিয়ে দেখতে পায়, আসামি ইসমাইলের বদলে অন্য ইসমাইলকে ধরা হয়েছে।গোদাগাড়ী থানার ওসি আবদুল মতিন বলেন, ‘আমরা সোমবার(১৩ মে) এই ইসমাইলকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠাই। দুজনের নিজের এবং বাবার নাম একই থাকার কারণে ভুলটা হয়ে গেছে। পরে ভুল বুঝতে পেরে সোমবার বিকেলেই আমরা একটা প্রতিবেদন দিয়েছি। আজ আদালত এই ইসমাইলকে মুক্তি দিয়েছেন। আসল আসামি ভারতে পালিয়ে আছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। দেশে ফিরলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে।


আরও খবর



ফুলবাড়ীর পল্লীতে কৃষকের ৮শতক জমির ধান প্রতিপক্ষরা কেটে নেওয়া হুমকি

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৭৮জন দেখেছেন

Image

ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার শিবনগর ইউপির চক্কবির গ্রামে কৃষক সৈয়দ রবিউল ইসলাম এর লাগানো ধান প্রতিপক্ষ সৈয়দ তরিকুল ইসলাম জমির মালিক দাবী করে কেটে নেওয়া হুমকি দেন। 

ফুলবাড়ী উপজেলা শিবনগর ইউপির চক্কবির গ্রামে মৃত সৈয়দ নজরুল ইসলাম এর পুত্র সৈয়দ রবিউল ইসলাম এর অভিযোগ সূত্রে জানা যায় যে, চক্কবির মৌজার ২৫৩খতিয়ানে, খারিজ ২২৪, ১৬ শতক এর মধ্যে ৮ শতক জমি ওয়ারিশ সূত্রে দীর্ঘদিন ধরে ভোগ দখল করে আসছেন। চলতি বছর দিনমজুর কৃষক সৈয়দ রবিউল ইসলাম ঐ জমিতে ইরি বোর ধান চাষ করেন। তিনি উক্ত জমি মৌখিক বন্টন ও খারিজ সূত্রে জমির মালিক। অপর দিকে একই গ্রামের মৃত আমিনুল ইসলাম এর পূত্র সৈয়দ তরিকুল ইসলাম ও তার ভাই শরিফুল ইসলাম ঐ ৮ শতক জমি নিজেদের দাবী করে তার লাগানো ধান কেটে নিয়ে যাওয়ার ষড়যন্ত্র করছেন। উল্লেখ্য যে, সৈয়দ তরিকুল ইসলাম ও শরিফুল ইসলাম ৭৫৫ দাগে ১০ শতক, ৭২৪ দাগে ২৫ শতক, ৬৩৮ দাগে ৩০ শতক ২৫১ দাগে ১৫ শতক জমি ইতি পূর্বে বিক্রি করে দেন। এখন তারা সৈয়দ রবিউল ইসলাম এর এই জমিটুকু দখল করার জন্য এবং জমিতে লাগানো ধান কেটে নেওয়ার জন্য ষড়যন্ত্র করছেন। 

এ বিষয়ে সৈয়দ রবিউল ইসলাম জানান, উক্ত জমি ওয়ারিশ সূত্রে আমি মালিক। সেই জমিতে আমি এবার ইরি বোর ধান চাষ করি। এখন প্রতিপক্ষরা আমার লাগানো ধান কেটে নিয়ে যাওয়ার ষড়যন্ত্র করছেন। আমি প্রশাসনের কাছে ন্যায় বিচার চাই।



আরও খবর



প্রধানমন্ত্রীর কাছে এসএসসি’র ফলাফল হস্তান্তর

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:২০২৪ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে হস্তান্তর করা হয়েছে। রবিবার (১২ মে) সকাল ১০টায় ফলাফলের সারসংক্ষেপ হস্তান্তর করেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।

বেলা ১১টায় ফলাফল নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং অনলাইনে একযোগে প্রকাশিত হবে। এরপর শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট ও এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে পারবে। শিক্ষামন্ত্রী সংবাদ সম্মেলন করে ফলাফলের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরবেন।

যেভাবে জানা যাবে ফল

ওয়েবসাইটে রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, পরীক্ষার নাম, বছর ও শিক্ষা বোর্ড সিলেক্ট করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করে ফল জানা যাবে। অন্যদিকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানভিত্তিক রেজাল্ট শিট পেতে বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। এরপর রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইআইআইএন (EIIN) অ্যান্ট্রি করতে হবে। তাহলে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করা যাবে।

এছাড়া মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমেও ফল জানা যাবে। এজন্য ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে SSC  লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে আবার স্পেস দিয়ে পাসের বছর লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। উদাহরণ: SSC Dha  ১২৩৪৫৬ ২০২৪, লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে জানা যাবে ফল।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা শুরু হয়, শেষ হয় ১২ মার্চ। পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিন বা দুই মাসের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করা হয়ে থাকে। সে অনুযায়ী, ১২ মে’র মধ্যেই এসএসসির ফল প্রকাশ করার কথা। ১১টি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এবার ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন।

এর মধ্যে ৯টি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে পরীক্ষার্থী ছিল ১৬ লাখ ৬ হাজার ৮৭৯ জন। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষা দিয়েছেন মোট ২ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪ জন। কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় পরীক্ষা দেন ১ লাখ ২৬ হাজার ৩৭৩ জন। কোভিড মহামারীতে এসএসসি পরীক্ষার সূচি এলোমেলো হয়ে পড়েছিল। চলতি বছর অনেকটা আগের ধারাবাহিকতায় ফেরে এই পাবলিক পরীক্ষা।


আরও খবর