Logo
আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

বাংলাদেশের বাজারে ইউনিক ডিজাইনের স্মার্টফোন টেকনো ক্যামন ২০ সিরিজ

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুলাই ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৩৮৬জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :জনপ্রিয় স্মার্টফোন ব্র্যান্ড টেকনো, বাংলাদেশের বাজারে উন্মোচন করেছে তার বহুল প্রতিক্ষিত টেকনো ক্যামন ২০সিরিজ। এই সিরিজে থাকছে দুটি মডেল- ক্যামন ২০ প্রো এবং ক্যামন ২০। আগামী দিনের গ্রাহকদের কথা মাথায় রেখে দুটি মডেলই তৈরি করা হয়েছে মোবাইল ইন্ডাস্ট্রির প্রথম ক্যামন পাজল ডিকনস্ট্রাকশনিস্ট ডিজাইনে। আকর্ষণীয় ডিজাইনের পাশাপাশি স্মার্টফোনটিতে রয়েছে ৬.৬৭ ইঞ্চি অ্যামোলেড ডিসপ্লে এবং ইন-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর। ক্যামন ২০ প্রো এবং ক্যামন ২০ মোবাইল দুটির দারুণ একটি বৈশিষ্ট্য হলো, দুটি ফোনেই ৬৪ মেগাপিক্সেল আরজিবিডাব্লিউ সেন্সর সমৃদ্ধ নাইট পোট্রেট ক্যামেরা সংযুক্ত। এই ক্যামেরার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা কম আলোর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে অসাধারণ স্বচ্ছতা এবং প্রাণবন্ত রঙের দারুণ সব ছবি তুলতে সক্ষম হবেন। এছাড়াও এই সিরিজের সব ফোনেই রয়েছে ৩২ মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা, যার দ্বারা ফোন ব্যবহারকারী নিজের অসাধারণ সব ছবি তুলতে পারবেন ন্যাচারাল বিউটি ইফেক্ট ও দারুণ ডিটেইলিংয়ে। ক্যামন ২০ প্রো ফোনটি ৬ ন্যানোমিটারের হেলিও জি৯৯ প্রসেসর আর ক্যামন ২০ ফোনটি হেলিও জি৮৫ প্রসেসর সমৃদ্ধ। দুটি ফোনেই রয়েছে ৮ জিবি র‌্যাম ও ২৫৬জিবি স্টোরেজ, যা ব্যবহারকারীকে বিভিন্ন মাল্টিমিডিয়া ফাইল সংরক্ষণ সহ ভালো পারর্ফম্যন্সে সহায়তা করবে। অ্যান্ড্রোয়েড ১৩-এর সঙ্গে টেকনোর হাইওএস ১৩ ইউজার ইন্টারফেসের কারণে, ক্যামন ২০ ফোনটি আপনাকে দেবে বিরতিহীন ব্যবহার বান্ধব এক দারুণ অভিজ্ঞতা। আইপি ফিফটিথ্রি রেটিং সমৃদ্ধ এই ফোন আপনাকে সীমিত আকারে ধুলা ও পানি থেকে সুরক্ষা দেবে। পাওয়ার ব্যাকআপের জন্য, দুটি ফোনেই ৫,০০০ এমএএইচ ব্যাটারির সাথে এসেছে, যা ৩৩ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট করে। ক্যামন ২০ ফোনটি পাওয়া যাবে প্রিডন ব্ল্যাক, সেরিনিটি ব্লু (ম্যাজিক স্কিন) ও গ্লেসিয়ার গ্লো কালারের সাথে এবং ক্যামন ২০ টুয়েন্টি প্রো ফোনটি পাওয়া যাবে দুটি - সেরিনিটি ব্লু ও প্রিডন ব্ল্যাক কালারে। দুটি মডেলের দাম বিবেচনায়- ক্যামন ২০ প্রো’র দাম ভ্যাট ছাড়া পড়বে বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৪ হাজার ৯৯০ টাকা এবং ক্যামন ২০ দাম ভ্যাট ছাড়া ১৯ হাজার ৯৯০ টাকা। মূল্য, কর্মক্ষমতা ও অসাধারণ ছবির জন্য মডেল দুটি বাংলাদেশি মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য আদর্শ হবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।


আরও খবর



মাগুরার মোহম্মদপুর উপজেলায় ৭ চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট যুদ্ধ মুল প্রতিদ্বন্দ্বিতায় শালিক ও আনারস মার্কা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৩৩জন দেখেছেন

Image
সাইদুর রহমান মাগুরা;মাগুরার মোহম্মদপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন জমে উঠেছে।৭ চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রচন্ড দাবদাহ উপেক্ষা করে তারা ছুঁটছেন গ্রাম-গ্রামান্তরে, ভোটারদের দ্বারে দ্বারে।নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে এসব প্রার্থীগণ ভোট প্রার্থণা করছেন। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত তারা উঠোন বৈঠকসহ প্রচার প্রচারনায় কাজ করে যাচ্ছেন।তফসিল অনুযায়ী দ্বিতীয় ধাপে এই  উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ মে। গত ২ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

মহম্মদপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে অংশ গ্রহণ করছেন ৭ জন। তাদের মধ্যে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল মান্নান (আনারস) কর্মী-সমর্থক নিয়ে ভোটের মাঠে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। প্রকৌশলী আনিসুল ইসলাম হান্নান হেলিকপ্টার মার্কা নিয়ে ভোটের মাঠে রয়েছেন বেশ আগে থেকেই। তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের নেতা নন।জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য কবিরুজ্জামান কবির শালিক মার্কা নিয়ে নিয়ে নির্বাচনে অবতীর্ণ হয়েছেন। নির্বাচনে  উপজেলায়  নতুন হিসেবে ব্যাপক সাড়া ফেলেছেন।  তারপক্ষে স্থানীয় অনেক দাপুটে লোক কাজ করছেন। 

উপজেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মোছা. বেবী নাজনীন কাপ-পিরিচ মার্কা নিয়ে ভোটের মাঠে ব্যাপক সময় দিচ্ছেন। উপজেলা পরিষদের নারী ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে এলাকায় ব্যাপক পরিচিতি থাকলেও চেয়ারম্যান নির্বাচনে কতটা সাফল্য আনতে পারবেন তা নিয়ে অনেকের সংশয় রয়েছে। বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আবু আব্দুল্লাহেল কাফী দোয়াত কলম দীঘা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জাফর সাদিক ঘোড়া এবং যুবলীগ নেতা কাজী আনিসুর রহমান তৈমুর মোটর সাইকেল মার্কা নিয়ে নির্বাচনী এলাকায় ভোট প্রার্থণা করছেন। গত ৩০ এপ্রিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন চেয়ারম্যান পদ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন অ্যাডভোকেট তরিকুল ইসলাম তারা এবং শেখ ফরিদুজ্জামান। 

বর্তমানে নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন ৭ প্রার্থী।নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে প্রার্থীরা ততই ব্যস্ত হয়ে পড়ছেন। নাওয়া-খাওয়া, ঘুম ও প্রচন্ড খরা উপেক্ষা করে প্রার্থীরা ছুঁটছেন হাট-বাজারে, চায়ের দোকানে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে, ভোটারদের ঘরে ঘরে।এরই মধ্যে পোস্টারে পোস্টারে ছেয়ে গেছে গোটা উপজেলা। দুপুর দুইটা বাজতেই শুরু হয়ে যাচ্ছে মাইকে প্রচারণা। নানান ধরনের সুরে, প্রার্থীদের প্রতীক ও নামে বানানো হয়েছে গান। সেই গান বাজিয়ে ভোট চাওয়া হচ্ছে। 

উল্লেখ্য যে এই উপজেলায় মোট ৮ টি ইউনিয়ন রয়েছে।ভোটারের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ৮২ হাজার।
এলাকার ভোটারদের অভিমতে দুই প্রার্থীর মধ্যে মূল লড়াইটা হবে আশা করা যাচ্ছে। তারা হলেন জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মো: কবিরজ্জামান কবির  শালিক পাখি মার্কা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এড. আব্দুল মান্নান আনারস মার্কা
তাদের পক্ষে ব্যপক জনমত দেখা যাচ্ছে।

আরও খবর



তীব্র তাপদাহ থেকে কৃষকদের সুরক্ষায় উপকরণ বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ১২১জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরা সদর উপজেলার আঠারখাদা ইউনিয়নের নালিয়ারডাঙ্গি গ্রামের  মাঠে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সোমবার বিকেলে দরিদ্র ও অস্বচ্ছল কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে কাস্তে, গামছা ও মাথাল বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেণ মাগুরার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ। 

চলমান তীব্র তাপদাহের মধ্যে কৃষকদের কৃষিকাজের সুবিধার্থে জেলা প্রশাসন, মাগুরা এ ভিন্নধর্মী আয়োজন করে। উক্ত কৃষি উপকরণসমূহের সাহায্যে বিরূপ আবহাওয়ার হাত থেকে কৃষকরা কিছুটা হলেও সুরক্ষা পাবে।  অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাগুরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক  ড. মো: ইয়াছিন আলী, মাগুরা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: মিজানুর রহমান, মাগুরা সদর,উপজেলা কৃষি  কর্মকর্তা, স্থানীয় প্রতিবন্ধী কৃষক আক্কাচ খান প্রমূখ।

সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন,  মাগুরা জেলা প্রশাসন সর্বদা কৃষকদের কল্যাণার্থে কাজ করে যাচ্ছে। মাগুরা জেলার কৃষিকে সমৃদ্ধ করতে সকল ধরনের সহযোগিতা প্রদান করা হচ্ছে ও তা ভবিষ্যতেও চলমান থাকবে। এ বিষয়ে সকলের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন জেলা প্রশাসক।

আরও খবর



তীব্র গরমে বাড়ছে শিশুরোগী হাসপাতালে শয্যা সংকট

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ৮৪জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে গত ৩ দিনে প্রায় ৮০০ শিশুরোগী চিকিৎসা সেবা নিয়েছে। প্রতিদিন শিশু রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ১ বছরের শিশু মেসবান  ৩/৪ দিনের জ্বরে আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে ডাইরিয়ায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। শিশুটির মা আমেনা বেগম বলেন কয়েকদিন ধরে বাচ্চার জ্বর।এরপর গরমে অতিষ্ঠ হয়ে ডাইরিয়ায় আক্রান্ত। বেবি নামের অপর এক নারী বলেন, তাঁর ৬ বছরের শিশু আরমান হোসেন, গত তিন দিনের গরমে ১০২ ডিগ্রি জ্বরের পর ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি। হাসপাতালের ডাক্তার ওয়াসিম বারি জয়ের চিকিৎসায় জ্বরের সাথে সাথে ডাইরিয়াটাও কমেছে। 

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, হাসপাতালের অধিকাংশ শিশুই মেসবানের মত অবস্থা।হাসপাতালের সুত্রে জানা যায়, প্রতিদিন বহির্বিভাগে ৪০০/৫০০ রোগী চিকিৎসাসেবা নিচ্ছেন।এর মধ্যে অর্ধেক রোগীই হলো শিশু।  গড়ে প্রতিদিন ৭০/৮০ শিশু রোগী জ্বরের পর ডাইরিয়ায় আক্রান্তে ইনডোরে ভর্তি হচ্ছে। গত ৩/৪ দিন থেকে ৪০/৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা উঠানামা করায় অসুস্থ হওয়া শিশুদের নিয়ে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বাবা মায়েরা ছুটছেন হাসপাতালে। কিন্তু শয্যা সংকটের কারনে কেউ কেউ মেঝেতে চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন, আবার অনেকেই শিশুকে নিয়ে ফিরে যাচ্ছেন।  

হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডাক্তার আফরোজা সিমু জানান,গত বছরের তুলনায় এবছর গরমের তীব্রতা বেড়ে যাওয়া রোগীর চাপ বেড়েছে।  তিনি বলেন, বর্তমানে প্রতিদিন ডাইরিয়া রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৮০%। এর মধ্যে শিশু রোগীর সংখ্যাই বেশি। কেউ কেউ মেঝেতে চিকিৎসা সেবা নিলেও শয্যা সংকটের কারনে সব রোগী ভর্তি নেয়া সম্ভব হচ্ছে না।তিনি বলেন, গরমের তীব্রতা বাড়লে হিট ষ্ট্রোক হতে পারে। এজন্য সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। শরীর থেকে পনি শুন্যতা রক্ষায় বেশি বেশি পানি পান করতে হবে। কিছুক্ষণ পরপর মুখ ও ঘাড় ভিজিয়ে নিতে হবে। 

সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ওয়াসিম বারি জয় বলেন,গত বছরের তুলনায় বর্তমানে যেভাবে গরম পড়েছে, তাতে শিশুদের অবস্থা কাহিল। তীব্র গরমে শিশুদের প্রথমে জ্বর, এরপর ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। অনেক শিশু ডাইরিয়ার সাথে নিউমোনিয়া রোগেও আক্রান্ত হচ্ছে। তবে ভয়ের কিছু নেই। হাসপাতালে পর্যাপ্ত সেবার ব্যাবস্হা রয়েছে।  শয্যা সংকট হলেও ঔষধ সংকট নেই। তবে প্রতিটি বাবা - মাকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। এরপরেও যদি শিশুর জ্বর, কাশি,ডাইরিয়া ও শাসকষ্ট হতে দেখা যায়, তাহলে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করার পরামর্শ দেন তিনি। 

আরও খবর



সংসদ নির্বাচনের চেয়ে উপজেলা ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হচ্ছে: সিইসি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১০৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:মন্ত্রী-এমপির স্বজনরা প্রার্থী হওয়ায় নির্বাচন কমিশন (ইসি) বেকায়দায় নেই,বলেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

মঙ্গলবার (৭ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে উপজেলা ভোট নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সিইসি একথা বলেন।

সিইসি বলেন, এটা নিয়মরক্ষার ভোট নয়, নির্বাচন অনিবার্যভাবে প্রয়োজন। আমাদের কাজ নির্বাচন আয়োজন করা, কে কোন দলের প্রার্থী এটা কোনো বিষয় না।

এমপি-মন্ত্রীদের ভোটে প্রভাব বিস্তার প্রসঙ্গে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, আমরা কোনো বেকায়দায় নেই। নির্বাচন অবাধ হবে। নির্বাচন প্রভাবিত করতে চাইলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তিনি বলেন, ১৪০ উপজেলায় ভোট হবে। ২২ উপজেলায় ইভিএমে ভোট হবে। প্রতিটি কেন্দ্রে ১৭-১৯ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য থাকবেন। পার্বত্য এলাকায় ১৯-২১ জন থাকবেন।

সিইসি আরও বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চেয়ে উপজেলা নির্বাচনের ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হচ্ছে। নির্বাচন যাতে প্রভাবিত না হয় সে ব্যাপারে কমিশনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।


আরও খবর



গরমে তৃষ্ণা মেটাতে চাহিদা বেড়েছে শরবত ও ফলের জুসের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image
রাকিব সিরাজগঞ্জ থেকে:সিরাজগঞ্জ সহ সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে গত কয়েকদিন ধরে মৃদু তাপপ্রবাহ চলছে। ফলে জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে যারা ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন প্রখর সূর্যতাপে ও ভ্যাপসা গরমে ঘেমে অস্থির হচ্ছেন তারা। গরমে তৃষ্ণা মেটাতে অসংখ্য মানুষকে ফলের জুস ও বরফ মেশানো শরবতের দোকানে ভিড় জমাতে দেখা যায়।

তীব্র গরমের ফলে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলাও বেড়েছে শরবত ও ফলের জুসের দোকান, ঠান্ডা পানিতে লেবুর রস মেশানো শরবতে তৃষ্ণা মেটান অনেক শ্রেণী পেশার মানুষ। স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়টি তাদের কাছে অনেকটাই অবহেলিত, তাই এই তীব্র গরমে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে এ ধরনের ফলের জুস ও শরবতের দোকান। প্রতি গ্লাস শরবতের দাম ১০ টাকা ট্যাং মেশানো গ্লাস ১৫ টাকা, ও ফলের জুস ৪০ টাকা থেকে ১০০ টাকার উপরে পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার(১৮ এপ্রিল) দুপুরে সদর উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়ে হাট, বাজারে, শপিং মলের সামনে ঘুরে দেখা যায়, রাস্তার পাশে খোলা ভ্যানের ওপর ফিল্টারের মধ্যে বরফ মেশানো পানিতে লেবুর রস ও সামান্য লবণ মিশিয়ে তৈরি করা হয় শরবত। মাত্র তিনটি উপকরণের মিশ্রণে এ ধরনের শরবত বিক্রি হচ্ছে প্রতি গ্লাস ১০ টাকা, ট্যাং মেশানো ১৫ টাকা। তীব্র গরমে সামান্য তৃপ্তি মেটাতে বাধ্য হয়ে সেগুলো খাচ্ছেন স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী থেকে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ।

সদর উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড় গুলোতে এদের উপস্থিতি থাকলেও হাট, বাজারে ও শপিং সেন্টারগুলোর সামনে এদের বেশি সংখ্যায় দেখা যায়। প্রচণ্ড গরমে জর্জরিত পথচারীদের নোংরা পরিবেশ কিংবা স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা কারও কারও মনে এলেও বরফশীতল লেবুর শরবতের প্রচণ্ড লোভনীয় প্রশান্তির কথা মনে করে সেসব পান করছেন অনেকে। এভাবেই পথের এসব শরবতের দোকানে ভিড়ও লেগে থাকে সারাক্ষণ।

সিরাজগঞ্জ সদরে কয়েক জায়গা ঘুরে দেখা গেছে, এসব লেবুর শরবত তৈরির পদ্ধতি সবারই এক। কাঠ কিংবা লোহার একটি যন্ত্রের মাঝে অর্ধেকটা লেবু রেখে চাপ দেওয়া হয়। এতে রস গিয়ে পড়বে নিচে রাখা গ্লাস কিংবা মগে। এবার তাতে যোগ করা হবে বরফ শীতল পানি আর বিট লবণ।

এই বিষয়ে শরবত বিক্রেতা আব্দুল গনি বলেন, গত বছরের ব্যবধানে এই শরবতের দাম একটু বেশি হয়েছে। লেবু বিট লবণ বরফ এগুলোর দাম  বৃদ্ধি হওয়ার। কারণে। কেউ আবার শরবতের রং সুন্দর করার জন্য মেশায় কৃত্রিম রং, অরেঞ্জ পাউডার। স্বাদ মিষ্টি করার জন্য স্যাকারিন, টেস্টিং সল্টও মেশানো হয়। কেউ এর মধ্যে আপেল ও মাল্টার কুচি দিয়ে ৩০ টাকায় স্পেশাল শরবত বিক্রি করছেন। কেউ তোকমা দানা, ইসবগুল, মেথির মতো উপাদানও মেশাচ্ছেন। 

এ বিষয়ে এক ক্রেতা বলেন, এতো গরমে তৃষ্ণার্ত ও শরীর সতেজ রাখতে লেবুর শরবত ভালো লাগে। আমি মানুষকে প্রতিদিন দেখি শরবত খাই। আজকে আমি নিজে খেলাম অনেক ভালো লাগলো।

আরও খবর