Logo
আজঃ রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩
শিরোনাম

আর্জেন্টিনা ম্যাচের টিকিট ১০ মিনিটেই শেষ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ১৩৯জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক:এশিয়া সফরে আর্জেন্টিনা নিজেদের প্রথম ম্যাচে মাঠে নামবে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। আগামী ১৫ জুন চীনের বেইজিংয়ে লিওনেল মেসিরা খেলবেন। তবে এই ম্যাচের টিকিটের দাম নিয়ে স্বাগতিক দেশে ইতোমধ্যে সমালোচনা হয়েছে। কিন্তু সমালোচনা হলেও টিকিট ছাড়ার মাত্র ১০ মিনিটে ৬৮ হাজার ধারণক্ষমতার স্টেডিয়ামটির প্রথম পর্যায়ের সব টিকিট শেষ হয়ে যায়! এমন খবর প্রকাশ করেছে আর্জেন্টাইন সংবাদমাধ্যম টিওয়াইসি স্পোর্টস।

যদিও প্রথম পর্যায়ে ঠিক কী পরিমাণ টিকিট ছাড়া হয়েছে, তা নির্দিষ্ট করে বলেনি গণমাধ্যমটি। তবে জানা যায়, বেইজিংয়ে এ ম্যাচের টিকিটের সর্বনিম্ন মূল্য ৮২ মার্কিন ডলার—বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৮ হাজার ৮৩৫ টাকা। সবচেয়ে দামি টিকিটের দাম ৬৭৫ ডলার—বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৭২ হাজার টাকার একটু বেশি। এই দামের টিকিটও সব বিক্রি হয়ে গেছে।

বেইজিংয়ে আর্জেন্টিনা–অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের টিকিট হস্তান্তরযোগ্য নয়। টিকিটের সঙ্গে ক্রেতার ফটো আইডিও সংযুক্ত করে দেওয়া হচ্ছে। এরপরও চীনের জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘উইচ্যাটে’ সবচেয়ে বেশি দামের টিকিট বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় তিন লাখ টাকায় কেনার প্রস্তাব উঠেছে। আগামী বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফায় এই ম্যাচের টিকিট ছাড়া হবে।


আরও খবর

সাকিব কবে মাঠে ফিরবেন, জানা গেল

রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩




কানাডার খুনিদের আশ্রয় দেওয়া উচিত নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ৫৩জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, কানাডা খুনিদের আড্ডাখানা বা আশ্রয়স্থল হতে পারে না। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, খুনিরা কানাডায় গিয়ে আশ্রয় নিতে পারেন ও সুন্দর জীবনযাপন করেন। একদিকে খুনিরা কানাডায় নিরাপদে রয়েছে, অন্যদিকে নিহতের পরিবারের লোকজন কষ্টে দিনযাপন করছে।

খালিস্তানপন্থী নেতা হারদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডে ভারত ও কানাডার চলমান উত্তেজনার মধ্যেই কানাডার প্রত্যর্পণ নীতির বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ। বারবার আবেদন জানানোর পরও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনি নূর চৌধুরীকে প্রত্যর্পণ করতে কানাডা অস্বীকৃতি জানানোয় এমন অভিযোগ উঠেছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, প্রত্যপর্ণ বিষয়ে কানাডার অবস্থান নিয়ে বিশ্বের অন্যান্য দেশে এক ধরনের সমালোচনামূলক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হচ্ছে। বিশেষ করে মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে কানাডার অবস্থান অপরাধীদের জন্য একটি প্রতিরক্ষা কবচ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

তাদের (কানাডার) একটি আইন রয়েছে। সেটি হলো, যদি কোনো ব্যক্তি তার নিজ দেশে মৃত্যুদণ্ডের শাস্তিপ্রাপ্ত হন, তাহলে কানাডার আইন অনুসারে, তারা সেই ব্যক্তিকে ফেরত পাঠাতে পারে না আমরা কানাডা সরকারের কাছে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনি নূর চৌধুরীকে ফেরত পাঠানোর জন্য অনুরোধ করছি। দুর্ভাগ্যবশত, কানাডা আমাদের কথা শুনছে না, বরং বিভিন্ন অজুহাত দিয়ে আসছে।

আব্দুল মোমেন বলেন, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ খুবই স্বাধীন ও সরকার এতে হস্তক্ষেপ করতে পারে না। তবে নূর চৌধুরী যদি বাংলাদেশে ফিরে আসেন, তাহলে তিনি ও রশিদ চৌধুরী- উভয়েই রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করতে পারেন। রাষ্ট্রপতি তাদের প্রাণভিক্ষার আবেদন মঞ্জুর করে মৃত্যুদণ্ড থেকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে পরিবর্তন করতে পারেন। এটা প্রেসিডেন্টের এখতিয়ার।

অনেক সময় অনেকেই মানবাধিকারের যে ধারণা রয়েছে, তার অপব্যবহার করছে। এটি সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক কারণ এটি অনেক সময় কিছু লোকের জন্য খুনি ও সন্ত্রাসীদের রক্ষা করার অজুহাত হয়ে উঠেছে।

তিনি বলেন, আমি  আশাবাদী  এবং আমি বিশ্বাস করি যে একদিন কানাডিয়ান সরকার এই অনিয়ম পরিবর্তন করবে কারণ কানাডা এখন খুনিদের কেন্দ্রস্থল হয়ে উঠেছে। আমি জানি, কেউ খুনি হলে তারা নানা ধরনের মিথ্যা ছলনা করে কানাডায় আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টা করে ও এই প্রক্রিয়ায় কানাডা খুনিদের আখড়ায় পরিণত হচ্ছে। কানাডা একটি সুন্দর দেশ। তবে এই বিশেষ আইন কানাডার সুনামকে প্রভাবিত করছে। কানাডার খুনিদের আশ্রয় দেয়া উচিত নয়।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে খুন হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছয়জনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। বাকি আছেন আরও পাঁচজন। তারা হলেন- আব্দুর রশীদ, শরীফুল হক ডালিম, মোসলেম উদ্দিন, রাশেদ চৌধুরী ও এবিএমএইচ নূর চৌধুরী।

এরমধ্যে রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে এবং নূর চৌধুরী কানাডায় অবস্থান করছেন। অন্যদিকে আব্দুর রশীদ, শরীফুল হক ডালিম ও মোসলেম উদ্দিন কোথায় আছেন সেই খোঁজ এখন পর্যন্ত পায়নি সরকার।

সূত্র: ইন্ডিয়া টুডে।


আরও খবর



নির্বাচনে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ সক্ষম: আইজিপি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৬৭জন দেখেছেন

Image

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি:দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন ঘিরে যেকোনো আইনশৃঙ্খলাজনিত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ সক্ষম হবে বলে জানিয়েছেন বাহিনীর মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।

আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় হবিগঞ্জ পুলিশ সুপার কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধু কর্নার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

আইজিপি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশ একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান। একসময় দেশে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদের হোলিখেলা চলছিল। বাংলাদেশ পুলিশের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় তা এখন সম্পূর্ণরূপে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আমি বিশ্বাস করি আমাদের যে সক্ষমতা আছে তা দিয়ে আগামী জাতীয় নির্বাচনে যে কোনো আইনশৃঙ্খলাজনিত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সক্ষম হব। আমাদের সে আস্থাও আছে।

পুলিশ প্রধান বলেন, ‘আমাদের সব ফোর্স ওয়েল মোটিভেটেড। তারা দায়িত্ব পালনে আগামী দিনে যে কোনো চ্যালেঞ্জ যদি আসে তা মোকাবিলার সক্ষমতা রাখে। আমাদের দায়িত্ব এবং কর্তব্য যেভাবে করা দরকার সেভাবেই পালন করব। আমাদের আইন আছে, বিধিবিধান আছে। এর ভিত্তিতে আমরা নির্বাচনের সময় নির্বাচন কমিশনের অধীনে তাদের নির্দেশনার আলোকে দায়িত্ব পালন করব।

তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্যরা শহীদ হওয়ার পর জাতির জনকের নাম ইতিহাস থেকে মুছে দেওয়ার একটি চক্রান্ত চলছিল। যিনি নিজের জীবন-যৌবন দিয়ে, যার প্রচেষ্টায় এ দেশ স্বাধীন হয়েছে তার নাম মুছে দেওয়ার চক্রান্ত টেকেনি। বাঙালির হৃদয় থেকে তার নাম মুছে যায়নি।

অনুষ্ঠানে সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি শাহ মিজান শাফিউর রহমান, হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার এস এম মুরাদ আলিসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে পুলিশ প্রধানকে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে বরণ করা হয়। এরপর তিনি পুলিশ সুপার কার্যালয়ে একটি গাছের চারা রোপণ করেন।


আরও খবর



বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ম্যাক্রোঁর শ্রদ্ধা

প্রকাশিত:সোমবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ১৩০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ধানমন্ডি-৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। এসময় জাতির পিতার ছোট কন্যা শেখ রেহানা এবং তার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি উপস্থিত ছিলেন।

সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকালে ম্যাক্রোঁ ধানমন্ডি-৩২ নম্বরে যান। সেখানে প্রতিস্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান। পরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর ঘুরে দেখেন এবং জাদুঘরে সংরক্ষিত পরিদর্শন বইয়ে সই করেন তিনি৷

ভারতে জি-২০ সম্মেলনে যোগদান শেষে দুদিনের সফরে রোববার রাত ৮টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে স্বাগত জানান। এসময় ম্যাক্রোঁকে লালগালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। বিমানবন্দর থেকে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে হয়ে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে যান তিনি।

রাতে ইন্টারকন্টিনেন্টালে ফরাসি প্রেসিডেন্টের সম্মানে আয়োজিত নৈশভোজে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নৈশভোজ শুরুর আগে চলে সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।


আরও খবর



ফ্রান্সে পৌঁছেই প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ম্যাক্রন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১১০জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :ঝটিকা সফরে বাংলাদেশে এসেছিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) ফ্রান্সের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়েন তিনি। দেশে পৌঁছেই এই সফরে উষ্ণ অভ্যর্থনার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বাংলাদেশিদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট।

মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ম্যাক্রোঁ।

এই টুইটবার্তায় তিনি লিখেছেন, ধন্যবাদ আপনাকে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেইসঙ্গে বাংলাদেশিদের, আপনাদের উষ্ণ অভ্যর্থনার জন্য। এটি আমাদের দুই দেশের মধ্যে একটি ঐতিহাসিক ও অটুট বন্ধুত্বের গুরুত্ব বহন করে।

এদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে রোববার রাতে ঢাকায় পৌঁছান ম্যাক্রোঁ। বিমানবন্দরে তাকে অভ্যর্থনা জানান প্রধানমন্ত্রী। বিমানবন্দরে ফরাসি প্রেসিডেন্টকে লাল গালিচা সংবর্ধনা এবং গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।

১৯৯০ সালে তৎকালীন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া মিতেরাঁর পর এটি বাংলাদেশে কোনও ফরাসি প্রেসিডেন্টের প্রথম সফর।

সফরের শুরুর দিন রোববার রাতে রাষ্ট্রীয় ভোজে অংশ নেন ম্যাক্রোঁ। এছাড়া এদিন রাতে তিনি ধানমন্ডিতে গীতিকার ও বাদ্যযন্ত্রী রাহুল আনন্দের স্টুডিও পরিদর্শন করেন।

সফরের দ্বিতীয় দিন সোমবার ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। পরে তিনি গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন। বৈঠকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। পরে দুই শীর্ষ নেতার উপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ এবং স্থানীয় সরকার প্রকল্পে অর্থায়নে দুটি চুক্তি সই হয়।

বৈঠক শেষে যৌথ প্রেস ব্রিফিং করেন দুই শীর্ষ নেতা। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে বের হওয়ার আগে ফরাসি প্রেসিডেন্ট সেখানে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে সই করেন। পরে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ রাজধানীর তুরাগ নদে নৌকা ভ্রমণেও যান। বৃষ্টির মধ্যে তুরাগ নদ ঘুরে দেখেন তিনি। এ সময় নৌকাবাইচ উপভোগ করেন ম্যাক্রোঁ।


আরও খবর



জামা পাল্টানোর নামে ৪ ঘণ্টা হোটেলে কি করেছিলেন জায়েদ-সায়ন্তিকা?

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ১৬১জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় নায়িকা সায়ন্তিকা ব্যানার্জি ‘ছায়াবাজ’ সিনেমার শুটিং শেষ না করে মাঝপথে কলকাতায় ফিরে গেছেন। ফলে শুটিং বন্ধ রয়েছে তাজু কামরুল পরিচালিত সিনেমাটির। এ নিয়ে অভিযোগ পালটা অভিযোগ উঠে আসছে।

সায়ন্তিকার অভিযোগ প্রযোজক পেশাদার আচরণ করেননি। আর প্রযোজক মনিরুল ইসলামের অভিযোগ, সায়ন্তিকা ৫০ হাজার রুপি ও শুটিংয়ের পোশাক ফেরত দিয়ে যাননি। সেই সঙ্গে শুটিং শেষ করার পরও নায়ক-নায়িকার হোটেলকক্ষে অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।

জানা যায়, গত ৩০ আগস্ট কলকাতা থেকে ঢাকায় আসেন সায়ন্তিকা ব্যানার্জি। চিত্রনায়ক জায়েদ খানের সঙ্গে ‘ছায়াবাজ’ নামে একটি সিনেমার শুটিং শুরু করেন তিনি। কথা ছিল ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শুটিং করার; কিন্তু তিনি সেটি না করে ৭ সেপ্টেম্বর চলে যান। শোনা যায় সায়ন্তিকা শুটিং শেষ না করেই কলকাতায় চলে গেছেন।

প্রযোজক মনিরুল ইসলামের দাবি, নৃত্য পরিচালক মাইকেল বাবুর সঙ্গে কাজ করবেন না বলেই ঢাকা ছেড়েছেন সায়ন্তিকা। মাইকেলের বিরুদ্ধে সায়ন্তিকা হাত ধরার যে অভিযোগ করেছেন, তা সত্য নয় বলে দাবি মনিরুলের।

সায়ন্তিকা দাবি করেন, নৃত্য পরিচালক নয় বরং মূল সমস্যার নেপথ্যে সিনেমার প্রযোজক। কোনো ধরনের পরিকল্পনা ছাড়াই শুরু হয়েছে ছায়াবাজের শুটিং। বারবার চেষ্টা করেও টেকনিক্যাল সমস্যার সমাধান পাননি তিনি।

সায়ন্তিকার এমন অভিযোগে রোববার প্রযোজক মনিরুল ইসলাম বলেন, সায়ন্তিকার সব অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও হাস্যকর। হাত ধরা নিয়ে সায়ন্তিকার সমস্যা মাইকেল বাবুর সঙ্গে। তিনি পরিচালককে ফোন করে মাইকেল বাবুকে মারতেও চেয়েছিলেন। এখন আমার বিরুদ্ধে সায়ন্তিকা কেন অভিযোগ করছেন, সেটাই তো বোধগম্য নয়। আমার সঙ্গে তার সমস্যা হলে মাইকেলকে কেন বসিয়ে রাখবেন? একজন তারকা যদি নিজের ব্যক্তিত্ব ধরে রাখতে না পারেন, তাহলে আর কী বলার আছে।

শুটিংয়ে অব্যবস্থাপনার বিষয়ে মনিরুল বলেন, কিভাবে শুটিং হবে, এটা ঠিক করেন পরিচালক। আগে থেকে পরিকল্পনা ছিল গানের দৃশ্য দিয়ে শুরু হবে শুটিং। অপেশাদারি আচরণ আমি নই, সায়ন্তিকাই করেছেন। চুক্তির বাইরে আমরা তাকে ৫০ হাজার রুপি দিয়েছি পোশাকের জন্য। অথচ তিনি কোনো পোশাক নিয়ে আসেননি। এরপর আবার ড্রেসম্যান মনিরকে দিয়ে পোশাকের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। সেই পোশাকগুলোও সায়ন্তিকা ফেরত দিয়ে যাননি।

মনিরুল আরও বলেন, মাইকেলের ডিরেকশনে গানের শুটিং করার সময় ড্রেস পরিবর্তন করার জন্য দুপুর ২টায় হোটেলে যান নায়ক-নায়িকা। ফিরে আসেন সন্ধ্যা ৬টায়। ড্রেস চেঞ্জ করতে চার ঘণ্টা সময় লাগে, এমনটা কখনো দেখিনি। এছাড়া যেদিন আমরা শুটিং প্যাকআপ করে পুরো ইউনিট নিয়ে চলে আসি, সেদিন নায়ক-নায়িকা হোটেলেই থেকে যান। ওই দিন তারা সেখানে কী করছিলেন? এ প্রশ্নের জবাব তারা কী দেবেন? এ কথাগুলো কখনো সামনে আনতে চাইনি। কিন্তু এখন আর চুপ করে থাকতে পারলাম না।


আরও খবর