Logo
আজঃ বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩
শিরোনাম

আইনজীবী সমিতি নির্বাচন: আওয়ামীপন্থিদের জয়

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: উত্তেজনা ও হট্টগোলের মধ্য দিয়ে শেষ হওয়া সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের সবকটি পদে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে আওয়ামী লীগপন্থি আইনজীবীদের প্যানেল (সাদা প্যানেল) বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ।

বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) রাতে ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, সভাপতি ও সম্পাদক পদে পুননির্বাচিত হয়েছেন যথাক্রমে মোমতাজ উদ্দিন ফকির ও মো. আবদুন নূর।

ঘোষিত ফলাফল অনুসারে, সাদা প্যানেলের প্রার্থী মোমতাজ উদ্দিন ফকির তিন হাজার ৭২৫ ভোট পেয়ে সভাপতি হিসেবে পুননির্বাচিত হয়েছেন। সভাপতি পদে নীল প্যানেলের (বিএনপিপন্থি) প্রার্থী মাহবুব উদ্দিন খোকন ২৯৩ ভোট পেয়েছেন।

সাধারণ সম্পাদক পদে সাদা প্যানেলের প্রার্থী মো. আবদুন নূর তিন হাজার ৭৪১ ভোট পেয়ে পুর্ননির্বাচিত হয়েছেন। এই পদে নীল প্যানেলের প্রার্থী মো. রুহুল কুদ্দুস ৩০৯ ভোট পেয়েছেন।

সহসভাপতির দুটি পদে সাদা প্যানেল থেকে মো. আলী আজম ও জেসমিন সুলতানা জয়ী হয়েছেন। কোষাধ্যক্ষ পদে একই প্যানেলের এম. মাসুদ আলম চৌধুরী জয়ী হয়েছেন। সহসম্পাদক হিসেবে জয় পেয়েছেন এ বি এম নূর-এ-আলম ও মোহাম্মদ হারুন-উর রশিদ।

সদস্য সাতটি পদে সাদা প্যানেল থেকে জয়ী হয়েছেন, মহিউদ্দিন আহমেদ (রুদ্র), মনিরুজ্জামান রানা, শফিক রায়হান শাওন, মো. সাফায়েত হোসেন (সজীব), মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. নাজমুল হুদা ও সুভাষ চন্দ্র দাস।

হট্টগোল, ধাওয়া পালটা ধাওয়ার মধ্যদিয়ে সমিতির এবারের নির্বাচনে বুধবার ও বৃহস্পতিবার ভোট গ্রহণ হয়। বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের ভোট গ্রহণ শেষে রাত দেড়টার পর সমিতির দক্ষিণ হলে ফলাফল ঘোষণা শুরু করেন নির্বাচন পরিচালনা সংক্রান্ত উপকমিটির আহ্বায়ক মো. মনিরুজ্জামান ফলাফল ঘোষণা করেন।


আরও খবর



রাজউক চেয়ারম্যানের মেয়াদ আরও ১ বছর বাড়ল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ৮২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান হিসেবে আগামী ১ বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন আনিসুর রহমান মিয়া।

গতকাল সোমবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আনিছুর রহমান মিয়াকে তার অবসরোত্তর ছুটি ও তদসংশ্লিষ্ট সুবিধাদি স্থগিতের শর্তে আগামী ২ এপ্রিল অথবা যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী এক বছর মেয়াদে রাজউকের চেয়ারম্যান (সরকারের সচিব) পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হলো। এ নিয়োগের অন্যান্য শর্ত অনুমোদিত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে।

প্রজ্ঞাপন

গত বছরের ৪ জুন রাজউকের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান মো. আনিছুর রহমান মিয়া। পরে তিনি সচিব পদে পদোন্নতি পেয়েছেন। এখন সচিব পদমর্যাদায় চুক্তিতে তিনিই প্রথম রাজউক চেয়ারম্যান হলেন।


আরও খবর



আমরা বঙ্গবন্ধুর সৈনিক, নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে প্রয়োজনে জীবন দিবো

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৭০জন দেখেছেন

Image

মোহাম্মাদ হেদায়েতুল্লাহ্ ,নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি: আমরা বঙ্গবন্ধুর সৈনিক, প্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষেই আমরা সকলেই কাজ করি, শেখ হাসিনার পক্ষে কাজ করা ও  নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে প্রয়োজনে আমরা জীবন দিব। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৫ আসন নবীনগর উপজেলায় নৌকার পক্ষে জনমত তৈরি করার লক্ষে শনিবার দুপুরে নবীনগর উপজেলার পৃর্ব ছয় ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে শিবপুর ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে গণসংযোগ ও নির্বাচনী প্রচারনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে গিয়ে এ কথা বলেন, নবীনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও  সাবেক এমপি ফয়জুর রহমান বাদল।

শিবপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শাহিন সরকারের সভাপতিত্বে ও কামরুল মাস্টারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে গিয়ে ফয়জুর রহমান বাদল আরও বলেন, আমি দলাদলি বুঝিনা, আমি বুঝি শেখ হাসিনা, নৌকা আর বঙ্গবন্ধুকে। সেই আর্দশ থেকেই প্রিয় নেত্রীর সহযোগিতায় আমি এমপি থাকা কালীন সময়ে নবীনগরের সার্বিক উন্নয়নে অবদান রাখার চেষ্টা করেছি,আমার সময়ে টেন্ডার হওয়া নবীনগর-রাধিকা সড়ক, নবীনগর আশুগঞ্জ সড়কসহ অনান্য প্রকল্পগুলোর কাজ সমাপ্ত করার লক্ষে আগামী দ্বাদশ নির্বাচনে আবারও আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীকে দলীয় প্রার্থী হবার আনুষ্ঠানিক ঘোষনা করছি এবং আজ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী গণসংযোগ ও নির্বাচনীসভা শুরু করছি এই শিবপুর মাঠ থেকেই।

আমি আশা করছি শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আবারও নৌকার মনোনয়ন পাবো এবং  আপনারা নৌকার পক্ষে থেকে আপনাদের মুল্যবান ভোট দিয়ে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করবেন ইনশাআল্লাহ।সভায় আরও বক্তব্য রাখেন, নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি নিয়াজ মোহাম্মদ খান, নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন চৌধুরী সাহান, হাজী বোরহান উদ্দীন আহমেদ,জসীমউদ্দিন আহমেদ চেয়ারম্যান, শফিকুল ইসলাম, মোস্তফা জামান,ভিপি রহমান, আবুল হোসেন আজাদ, জিএস খায়রুল আমিন,হাবিবুর রহমান, এনামুল হক ভিপি, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি শামস আলম।

সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম রিপন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ আহবায়ক সালাউদ্দিন বাবু, সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ার, বিটঘর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী জাফর দস্তগীরসহ উপজেলা ও স্থানীয় আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা। বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে একর পর এক মিছিল আসতে থাকে সভাস্থলে, চোখের পলকে নির্বাচনী সভাটি  কয়েক হাজার নেতা কর্মীর উপস্থিতিতে জনসভায় রুপধারন করে। সভা শেষে ১৫ আগষ্ট শহীদ হওয়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকলের রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর



ঠাকুরগাঁওয়ে এক স্কুলেই পড়েন ১০ জোড়া যমজ ভাই-বোন

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ৬১জন দেখেছেন

Image

 ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি;ভাই-বোনের সম্পর্ক গুলো সবসময় মধুর হয়৷ একসাথে বেড়ে ওঠা আর খুনসুটি করেই পার হয়ে যায় পুরো সময়। তবে সে সম্পর্ক আরো মধুর হয়ে উঠে যমজ ভাই-বোনদের ক্ষেত্রে।
একই সময়ে পৃথিবীতে আলোর মুখ দেখা। আর জীবনের পথচলায় একই রকম দেখতে, একই ভাল লাগা আর খারাপ লাগা গুলো বেশ আকৃষ্ট করে সকলকে। একসাথে খাওয়া,খেলাধুলা করা ও পড়াশোনা করাসহ নিজেদের ভাল লাগার পাশাপাশি মুগ্ধতাও ছড়ায় আশপাশে। তেমনি একসাথে এক বিদ্যালয়ে ১০ জোড়া যমজ ভাই-বোন পড়াশোনা করছেন। একসাথে এক বিদ্যালয়ে এত যমজ ভাই-বোন পড়াশোনার বিষয়টি আলোড়ন ফেলেছে পুরো জেলাজুড়ে৷।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মথুরাপুর পাবলিক হাই স্কুলে এক সাথে বিভিন্ন শ্রেণীতে পড়াশোনা করেন ২০ জন যমজ ভাই-বোন। বিদ্যালয়টির ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ে তাহসিন-তাসনিম ও সান-মুন, সপ্তম শ্রেণীতে পড়ে কার্তিক-গণেশ, হাবিব-হাফিজ ও সুমাইয়া-সাদিয়া, অষ্টম শ্রেণিতে শুভ-সৌরভ, নবম শ্রেণিতে হাসি-খুশি ও তাহবি-তাসবি এবং দশম শ্রেণীতে পড়াশোনা করেন আবিদ-অমিত ও রাহুল রাহা-চঞ্চল রাহা। তারা যমজ ভাই বোন।
যমজ ভাই-বোনদের চেহারায় মিল থাকায় তাদের নিশ্চিত করতে খানিকটা বিড়ম্বনা হলেও তাদের সাথে নিয়ে বেশ উপভোগ করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সহপাঠীরা। দুইজন একসাথে বেড়ে ওঠাকে বেশ গর্বের সাথে দেখছেন যমজ ভাই-বোনেরা। 
ষষ্ঠ শ্রেণীর যমজ দুই ভাই সান ও মুন বলেন, আমরা দুই ভাই একসাথে খাওয়া, খেলাধুলা ও স্কুলে আসা যাওয়া একসাথে করি৷ আমাদের দুজনের পছন্দ মাংস ভাত৷ শুধু দুজনের দুই রঙ পছন্দ ৷ একজনের লাল আরেকজনের নীল ৷ আমরা একই পোশাক পরে বিভিন্ন জায়গায় যায় ৷ শুধু পোশাক না আমাদের জুতা, চশমা, প্যান্ট সব একরকম। এসব আমাদের খুব ভালো লাগে৷ তবে আমরা কে কোনটা তা অনেক চিনতে পারেন না। আমরা এ বিষয়টাকে আরো বেশী উপভোগ করি। 
সপ্তম শ্রেণীর যমজ দুই বোন সুমাইয়া ও সাদিয়া বলেন, আমাদের সবকাজগুলো আমরা একসাথে করি। আমাদের দুজনের প্রিয় রঙ হল নীল ৷ আমরা একসাথে স্কুলে আসি। একসাথে ক্লাশে বসি৷ টিফিনের সময় আবার একসাথে খেলাধুলা করে থাকি। সব কাজগুলো আমরা একসাথে করি৷ ক্লাসের সময় একজনকে বকা দিলে আমাদের আরেকজনকে খুব খারাপ লাগে৷ আবার কেউ যদি আমরা ভালো কিছু করি তাহলে মন থেকে ভালো লাগা কাজ করে৷ স্কুলের শিক্ষক ও সহপাঠীরা আমাদের চিনতে পারেনা৷ তখন একসাথে দুজনকে ডাকে তখন আমাদের খুব ভালো লাগে। 
নবম শ্রেণির যমজ দুই বোন হাসি ও খুশি বলেন, আমাদের একটা বড় সুবিধা হল কেউ কোন ভুল করলে একজন আরেক জনকে চাপিয়ে দেওয়া যায়৷ পরে আবার আমরা একসাথে মিলে যায়৷ আর পরিবারের কাছে, আত্নীয় স্বজনদের কাছে ও শিক্ষকদের কাছেও আমরা বেশ আদর পায়৷ আমরা আমাদের পুরো সময়টা একসাথে কাঁটায়। আমরা জমজ হয়ে অনেক খুশি৷
এছাড়াও সুমাইয়া-সাদিয়া, হাবিব-হাফিজ, তাহবি-তাসবি সহ অন্যান্য যমজ ছাত্র ছাত্রীরা একই কথা ব্যক্ত করেন। 
বিদ্যালয়টির সহকারী শিক্ষিকা আয়েশা সিদ্দিকা বলেন, যমজ বিষয়টি আমি বেশ উপভোগ করি৷ তারা যখন পাশাপাশি বসে তখন তাদের দেখতেও ভালো লাগে। তাদের পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ অনেক বেশী। তারা যাতে ভালো কিছু করে সেই বিষয়ে আমরা তাদের উৎসাহিত করি৷ 
মথুরাপুর পাবলিক হাই স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আলমগীর বলেন, ‘আমাদের প্রতিষ্ঠানে ২০ জন যমজ ভাই-বোন পড়াশোনা করেন৷ তাদের নাম গুলো প্রায় একই রকম ও চেহারার মিলও দেখা যায়। সে কারণে কোনটা কে সেটা বুঝতে মাঝে মাঝে বিড়ম্বনায় পরতে হয়। তবুও আমরা যমজ বিষয়টি বেশ উপভোগ করছি ৷ এ ছাড়াও আমি লক্ষ করেছি তাদের মেধাও প্রায় সমান হয়৷ একজনের শ্রেণীর রোল নাম্বার দুই হলে অপরজনের তিন হয়। তাদের আচার-আচরণ, পোশাক পরিচ্ছদ একই রকম৷ তারা একসাথে থাকতে বেশ স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। আমার আশা করছি তারা সকলে ভালো কিছু করবে।


আরও খবর



বাংলাদেশের ইতিহাস বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ১০০জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক: তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে শুভসূচনা করেছে বাংলাদেশ। ৬ উইকেটের এই জয়ে ইতিহাসও গড়ল টাইগাররা। ২০ ওভারের ফরম্যাটে প্রথমবার ইংলিশদের হারাল তারা। যদিও টি-টোয়েন্টিতে মাত্র দ্বিতীয়বার বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ।

আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে বিকেল ৩টায় খেলতে নামে দুদল। যেখানে প্রথমে ব্যাট করতে নামা ইংল্যান্ড জস বাটলারের হাফসেঞ্চুরিতে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান করে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে নাজমুল হোসেন শান্ত ফিফটিতে দারুণ জয় পায় স্বাগতিকরা।


আরও খবর



কলারোয়ায় ঢিলেঢালা ভাবে পালিত হলো গনহত্যা দিবস

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ৪০জন দেখেছেন

Image

কলারোয়া(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি: কলারোয়ায় গনহত্যা দিবসের সকল অনুষ্ঠান খুব ঢিলেঢালা ভাবে পালিত হয়েছে। শনিবার ২৫মার্চ সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কলারোয়া সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে অবস্থিত শহিদ মিনার ও শহীদের স্মৃতি বিজয় স্তম্ভে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়। প্রথমে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন-কলারোয়া উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে উপজেলা নির্বাহী
অফিসার রুলী বিশ্বাস, সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাহমিনা সুলতানা নীলা।

এর পরে পর্যায়ক্রমে কলারোয়া উপজেলা পরিষদ, কলারোয়া পৌরসভা, কলারোয়া সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় বিজয় স্তম্ভে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরে কলারোয়া উপজেলা পরিষদ অডিটরিয়ামে ২৫মার্চ গনহত্যা দিবসের এক আলোচনা সভার আয়োজন করে কলারোয়া উপজেলা প্রশাসন। সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাসের সভাপতিত্বে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন-সোনাবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বেনজির হেলাল, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার গোলাম মোস্তফা, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মুস্তাফিজুর রহমান, কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ নাসির উদ্দীন মৃধা, সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাহমিনা সুলতানা নীলা, কলারোয়া পৌর সভার মেয়র মাস্টার মনিরুজ্জামান বুলবুল।

সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন। উপস্থিত ছিলেন- কলারোয়া উপজেলা পরিষদের সকল দপ্তরের দাপ্তরিক প্রধানগণ, বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কলারোয়া শাখার সভাপতি ও কলারোয়া পৌর প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাংবাদিক সরদার জিল্লুর, সাধারণ সম্পাদক জুলফিকার আলি, সাংগঠনিক সম্পাদক রাজু রায়হান ও সহ.সাংগঠনিব সম্পাদক সাংবাদিক সেলিম খান। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে-কলারোয়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা দুঃখ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন-কলারোয়া উপজেলার কোন জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মিদের ২৫ মার্চের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ না করার জন্য আমি হতবাক হয়েছি। এদিকে ২৫ মার্চের আলোচনা অনুষ্ঠান ও ফুল দেওয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাত্র ২জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। একই সুরে সুর মিলিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ইউএনও রুলী বিশ্বাস, থানার অফিসার ইনচার্জ নাসির উদ্দীন মৃধা ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মুস্তাফিজুর রহমান।


আরও খবর