Logo
আজঃ মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

আইএমএফ ৪.৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন দিল বাংলাদেশকে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩১ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ২৭৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশকে সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ দেওয়ার বিষয়টি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) অনুমোদন দিয়েছে। আইএমএফের বোর্ড সভায় ঋণ অনুমোদন দেওয়ার বিষয়টি আজ মঙ্গলবার নিশ্চিত করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

ঋণ অনুমোদনের প্রতিক্রিয়ায় অর্থমন্ত্রী বলেন, 'আমরা অবশ্যই আইএমএফের প্রতি এই ঋণের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। বিশেষ করে আইএমএফের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) আন্তোয়নেট মনসিও সায়েহ এবং মিশনপ্রধান রাহুল আনন্দসহ যে দলটি এই ঋণের বিষয়ে বাংলাদেশ সফর করেছিলেন, তাদের প্রতি জানাই ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার এবং অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব ফাতিমা ইয়াসমিনসহ অর্থ মন্ত্রণালায়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা যারা এই ঋণ প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করেছেন, তাদের প্রতিও রইল আমার কৃতজ্ঞতা।

তিনি বলেন, 'অনেকেই সন্দেহ পোষণ করেছিলেন যে আইএমএফ হয়তোবা এই ঋণ দেবে না। তারা ভেবেছিল আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতির মৌলিক এলাকাগুলো দুর্বল। তাই আইএমএফ এ ঋণ প্রদান থেকে বিরত থাকবে। এ ঋণ অনুমোদনের মাধ্যমে এটাও প্রমাণিত হলো যে, আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতির মৌলিক এলাকাগুলো শক্ত ভিতের ওপরে দাঁড়িয়ে আছ।


অর্থমন্ত্রী এর আগে গণমাধ্যমকে বলেন, 'আমরা যেভাবে চেয়েছিলাম ঠিক সেভাবে ঋণ পাচ্ছি। বাংলাদেশের জন্য মোট ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ দেওয়া হবে।

ঋণে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে রাহুল আনন্দের নেতৃত্বে আইএমএফের একটি দল গত বছরের ২৬ অক্টোবর থেকে ৯ নভেম্বর ঢাকা সফর করেন। এরপর আইএমএফের ডিএমডি আন্তোয়নেট মনসিও সায়েহ ১৪ থেকে ১৮ জানুয়ারি বাংলাদেশ সফর করেন।

২০২৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ৭টি কিস্তিতে এই অর্থ বিতরণ করা হবে। এ ছাড়া, ৪৪৭ দশমিক ৭৮ মিলিয়ন ডলারের প্রথম কিস্তি ফেব্রুয়ারিতে দেওয়া হবে। অবশিষ্ট পরিমাণ ৬৫৯ দশমিক ১৮ মিলিয়ন ডলার ৬টি সমান কিস্তিতে দেওয়া হবে।


আরও খবর



মাগুরা গন কমাটির উদ্যোগে জীবন সংগ্রামী ওহিদুল হক মিয়ার স্মরণসভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ২৭জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরার বিশিষ্ট সমাজকর্মী, প্রগতিশীল ব্যক্তিত্ব, তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি মাগুরা জেলার আহ্বায়ক, আজীবন সংগ্রামী ওহিদুল হক মিয়া গত ১৪ মার্চ ২০২৪ মৃত্যুবরণ করেন।  ২০ এপ্রিল ২০২৪ শনিবার সকাল ১১টায় সৈয়দ আতর আলী পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে গণকমিটি মাগুরা জেলার উদ্যোগে ওহিদুল হক মিয়া স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়। গণকমিটি মাগুরা জেলার আহ্বায়ক ও বাংলাদেশ জাসদের মাগুরা জেলা শাখার সভাপতি এটিএম মহব্বত আলীর সভাপতিত্বে এবং গণকমিটি মাগুরা জেলার সদস্য সচিব ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ মাগুরা জেলা শাখার আহ্বায়ক প্রকৌশলী শম্পা বসুর পরিচালনায় স্মরণ সভায় আলোচনা করেন ওহিদুল হকের স্ত্রী নুরুন্নাহার,বাম গণতান্ত্রিক জোট মাগুরা জেলার সমন্বয়ক এবং বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শিক্ষাবিদ কাজী নজরুল ইসলাম ফিরোজ, বিশিষ্ট সমাজ সেবক কামরুজ্জামান চপল, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি মাগুরা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এটিএম আনিসুর রহমান, মাগুরা রেডিয়েন্ট স্কুলের পরিচালক, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুত বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি মাগুরা জেলার সদস্য সচিব শরীফ তেহরান টুটুল, বাল্যবন্ধু আশরাফুল ইসলাম, প্রতিবেশী সুজিত দাস, গণফোরাম মাগুরা জেলার নেতা হামিদুল হক ও আব্দুল বারিক বিশ্বাস প্রমুখ। 

বক্তাগণ স্মৃতিচারণের মধ্য দিয়ে ওহিদুল হকের সংগ্রামী জীবনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। তিনি আজীবন শোষণমুক্ত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে গেছেন। সেই শোষণমুক্তির লড়াইয়ে নিজেদের আরও বেশি সক্রিয় রাখার মাধ্যমে ওহিদুল হকের সংগ্রামী জীবনের প্রতি প্রকৃত অর্থে শ্রদ্ধা জানানো হবে বলে আলোচকেরা উল্লেখ করেন।

আরও খবর



ছাত্ররাজনীতি নিয়ে আদালতের রায় মানতে হবে: বুয়েট উপাচার্য

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ছাত্ররাজনীতির বিষয়ে আদালতের রায় মানতে হবে,বলেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) উপাচার্য ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার ।

সোমবার (১ এপ্রিল) এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের বিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা এদিন স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে এ আদেশ দেন আদালত। বুয়েটের শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বি এ রিট দায়ের করেন। রিটকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার হারুনুর রশিদ বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেন। আদালতের এ আদেশের ফলে বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি চলতে বাধা নেই বলে জানান তিনি। এ বিষয়ে ব্রিফিংয়ে বুয়েট উপাচার্য বলেন, আদালত যা বলবে, তা আমাদের মানতে হবে। আদালতের আদেশ আমাদের জন্য শিরোধার্য। তাই আদালতের রায় আমাদের মানতে হবে। সেটা না মানলে তা হবে আদালত অবমাননার শামিল।

এর আগে বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের (আইইবি) নেতারা উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আবারও বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি চালুর দাবি জানান। আইইবি নেতারা মনে করেন, বুয়েটে মুক্ত চিন্তা থাকা প্রয়োজন। তাই সে ব্যাপারে তারা কিছু গাইডলাইন দিতে চাচ্ছেন। নেতার বলেন, বুয়েটে সুস্থ রাজনীতির চর্চা না থাকার কারণে মৌলবাদী ধারার অনুপ্রবেশ ঘটবে। হিযবুত তাহরিরের লিফলেট ছড়ানো হচ্ছে। আমরা সবার সহাবস্থান ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা চাই। অবাধ রাজনীতিই পারে বুয়েটে সুন্দর ভবিষ্যত নির্মাণ করতে। কারণ মুক্তচিন্তা না থাকলে শিক্ষার্থীরা দেশ নিয়ে ভাববে না। এসময় গত বছরের জুলাইয়ে সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওরে রাষ্ট্রবিরোধী গোপন বৈঠকের অভিযোগে গ্রেফতর বুয়েটের ৩৪ শিক্ষার্থীর ঘটনা তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান বুয়েট উপাচার্য। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে ‍বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।


আরও খবর



সবাইকে ডেঙ্গু প্রতিরোধে কাজ করতে হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:কারো যাতে ডেঙ্গু না হয় সেজন্য সবাইকে কাজ করতে হবে, বলেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা হাসপাতালগুলোকে বলে রেখেছি। এখন চিকিৎসকরা ডেঙ্গু চিকিৎসা সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন। স্যালাইনের যে সংকটের কথা ভাবা হয়েছে, সেটা নিয়েও আমি বৈঠক করেছি। স্যালাইনের কোনো সংকট হবে না। তবে ডেঙ্গু না হোক; সেটা আমাদের সবার প্রার্থনা। বিপর্যয় না হওয়ার জন্য কী করতে হয়; সেটা আপনারা ভালো করে জানেন।

তিনি বলেন, বাসাবাড়ি সব কিছু পরিষ্কার রাখতে হবে। অসুখ হলে তখন চিকিৎসা করতে হয়। কিন্তু কারো যাতে ডেঙ্গু না হয়; সেজন্য আমাদের কাজ করতে হবে। ঈদের ছুটিতে চিকিৎসকদের দায়িত্ব নিয়ে আমি ঢালাওভাবে বলতে চাই না। আমি কী করেছি আপনারা নিজেরাই বলবেন। আমরা কতটা মনিটরিং করতে পেরেছি তা আপনারাই দেখছেন। যতটুকু সম্ভব যথাসাধ্য চেষ্টা আমি ঈদের সময়ে করেছি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, মন্ত্রী হওয়ার আগেও এমন কোনো ঈদ নেই, যেদিন আমি হাসপাতালে যাইনি। এমন কোনো দুর্গাপূজা নেই যেদিন হাসপাতালে যাইনি। আগে হাসপাতালে যেতাম, তারপরে উৎসবে যেতাম। ওই চিন্তা করে এবারও সেই ধারা বজায় রেখেছি। আগে আমি একটা হাসপাতালে যেতাম, এবার অনেকগুলো হাসপাতালে গিয়েছি। আমার উদ্দেশ্য হচ্ছে, দায়িত্বরত চিকিৎসক ও নার্সদের উৎসাহ দেওয়া। তারা যাতে ঠিকমতো কাজ করেন। এছাড়া সবকিছু ঠিকমতো হচ্ছে কিনা; তাও দেখতে গিয়েছি।

তিনি বলেন, আমি এবার না বলেই হাসপাতালে গিয়েছি। ঈদের আগের দিন যে কয়েকটি হাসপাতালে গিয়েছিলাম, আমি কাউকে বলেনি। সেখানে গিয়ে চিকিৎসকদের উপস্থিত দেখতে পেয়েছি। সিনিয়র ও জুনিয়র সব চিকিৎসক ছিলেন। ঈদ উদযাপন ও নববর্ষের ছুটিতে হাসপাতালের কার্যক্রম সব ভালোভাবে চলেছে।


আরও খবর



থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২৪ এপ্রিল ব্যাংককে জাতিসংঘ সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠেয় ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল কমিশন ফর এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিকের (এসকাপ) অষ্টম অধিবেশনে যোগ দিতে থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন। এসকাপ সম্মেলনটি আগামী ২২ থেকে ২৬ এপ্রিল থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে অনুষ্ঠিত হবে।

এতে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে থাকবেন অর্থমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ এবং প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, সফরকালে একটি দ্বিপক্ষীয় উপাদান যুক্ত করার বিষয়ে আলোচনা চলছে, যাতে অর্ধডজন দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা নথি সই হতে পারে। আগামী ২৭ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

লিভারেজিং ডিজিটাল ইনোভেশন ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট ইন এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিক' প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আটতম অধিবেশনটি টেকসই উন্নয়নের জন্য ২০৩০ এজেন্ডা দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য ডিজিটাল উদ্ভাবনকে কাজে লাগাতে এই অঞ্চলে সহযোগিতামূলক পদক্ষেপ জোরদার করার একটি সুযোগ তৈরি করবে।

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ডিজিটাল উদ্ভাবন কীভাবে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলকভাবে অবদান রাখতে পারে, সে বিষয়ে আলোচনার লক্ষ্যে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সরকারি নেতা ও মন্ত্রী এবং অন্যান্য মূল স্টেকহোল্ডারদের এই অধিবেশনে মিলিত করবে।

আয়োজকরা বলছেন, সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীরা ডিজিটাল উদ্ভাবনের রূপান্তরমূলক সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে উন্মোচনের সুযোগগুলো চিহ্নিত করা এবং টেকসই উন্নয়নে তাদের অবদান জোরদার করার পন্থাগুলো নিয়েও আলোচনা করতে সক্ষম হবেন।


আরও খবর



ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ জন নিহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ময়মনসিংহে একই পরিবারের তিন জনসহ ৮ জন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানসহ ৬ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। দুইজনের পরিচয় পাওয়া যায়নি। মঙ্গলবার সকালে ও দুপুরে দুর্ঘটনাগুলো ঘটে।

হতাহতরা সকলেই পিকআপভ্যান ও সিএনজি অটোরিকশার যাত্রী বলে পুলিশ জানিয়েছে। নিহতরা ঈদের ছটিতে বাড়ি ফিরছিলেন বলে জানা গেছে।

ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মাঈন উদ্দিন জানান, ময়মনসিংহ-মুক্তাগাছা সড়কের ল্যাংড়াবাজার এলাকায় মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে বাস ও মাহেন্দ্রর মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে শিশুপুত্র মাহিত এবং গুরুত্বর আহত অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তির পর স্বামী-স্ত্রী মারা যান। তাদের অপর পুত্র মোজাহিদকে (৬) আহত অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

নিহতরা হলেন- শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলার দিঘীরপাড় এলাকার লুৎফর রহমান (৩০), তার স্ত্রী শাহনাজ (২৫) ও ছেলে মাহিত (৪)। নিহত স্বামী-স্ত্রী দুজনেই ভালুকার মাস্টারবাড়ী এলাকার একটি গার্মেন্টসে চাকরি করতেন। ঈদের ছুটিতে বাড়ি ফিরছিলেন তারা।

এদিকে ত্রিশাল সদর ও বালিপাড়া এলাকায় পৃথক দুই সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে বেশ কয়েকজন।

ওসি কামাল হোসেন ত্রিশাল থানার জানান, বেলা ১২টার দিকে ত্রিশাল-বালিপাড়া সড়কে শালবন পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই দুইজন পুরুষ মারা গেছেন। এদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। অপরদিকে ত্রিশাল সদরে মঙ্গলবার ভোরে বাস ও পিকআপের সংঘর্ষে আপেল মিয়া (৩০) ও মারুফ (১৮) নামে দুইজন মারা গেছে। এদের বাড়ি নান্দাইল উপজেলায়।

এছাড়া তারাকান্দায় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে আবুল বাশার (৬০) নামে এক পথচারী বৃদ্ধ।


আরও খবর