Logo
আজঃ রবিবার ১২ মে ২০২৪
শিরোনাম

আফগানদের হারিয়ে সুপার ফোরে শ্রীলংকা

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ২৫৭জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক:এশিয়া কাপে আফগানিস্তান ও শ্রীলংকার মধ্যকার গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচকে এক বাক্যে এভাবেই বলা যায়। রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ের পর যেখানে শেষ হাসি হেসেছে শ্রীলংকাই। আফগানদের হৃদয় ভেঙে পৌঁছে গিয়েছে টুর্নামেন্টের সুপার ফোরে।

গ্রুপ ‘বি’ থেকে আগেই সুপার ফোর নিশ্চিত করেছিল বাংলাদেশ। অন্যদিকে ভালো রানরেট নিয়ে সুবিধাজনক স্থানে ছিল শ্রীলংকা। তাই এই ম্যাচে শুধু জয়ই না, ব্যবধানও বড় হওয়া দরকার ছিল আফগানদের। ৩৭ ওভার ১ বলের মধ্যে পৌঁছাতে হতো শ্রীলংকার দেওয়া ২৯২ রানের লক্ষে। তবে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩ রান পিছিয়ে থেকে অলআউট হয় আফগানরা।

তবে এই ম্যাচে হিসাবের গড়বড়েরও খেসারত দিতে হয়েছে আফগানিস্তানকে। ৩৭.১ ওভার শেষেও জয়ের সুযোগ ছিল আফগানিস্তানের সামনে। যদি ৩৭.৪ বলের মধ্যে দলটি ২৯৫ রান করত তাহলেও আসত জয়। সেই হিসেবে, ২৮৯ বা ২৯০ থেকে একটি ছক্কা বা ২৯১ থেকে একটি চার মারলেই চলত। তবে সেটি বুঝতে না পেরে আগেই হাল ছেড়ে দেয় আফগানিস্তান।

শেষদিকের পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করলে- শেষ সাত বলে আফগানিস্তানের দরকার ছিল ১৫ রান। ৩৭তম ওভারে বলে আসেন লংকান তরুণ স্পিনার দুনিথ ভালালাগে। ওভারের তিনটি বল দিলেও বাকি ৩ বলে তিনটি চারে ১২ রান তুলে নেন রশিদ খান। তাই মহাগুরুত্বপূর্ণ ৩৮তম ওভারের প্রথম বলে দরকার হয় ৩ রানের, ২ রান নিলেও ম্যাচ গড়াবে সুপার ওভারে। তবে ধনাঞ্জায় ডি সিলভার করা সেই বলে লং অনে ক্যাচ উঠিয়ে দেন মুজিব-উর-রহমান। তখনই সুপার ফোরের উল্লাসে মাতে শ্রীলংকা। নন স্ট্রাইক প্রান্তে থাকা রশিদসহ আফগানিস্তান শিবিরে নেমে আসে বিষাদের ছায়া। এরপর গুরুত্বহীন হয়ে পড়া ম্যাচে শেষ ব্যাটার হিসেবে নামেন ফজলহক ফারুকী। তবে তিনিও দলকে নিতে পারেননি জয়ের বন্দরে। ওই ওভারেরই চতুর্থ বলে এলবিডাব্লিউ হয়ে ফিরলে শেষ হয় ইনিংস।

৩৭ ওভার ১ বলের মধ্যে ২৯২ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ৫০ রানের মধ্যেই ৩ উইকেট হারিয়ে বসে আফগানিস্তান। চতুর্থ উইকেটে ৭১ রানের জুটি গড়েন রহমত শাহ এবং অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শাহিদি। ১২১ রানের মাথায় ৪০ বলে ৪৫ রান করে ফেরেন রহমত। এরপর নামেন মোহাম্মদ নবী। মারকুটে ব্যাটিংয়ে চাপে পড়া আফনিস্তানকে টেনে তোলেন এই ব্যাটার। হাশমতকে নিয়ে গড়েন ৮০ রানের জুটি, যেখানে নবীর একারই সংগ্রহ ৬৫ রান। মাত্র ৩২ বলে ৬ চার ও ৫ ছক্কায় এই রান করেন তিনি।

এরপর লংকান তরুণ স্পিনার দুনিথ ভালালাগে এসে খেলা ঘুরিয়ে দেন। এক ওভারের মধ্যে ফিরিয়ে দেন ১৩ বলে ২২ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলা করিম জানাত ও একপ্রান্ত আগলে পড়ে থাকা অধিনায়ক হাশমতকে। তবে শেষদিকে রশিদ খান (১৬ বলে ২৭*) ও নাজিবুল্লাহ জাদরান (১৫ বলে ২৩)। চেষ্টা করলেও তীরে গিয়ে তরী ডোবে আফগানিস্তানের।

এর আগে, লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৯১ রান করে শ্রীলংকা। এদিন ৬৩ রানের ওপেনিং জুটি গড়েন দুই লংকান ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা ও দিমুথ করুনারত্মে। তবে গুলবাদিন নাইবের তোপে পড়ে ৮৬ রানের মধ্যেই ৩ উইকেট পড়ে যায়। চতুর্থ উইকেটে ১০২ রানের জুটি গড়েন চারিথ আসালঙ্কা এবং মেন্ডিস। ১৮৮ রানের মাথায় আসালঙ্কাকে বিদায় করে ব্রেকথ্রু এনে দেন রশিদ খান। এরপরই শুরু হয় ছন্দপতন। রশিদ ও মুজিবের তোপে পড়ে ২২৭ রান তুলতেই হারিয়ে বসে প্রথম ৭ উইকেট। এরই মধ্যে দুর্ভাগ্যজনক এক রান আউটে কাটা পড়েন সেঞ্চুরির কাছে যাওয়া কুশল মেন্ডিস (৯২)।

এরপরই দারুণভাবে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন মূলত বোলার দুনিথ ভালালাগে এবং মহেশ থিকসানা। নির্ধারিত ৫০ ওভারের শেষ বলে থিকসানা (২৪ বলে ২৮) আউট হলেও ততক্ষণে এই জুটি গড়ে ফেলেন ৬৪ রানের জুটি। ৩৯ বলে ৩৩ রানে অপরাজিত থাকেন ভালালাগে। শেষ পর্যন্ত ৮ উইকটে হারিয়ে ২৯১ রান তোলে লংকানরা।

আফগানিস্তানের হয়ে বল হাতে সবচেয়ে সফল গুলবাদিন নাইব। ১০ ওভারে ৬০ রানের বিনিময়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ১০ ওভারে ৬৩ রান দিয়ে ২ উইকেট রশিদের। সমানসংখ্যক ওভারে মুজিব নিয়েছেন ১ উইকেট। তবে কোনো উইকেট না পেলেও সমান ওভারে মাত্র ৩৫ রান দিয়েছেন মোহাম্মদ নবী।


আরও খবর



ঢাকায় ভিসা কেন্দ্র খুলল চীন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ১২৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকায় আলাদা ভিসা কেন্দ্র চালু করেছে চীন দূতাবাস,বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসা ও যোগাযোগ বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে কামাল আতাতুর্ক এভিনিউয়ে প্রাসাদ সেন্টারে চীনের ভিসা সেন্টারের উদ্বোধন করেন চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।

চীন দূতাবাস জানিয়েছে, এ কেন্দ্র চালুর পর সাধারণ পাসপোর্টধারীদের আর দূতাবাসে যেতে হবে না। তবে কূটনৈতিক ও অফিসিয়াল পাসপোর্টধারীদের দূতাবাসে গিয়েই ভিসার আবেদন জমা দিতে হবে।

এ সময় ইয়াও ওয়েন বলেন, এর মাধ্যমে দুই দেশের বাণিজ্যিক সর্ম্পক আরও দৃঢ় হবে। বেশি সংখ্যক বাংলাদেশি যাতে চীনে যেতে পারে, সেজন্যই নানা পদক্ষেপ নিয়েছে চীন দূতাবাস।

লোকবলের স্বল্পতা ও ভিসা প্রাপ্তিতে বাড়তি সময়ের মধ্যেও গত বছর প্রতিদিন গড়ে দেড় হাজার বাংলাদেশি চীনা ভিসার আবেদন করেছে বলেও তথ্য দেন তিনি।

রাষ্ট্রদূত জানান, ঢাকাসহ বর্তমানে বিশ্বব্যাপী চীনা ভিসা কেন্দ্রের সংখ্যা ১০৩টিতে দাড়িয়েছে। যেগুলোর অবস্থান ৫৫ দেশ ও অঞ্চলে।

২০২৩ সালের ১৫ জুন থেকে বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা আবেদনের পুরো প্রক্রিয়া অনলাইনে নিয়ে আসার পর ভালো সাড়া পাওয়া গেছে বলেও অনুষ্ঠানে তুলে ধরেন ইয়াও ওয়েন।

তিনি বলেন, ভিসা ফর্ম পূরণ, আবেদনের সঙ্গে তথ্যপ্রমাণ জমা এবং অনলাইন সাক্ষাৎকারের মতো সুযোগ তৈরির পর ‘উল্লেখযোগ্য’ ফল পাওয়া গেছে। বিভিন্ন ধরনের প্রায় ৪৪ হাজার ভিসা ইস্যু করা হয়েছে ১০ মাসেরও কম সময়ে।

চীনা দূতাবাস জানিয়েছে, দূতাবাস কর্তৃক ধার্যকৃত ভিসা ফি এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে এক্সপ্রেস সার্ভিস ফি’র পাশাপাশি আবেদনের জন্য একটি ফি দিতে হবে। আবেদনের বিস্তারিত জানা যাবে ভিসা কেন্দ্রের ওয়েবসাইটে (visaforchina.cn)

ছুটির দিন ছাড়া ভিসা কেন্দ্র খোলা থাকবে রোববার থেকে বৃহস্পতিবার। আবেদন জমা এবং ফি জমা দেওয়ার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত।

সাধারণ পাসপোর্টধারীদের চীনের ভিসার জন্য শুরুতে অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ করতে ভিসা কেন্দ্রের ওয়েবসাইটে লগ-ইন করতে হবে। পরবর্তী প্রক্রিয়াকরণের জন্য যেতে হবে ভিসা কেন্দ্র।


আরও খবর



রাণীশংকৈলে ইসতিসকার নামাজ আদায়

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | ৯২জন দেখেছেন

Image
রাণীশংকৈল(ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধিঃপ্রচন্ড তাপদাহে জনজীবন বিপন্ন। মানুষের জীবন গরমে অস্থির হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে শ্রমজীবি মানুষেরা পড়েছে সবচেয়ে বেশি বেকায়দায়। প্রচুর গরমে তাদের কাজকর্ম করা কঠিন হয়ে পড়ছে। সামান্য কাজ করেই হাপিয়ে পড়ছে তারা। অনাবৃষ্টিতে গ্রাম গঞ্জের রাস্তাঘাট ধুলোবালুতে ভরে গেছে।

এ থেকে নিস্তার পেতে ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল পৌর শহরের ডিগ্রী কলেজ মাঠে শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সাইয়্যেদুল ইসতিসকার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। সম্মিলিত ইমাম ওলামা মাশায়েখের আয়োজনে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। নামাজে আ’লীগ সভাপতি অধ্যাপক সইদুল হক, মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান,উপজেলা আ’লীগের যুগ্ন সম্পাদক আহাম্মদ হোসেন বিপ্লবসহ ২ শতাধিক মুসল্লি অংশ গ্রহণ করে। এ নামাজে ইমামতি করেন উত্তরবঙ্গের খ্যাতি সম্পন্ন মাওলানা আব্দুল্লাহীল বাকী।

সহকারী শিক্ষক সাংবাদিক জিয়াউর রহমান বলেন,প্রচন্ড দাবদাহ থেকে রক্ষার জন্য আল্লাহর কাছে  অংশ হিসাবে এ নামাজ আদায় করা হলো। হাদিসে আছে আমাদের নবী রাসুলেরা বৃষ্টির জন্য এ নামাজ আদায় করতো। সেই ধারাবাহিকতায় এ নামাজ পড়েছি। একইভাবে ব্যবসায়ী ইউসুফ আলী বলেন, বেলা বাড়ার সাথে সাথে মার্কেটে লোকজন কমে যায়। এ জন্য বেচাকেনাও কম। সূর্যের তাপদাহে মানুষ বাড়ী থেকে তেমন বের হতে পাড়ছে না। তাই বৃষ্টির প্রার্থনায় এ নামাজে অনেকেই অংশ গ্রহণ করেছি।

আরও খবর



থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডে ছয়দিনের সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরেছেন।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন তিনি।

শেখ হাসিনা থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক উভয় সফরের অংশ হিসেবে ২৪ এপ্রিল বিকেলে ব্যাংকক পৌঁছান। ডন মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে শেখ হাসিনাকে লাল গালিচায় উষ্ণ সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সেখানে তাকে ১৯ বার তোপধ্বনি ও গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।

শেখ হাসিনা এই সফরকে ‘প্রতিবেশী’ নীতির ওপর বৃহত্তর ফোকাসের অংশ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। কারণ, এটি দুই দেশের জন্য দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের গতিকে আরও নবায়নের চমৎকার সুযোগ করে দিয়েছে। তিনি বলেন, এই সফর দুই দেশের সম্পর্ককে আরও গভীর করার ক্ষেত্রে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে।

থাই প্রধানমন্ত্রী আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজ সভায় শেখ হাসিনা বলেন, তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন এই সফর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের পূর্ণ সম্ভাবনার বিকাশে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় অনুপ্রেরণা যোগাবে।

তিনি বলেন, সরকারি এই সফর আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। এটি আমাদের দুই দেশের মধ্যে ফলপ্রসূ অংশীদারত্বের একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে। আমাদের জনগণ ও দেশের পারস্পরিক সুবিধার জন্য আগামীতেও সম্পর্কের নবায়নের এই গতিকে আমাদের ধরে রাখতে হবে।

সফর চলাকালীন ২৬ এপ্রিল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থাই প্রধানমন্ত্রী থাভিসিনের সঙ্গে গভর্নমেন্ট হাউসে (প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়) দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। উভয় নেতার উপস্থিতিতে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করতে পাঁচটি দ্বিপাক্ষিক নথি সই হয়।


আরও খবর



ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকার আয়োজনে ‘দ্য ওয়ার্ল্ড স্কলার্স কাপ ২০২৪’

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকার আয়োজনে মর্যাদাপূর্ণ ‘ওয়ার্ল্ড স্কলার্স কাপ ২০২৪’ শুরু হয়েছে। দুই দিনব্যাপী এ প্রতিযোগিতার জমজমাট বুদ্ধির লড়াইয়ে অংশ নিয়ে শিক্ষার্থীরা ইয়েলে ‘টুর্নামেন্ট অব চ্যাম্পিয়ন্সে’ অংশ নেয়ার সুযোগ পাবে। গ্রেড ৫-১২ এর মেধাবীদের জন্য আয়োজন করা অনবদ্য এই প্রতিযোগিতায় থাকছে মেডেল, ট্রফি, সার্টিফিকেট সহ আরও অনেক কিছু জিতে নেয়ার সুযোগ।

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের দুইটি দলে ভাগ করা হয়েছে। ১০-১৩ বছর বয়সীদের জন্য জুনিয়র গ্রুপ এবং ১৪ বা তার বেশি বয়সীদের জন্য সিনিয়র গ্রুপ। এতে সারা দেশের বিভিন্ন স্কুলের ২ শ’র বেশি শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে।

সমসাময়িক বিষয় ও ভাবনা নিয়ে আলোচনা করতে সাংস্কৃতিকভাবে বৈচিত্র্যময় শিক্ষার্থীদের একত্রিত করার উদ্দেশ্যে দলগত অ্যাকাডেমিক প্রতিযোগিতা হিসেবে আন্তর্জাতিক ও মর্যাদাপূর্ণ ‘দ্য ওয়ার্ল্ড স্কলার্স কাপ’-এর আয়োজন করা হয়, যেখানে ৬০ টিরও বেশি দেশের প্রতিযোগীরা অংশগ্রহণ করছে। প্রতিযোগিতাটি স্কলার্স বোল, কোলাবোরেটিভ রাইটিং, স্কলার্স চ্যালেঞ্জ ও টিম ডিবেটের মতো চ্যালেঞ্জিং ও আকর্ষণীয় অ্যাকাডেমিক আয়োজনের জন্য সুপরিচিত। এ বছরের বিভিন্ন মাসে বাকু, কুয়ালালামপুর, স্টকহোম, সিউল, ডালিয়ান ও ব্যাংককে প্রতিযোগিতার পরের ধাপ হিসেবে গ্লোবাল রাউন্ডের আয়োজন করা হবে। প্রতিযোগিতাটি বিভিন্ন বিষয়ের ওপর শিক্ষার্থীদের অসামান্য দক্ষতা প্রদর্শন এবং ব্যক্তিগত মেডেল ও দলগত ট্রফি জিতে নেয়ার সুবর্ণ সুযোগ হিসেবে এসেছে।

এ বিষয়ে ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকার প্রিন্সিপাল ড. শিবানন্দ সিএস বলেন, “ওয়ার্ল্ড স্কলার্স কাপের আয়োজন করতে পারা সত্যিই সম্মানের। তরুণদের নিজেদের মতো করে মঞ্চ জয় করে নেয়ার বিষয়টি আসলেই অভাবনীয়। এই দুই দিনের অসামান্য বুদ্ধিবৃত্তিক চ্যালেঞ্জ ও সাংস্কৃতিক আদানপ্রদান এই প্রতিযোগিতার বাইরেও তাদের বন্ধুত্ব হিসেবে রয়ে যাবে বলে আশাবাদী আমরা।”

ইতোমধ্যে প্রতিযোগিতার রিজিওনাল রাউন্ড, গ্লোবাল রাউন্ড ও ইয়েল ইউনিভার্সিটির ‘টুর্নামেন্ট অব চ্যাম্পিয়ন্সে’ ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকা অংশগ্রহণ করেছে। জ্ঞানের অনবদ্য প্রদর্শনের মাধ্যমে নিজেদের মেলে ধরার সুযোগ হিসেবে এ বছর আয়োজক হিসেবে সারা দেশের তরুণ ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানাচ্ছে তারা।


আরও খবর



৪ বছরের স্মুদ পারফরম্যান্স নিয়ে আসছে রিয়েলমির নতুন স্মার্টফোন সি৬৫

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

প্রযুক্তি ডেস্ক:বাংলাদেশের স্মার্টফোনের বাজারে শিগগিরই নতুন উদ্ভাবন নিয়ে হাজির হতে যাচ্ছে তরুণদের জনপ্রিয় স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি। ব্র্যান্ডের সি সিরিজের উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হতে যাচ্ছে রিয়েলমি সি৬৫। সি সিরিজের এই ডিভাইসটি শুধু নতুন সব পণ্যের পথিকৃৎ হিসেবে নিজের অবস্থানকে সুদৃঢ় করে না, বরং ব্র্যান্ডের মসৃণতা, চমৎকার কোয়ালিটি ও অসামান্য ডিজাইনের ধারাবাহিকতাও রক্ষা করেছে। ফলে মাঝারি পর্যায়ের বাজেটের এই ফোন এন্ট্রি লেভেলের ফোন ব্যবহারকারীদের দেবে একটি অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতা।

একই দামের অন্যান্য ব্র্যান্ডের ফোনের মধ্যে রিয়েলমি সি৬৫ একমাত্র ডিভাইস, যার রয়েছে টিইউভি-এসইউডি সার্টিফিকেশন থেকে পাওয়া সম্মানজনক জার্মান ফোর-ইয়ার স্মুদ সার্টিফিকেশন।

বিশ্বস্ততা ও গুণগতমানের ট্রেডমার্ক হিসেবে জার্মানির টিইউভি (টেকনিক্যাল ইন্সপেকশন অ্যাসোসিয়েশন) বিশ্বব্যাপী অত্যন্ত স্বীকৃত একটি সংস্থা। টিইউভি এর সার্টিফিকেশন এই নিশ্চয়তা প্রদান করে যে, একটি পণ্য, পরিষেবা বা প্রক্রিয়া নিরাপত্তার জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে এবং এটি জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিধির প্রয়োজনীয়তা মেনে চলে। বিশ্বের শীর্ষ ব্র্যান্ডগুলো টিইউভি এর এই স্বীকৃতি অর্জন করেছে এবং রিয়েলমি সি৬৫ হলো প্রথম মোবাইল কোম্পানি যারা টিইউভি-এসইউডি সার্টিফিকেশন পেয়েছে৷

সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যারের সূক্ষ্ম অপ্টিমাইজেশনের মাধ্যমে, রিয়েলমি অর্জন করেছে সম্মানজনক ৪৮-মাস মেয়াদী সার্টিফিকেশন, যা এই সেগমেন্টের মধ্যে স্মার্টফোনটিকে কোয়ালিটির শীর্ষে প্রতিষ্ঠা করেছে। এই স্বীকৃতির পেছনে একটি শক্তিশালী প্রসেসর এবং রিয়েলমি’র এক্সক্লুসিভ এআই বুস্ট মোড প্রধান নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে, যা একটি অসাধারণ পারফরম্যান্স প্রদান এবং নির্ভরযোগ্যতা তৈরিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। ফলে এই ফোন ব্যবহারে একজন স্মার্টফোন ইউজার পাবেন একটি নিরবচ্ছিন্ন মসৃণ অপারেটিং এক্সপেরিয়েন্স।

বাড়তি ব্যবহারযোগ্যতা ও স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে, এই ফোনটি ব্যবহারকারীকে দেবে টিইউভি লো ব্লু লাইট সার্টিফিকেট, আইপি৫৪ ওয়াটার রেজিস্ট্যান্স ও ৩৬০ ডিগ্রি সারাউন্ড অ্যান্টেনা ডিজাইনের মতো প্রযুক্তিগত সুরক্ষা। এন্ট্রি থেকে মিড-লেভেল স্মার্টফোনের অভিজ্ঞতাকে রিয়েলমি সি৬৫ নিয়ে যাবে এক অনন্য উচ্চতায়। এই ডিভাইসে রয়েছে একটি প্রিমিয়াম মানের নান্দনিক ডিজাইন, আকর্ষণীয় পারফরম্যান্সের সক্ষমতা এবং টেকসই বিল্ড কোয়ালিটি। সি৬৫ ডিভাইসে রয়েছে ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সক্ষমতার একটি ম্যারাথন ব্যাটারি, যার মাধ্যমে মাত্র ৩০ মিনিটেই চার্জহীন একটি ডিভাইসকে ৫০% পর্যন্ত চার্জ দেওয়া সম্ভব। ফলে ব্যাটারি লাইফ নিয়ে দুশ্চিন্তামুক্ত একটি দিন কাটাতে পারবেন ফোন ব্যবহারকারীরা, যা তাদের দেবে দিনভর সকলের সঙ্গে যুক্ত থাকার এবং প্রয়োজনীয় কাজ সম্পাদন করার নিশ্চয়তা। এই প্রযুক্তির

মাধ্যমে, ডিভাইস ব্যবহারকারীরা বাধাহীনভাবে ফোন ব্যবহারের পাশাপাশি পাবেন দ্রুত ফোন চার্জ করার সুবিধা, যা সবমিলিয়ে তাদের স্মার্টফোন ব্যবহারের অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করবে। শুধু প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের দিকেই নয়, এর বাইরে গিয়ে কোয়ালিটি রক্ষায় ছোট ছোট বিষয়েও নজর দেওয়া হয়েছে সি৬৫ ডিভাইসটিতে। ব্যবহারকারীরা যাতে সন্তুষ্ট থাকে এবং তাদের মোবাইলে কাজ করার ক্ষেত্রে যাতে একটি বিশ্বস্ত পার্টনার পায়, তা নিশ্চিত করতে রিয়েলমির প্রতিটি স্মার্টফোনকে নানা ধরনের কঠিন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয়।

ব্যবহারকারীরা ০৮ মে ২০২৪ দুপুর ১২ টায় রিয়েলমি সি৬৫ উন্মোচন সম্পর্কে ফেসবুক এবং ইউটিউব লাইভ স্ট্রিমিং দেখতে পাবেন। রিয়েলমি সি৬৫ -এর উন্মোচন সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যের জন্য, স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা রিয়েলমি বাংলাদেশের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ https://www.facebook.com/realmeBD/live_videos - এ ঘুরে আসতে পারেন।


আরও খবর