Logo
আজঃ সোমবার ০৫ জুন ২০২৩
শিরোনাম

৯ এপ্রিল থেকে যেসব ব্যাংকে মিলবে নতুন নোট

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ১২৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: পবিত্র ঈদুল ‌ফিতর উপলক্ষে আগামী ৯ এপ্রিল থেকে নতুন নোট বাজারে ছাড়ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।  আগামী ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত (সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত) নতুন নোট বি‌নিময় করতে পারবেন সাধারণ মানুষ।

আজ বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব কমিউনিকেশন অ্যান্ড পাবলিকেশন্স থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া ঢাকা অঞ্চলের বিভিন্ন তফসিলি ব্যাংকের ৪০টি শাখা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন অফিসের মাধ্যমে ৫, ১০, ২০ ও ৫০ টাকা মূল্যমানের নতুন নোট বিশেষ ব্যবস্থায় বিনিময় করা হবে। একই ব্যক্তি একাধিকবার নতুন নোট গ্রহণ করতে পারবেন না। তবে নোট উত্তোলনকালে কেউ ইচ্ছা করলে কাউন্টার থেকে মূল্যমান নির্বিশেষে যেকোনো পরিমাণ ধাতব মুদ্রা (কয়েন) গ্রহণ করতে পারবেন।

এনসিসি ব্যাংক যাত্রাবাড়ী শাখা, ঢাকা। মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লি., বাবু বাজার শাখা, ঢাকা। পূবালী ব্যাংক লি., সদরঘাট শাখা, ঢাকা। জনতা ব্যাংক লি., আব্দুল গণি রোড কর্পোরেট শাখা, ঢাকা। অগ্রণী ব্যাংক লি., জাতীয় প্রেস ক্লাব কর্পোরেট শাখা, ঢাকা। রূপালী ব্যাংক লি., স্থানীয় কার্যালয়, ঢাকা। এক্সিম ব্যাংক লি., মতিঝিল শাখা, ঢাকা। সোনালী ব্যাংক লি., রমনা কর্পোরেট শাখা, ঢাকা। ওয়ান ব্যাংক লি., বাসাবো শাখা, ঢাকা। আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লি., নন্দীপাড়া শাখা, ঢাকা।

এনসিসি ব্যাংক লি., মালিবাগ শাখা, ঢাকা। অগ্রণী ব্যাংক লি., রামপুরা টিভি শাখা, ঢাকা। এবি ব্যাংক লি., প্রগতি সরণী শাখা, ঢাকা। প্রিমিয়ার ব্যাংক লি., বসুন্ধরা শাখা, ঢাকা। প্রিমিয়ার ব্যাংক লি., বনানী শাখা, ঢাকা। ব্যাংক এশিয়া লি., বনানী-১১ শাখা, ঢাকা। আইএফআইসি ব্যাংক লি., গুলশান শাখা, ঢাকা। ন্যাশনাল ব্যাংক লি., মহাখালী শাখা, ঢাকা। সাউথইস্ট ব্যাংক লি., কারওয়ান বাজার শাখা, ঢাকা। সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লি., বসুন্ধরা সিটি (পান্থপথ) শাখা, ঢাকা। প্রাইম ব্যাংক লি., এ্যালিফেন্ট রোড শাখা, ঢাকা। ডাচ-বাংলা ব্যাংক লি., নিউমার্কেট শাখা, ঢাকা।

ব্যাংক এশিয়া লি., ধানমন্ডি শাখা, ঢাকা। সাউথইস্ট ব্যাংক লি., মোহাম্মদপুর শাখা, ঢাকা। ব্র্যাক ব্যাংক লি., শ্যামলী শাখা, ঢাকা। সোনালী ব্যাংক লি., জাতীয় সংসদ ভবন শাখা, ঢাকা। ডাচ-বাংলা ব্যাংক লি., মিরপুর শাখা, ঢাকা। এক্সিম ব্যাংক লি., মিরপুর শাখা, ঢাকা। দি সিটি ব্যাংক লি., বেগম রোকেয়া সরণী শাখা, ঢাকা। জনতা ব্যাংক লি., রজনীগন্ধা, ঢাকা (সাবেক কচুক্ষেত কর্পোরেট শাখা)। ডাচ-বাংলা ব্যাংক লি., এসএমই অ্যান্ড এগ্রিকালচার শাখা, দক্ষিণখান, ঢাকা।

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লি., গাউসুল আযম এভিনিউ শাখা, ঢাকা। রূপালী ব্যাংক লি., উত্তরা মডেল টাউন কর্পো: শাখা, ঢাকা। সোনালী ব্যাংক লি., কোর্ট বিল্ডিং শাখা, গাজীপুর। মার্কেন্টাইল ব্যাংক লি., নারায়ণগঞ্জ শাখা, নারায়ণগঞ্জ। এক্সিম ব্যাংক লি., শিমরাইল শাখা, নারায়ণগঞ্জ। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লি., কাচপুর শাখা, নারায়ণগঞ্জ। প্রিমিয়ার ব্যাংক লি., নারায়ণগঞ্জ শাখা, নারায়ণগঞ্জ। মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লি., সাভার শাখা, সাভার ও ট্রাস্ট ব্যাংক লি., কেরানীগঞ্জ শাখা, কেরানীগঞ্জ।


আরও খবর



জিএমপির নতুন পুলিশ কমিশনার মাহবুব আলম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | ৪৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) নতুন পুলিশ কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ডিআইজি মো. মাহবুব আলম। জিএমপি কমিশনার মোল্যা নজরুল ইসলামের স্থলাভিষিক্ত হবেন তিনি।

আজ বুধবার এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ।

প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, জননিরাপত্তা বিভাগের ২৫ এপ্রিল স্মারকের আলোকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ৮ মে স্মারকের পরিপ্রেক্ষিতে বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তাদের বর্ণিত পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। এতে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) বর্তমান কমিশনার মোল্যা নজরুল ইসলামকে আর্মড পুলিশ ব্যাটেলিনের (এপিবিএন) ডিআইজি এবং এপিবিএনের ডিআইজি মো. মাহবুব আলমকে জিএমপির কমিশনারের দায়িত্ব দেওয়া হলো। এ আদেশ ৩১ মে থেকে কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।

বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের ১৮তম ব্যাচের কর্মকর্তা মাহবুব আলমের বাড়ি কুমিল্লার হোমনার খোদেদাউদপুর গ্রামে। তিনি ১৯৯৯ সালের ২৫ জানুয়ারি পুলিশে যোগদেন। এপিবিএনের ডিআইজি পদে দায়িত্ব পালনের আগে তিনি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার ছিলেন।

গত বছরের মে মাসে তিনি ডিআইজি পদে পদোন্নতি পান। এরপর তাকে এপিবিএনের ডিআইজি করা হয়। চাকরিজীবনে তিনি ডিএমপির যুগ্ম-পুলিশ কমিশনার (ডিবি), টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার এবং বিদেশ মিশনসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। পুলিশে ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে দুইবার রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক-পিপিএম এবং একবার বাংলাদেশ পুলিশ পদক-বিপিএম পান।


আরও খবর



অস্ত্র মামলায় আরাভ খানের ১০ বছর কারাদণ্ড

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | ৯৩জন দেখেছেন

Image

আদালত প্রতিবেদক: আলোচিত দুবাইয়ের স্বর্ণ ব্যবসায়ী মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ খানকে অস্ত্র আইনের একটি মামলায় ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার ১৪ নম্বর মেট্রো বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুর্শিদ আহাম্মদ এ রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে ১০ বছর সশ্রম কারাদণ্ডের পাশাপাশি আসামির ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

এর আগে গত ৭ মে রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের তারিখ ঠিক করেন আদালত। মামলায় আরাভ খান পলাতক রয়েছেন। এ কারণে তার পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না।

গত ২৮ মার্চ মামলাটিতে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। ২০ জন সাক্ষীর মধ্যে ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত। পলাতক থাকায় আরাভ খান নিজেকে নির্দোষ দাবি করতে পারেননি।

মামলা থেকে জানা যায়, ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি আরাভ খান তার শ্বশুর সেকেন্দার আলীকে ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করতে মগবাজারের বাসায় যান। একটি গুলিভর্তি রিভলবারসহ শ্বশুরের বাসার সামনে থেকে তিনি গ্রেপ্তার হন।

এ ঘটনায় ওইদিনই আরাভের বিরুদ্ধে রমনা মডেল থানায় অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করেন ডিবি পশ্চিমের গাড়ি চুরি প্রতিরোধ ও উদ্ধার টিমের তৎকালীন উপ-পরিদর্শক সুজন কুমার কুণ্ডু। পরবর্তী সময়ে তিনি জামিনে পলাতক হন।

মামলাটি তদন্ত করে ২০১৫ সালের ১ মার্চ আরাভ খানের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির উপ-পরিদর্শক শেখ হাসান মুহাম্মদ মোস্তফা সারোয়ার।

একই বছরের ১০ মে আরাভের বিরুদ্ধে চার্জগঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। এই মামলায় ২০১৮ সালের ১৪ মার্চ জামিন পান আরাভ। এরপর জামিনে গিয়ে পলাতক থাকায় ২০১৮ সালের ২৪ অক্টোবর আরাভের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।

উল্লেখ্য, আরাভ খান পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) পরিদর্শক মামুন ইমরান খান হত্যা মামলা প্রধান আসামি। সেই মামলাটি ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন।

২০১৮ সালের ৯ জুলাই গাজীপুরের জঙ্গল থেকে মামুন ইমরান খানের লাশ উদ্ধার করা হয়। ওই ঘটনায় মামুনের ভাই জাহাঙ্গীর আলম খান বাদী হয়ে রাজধানীর বনানী থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।


আরও খবর



ভিক্ষার টাকায় বাজেট দিত বিএনপি: আইনমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০২ জুন 2০২3 | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ৪৫জন দেখেছেন

Image

আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি:আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিএনপি দাতাদের পরামর্শে বাজেট দিত। সেই চিত্র এখন পাল্টেছে। আমরা নিজেদের পায়ে দাঁড়াতে শিখেছি।

আজ শুক্রবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মোগড়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বিএনপির সমালোচনা করে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘২০০৬ সালে বিএনপি বাজেট দিয়েছিল ৬৩ হাজার কোটি টাকার। বিএনপি দাতা দেশের পরামর্শে বাজেট দিত। মিটিং হতো প্যারিসে। বড় বড় রাষ্ট্রগুলো থেকে টাকা নিয়ে বাজেট দিত। বাজেটে লেখা থাকত শতকরা ৮০ টাকা আসবে বিদেশ থেকে। আর বাকি টাকা দেবে দেশের জনগণ। সেই চিত্র এখন পাল্টে গেছে। আজকে বিপুল পরিমাণ টাকার বাজেট দেওয়ার পরও শতকরা ৮৩ টাকা দেবে বাংলাদেশের জনগণ। আর বাকি টাকা আসবে বিদেশ থেকে।

আইনমন্ত্রী বলেন, ‘কর্ণফুলী টানেল হয়েছে, মেট্রোরেল হচ্ছে। বাজেট ঘোষণার পর দেখা গেছে, আমাদের দারিদ্রসীমা কমে এসেছে। চাকরি প্রার্থীর সংখ্যা আস্তে আস্তে কমে আসছে। শেখ হাসিনা ২০৪১ সালে বাংলাদেশকে একটি স্মার্ট বাংলাদেশে উন্নতি করার প্রচেষ্টায় এগিয়ে চলেছেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় সেই উন্নয়ন কারও কারও চোখে ভালো লাগছে না। এর মধ্যে যারা লুটপাট করে বাংলাদেশকে শেষ করে দিয়েছিল, দেশকে যারা তলাবিহীন ঝুড়ি প্রমাণ করে দিয়েছিল, যারা একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র করার সরঞ্জাম তৈরি করে ফেলেছিল, তারা সরকারের উন্নয়ন দেখতে পায় না। চোখ থাকতেও তারা অন্ধ। এখন কিছু ষড়যন্ত্রকারীও তাদের সঙ্গে যোগ হয়েছে। এই ষড়যন্ত্রকারীদের কথা মনে রাখতে হবে।


আরও খবর



কিছু অপ্রিয় সত্য বলেছে পরী: তসলিমা নাসরিন

প্রকাশিত:শুক্রবার ০২ জুন 2০২3 | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ৫১জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিবেদক:ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা পরীমণির ওপর হতাশা প্রকাশ করেছেন নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। পরীর স্বামী চিত্রনায়ক শরিফুল রাজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া ছবি ও ভিডিও’র প্রসঙ্গে কথা বলেছেন এই লেখিকা। প্রশ্ন তুলেছেন সুনেরাহ’র দিকে পরীর আঙুল তোলা নিয়েও।

দীর্ঘ ফেসবুক স্ট্যাটাসে তসলিমা লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের সিনেমার নায়িকা পরীমণিকে আমি ইনোসেন্ট এবং ইন্টেলিজেন্ট বলে মনে করি। তার স্বামী রাজের বিরুদ্ধে বেশ কয়েক মাস আগে জানিয়েছিলেন যে, রাজ তার গায়ে হাত তোলেন এবং অতিষ্ট হয়ে তিনি রাজকে ত্যাগ করতে বাধ্য হচ্ছেন। কিছুদিন পর অবশ্য পরীমণি আপোস করেছেন। আবার সেই স্বামীর সঙ্গেই বাস করতে শুরু করেছেন।

রাজের ফেসবুক থেকে ভাইরাল হওয়া ছবি ও ভিডিও’র প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘রাজের নায়িকা-বান্ধবীদের সঙ্গে কিছু ভিডিও রাজের ফেসবুক থেকে ভাইরাল হওয়ার পর পরীমণির দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছে অনেকে। কিন্তু পরীমণি রাখঢাক না করে এবার জানিয়ে দিয়েছেন যে রাজ তার সঙ্গে গত দশদিন যাবৎ থাকছেন না, অর্থাৎ খুব স্বাভাবিকভাবেই রাজের ফোন পরীমণির নাগালের বাইরে। আরও একটি তথ্য ফাঁস করেছেন পরী, তা হলো, রাজ এখন থাকছেন সুনেরাহ নামের এক নায়িকার সঙ্গে। কী হবে না হবে তা না ভেবে পরীমণি অপ্রিয় কিছু সত্য বলে ফেলেন, এ কারণেই তাকে আমার ভিড়ের বাইরের মানুষ বলে মনে হয়। অনেকটাই আলাদা।

তিনি আরও বলেন, ‘পরীমণি বলেছেন রাজকে তার জীবন থেকে ছিনিয়ে নেওয়ার দায় সম্পূর্ণই সুনেহরার। তিনি সুনেরাহকে ভৎসর্না করলেন। আমি অবাক হলাম, রাজ যদি তার স্ত্রীকে ঠকিয়ে থাকেন, স্ত্রীকে চিট করে অন্য কারও সঙ্গে জীবনযাপন করেন, তা হলে দোষ রাজের না হয়ে অন্যের হবে কেন? পরীমণি রাজকে দোষ দিলেন না। তিনি দোষ দিলেন সুনেরাহকে, মেয়েটিকে।

সবশেষে তসলিমা নাসরিন লিখেছেন, ‘অধিকাংশ মেয়েই পুরুষের দোষ দেখতে পান না। সমস্ত অঘটনের মূলে তারা মনে করেন, আছে মেয়েরাই। পরীমণিও তা-ই করলেন। ভিড়ে মিশে গেলেন।


আরও খবর

ঢাকা মাতাবেন অনুপম রায়

শনিবার ০৩ জুন ২০২৩




লক্ষ্মীপুরে ছাত্রলীগ নেতা জসিম হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ৫০জন দেখেছেন

Image

 লক্ষ্মীপুর প্রতিবেদক:লক্ষ্মীপুরে ছাত্রলীগ নেতা মেহেদী হাসান জসিমকে গুলি করে হত্যার দায়ে আটজনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আমিনা ফারহিন এ রায় দেন।

লক্ষ্মীপুরে জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর জসিম উদ্দিন রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- আলী হোসেন বাচ্চু, মো. মোস্তফা, মো. খোকন, আবুল হোসেন, মোবারক উল্যা, কবির হোসেন রিপন, জাফর আহম্মদ ও হিজবুর রহমান স্বপন।

মেহেদী হাসান জসিম চন্দ্রগঞ্জ কফিল উদ্দিন ডিগ্রি কলেজ ছাত্রলীগের সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। তিনি সদর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের শ্রীরামপুর গ্রামের মফিজ উল্যার ছেলে।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, শ্রীরামপুর গ্রামের মফিজ উল্যার সঙ্গে একই বাড়ির মোবারক উল্যা ও আলী হোসেন বাচ্চুদের জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে মোবারকরা ২০১৩ সালের ৭ জানুয়ারি মফিজ উল্যাহ ও তার পরিবারের সদস্যদের মারধর করে। এ ঘটনায় থানায় পাল্টাপাল্টি মামলা হয়।

এরপর থেকে মফিজের মামলাটি প্রত্যাহার করার জন্য হুমকি দেয়, না করলে হত্যা করা হবেও হুমকি দেওয়া হয়। এ জন্য মফিজ ও তার পরিবারের সদস্যরা বাড়িতে না যেতে পেরে আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে আত্মগোপনে থাকতেন।

একপর্যায়ে প্রতিপক্ষ মোবারকদের করা মামলাটি উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. নুরনবী তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগপত্রে মফিজের ছেলে হাসান জসিমের নাম বাদ দেওয়ায় মোবারকরা চরম ক্ষিপ্ত হয়। এ কারণে জসিম ১০ ফেব্রুয়ারি রাতে সদর উপজেলার বাঙ্গাখাঁ ইউনিয়নের রাধাপুর গ্রামে আত্মীয় গোলাম মাওলার বাড়িতে আত্মগোপনে যায়।

জসিমের সঙ্গে তার বড় ভাই আবদুল হাই ও গোলাম মাওলার ভাই মাসুদ একই কক্ষে ঘুমিয়ে ছিল। ওইদিন দিবাগত গভীর রাতে আসামিরা জানালার গ্রিল ভেঙ্গে ঘরে ঢুকে। এ সময় তারা জসিমের বুকে গুলি করে। তাকে বাঁচানোর জন্য অন্যরা এগিয়ে আসলে আসামিরা গুলি করার হুমকি দিয়ে তাদের পিটিয়ে আহত করে।পরে জসিমকে উদ্ধার করে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় পরদিন জসিমের বাবা মফিজ উল্যাহ বাদী হয়ে সদর থানায় মোবারকসহ ১২ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন।

সবশেষ ২০১৪ সালের ২৭ মার্চ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এতে সাক্ষ্য-প্রমাণে মোবারক উল্যা, আলী হোসেন বাচ্চু, অজি উল্যা, কবির হোসেন রিপন, হিজবুর রহমান স্বপন, আবুল কাশেম, সফিক উল্যসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে প্রাথমিকভাবে অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।

আসামিদের মধ্যে আবুল কাশেম, সফিক উল্যা, আমির হোসেন ও অজি উল্যা মারা গেছেন। দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ রায় প্রদান করেন।

রায়ের সময় সাত আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। দণ্ডপ্রাপ্ত অপর আসামি হিজবুর রহমান স্বপন পলাতক রয়েছেন।

রায়ের পর মামলার বাদী মফিজ উল্যা বলেন, ‘আমার ছেলেকে গুলি করে হত্যা করেছে। মামলার রায়ে আমি সন্তুষ্ট।


আরও খবর