Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

৮২৪ রুশ সেনা প্রতিদিন নিহত হচ্ছে: ইউক্রেন

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ২৭৬জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরু পর থেকে এই মাসে সেখানে সবচেয়ে বেশি সংখ্যায় রাশিয়ান সৈন্য মারা যাচ্ছে। ফেব্রুয়ারি মাসে প্রতিদিন ৮২৪ জন করে রুশ সেনা মারা যাচ্ছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ও এই পরিসংখ্যান তুলে ধরেছে। তারা বলেছে, পরিসংখ্যানটি যাচাই কারার সুযোগ নেই তবে মৃত্যুর সংখ্যাটি ‘সম্ভবত সঠিক’।

ইউক্রেনের একজন কর্মকর্তারা বলেছেন, ‘রাশিয়া বড় ধরনের আক্রমণ শুরু করেছে বলে সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।

ইউক্রেনের ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যান্ড ডিফেন্স কাউন্সিলের (এনএসডিসি) সেক্রেটারি ওলেক্সি ড্যানিলভও বলেন, ‘এই অভিযান নিয়ে রাশিয়া ‘বড় সমস্যা’ অনুভব করছে।

তিনি বলেন, ‘আমাদের সৈন্যরা (আক্রমণাত্মক) খুব জোরালোভাবে তাদের প্রতিহত করছে। তারা যে আক্রমণের পরিকল্পনা করেছিল তা ইতিমধ্যেই ধীরে ধীরে ঘটছে কিন্তু তারা যেভাবে আক্রমণের চিন্তা করেছিল সেভাবে হচ্ছে না।

গত সপ্তাহে ইউক্রেনের বিদায়ী প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ওলেক্সি রেজনিকভ বলেন, ‘রাশিয়া ২৪ ফেব্রুয়ারির দিকে ইউক্রেনে বড় ধরনের আক্রমণের পরিকল্পনা করছে।

এদিকে ইউক্রেনের পূর্বে বাখমুতের চারপাশে কিছু প্রচণ্ড লড়াই হয়েছে। গত রোববার রাশিয়ার ওয়াগনার ভাড়াটে বাহিনীর প্রধান বলেন, ‘গোষ্ঠীটি বিধ্বস্ত শহরের কাছে একটি বসতি দখল করেছে।

ইউক্রেনের তথ্য অনুসারে, প্রতিদিন ৮২৪ রাশিয়ান সৈন্য মারা যাচ্ছে। এটি গত জুন এবং জুলাই মাসের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা সংখ্যার চেয়ে চার গুণেরও বেশি। তখন প্রতিদিন প্রায় ১৭২ রুশ সৈন্য মারা গিয়েছিল।

ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী দাবি করেছে, ‘পূর্ণ মাত্রায় আগ্রাসন শুরু হওয়ার পর থেকে এক লাখ ৩৭ হাজার ৭৮০ রুশ সেনা নিহত হয়েছে।

যুক্তরাজ্যের এমওডি উল্লেখ করেছে, সাম্প্রতিক এই সংখ্যা বৃদ্ধির পেছনে কারণ হতে পারে, প্রশিক্ষণের অভাব, সমন্বয় এবং প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের অভাবসহ আরও বিভিন্ন কারণ। যদিও ইউক্রেনের এই দাবি স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি কোনো বিশ্ব গণমাধ্যম। ইউক্রেনের দাবি অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৩৭ হাজারের বেশি রুশ সেনা নিহত হয়েছে। এ বিষয়ে রাশিয়ার পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। খবর: বিবিসি


আরও খবর



নেত্রকোনায় ফসল কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৮১জন দেখেছেন

Image

নেত্রকোনা প্রতিনিধিঃনেত্রকোনার আটপাড়ায় রবি মৌসুমে প্রনোদনা কর্মসূচির আওতায় সমলয় চাষাবাদে কম্বাইন হারভেস্টার দিয়ে ফসল কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ দুপুরে উপজেলার স্বরমুশিয়া ইউনিয়নের হোসেনপুর গ্রামে উপজেলা কৃষি অফিসের আয়োজনে এই কর্মসূচি পালিত হয়।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো: নুরুজ্জামানের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সার ব্যবস্থাপনা ও উপকরনের অতিরিক্ত সচিব ড. শাহ মো: হেলাল উদ্দীন।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হাজী মো: খায়রুল ইসলাম, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফয়জুন্নাহার নিপাসহ আরো অনেকে। এতে স্থানীয় কৃষকগণ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



১২ মে এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৬১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল আগামী ১২ মে প্রকাশিত হবে । এদিন সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলাফলের সারসংক্ষেপ ও পরিসংখ্যান তুলে দেবেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। এ সময় তার সঙ্গে থাকবেন ৯টি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা।

বৃহস্পতিবার (২ মে) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব বরাবর পাঠানো এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। চিঠিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১২ মে ফলাফল হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অংশ নিতে সম্মতি দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব-১ ইসমাত মাহমুদা চিঠিতে সই করেছেন।

নিয়ম অনুযায়ী, শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রীর অনুমতি ও সময়সূচি নিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে চিঠি দিয়ে থাকে। প্রধানমন্ত্রী যেদিন সময় দেন, সেদিন ফল প্রকাশে প্রস্তুতি নেওয়া হয়।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এতে সারাদেশের ৩ হাজার ৭০০ কেন্দ্রে ২৯ হাজার ৭৩৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশ নেয়। এ বছর মোট পরীক্ষার্থী ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন।


আরও খবর



নিরাপদ সড়কের দাবীতে পঞ্চম শ্রেণী শিক্ষার্থী'র অবস্থান কর্মসূচি

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৭৭জন দেখেছেন

Image
নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি:নওগাঁ শহরের ব্রিজ মোড়ে পঞ্চম শ্রেণী শিক্ষার্থী ফাতেমা আফরিন ছোঁয়া কালো কাপড়ে চোখ বেঁধে প্লেকার্ড হাতে সড়ক নিরাপদ চাই বাঁচার মত বাঁচতে চাই এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে রবিবার সকাল দশটায় সড়কে অবস্থান কর্মসূচি করেন। 

এ সময় ফাতেমা আফরিন ছোঁয়া বলেন, আমরা যখন যানবাহনে চড়ি আমাদের নিরাপত্তা নাই, বেপরোয়া ভাবে গাড়ি চালানোর জন্য সড়কে ঘটে দুর্ঘটনা। এতে প্রাণ যায় সাধারণ যাত্রীদের। তাই সড়কে আইন শৃঙ্খলার পাশাপাশি নিরাপদ সড়কের দাবিতে আজকে আমি রাস্তায়, আমি বিস্বাস করি সঠিক ট্রাফিক আইন প্রয়োগ ও সবাই সচেতন হলে নিরাপদ সড়ক পাবো। দুর্ঘটনায় কারো প্রাণ আর ঝরে যাবে না। 

আরও খবর



হিলি স্থলবন্দরে আন্তর্জাতিক মে দিবস পালিত

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৭৪জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:আলোচনা সভা,র‌্যালী ও পতাকা উত্তোলনের মধ্যে দিয়ে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে আন্তার্জাতিক মে দিবস পালিত হয়েছে।

বুধবার সকাল সাড়ে ৯ টায় হিলি চারমাথা মোড়ে স্থলবন্দর শ্রমিক সংগঠন কার্যালয়ে জাতীয় ও মে দিবসের পতাকা উত্তোলন করা হয়। পরে একটি র‌্যালি বের হয়ে বন্দরের প্রধান প্রধান সড়কগুলি প্রদক্ষিণ করে।

এরপর সেখানে মে দিবস উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক ইদ্রিস আলী মিঠু এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন,হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান হারুন উর রশিদ হারুন।

এতে অন্যান্যদের মধ্য বক্তব্য রাখেন,বাংলাহিলি কাস্টমস সিআ্যন্ডএফ এজেন্ট আ্যসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র জামিল হোসেন চলন্ত,উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি শাহেদ মল্লিক বাবু,সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার লিয়াত আলী,মে দিবস উদযাপন কমিটির সমন্বয়ক

মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরীসহ স্থলবন্দর কুলি শ্রমিক,ইমারত নির্মাণ শ্রমিক,ট্রাক ট্যাংকলরী শ্রমিক,হিলি-বগুড়া-দিনাজপুর বাস মালিক সমিতি,স্থলবন্দর ট্রাক ড্রাইভার সমিতি, ইজিবাইক, অটোরিকশা,ভ্যান চালকসহ বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশ গ্রহণ করেন মে দিবসে। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন,আগামীতে হিলি স্থলবন্দর এলাকার যে কোন সংগঠনের শ্রমিকদের সকল প্রকার সমস্যার দ্রুত সমাধান করার দেন। সেই সাথে সকল শ্রমিক সংগঠন মিলে একটি সংগঠন তৈরির আহবান জানানও তিনি।


আরও খবর



গাজায় নিহত ৫৬ শতাংশ নারী ও শিশু: জাতিসংঘ

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৯১জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:ইসরায়েল অবিরাম হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে।টানা সাত মাসেরও বেশি সময় ধরে চালানো এই হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন প্রায় ৩৫ হাজার ফিলিস্তিনি। এই আগ্রাসনে নিহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

এবার জাতিসংঘও এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। সংস্থাটি বলছে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহত ফিলিস্তিনিদের অন্তত ৫৬ শতাংশই নারী ও শিশু। বুধবার (১৫ মে) এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

জাতিসংঘ বলছে, গাজা যুদ্ধে নিহত হাজার হাজার মানুষের মধ্যে অন্তত ৫৬ শতাংশ নারী ও শিশু। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে চলা ইসরায়েলের নিরলস আগ্রাসনে অন্তত ৩৫ হাজার ১৭৩ জন নিহত হয়েছেন।

মূলত গাজা কর্তৃপক্ষ ক্রমাগত বলেছে, উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতদের মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, গত ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত গাজায় নিহতদের মধ্যে প্রায় ২৫ হাজার জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ৪০ শতাংশ পুরুষ, ২০ শতাংশ নারী এবং ৩২ শতাংশ শিশু এবং ৮ শতাংশ বয়স্ক মানুষ রয়েছেন।

মঙ্গলবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মুখপাত্র ক্রিশ্চিয়ান লিন্ডমেয়ার বলেছেন, নতুন এই পরিসংখ্যাটি এখন পর্যন্ত সরবরাহ করা তথ্যগুলোর মধ্যে ‘সবচেয়ে ব্যাপক’।

তিনি জেনেভায় সাংবাদিকদের বলেন, অজ্ঞাত পরিচয়ের ক্ষেত্রে একই অনুপাত প্রয়োগ করলে এবং নিহত বয়স্ক নাগরিকদের অর্ধেক নারী হলে এটা আশা করা যেতেই পারে যে, নিহত ৩৫ হাজারেরও বেশি মানুষের মধ্যে অন্তত ‘৫৬ শতাংশ নারী ও শিশু’ রয়েছে। তারপরও এটি বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে না, কারণ হাজার হাজার মানুষ এখনও সম্ভবত ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে রয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়। এছাড়া তাদের মধ্যে আরও বেশি সংখ্যক নারী এবং শিশু থাকার সম্ভাবনা অনেক বেশি। কারণ নারী ও শিশুরাই সাধারণত বাড়িতে অবস্থান করে থাকেন। সুতরাং ‘ন্যূনতম পরিসংখ্যানগত গণনা’ থেকে বলা যায়, গাজায় নিহতদের ৬০ শতাংশ নারী এবং শিশু হতে পারে।

এদিকে জাতিসংঘের শিশু নিরাপত্তা ও অধিকার বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের প্রধান বলেছেন, গত বছরের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় ১৯০ জনেরও বেশি জাতিসংঘ কর্মী নিহত হয়েছেন। ক্যাথরিন রাসেল সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বলেছেন, ‘সেবা করার সময় মানবতাবাদীদের অবশ্যই সবসময় সুরক্ষিত রাখতে হবে।’

মূলত গতকাল ইসরায়েলি সেনাবাহিনী গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর জাতিসংঘের প্রথম কোনও বিদেশি কর্মীকে হত্যা করেছে। রাফাতে পরিষ্কারভাবে চিহ্নিত জাতিসংঘের একটি গাড়িতে হামলা চালিয়ে তাকে হত্যা করে ইসরায়েলি সেনারা।


আরও খবর