Logo
আজঃ বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩
শিরোনাম

২০২৬ সালে মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর চালুর সম্ভাব্য সময় জানালেন নৌ প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ১২০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক ;২০২৬ সালে মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম চালু করা যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।

আজ রোববার জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সদস্য কাজিম উদ্দিন আহম্মেদের টেবিলে উপস্থাপিত এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

প্রতিমন্ত্রী জানান, দেশের প্রথম এবং একমাত্র গভীর সমুদ্র বন্দর স্থাপনের জন্য ১৭ হাজার ৭৭৭ কোটি ২০ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে মাতারবাড়ী বন্দর উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এ প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রকল্পটি অনুমোদনের পরে বাস্তবায়ন কার্যক্রম শুরু করা হয়। বর্তমানে ড্রইং ডিজাইনের কাজ সমাপ্ত করা হয়েছে। আগামী জুলাই নাগাদ জেটি ও কন্টেইনার ইয়ার্ড নির্মাণ কাজ আরম্ভ করা যাবে।

তিনি বলেন, গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণের লক্ষ্যে ৩৫০মিটার প্রশস্ত ও ১৬ মিটার (সিডিএল) গভীরতা সম্পন্ন ১৪ দশমিক ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ এপ্রোচ চ্যানেলের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এছাড়া এপ্রোচ চ্যানেলের উত্তর পাশে ২ হাজার ১৫০ মিটার দীর্ঘ ও দক্ষিণ পাশে ৬৭০ মিটার দীর্ঘ ব্রেক ওয়াটার (ঢেউ নিরোধক বাঁধ) নির্মাণের কাজ সমাপ্ত হয়েছে। বর্তমানে ৪৬০ মিটার দীর্ঘ কন্টেইনার জেটি ও ৩০০ মিটার দীর্ঘ মাল্টিপারপাস জেটি নির্মাণ এবং কন্টেইনার ইয়ার্ডসহ বন্দরের সুবিধাদি নির্মাণের জন্য তিনটি প্যাকেজে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। প্যাকেজ সমূহ হলো- প্যাকেজ-১ (সিভিল ওয়ার্কস ফর পোর্ট কনস্ট্রাকশান), প্যাকেজ-২এ (কার্গো হ্যান্ডেলিং ইকুইপমেন্ট, টিওএস অ্যান্ড সিকিউরিটি সিস্টেম) এবং প্যাকেজ-২বি (টাগ বোটস, সার্ভে বোট, পাউলট বোট অ্যান্ড ভিটিএমআইএস)।

প্যাকেজসমূহের মধ্যে প্যাকেজ-১ এবং প্যাকেজ-২এ তে দাখিলকৃত দরপত্রের মূল্যায়ন কাজ চলমান রয়েছে। প্যাকেজ-২বি তে কোনো দরপত্র জমা পড়েনি বিধায় প্যাকেজ-২বি এর পূনঃদরপত্র আহ্বানের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। দরপত্র মূল্যায়ন কার্যক্রম সমাপ্ত হলে ঠিকাদারকে কার্যাদেশ প্রদান করা হবে।


আরও খবর



স্বামীকে ফাঁসাতে শিশুসন্তানকে পুকুরে ফেলে হত্যা করলেন মা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার পূর্বভাগ ইউনিয়নে শিশুসন্তানকে হত্যার অভিযোগে মা তাহমিনা আক্তারকে আটক করেছে পুলিশ।১৩ মার্চ ২০২৩ রোজ সোমবার বিকেলে নাসিরনগর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুল্লাহ সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে একই দিন সকালে তাকে আটক করা হয়।  ১২ মার্চ রোজ রবিবার রাতে পূর্বভাগ ইউনিয়নের চান্দের পাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।আটককৃত তাহমিনা আক্তার (২৬) উপজেলার পূর্বভাগ ইউনিয়নের চান্দের পাড়া গ্রামের বাসিন্দা।নিহত শিশু উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের নূরপুর গ্রামের মো. খোকন মিয়ার ছেলে সাইম (২মাস)।




পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ১১ বছর আগে তাহমিনা ও খোকন মিয়ার মধ্যে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। এরই মধ্যে তাদের সংসারে ৪টি সন্তান জন্মগ্রহণ করে। সবশেষ ছোট ছেলে সাইম জন্ম নেওয়ার পর তার নাম রাখার সময় খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করেন খোকন মিয়া। তাহমিনার বাবার বাড়ির কম লোকজনকে দাওয়াত দেন খোকন। এমন অভিযোগ এনে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য হয়। পরদিন রাগ করে বাবার বাড়ি চলে যান তাহমিনা।পরে সেখানে এসে খোকনকে ফাঁসানোর ফন্দি করেন তাহমিনা। রোববার রাত ১১টায় সাইমকে বাড়ির পাশের পুকুরে ফেলে দেন তাহমিনা।




এ সময় একই দিন রাতেই তাহমিনা পাড়ার সবাইকে বলতে থাকেন খোকন এসে তার সন্তান সাইমকে নিয়ে পালিয়ে গেছেন।এদিকে পরদিন সকালে স্থানীয়রা পুকুরে গোসল করতে গেলে একটি মরদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। তখন পুলিশ এসে শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে ও তাহমিনাকে আটক করে।অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ হাবিবুল্লাহ সরকার জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তাহমিনা তার সন্তানকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন। এ ঘটনায় স্বামী খোকন তার স্ত্রী তাহমিনার বিরুদ্ধে হত্যা মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।


-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর



বিএনপি বাস্তবে যত গর্জে ততটা বর্ষে না: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ১০৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: বিএনপির আন্দোলন বাস্তবে যত গর্জে ততটা বর্ষে না বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ সোমবার সচিবালয়ে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সভাকক্ষে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তাদের আন্দোলনের গতি দেখলে বোঝা যায় তারা যতটুকু জনগণের অংশগ্রহণ আশা করেছিল তা হয়নি। কারণ তারা ছিল একটি গণঅভ্যুত্থানের আশায়, সেখান থেকে নেমে এলো নীরব পদযাত্রা। এখন তারা সেখান থেকে নিঃশব্দ মানববন্ধনে নেমে এসেছে। জনগণের সম্পৃক্ততা ছাড়া কোনো গণআন্দোলন সম্ভব না। তাদের নেতাকর্মীদের দিয়ে মূলত আন্দোলন ছিল, সেটিও এখন কমে গেছে। তাদের আন্দোলনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছি না। তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি আমরা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করবো।’

বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে কোনো আলোচনা হচ্ছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা যা করি প্রকাশ্যে করি। গণতন্ত্র ব্যাকডোরে আলোচনা না। আলোচনা হলে প্রকাশ্যেই হবে। তবে সেই সুযোগ এখনো দেখছি না। আমরা কাউকে আলোচনার জন্য ডাকছি না।’

ফখরুল বলেছেন কথা বললেই মামলা দেয়, এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কথা বললেই মামলা দেয়, প্রমাণ কী? তারা তো দেশে ৭৫-এর হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার, সেই স্লোগানও দিচ্ছে। প্রতিদিন প্রধানমন্ত্রীসহ সবাইকে নিয়ে বক্তব্য দিয়ে আক্রমণ করছে। তারপরও কি তাদের নেতারা জেলে আছে? যার যা খুশি বলে যাচ্ছে।

সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘দুনিয়ার বিভিন্ন দেশে গণতন্ত্র আছে, নির্বাচন আছে। সরকার আছে, বিরোধীদল আছে। কিন্তু বাংলাদেশে এমন কিছু ঘটেনি যার জন্য যে সংবিধান আছে, সেই সংবিধান পরিবর্তন করে কোনো প্রকার বিকল্প প্রস্তাব, কারো অনুকূল সমর্থন করার সুযোগ নেই। আমরা কোনো পরিস্থিতিতে সংবিধানের প্রশ্নে ছাড় দেবো না। সংবিধানের মধ্যেই সমাধান খুঁজতে হবে। এর বাইরে কোনো প্রস্তাব আমরা গ্রহণ করবো না। পৃথিবীর অন্য দেশে যেভাবে নির্বাচন হয়, সেভাবে এখানেও হবে। নির্বাচনের সময় নির্বাচন কমিশনকে ক্ষমতা দেওয়া হবে। তখন নির্বাচন কমিশনের অধীনে পরিচালিত হবে। সংবিধানের মধ্যে থেকে তারা নির্বাচন পরিচালনা করবেন। সংবিধান পরিবর্তন করে নির্বাচন করতে হবে, সেই সংকটে আমরা পড়িনি।

তিনি বলেন, ‘অর্থনৈতিক সংকট আছে। এটা চ্যালেঞ্জের ব্যাপার। কারণ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শিগগির থেমে যাওয়ার লক্ষণ নেই। সেই যুদ্ধে পশ্চিমাদের নিষেধাজ্ঞা এখনো চলছে। এর ফলে সারা দুনিয়ায় সংকট আছে। জনজীবন, তেলের দাম, ডলারের দাম বৃদ্ধিসহ অনেক সংকট আছে। বাংলাদেশেও সংকট আছে। সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এখানে পরিস্থিতি সামাল দেওয়াই একটি চ্যালেঞ্জ। আমাদের জনগণ অনেক ধৈর্যশীল। সরকারের সদিচ্ছার প্রতি জনগণের আস্থা আছে। বিরোধীদল উস্কে দিলেও মানুষ তাতে অংশগ্রহণ করেনি। মানুষের জানমাল রক্ষায় সরকারের আন্তরিক প্রয়াসে জনগণের আস্থা আছে, তাই কোনো গণঅভ্যুত্থানের আশঙ্কা নেই।

তিনি বলেন, ‘তারা ৭১-এর চেতনাবিরোধী সাম্প্রদায়িক শক্তি। তাদের দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন। বিএনপির আন্দোলন মানেই আগুন সন্ত্রাস, মানুষ পুড়িয়ে মারা, ভূমি অফিস পুড়িয়ে ফেলা। এসব বিএনপির আন্দোলন। আমরা মাঠে না থাকলে তারা এটা করবে না, তার গ্যারান্টি নেই। আমরা ক্ষমতায়, আমাদের রাস্তায় থাকতে হবে। জনগণের জানমাল রক্ষার দায়িত্ব আমাদের। তারা ক্ষমতায় থাকতে আমাদের দাঁড়াতেই দেয়নি। আর রাস্তায় ফখরুল সাহেবরা বের হচ্ছেন, কর্মসূচি পালন করছেন। কেউ তো কিছু বলছে না। আমাদের তিক্ত অভিজ্ঞতা তো তাদের হচ্ছে না।


আরও খবর



যাত্রাবাড়ীতে ভেজাল ঘি কারখানায় বিএসটিআই'র ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ১২৭জন দেখেছেন

Image

সোহরাওয়ার্দীঃ

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানা এলাকায় ভেজাল ঘি তৈরির একটি কারখানায় বিএসটিআই অভিযান চালিয়েছে।এ সময় চক্রের প্রধান সদস্য মামুন পাইক কে এক বছর কারাদণ্ড ও অপর একজনকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা করেছেন বিএসটিআইয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট । সোমবার ৬ মার্চ রাতে এ অভিযান পরিচালিত হয়।জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন.এস.আই) এর দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে বিএসটিআই এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ হাসিবুর রহমানের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।এ সময় বিএসটিআই এর ফিল্ড অফিসার (সিএস) রেবেকা সুলতানা উপস্থিত ছিলেন।


 

 

সাধারণত ঘি তৈরির মূল উপাদান হচ্ছে দুধ। দুধের খাঁটি ননি সঠিক নিয়মে জ্বাল দিয়ে তৈরি হয় উৎকৃষ্ট ঘি। কিন্তু একটি চক্র দুধের বদলে নিম্নমানের সয়াবিন ও ডালডা দিয়ে নকল ঘি তৈরি করে আসছিলেন দীর্ঘদিন যাবত। 


এরপর এসব ঘি বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) লোগো লাগিয়ে নামি ব্র্যান্ডের মোড়ক ব্যবহার করে বাজারজাত করা হতো। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার দেওয়া এমন তথ্যের ভিত্তিতে যাত্রাবাড়ী এলাকার কাজিরগাঁও চাঁদনী মাঠ এলাকায় একটি আবাসিক বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করে।



 বাংলাদেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য ঘি কোম্পানির সুনাম ক্ষুণ্ন করার লক্ষ্যে মামুন পাইক ও তার সহযোগী মিলে 

সংঘবদ্ধভাবে ভেজাল ঘি উৎপাদন করে বাজারজাত করে আসছিল। এতে বিভিন্ন কোম্পানির সুনাম ক্ষুণ্নসহ বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি করে আসছে। এছাড়া ভেজাল ঘি বাজারজাত করায় দেশের সাধারণ জনগণ ওই ঘি বাজার থেকে ক্রয় করে বিভিন্ন বয়সের ব্যক্তিসহ কোমলমতি শিশুরা খাওয়ায় তাদের জীবননাশের হুমকির সম্মুখীনসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। তারা প্রতারণামূলকভাবে, মিথ্যা ও অনিবন্ধিত ট্রেডমার্ক ব্যবহার করে দীর্ঘদিন ধরে দেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন কোম্পানির ঘি ভেজালভাবে প্রস্তুত করে অধিক মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে বাজারজাত করে আসছিলেন। এ সব ভেজাল ঘি স্বাস্থ্য নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।


 

এ সময় নামি ব্র্যান্ডের ভেজাল ঘি (নিউ ফ্রেশ গাওয়া ঘি, ফেমাস স্পেশাল গাওয়া ঘি, স্পেশাল বাঘাবাড়ী ঘি), বিপুল পরিমাণ  সয়াবিন তেল, ভেজাল ঘি তৈরির মেশিন ও ডালডাসহ অন্যান্য মালামাল জব্দ করা হয়। নকল ঘি উৎপাদন করায় প্রতিষ্ঠানটির মালিক মামুন পাইককে এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয় এবং তার অপর সহযোগীকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়।



আরও খবর



এবার মাহিকে নিয়ে মুখ খুললেন জয়া

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ৮২জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিবেদক ;ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় আজ শনিবার সকালে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহিকে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এরপর গাজীপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নির্দেশে তাকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বর্তমানে মাহি আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা। আর এই সময়ে এসে মাহির সঙ্গে ঘটে যাওয়া এমন ঘটনা সহজভাবে মেনে নিতে পারছে না তার ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষী। বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই কথা বলেছেন তিন নির্মাতা শিহাব শাহীন, রেদওয়ান রনি ও আশফাক নিপুণ। এবার কথা বললেন দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান।

তার ভাষায়, ‘অভিনেত্রী মাহিয়া মাহিকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে প্রেপ্তার করা হয়েছে। মাত্রই খবরে পড়লাম। পুলিশ তাকে রিমান্ডে আনার আবেদন করলেও আদালত তা মঞ্জুর করেননি। মাহি জনপ্রিয় অভিনেত্রী, কিন্তু দেশের সব নাগরিকের মতো তিনিও আইনের অধীন। তবে এই কথাটা বিশেষভাবে মনে রাখা দরকার, তিনি এখন নয় মাসের অন্তঃসত্তা। তার অভিযোগের তদন্ত চলুক, কিন্তু একজন গর্ভধারিণী মায়ের এবং তার সন্তানের যেন কোনো ক্ষতি না হয়।’

পুলিশ কর্মকর্তাদের অনুরোধ জানিয়ে জয়া বলেন, ‘রিমান্ড মঞ্জুর না করার জন্য বিজ্ঞ আদালতকে ধন্যবাদ জানাই। পুলিশের কর্মকর্তাদেরও অনুরোধ করব, মা আর অনাগত শিশুর যেন কোনো ক্ষতি না হয়, সে ব্যাপারে যেন সংবেদনশীল থাকবেন।’


আরও খবর



নামাজের পরেই ইমামকে গুলি করে হত্যা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক ;পাকিস্তানের এক মসজিদের ইমামকে গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করাচির গুলিস্তান-ই-জাওহারের ব্লক৯-এ ঘটেছে এ ঘটনা। স্থানীয় পুলিশের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যমটি এ তথ্য জানিয়েছে।

পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গুলিতে নিহত ব্যক্তির নাম মাওলানা কায়ুম সুফি। তিনি পাকিস্তান ওলেমা এসোসিয়েশনের সদস্য এবং মোহাম্মাদিয়া নুরানি ইসলামিক সেন্টারের ইমাম। 

পুলিশ আরও জানিয়েছে, নামাজের পর ইমাম সুফি বাড়ি ফিরছিলেন। পথিমধ্যে অজ্ঞাত হামলাকারীকে মোটরসাইকেলে করে এসে তার ওপর গুলি চালায়।

এই হামলার দায় এখন পর্যন্ত কোনো সন্ত্রাসীগোষ্ঠী স্বীকার করেনি। এছাড়া দেশটির পুলিশের পক্ষ থেকেও বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি।


আরও খবর