Logo
আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

১৪০ বাংলাদেশি লিবিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১৭৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলের দারনা শহরে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১১৩ জন ও বেনগাজীর গানফুদা ডিটেনশন সেন্টারে আটক ২৭ জনসহ মোট ১৪০ জন বাংলাদেশি অভিবাসী দেশে ফিরেছেন।

বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহযোগিতায় সকাল সাড়ে ৬টায় বুরাক এয়ারের একটি ফ্লাইটে ঢাকার হজরত শাহজালাল (রা.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তারা।

প্রত্যাবাসনকৃত এসব বাংলাদেশিদের বিমানবন্দরে অবতরণের পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) কর্মকর্তারা অভ্যর্থনা জানান। এ সময় আইওএম-এর পক্ষ থেকে প্রত্যেককে পকেট মানি হিসেবে ৫ হাজার ৯১৯ টাকা এবং কিছু খাদ্যসামগ্রী উপহার দেওয়া হয়।

এদিকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক (কল্যাণ) মোস্তফা জামিল খান বিমানবন্দরে ফিরে আসা অভিবাসীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের বিভিন্ন রকম পরামর্শ দেন।

উল্লেখ্য, লিবিয়ায় বিপদগ্রস্তসহ বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশিদের নিরাপদে দেশে প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থা করতে ত্রিপলিতে বাংলাদেশ দূতাবাস, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আইওএম একসঙ্গে কাজ করছে।

২০২৩ সালের জুলাই থেকে এখন পর্যন্ত ত্রিপলি ও বেনগাজীর ডিটেনশন সেন্টারে আটকসহ বিপদগ্রস্ত মোট ৯৭৫ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। শিগগিরই অনিয়মিত সব বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে।


আরও খবর



হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি বৃদ্ধিতে দাম কমেছে,বেড়েছে কিচমিচ ও সাদা ফলের দাম

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১৪১জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল হিলি প্রতিনিধি:ভারত থেকে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে মসলা পণ্যের আমদানি। তিন মাসের ব্যবধানে কেজিপ্রতি জিরার দাম কমলো ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা।আর কিচমিচ ও সাদা ফলের দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ১৬০ থেকে ১০০ টাকায়। এবার ঈদে মসলা পণ্যের দাম কমায় খুশি সাধারণ ক্রেতারা। শুক্রবার (৫এপ্রিল) দুপুরে বাংলাহিলি বাজার ঘুরে দেখা গেছে,মসলার দোকানগুলোতে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের জিরার প্যাকেট সাজিয়ে রেখেছেন।

দোকানগুলোতে মসলা কিনতে ক্রেতাদের উপচেপড়া ভীড়। আমদানিকৃত কাকা জিরা ৬০০ টাকা,বাবা জিরা ৬২০ টাকা,মধু জিরা ৬২০ টাকা, অমরিত জিরা ৬০০ টাকা, সোনা জিরা ৬৩০ টাকা ও ডিবিগোল্ড জিরা ৬৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত এক মাসেও দাম বাড়েনি যেসব পণ্যের বড় জাতের কালো এলাচ ২ হাজার ৬ শত টাকা কেজি দরে, ছোট জাতের কালো এলাচ ২ হাজার ৪ শত টাকা কেজি দরে, দারুচিনি মোট জাতের ৫২০ টাকা কেজি দরে, চিকন জাতের দারুচিনি ৪২০ টাকা কেজি দরে, লং ১৭০০ শত টাকা কেজি দরে, গোল মরিচ ৯০০ টাকা কেজি দরে, কালোজিরা ২৮০ টাকা কেজি দরে, কাজু বাদাম ১২০০ শত টাকা কেজি দরে, কাট বাদাম ১ হাজার ৬০ টাকা কেজি দরে। এক মাস থেকে যেসব পণ্যের দাম বেড়েছে ভালো মানের সাদা এলাচ ২ হাজার ৫ শত টাকা কেজি দরে, যা আগে ছিল ২ হাজার ৪ শত টাকা, কিচমিচ ৫৮০ থেকে ৬৮০ টাকা কেজি দরে, যা আগে ছিল ২৬০ থেকে ৪০০ শত টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। তিন মাস আগেও খুচরা পর্যায়ে মানভেদে ভারতীয় জিরা প্রতিকেজি ১১ শ’ টাকা থেকে ১২ শ’ ৪০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। সেই জিরা আজ বিক্রি হচ্ছে ৫০০ শত থেকে ৬০০ টাকায়।

বিস্ধসঢ়;মিল্লাহ মসলা ঘরের আব্দুল আউয়াল সবুজ জানান, চলতি মৌসুমে ভারতে জিরার ফলন অনেক ভালো হয়েছে। হিলি বন্দর দিয়ে ব্যপক আমদানি হচ্ছে। এরফলে প্রতিনিয়ত কিছু পণ্যের দাম কমছে আবার কিছু পণ্যের দাম বাড়ছে। গত তিন মাসে পর্যায়ক্রমে জিরার দাম কমেছে কেজিপ্রতি ৫৫০ টাকা। ঈদকে সামনে রেখে দূর-দূরান্ত থেকে প্রতিদিন অনেক ক্রেতা আসেন জিরাসহ বিভিন্ন মসলা কেনার জন্য। আগের থেকে জিরাসহ সবধরেণ মসলাপণ্যর বেচাকেনা অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে।

হিলি স্থলবন্দরের মসলাপণ্য আমদানিকারকরা জানান, দেশে মসলা পণ্যের চাহিদা থাকায় বন্দর দিয়ে আমদানিও বাড়িয়ে দিয়েছে আমদানিকারকরা। জিরাসহ অন্যান্য পণ্য আসছে ভারতের গুজরাট থেকে। এসব মসলাপণ্য বন্দরের স্থানীয় বাংলাহিলি বাজারসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হয়।


আরও খবর



আ.লীগকে ৩ বিদেশি শ‌ক্তি ক্ষমতায় রেখেছে: ‌জি এম কাদের

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৯৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জাতীয় পা‌র্টির (জাপা) চেয়ারম‌্যান ও সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা জি এম কাদের মন্তব্য করেছেন,তিন বিদেশি বড় শ‌ক্তি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে কাজ করেছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বর্ধিত সভায় এ কথা বলেন তিনি।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশে জি এম কাদের বলেন, নির্বাচন বন্ধ করে কোনো দেশের সরকার পরিবর্তন করা সম্ভব না, তাই জাতীয় পার্টি নিয়মতান্ত্রিকভাবে রাজনীতি করছে। নির্বাচনের আগে বর্ধিত সভায় মতামত দিয়েছিলেন, আপনারা নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে নন। ভোটে না গেলে ভবিষ্যতে জাতীয় পার্টিকে টিকিয়ে রাখা যাবে কি না সন্দেহ ছিল, তাই নির্বাচনে গিয়েছি। আপনারা আমার ওপর আস্থা রেখেছেন।

নির্বাচনের আগের প‌রি‌স্থি‌তি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে বিদেশি বন্ধুদের সঙ্গে বৈঠকে করে পরিষ্কার বুঝেছি, তিনটি বিদেশি বড় শক্তি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে এবং নির্বাচন সফল করতে কাজ করে যাচ্ছে। শুধু তারা নয়, আরও বেশ কয়েকটি বিদেশি শক্তি আওয়ামী লীগের হয়ে কাজ করতে প্রস্তুত ছিল।

নির্বাচনে যাওয়া নিয়ে নেতাকর্মীদের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছিল উল্লেখ করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, নির্বাচন বন্ধ করে কোনো দেশে সরকার পরিবর্তন সম্ভব নয়। তাই জাতীয় পার্টি নিয়মতান্ত্রিকভাবে রাজনীতি করছে। নির্বাচনের আগে বর্ধিত সভায় নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে মতামত দেওয়া হয়েছিল। ভোটে না গেলে ভবিষ্যতে জাতীয় পার্টিকে টিকিয়ে রাখা যাবে কী না সন্দেহ ছিল, তাই নির্বাচনে গিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, আপনারা আমার ওপর আস্থা রেখেছেন। ভোটের আগ মুহূর্তে দায়িত্ব দিয়েছিলেন। তখন সুষ্ঠুভাবে পরিবেশ পর্যবেক্ষণ করেছি। মনে হয়েছে, বিভিন্ন বিদেশি শক্তি বিভিন্নভাবে নানা দিকে নিচ্ছিলেন।

নির্বাচন ঠেকাতে বিএনপির আন্দোলন প্রসঙ্গে জি এম কাদের বলেন, বিএনপির আন্দোলন নিয়ে পরিষ্কার ধারণা ছিল, তারা সফল হবে না। আন্দোলন চলাকালে তৃতীয় শক্তি এসে সরকার পরিবর্তন করে, এমন ইতিহাস বাংলাদেশে নেই। ফলে, বিএনপির ১ কিংবা ১০ লাখ বা ১ কোটি লোক নিয়ে রাস্তায় নামলেও আন্দোলন সফল হবে না, তা বুঝতে পেরেছিলাম।

বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, বিএনপি ও জামায়াত আন্দোলনে পরাস্ত হয়ে জাতীয় পার্টিকে দোষ দিচ্ছে। তবে এটা ঠিক নির্বাচন ভালো হয়নি। সরকার জাতীয় পার্টিকে গৃহপালিত দল হিসেবে দেখতে চায়, যা কখনও সম্ভব নয়। জাতীয় পার্টি কখনোই অনুগত বিরোধী দল ছিল না। জাতীয় পার্টি গৃহপালিত বিরোধী দল হতে রাজি না।


আরও খবর



তীব্র তাপদাহ থেকে কৃষকদের সুরক্ষায় উপকরণ বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৪৭জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরা সদর উপজেলার আঠারখাদা ইউনিয়নের নালিয়ারডাঙ্গি গ্রামের  মাঠে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সোমবার বিকেলে দরিদ্র ও অস্বচ্ছল কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে কাস্তে, গামছা ও মাথাল বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেণ মাগুরার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ। 

চলমান তীব্র তাপদাহের মধ্যে কৃষকদের কৃষিকাজের সুবিধার্থে জেলা প্রশাসন, মাগুরা এ ভিন্নধর্মী আয়োজন করে। উক্ত কৃষি উপকরণসমূহের সাহায্যে বিরূপ আবহাওয়ার হাত থেকে কৃষকরা কিছুটা হলেও সুরক্ষা পাবে।  অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাগুরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক  ড. মো: ইয়াছিন আলী, মাগুরা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: মিজানুর রহমান, মাগুরা সদর,উপজেলা কৃষি  কর্মকর্তা, স্থানীয় প্রতিবন্ধী কৃষক আক্কাচ খান প্রমূখ।

সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন,  মাগুরা জেলা প্রশাসন সর্বদা কৃষকদের কল্যাণার্থে কাজ করে যাচ্ছে। মাগুরা জেলার কৃষিকে সমৃদ্ধ করতে সকল ধরনের সহযোগিতা প্রদান করা হচ্ছে ও তা ভবিষ্যতেও চলমান থাকবে। এ বিষয়ে সকলের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন জেলা প্রশাসক।

আরও খবর

মেহেরপুরে খরার কবলে বোরো আবাদ

বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4




বোরো ধানের সোনালী শীষে দুলছে কৃষকের স্বপ্ন

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১১০জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগাঁ): উত্তর জনপদের শষ্য ভান্ডার খ্যাত নওগাঁর আত্রাই উপজেলায় চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে উপজেলার প্রতিটি মাঠে এখন বোরো ধানের সবুজ আভা কেটে হলুদ বরণ ধারণ করতে শুরু করেছে। পাকতে শুরু করেছে বোরো ধান। বোরো ধানের সোনালী শীষে দুলছে কৃষকের স্বপ্ন। পাকা ধান ঘরে তুলতে জায়গা প্রস্তুতিতে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা।

কৃষকরা বলছেন ধানের চারা রোপণ থেকে শুরু কওে প্রায় শেষ সময় পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূল রয়েছে। এ কারণে ধানক্ষেতে রোগ-বালাই ছিল কম। ধান কাটা-মাড়াই পর্যন্ত এমন আবহাওয়া থাকলে বাম্পার ফলনের আশা করছেন তারা।

কৃষি অফিসের তথ্যমতে এবার উপজেলার ৮ ইউনিয়নে প্রায় ১৮ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। ধান নির্ভরশীল এলাকা হিসেবে আত্রাইয়ের প্রধান আবাদই বোরো ধান। বিশেষ করে উপজেলার মানিয়ারী, বিশা, ভোঁপাড়া, শাহাগোলা ও পাঁচুপুর ইউনিয়ন বোরো ধানের জন্য খ্যাত। এছাড়াও অন্যান্য ইউনিয়েনে বোরো ধানের চাষ হয়ে থাকে। এবারে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। ধান বোপনের শুরু থেকেই অনুকূল আবহাওয়া ও সঠিক পরিচর্যায় এবারের বোরো ধান মাঠে মাঠে দর্শনীয় হয়ে উঠেছে। বেশ কিছু এলাকায় আগাম জাতের ধান পাকতেও শুরু করেছে। অধিকাংশ এলাকার মাঠ জুড়ে সোনালী রঙে রঙিন হয়ে উঠেছে বোরো ধানের শীষ। আর এ সোনালী শীষে দোল খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন।

উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের আজম প্রামানিক, শাহাগোলা গ্রামের আজাদ সরদার,বজ্রপুর গ্রামের নজরুল ইসলাম বলেন, মুলত আমাদের এলাকার প্রধান আবাদই হলো বোরো ধান। বোরো ধানের মধ্যে আমরা জিরাসাইল ধানের আবাদ সর্বাধিক পরিমাণ জমিতে করে থাকি। কিছু কিছু জমিতে নতুন অন্য জাতের ধানের চাষও করা হয়েছে।শুরু থেকেই আবহাওয়া ভাল থাকায় ধানের শীষগুলো দর্শনীয় হয়ে উঠেছে। প্রাকৃতিক কোন দুর্যোগ না হলে এবারে বাম্পার ফলন হবে বলে আমরা আশাবাদি।

কৃষকরা আরও বলেন, উপজেলার বিভিন্ন মাঠে আগাম রোপণকৃত ধান ৮-১০ দিনের মধ্যে কাটামাড়াই শুরু হবে। কাটামাড়াই পুরোদমে শুরু হতে আরও এক সপ্তাহ লাগতে পারে। এ সময় অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ দাবি করে তারা বলেন, ঝড়ো আবহাওয়া ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা মাথায় নিয়ে কৃষকরা মাঠে রয়েছেন। স্বপ্নের ধান কেটে ঘরে তুলতে পারলে এ ফসলে বাম্পার ফলনের আশা করছেন তারা।

এ ব্যাপারে শাহাগোলা ইউনিয়নের তারাটিয়া ব্লকের উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা মো. জাহিদ হাসান জানান, বিশেষ করে অধিক ফলেন জন্য পরিমিত সার ব্যবহার, পানি সাশ্রয় এবং সার্বিক পরিচর্যায় কৃষকদের সচেষ্ট হতে আমরা সব সময়ই পরামর্শ দিয়ে আসছি। এবার আত্রাই উপজেলার কোথাও মাঝড়া পোকার আক্রমণ নেই। এবং উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ প্রসেনজিৎ তালুকদার বলেন, চলতি  মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। অল্প খরচে অধিক ফলনের জন্য আমরা কৃষকদের আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করেছি। বিশেষ করে বোরো ধান বোপনের শুরু থেকেই আমাদের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা মাঠ পর্যায় কৃষকদের সার্বক্ষণিক পরামর্শ প্রদান করেছেন।

তিনি আরও বলেন, এ সময় রাত ও দিনের তাপমাত্রা উঠানামা করছে। এটি অত্যন্ত ক্রিটিক্যাল। কোনো কোনো সময় দিনের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস  অতিক্রম করছে। এটি অব্যাহত থাকলে ধানের শীষ হিটশকে আক্রান্ত হতে পারে। এজন্য কৃষকদের সবরকম পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে। 


আরও খবর

মেহেরপুরে খরার কবলে বোরো আবাদ

বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4




১৫ বছর পর নতুন গানে জেনস সুমন

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১৩২জন দেখেছেন

Image
নিজস্ব প্রতিবেদক:একটা চাদর হবে’- ইথুন বাবুর কথা, সুর ও সঙ্গীতে এই গান গেয়ে সঙ্গীতাঙ্গনে রাতারাতি পরিচিতি পেয়ে যান জেনস সুমন। এর আগে-পরে বেশকিছু মিশ্র অ্যালবামে গেয়েছিলেন তিনি। মাঝে এক যুগের বিরতি। এরপর আবার ব্যস্ত হয়ে যান।

আবারো নতুন গান নিয়ে হাজির হলেন এই গায়ক। শিরোনাম ‘আসমান জমিন’। গানটির কথা, সুর ও সঙ্গীতায়োজন করেছেন এস আই এনজেল। ঈশা খান দূরের তত্ত্বাবধানে ভিডিও পরিচালনা করেছেন এআর খান।

দেশের শীর্ষ অডিও-ভিডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জি-সিরিজের মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় গান-ভিডিও মুক্তি পেয়েছে।নতুন গান প্রসঙ্গে সুমন বলেন, আসমান জামিন একটি রোমান্টিক ঘরানার গান। সর্বশেষ ২০০৮ সালে গান করেছি। এরপর গান করা হয়নি। দীর্ঘদিন পর নতুন গান নিয়ে ফিরছি। আশা করছি, আমার নতুন গানটি সবার পছন্দ হবে।

জেনস সুম‌নের প্রথম একক অ্যালবাম ‘আশীর্বাদ’ প্রকাশ হয় ১৯৯৭ সা‌লে। তারপর একে একে আসে ‘আকাশ কেঁদেছে’, ‘অতিথি’, ‘আশাবাদী’, ‘একটা চাদর হবে’, ‘আয় তোরা আয়’, ‘চেরী’ ইত্যাদি। আর ২০০৮ সা‌লে প্রকাশ হয় তার সবশেষ অ্যালবাম ‘মন চ‌লো রূপের নগ‌রে’।  এরপর থেকে গানে অনিয়মিত তিনি।

আরও খবর