Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

১০১ ইয়াবাকারবারির দেড় বছর করে কারাদণ্ড

প্রকাশিত:বুধবার ২৩ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৩১৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক; কক্সবাজারে ১০১ ইয়াবাকারবারির বিরুদ্ধে দায়ের করা আলোচিত মাদক মামলায় প্রত্যেকের ১ বছর ৬ মাস করে কারাদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তবে অস্ত্র মামলায় তাদের বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।

আজ বুধবার কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল এই রায় ঘোষণা করেন। এর আগে এদিন সকালে কক্সবাজার জেলা কারাগার থেকে মামলার ১৮ জন আসামিকে প্রিজন ভ্যানে আদালতে আনা হয়। মামলার বাকি ৮৩ আসামি পলাতক আছেন। ২০১৯ সালে টেকনাফে আত্মসমর্পণ করেছিলেন তারা।

জানা গেছে, ২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের উপস্থিতিতে আত্মসমর্পণ করে ১০২ ইয়াবাকারবারি। সাড়ে ৩ লাখ ইয়াবা, ৩০টি দেশে তৈরি বন্দুক ও ৭০ রাউন্ড গুলি জমা দেন তারা। ওইদিনই তাদের বিরুদ্ধে টেকনাফ মডেল থানায় অস্ত্র ও মাদক আইনে মামলা দায়ের করা হয়।

টেকনাফ থানার তৎকালীন পরিদর্শক (অপারেশন) শরীফ ইবনে আলমের দায়ের করা মামলা তদন্তের দায়িত্ব পান পরিদর্শক এবিএমএস দোহা। সেদিনই সব আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কক্সবাজার জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। বিচারিক কার্যক্রম চলাকালে ২০১৯ সালের ৭ আগস্ট মোহাম্মদ রাসেল নামে এক আসামি অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মারা যান।

২০২০ সালের ২০ জানুয়ারি জেলার জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম তামান্না ফারাহের আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। পরবর্তী সময়ে মামলাটি বিচারের জন্য জেলা ও দায়রা জজ আদালতে প্রেরণ করা হয়।

একই বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাইল সব আসামির উপস্থিতিতে শুনানি শেষে মামলার চার্জগঠন করেন। বিচার শেষে ১৫ নভেম্বর মামলার রায় ঘোষণার জন্য ২৩ নভেম্বর দিন ধার্য্য করেন।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, এ আলোচিত মামলার রায় ঘোষণা কেন্দ্র করে বুধবার সকাল থেকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতসহ পুরো এলাকায় বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। সে কারণে আজ বুধবার উৎসুক জনতা বা প্রয়োজন ছাড়া কাউকে আদালত পাড়ায় না যাওয়ার অনুরোধ জানান তিনি।

কারাগারে থাকা ১৮ আসামি

নুরুল হুদা, শাহ আলম, আব্দুর রহমান, ফরিদ আলম, মাহবুব আলম, রশিদ আহমেদ, মোহাম্মদ তৈয়ব, জাফর আলম, মোহাম্মদ হাশেম ওরফে আংকু, আবু তৈয়ব, আলী নেওয়াজ, মোহাম্মদ আইয়ুব, কামাল হোসেন, নুরুল বশর ওরফে কালাভাই, আব্দুল করিম ওরফে করিম মাঝি, দিল মোহাম্মদ, মো. সাকের মিয়া ওরফে সাকের মাঝি, মোহাম্মদ হোছাইন।

পলাতক ৮৩ আসামি

সাবেক এমপি বদির ভাই আব্দুর শুক্কুর, বদির ভাই আমিনুর রহমান ওরফে আব্দুল আমিন, দিদার মিয়া, বদির ভাগনে মো. সাহেদ রহমান নিপু, আব্দুল আমিন, নুরুল আমিন, বদির ভাই শফিকুল ইসলাম ওরফে শফিক, বদির ভাই ফয়সাল রহমান, এনামুল হক ওরফে এনাম মেম্বার, একরাম হোসেন, ছৈয়দ হোসেন, বদির বেয়াই সাহেদ কামাল ওরফে সাহেদ, মৌলভী বশির আহমদ, আব্দুর রহমান, মোজাম্মেল হক, জোবাইর হোসেন, নুরুল বশর ওরফে কাউন্সিলর নুরশাদ, বদির ফুপাতো ভাই কামরুল হাসান রাসেল, বর্তমানে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান ওরফে জিহাদ, মোহাম্মদ শাহ, নুরুল কবির, মারুফ বিন খলিল ওরফে বাবু, মোহাম্মদ ইউনুচ, ছৈয়দ হোসেন ওরফে ছৈয়দু, মোহাম্মদ জামাল ওরফে জামাল মেম্বার, মো. হাসান আব্দুল্লাহ, রেজাউল করিম ওরফে রেজাউল মেম্বার, মো. আবু তাহের, রমজান আলী, মোহাম্মদ আফছার, হাবিবুর রহমান ওরফে নুর হাবিব, শামসুল আলম ওরফে শামশু মেম্বার, মোহাম্মদ ইসমাঈল, আব্দুল গনি, মোহাম্মদ আলী, জামাল হোসেন, আব্দুল হামিদ, নজরুল ইসলাম, মোয়াজ্জেম হোসেন ওরফে দানু, মোহাম্মদ সিরাজ, মোহাম্মদ আলম, মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, হোসেন আলী, নুরুল কবির মিঝি, শাহ আজম, জাফর আহমেদ ওরফে জাফর, রুস্তম আলী, নুরুল আলম, শফি উল্লাহ, মো. জহুর আলম, মোহাম্মদ হুসাইন, মোহাম্মদ সিদ্দিক, রবিউল আলম, মঞ্জুর আলী, হামিদ হোসেন, মোহাম্মদ আলম, নুরুল আমিন, বোরহান উদ্দিন, ইমান হোসেন, মোহাম্মদ হারুন, শওকত আলম, হোছাইন আহম্মদ, মোহাম্মদ আইয়ুব, মো. আবু ছৈয়দ, মো. রহিম উল্লাহ, মোহাম্মদ রফিক, মোহাম্মদ সেলিম, নুর মোহাম্মদ, বদির খালাতো ভাই মং অং থেইন ওরফে মমচি, মোহাম্মদ হেলাল, বদিউর রহমান ওরফে বদুরান, ছৈয়দ আলী, মোহাম্মদ হাছন, নুরুল আলম, আব্দুল কুদ্দুস, আলী আহম্মেদ, আলমগীর ফয়সাল ওরফে লিটন, জাহাঙ্গীর আলম, নুরুল আলম, সামছুল আলম শামীম, মোহাম্মদ ইউনুচ, নুরুল আফসার ওরফে আফসার উদ্দিন, মোহাম্মদ শাহজাহান আনছারী।


আরও খবর



আন্তর্জাতিক বার অ্যাসোসিয়েশনের পদে বাংলাদেশের আইনজীবী সাকিব মাহবুব

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৭৫জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার , স্টাফ রিপোর্টার:বিশ্বের সর্ববৃহৎ আইনজীবী সমিতি আন্তর্জাতিক বার অ্যাসোসিয়েশনে (আইবিএ) কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বাংলাদেশি আইনজীবী মাহবুব অ্যান্ড কোম্পানির পার্টনার ব্যারিস্টার সাকিব মাহবুব। তিনি এশিয়া প্যাসিফিক রিজিওনাল ফোরামের প্রফেশনাল ওয়েলবিয়িং কমিশন লিয়াজো অফিসার হিসেবে ২০২৪-২০২৫ মেয়াদে কাজ করবেন। ১ মার্চ আন্তর্জাতিক বার অ্যাসোসিয়েশন এশিয়া প্যাসিফিক রিজিওনাল ফোরামের ২০২৪-২৫ মেয়াদের কমিটি অনুমোদন করে এবং ৪ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে কমিটি ঘোষণা করে। বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশের বিশিষ্ট আইনবিদ ড. কামাল হোসেন ইতিপূর্বে আইবিএ-এর গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। পথ অনুসরণ করে আন্তর্জাতিক বার অ্যাসোসিয়েশনের কার্যকরী পদে সাকিব মাহবুবের নিয়োগ একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের বিশিষ্ট আইনজীবীদের নেতৃত্বে নতুন কার্যনির্বাহী কমিটিকে যৌথভাবে সভাপতিত্ব করছেন চীনের সাংহাইয়ের ‘জুনহে’ আইনি প্রতিষ্ঠানের পার্টনার ডেভিড লিউ এবং মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের ‘স্ক্রিন’ আইনি প্রতিষ্ঠানের পার্টনার প্রীথা শ্রীধরন পিল্লাই। আন্তর্জাতিক বড় একটি প্ল্যাটফর্মে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করা প্রসঙ্গে সাকিব মাহবুব বলেন, আমি ড. কামাল হোসেনের পথ অনুসরণ করতে পেরে এবং বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পেয়ে গর্বিত। আইবিএ-এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য এবং বিশেষ করে আইন পেশায় পেশাদার উন্নতির ক্ষেত্রে অবদান রাখার জন্য সাধ্যমত চেষ্টা করবো। মাহবুব অ্যান্ড কোম্পানি এই অর্জনের জন্য সাকিব মাহবুবকে আন্তরিক অভিনন্দন জানায় এবং আইবিএতে তার ভূমিকার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক আইন সম্প্রদায়ের প্রতি অবদানে রাখবেন বলে আশা করে। প্রসঙ্গত, আন্তর্জাতিক বার অ্যাসোসিয়েশন ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্বব্যাপী আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও সুরক্ষার উদ্দেশ্য নিয়ে আইবিএ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় আইন সংস্থা হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে এবং ১৭০টিরও বেশি দেশের ১৯০টি বার অ্যাসোসিয়েশন এবং আইন সমিতি থেকে ৮০ হাজারের বেশি স্বতন্ত্র আন্তর্জাতিক আইনজীবীকে সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছে। আইবিএ বিশ্বব্যাপী আইনি সম্প্রদায়কে সহায়তা এবং আন্তর্জাতিক আইন সংস্কারে বিশ্বজুড়ে আইনি পেশার ভবিষ্যত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এশিয়া প্যাসিফিক রিজিওনাল ফোরাম আইবিএ-এর এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের এক্সিকিউটিভ কমিটি হিসেবে কাজ করে।

আরও খবর



আহ্বান তরুণ সংঘ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এতিম ও মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের উপহার সামগ্রী বিতরণ

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ২৯৬জন দেখেছেন

Image

শরীফ আহমেদঃ

রাজধানীর ডেমরা ডগাইর বাজার এলাকায় ভূইয়া কমিউনিটি সেন্টারে আহ্বান তরুণ সংঘ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে পবিত্র মাহে রমজান উদযাপন উপলক্ষে এতিম ও মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের উপহার সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচী পালিত হয়েছে। রবিবার ২৪ মার্চ এই কর্মসূচি পালিত হয়। আহ্বান তরুণ সংঘ ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান এস.আর মেহেদী হাসানের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডেমরা থানার অফিসার ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম। প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী আলহাজ্ব রাইফ উদ্দিন জাহান খান রিপু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সমাজসেবক শফিকুল ইসলাম সুমন, আহ্বান তরুণ সংঘ ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ নিজাম উদ্দিন, সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম হাওলাদার (রুবেল), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আফতাব হোসাইন সফল। অনুষ্ঠানের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন আহ্বান তরুণ সংঘ ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ইফতেখার আহমেদ ইফতি। 

অনুষ্ঠানে ডেমরার বিভিন্ন এলাকার ২০ জন এতিম ও মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয় এবং তাদের নিয়ে ইফতার করা হয়।

আহবান তরুণ সংঘ ফাউন্ডেশন দীর্ঘদিন যাবত ৬৬ নং ওয়ার্ড ডগাইড় পশ্চিম পাড়া ইসলাম বাগ মাদ্রাসা রোড কার্যালয় থেকে সমাজ কল্যাণমূলক কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছে।


আরও খবর



বৃহত্তর উত্তরাস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কল্যাণ সমিতির ইফতার ও দোয়া মাহফিল ব্যাপক পরিসরে অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

মোহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ  নবীনগর(ব্রাহ্মণবাড়িয়া)প্রতিনিধিঃ-

হৃদয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া,মননে ব্রাহ্মণবাড়িয়া।যেথায় মোরা রইবো,একে অপরের প্রতি ভালোবাসায় শ্রদ্ধা সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ থাকবো এমন প্রত্যয়ে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ব্যাপক পরিসরে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বৃহত্তর উত্তরাস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কল্যাণ সমিতি ঢাকার ইফতার ও দোয়া মাহফিল।আজ শনিবার বিকালে রাজধানীর উত্তরার ১৩ নাম্বার সেক্টরে জমজম টাওয়ার এর ১২ ও ১৩ তলায় আলোচনা সভা মিলাদ মাহফিল ও দোয়ার মাধ্যমে সাজানো অনুষ্টানটি শেষে সকলের মধ্যে ইফতারি বিতরণ করা হয়।


সংগঠনের নব নির্বাচিত সভাপতি আনোয়ার হোসেন এর সভাপতিত্বে সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব আনিসুর রহমান ভুঁইয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক মোঃ বিল্লাল হোসেন।উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন বৃহত্তর উত্তরাস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কল্যাণ সমিতির উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সাবেক এমপি বিএম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম,সাবেক এমপি অবসরপ্রাপ্ত ডিআইজি খালেক, সাবেক এমপি এডঃ শাহ আলম,এডঃ কামরুজ্জামান আনছারী,সাবেক সভাপতি মামুনুর রশিদ।


ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা যুবলীগের সভাপতি এডভোকেট সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস,সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া প্রমুখ।এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন,বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ আলহাজ্ব সেলিম মাষ্টার,ডুয়েট এর প্রো ভিসি অধ্যাপক ডঃ আব্দুর রশিদ,ইউনিসেফ এর কান্ট্রি ডিরেক্টর শফিকুল ইসলাম,সাবেক অতিরিক্ত সচিব সাফিজ উদ্দিন আহমেদ,এটিএম জাকির হোসেন,সাবেক যুগ্ম সচিব জাফর সিদ্দিকী,খুরশিদ আলম,উপ সচিব শফিকুল ইসলাম, নবীনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ মনিরুজ্জামান, রাজনীতিবিদ আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া।


কমিটির সকল নেতৃবৃন্দ সহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার অসংখ্য অগণিত গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।এসময় উপস্থিত অতিথিরা বৃহত্তর উত্তরাস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কল্যাণ সমিতির সকল কর্মকান্ডের ভূয়সী প্রশংসা করেন।উক্ত কল্যাণ সমিতির নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক মোঃ বিল্লাল হোসেন বলেন, সকলের আন্তরিক দায়িত্ব ও সহযোগিতা থাকলে এ কল্যাণ সমিতিটি দিনে  দিনে  আমরা নানা কর্মসূচি পালন করতে পারবো। এই সমিতিটি আমাদদের প্রাণের স্পন্দন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাসীর গর্ব।


কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব আনিসুর রহমান ভুঁইয়ার বলেন আমরা সবাইকে নিয়ে আগামী দিনে বৃহত্তর উত্তরাস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কল্যাণ সমিতির উন্নয়নে কাজ করে যাবো। তিনি বৃহত্তর উত্তরাস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কল্যাণ সমিতির  আগামীর পথচলা আরো বেগবান ও শক্তিশালী করার দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।ইফতারের পূর্বে দেশ, জাতি ও ঢাকাস্থ নবীনগর উপজেলা কল্যাণ সমিতির সাফল্য কামনায় মিলাদ শেষে মোনাজাত পরিচালনা করেন সংগঠনের সাবেক ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হযরত মাওলানা মাহাবুব আল হাদী। এই ইফতার মাহফিলে অংশ গ্রহণ করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিভিন্ন উপজেলার প্রায় দেড় হাজার মানুষ সবার মাঝে ইফতার বিতরণ করা হয়।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




পোরশায় ট্রাক চাপায় শিশু শিক্ষার্থীর মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৮২জন দেখেছেন

Image
ডিএম রাশেদ,পোরশা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:নওগাঁর পোরশা উপজেলার সারাইগাছি-শিশা রোডের চকগোপাল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ট্রাকের চাপায় মোসা: কুলছুম(৬) নামের এক শিশু শিক্ষার্থী মারা গেছে।

ওই শিক্ষার্থী সাপাহার উপজেলার চকগোপাল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী ও একই উপজেলার চকগোপাল গ্রামের কামাল হোসেনের মেয়ে।

স্থানীয়রা জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার বিদ্যালয় ছুটি হলে শিক্ষার্থীরা স্কুল থেকে বের হয়ে রাস্তা পার হচ্ছিল। এসময় সারাইগাছির দিক থেকে আসা মহাদেবপুর গামী একটি ট্রাক (যার নং ঢাকা মেট্রো ট- ১৮-৪৫৯৯) কুলছুমকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই সে মারা যায়। এসময় স্থানীয়রা ট্রাকটি আটক করে। 

এ বিষয়ে সাপাহার থানার অফিসার ইনচার্জ পলাশ চন্দ্র দেব জানান,  আমি সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি।

আরও খবর



স্বাধীনতা ঘোষণার পাঠক কখনো ঘোষক হতে পারে না: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৫৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:স্বাধীনতা ঘোষণার পাঠক কখনো ঘোষক হতে পারে না, বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের । আবুল কাশেম, এম এ হান্নান, অনেকেই ঘোষণা পাঠ করেছেন। সেখানে জেনারেল জিয়াও বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছেন।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধের শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আজ আমাদের দেশের স্বাধীনতার ঘোষক নিয়ে বিতর্ক হয়। এত বছর পরও সেই বিতর্ক চলছে। আমাদের বক্তব্য, ঘোষণার পাঠক ঘোষক হতে পারে না।

তিনি বলেন, আবুল কাশেম, এম এ হান্নান, অনেকেই ঘোষণা পাঠ করেছেন। সেখানে জেনারেল জিয়াও বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণার পাঠ করেছেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, কে ঘোষক? এ বিতর্কের অবসান তখনই হবে যখন আমরা সত্যের অনুসন্ধান করতে যাব। সেটা হচ্ছে ১৯৭০ সালের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা ঘোষণার ম্যান্ডেট এই অঞ্চলের জনগণের পক্ষ থেকে একমাত্র বঙ্গবন্ধুই পেয়েছিল। আর কারো কোনো বৈধ অধিকার নেই স্বাধীনতার ঘোষক হাওয়ার।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আজকে এতো বছর পর আমাদের ভাবতে হচ্ছে এ দেশেরই মানুষ, এ দেশেরই অগণতান্ত্রিক সাম্প্রদায়িক শক্তিকে নিয়ে। যারা আমাদের বিজয়, আমাদের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অন্তরায় সৃষ্টি করে যাচ্ছে। আজ আমাদের শপথ–বিএনপির নেতৃত্বে যে সাম্প্রদায়িক অশুভ শক্তি বিজয়কে সংহতকরণে বাধা বা অন্তরায় হয়ে আছে, এই অপশক্তিকে আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরাজিত করব, প্রতিহত করব।

ভারতবিরোধিতা প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিরোধিতা আগেও হয়েছে, এখনও হচ্ছে। এটা নতুন কিছু না। এই বিরোধিতা পাকিস্তান আমল থেকেই হয়ে আসছে। যখন কোনো ইস্যু থাকে না, তখনই ভারত বিরোধিতা ইস্যু সামনে আসে।


আরও খবর