Logo
আজঃ বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

১ থেকে ৭ ডিসেম্বর বুস্টার ডোজ ক্যাম্পেইন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২২ নভেম্বর 20২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৩২২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক ;ক‌রোনার সংক্রমণ রোধে ডিসেম্বরের ১ থেকে ৭ তা‌রিখ পর্যন্ত সপ্তাহব্যাপী ক্যাম্পেইন পরিচালনা করবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এ সময় ৯০ লাখ জনগোষ্ঠীকে বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বুস্টার ডোজ টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য ও প‌রিবার কল্যাণমন্ত্রী এসব কথা বলেন। রাজধানীর হোটেল মেরিডিয়ানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, সামনে আমা‌দের মহান বিজয় দিবস। এই উপলক্ষে টিকার ক্যাম্পেইনের উদ্যোগ নিয়েছি। এটি ১ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে, চলবে ৭ তারিখ পর্যন্ত।

মন্ত্রী আরও বলেন, বিশেষ এই ক্যাম্পেইনে ৯০ লাখ লোককে টিকা দেওয়া হবে। আমরা এর আগে যতগুলো ক্যাম্পেইন করেছি, সবগুলোই সফল হয়েছে। আশা করছি এটিও সফল হবে। এ পর্যন্ত ১৩ কোটি ৯ লাখ মানুষকে প্রথম ডোজ টিকা আমরা দিয়েছি, যা লক্ষ্যমাত্রার ৯৮ শতাংশ। এ ছাড়াও দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ১২ কোটি ৪২ লাখ মানুষ‌কে, যা লক্ষ্যমাত্রার ৯৫ শতাংশ। বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে ৫ কোটি ৮৬ লাখ ডোজ, যা লক্ষ্যমাত্রার ৫২ শতাংশ। 

মন্ত্রী বলেন, গত বছরের ২৭ জানুয়ারি থেকে আমা‌দের দে‌শে ক‌রোনার ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম শুরু হয়। দে‌শে ১২ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী মোট জনসংখ্যা ১৩ কোটি ৩১ লাখ। প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজে আমরা অনেকদূর এগিয়ে গেলেও বুস্টার ডোজের জন্য অপেক্ষমান জনগোষ্ঠী এখনও ৪ কোটি ৫৮ লাখ।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, আজ পর্যন্ত আমরা ৯টি বি‌শেষ ক্যাম্পেইন আয়োজন করেছি। এস‌বের মাধ্যমে টিকা দিয়েছি ১৩ কোটি ৪৯ লাখ ডোজ। বিজয়ের মাস উপলক্ষে আমরা ৯০ লাখ জনগোষ্ঠীকে বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বুস্টার ডোজ টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছি।

অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, বিশেষ এই ক্যাম্পেইনে মোট কেন্দ্র থাকবে ২৮ হাজার ৫৬৯টি। মোট ভ্যাকসিনেটর থাকবেন ৫৭ হাজার ১৩৮ জন। ভলান্টিয়ার থাকবেন এক লাখ ৪২ হাজার ৮৪৫ জন। টিকার বর্তমান মজুত র‌য়ে‌ছে প্রায় এক কোটি ডোজ।


আরও খবর



জয়যাত্রা টেলিভিশনের ৫ম বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান পালিত হয়েছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ নভেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ১৭৭জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি মধুপুর টাঙ্গাইল:দর্শক-শুভানুধ্যায়ীর দোয়া ও ভালোবাসায় পালিত হয়ে গেলো দর্শক নন্দিত  জনপ্রিয় টেলিভিশন জয়যাত্রা টেলিভিশনের ৫ম বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান। ❝বিশ্বের চোখে অবিরাম যাত্রা❞ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে বুধবার (১ নভেম্বর) দিনব্যাপি জয়যাত্রা টেলিভিশনের ৫ম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে প্রতি বারের ন্যায় এবারও আয়োজন করা হয় মিলন মেলার।মিলনমেলাকে কেন্দ্র করে দর্শক-শুভানুধ্যায়ী,শিল্পী,তারকা,সাংবাদিক,কলা-কুশিলি,সুধিজনের উপস্থিতিতে কানায় কানায় পূর্ণ হয় সমগ্র জয়যাত্রা টেলিভিশন কার্যালয় ভবন।

নাচ,গান,কৌতুক পরিবেশন ও কেক কাটা সহ নানা আয়োজনে আনন্দে মাতিয়ে তোলা হয় আগতদের। নিজেদের মতো করে আড্ডাও দেয় সবাই। এতসব আয়োজনের মধ্য দিয়েও সবার মাঝে একটি শূন্যতা দৃশ্যমান ছিল। তার একটিই কারণ, যার অক্লান্ত পরিশ্রম ও দিক নির্দেশনায় খুব অল্প সময়ের মধ্যে জয়যাত্রা টেলিভিশন দর্শক নন্দিত হয়ে উঠেছে, সবার প্রিয় মানুষ জয়যাত্রা টেলিভিশনের মাননীয় চেয়ারম্যান হেলেনা জাহাঙ্গীর। তিনি অসুস্থতার কারণে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেনি। তার অনুপুস্থিতিতেও জয়যাত্রা টিভি চ্যানেলের বর্ষপূর্তির কর্মসূচি গুলোতে শতস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে স্বার্থক করায় অংশগ্রহণকারী সকলকে তিনি  শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



লিজা গোপন বিয়ে নিয়ে মুখ খুললেন

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৮৯জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:সংগীতশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা বিয়েটা গোপনেই সেরে ফেললেন! স্বামী প্রবাসী ব্যবসায়ী সবুজ খন্দকার।বিয়ে নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলেননি লিজা। তবে সবুজের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা স্বাভাবিকভাবে বুঝিয়ে দিচ্ছে, তারা গাঁটছড়া বেঁধেছেন।

সবসময় লিজার পাশে ছায়ার মতো থাকেন সবুজ। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তারা একসঙ্গেই যান। এমনকি লিজার হোয়াটসঅ্যাপ প্রোফাইলের ছবিটিও তার সঙ্গে।

জানা গেছে, সবুজের সঙ্গে লিজার পরিচয় যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে একটি শো করতে গিয়ে আলাপ হয়েছিল তাদের। এর পর প্রেমের সম্পর্কে জড়ান তারা। যুক্তরাষ্ট্রে লিজা-সবুজকে একসঙ্গে ঘুরতেও দেখা গেছে।

এদিকে বিয়ের খবরটি প্রকাশ্যে আসার পর লিজার দাবি, তিনি প্রকাশ্যেই বিয়ে করেছেন। গায়িকা বলেন, ‘গত বছর আমাদের বিয়ে হয়েছে। ইচ্ছে ছিল সকলকে দাওয়াত দিয়ে মিডিয়ায় জানাব। তার আগেই খবর বের হলো আমি গোপনে বিয়ে করেছি। গোপনে বিয়ে মানে তো পরিবারের অসম্মতিতে বিয়ে করা। আমরা এটা তো করিনি। আমাদের বিয়েটা দুই পরিবারের সম্মতিতে আয়োজন করে হয়েছে। আর আমার হাজবেন্ডকে সবখানেই আমি নিয়ে যাই, তার সঙ্গেও আমি ঘুরছি ফিরছি। মিডিয়ার সবাই জানে।

তিনি আরও বলেন, ‘ইচ্ছা ছিল ডিসেম্বরেই বিয়ে পরবর্তী অনুষ্ঠান করার। কিন্তু এখন এটা সম্ভব হচ্ছে না। নির্বাচন শেষ হওয়ার পর একটা স্বাভাবিক ও সুন্দর সময় দেখে অনুষ্ঠান করব।

এদিকে ২০১২ সালে ইকবাল মাহমুদ লাভলুর সঙ্গে বাগদান হয়েছিল লিজার। তবে তা আর বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়নি। বিষয়টি নিয়ে পরে লিজা জানিয়েছিলেন, ২০১৫ সালে তাদের বাগদান ভেঙে গেছে এবং যার সঙ্গে বাগদান হয়েছিল তিনিও বিয়ে করে ফেলেছেন।

এদিকে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে লিজার সঙ্গে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও পাওয়া যায়নি তাকে। ক্ষুদেবার্তা পাঠালেও সাড়া দেননি তিনি।

২০০৮ সালে ‘ক্লোজআপ ওয়ান তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে সংগীতাঙ্গনে নাম লেখান লিজা। তারপর থেকে মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে সরব বিচরণ তার। বর্তমানে লিজা ব্যস্ত আছেন একটি রিয়েলিটি শোয়ের বিচারক হিসেবে।


আরও খবর



নিজ নির্বাচনী আসনকে বেকারত্ত্ব ও দারিদ্রমুক্ত করার অঙ্গীকার হুইপ স্বপনের

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ১১৪জন দেখেছেন

Image
জয়পুরহাট প্রতিনিধি:বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ  আল মাহমুদ  স্বপন বলেন,আমরা জনগণের প্রথম চাহিদাগুলো পূরণ করে একটা জায়গায় এসেছি। এখন আমাদের টার্গেট বেকারত্ত্ব ও দারিদ্রমুক্ত আক্কেলপুর-কালাই-ক্ষেতলাল (জয়পুরহাট-২) উপজেলা গড়ে তোলা। এই স্বপ্ন নিয়ে আমরা কাজ করছি। আগামী ২০২৪, ২৫, ২৬ ও ২৭ সালের এই চার বছরের মধ্যে আমরা এই তিন উপজেলাকে বেকারত্ত্ব ও দারিদ্রমুক্ত গড়ে তুলবো। এতে যত রকমের কাজ করার দরকার আমরা সমস্ত জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সেই কাজগুলো করবো।তিনি বলেন, আক্কেলপুর পৌরসভার অবকাঠামো উন্নয়নে সরকার ৩২ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। আগামীতে আরও রাস্তাঘাট-হাট বাজারের উন্নয়ন হবে। উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে আবারও নৌকা ভোট দিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী করতে হবে।  হুইপ স্বপন বলেন, যদি কেউ এক-এগারো করার দুঃস্বপ্ন দেখছেন বা অবৈধ পন্থায় ক্ষমতা দখলের চেষ্টা করবেন তারা সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী দেশের প্রচলিত আইনে দণ্ডিত হবেন।  

তিনি আরও  বলেন, যদি কোন বিদেশি নাগরিক অসাংবিধানিক পন্থায় দেশের ক্ষমতা রদবদলের চেষ্টা করে, তার বিরুদ্ধেও দেশের যেকোন নাগরিক সংক্ষুদ্ধ হয়ে মামলা করলে সেই ব্যক্তিও মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হবার মতো শাস্তিযোগ্য অপরাধের আমলে আসবেন। এমন কাজ যদি কোন ব্যক্তি বা কোন গোষ্ঠি করে থাকেন তাহলে বাংলাদেশের আর কেউ মামলা না করলেও আমি একজন নাগরিক হিসেবে তার বিরিদ্ধে মামলা করবো। সুতরাং এমন কাজ কেউ করার আগে সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদ পাঠ করবেন।

মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) বিকেলে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর সরকারি ফজর উদ্দিন পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আক্কেলপুর পৌরসভা আয়োজিত গণ-সংলাপে এক-এগারো নিয়ে দেলোয়ার হোসেন নামে এক ব্যক্তির প্রশ্নের জবাবে হুইপ স্বপন এসব কথা বলেন।আক্কেলপুর পৌর এলাকার উন্নয়ন, নাগরিক সেবার মান বৃদ্ধি ও দারিদ্র দূরীকরণ বিষয়ক এই গণ-সংলাপে নানা প্রশ্ন তুলে ধরেন পৌরসভার বিভিন্ন এলাকার নারী-পুরুষ। তাদের সরাসরি প্রশ্নের জবাব দেন হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন।মুক্তিযোদ্ধা বজলুর রশিদ কবিরাজ বলেন, গণ-সংলাপ অনুষ্ঠানে আক্কেলপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কিছু সমস্যা নিয়ে হুইপ মহোদয়কে প্রশ্ন করেছিলাম। হুইপ মহোদয় বিষয়গুলো দেখবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন।

হাস্তাবসন্তপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পের সভাপতি মজনু মিয়া বলেন, আমাদের আশ্রয়ণ প্রকল্পে ৩০ ঘরের বাসিন্দারা একটি পুকুর চাষ করতেছে। আর আমরা ১৭৫ ঘর পুকুর থেকে বঞ্চিত। পুকুর পাওয়ার ব্যবস্থা করতে হুইপ মহোদয়কে অনুরোধ করেছি। হুইপ মহোদয় প্রয়োজনীয় সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আক্কেলপুর পৌরসভার মেয়র শহীদুল আলম চৌধুরী। 
এ  গণসংলাপ অনুষ্ঠানে পৌর এলাকার বিভিন্ন শ্রেণিপেশার লোকজন উপস্থিত ছিলেন। 

আরও খবর



ফুলবাড়ীতে বাল্য বিবাহ, নারী নির্যাতন, মাদক বন্ধকল্পে সচেতনতা আলোচনা সভা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ২৯জন দেখেছেন

Image

আফজাল হোসেন, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার সুজাপুর সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের হলরুমে বাল্যবিবাহ, নারী শিশু নির্যাতন, মাদক বন্ধকল্পে সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। গত বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টায় সুজাপুর সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের হলরুমে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ, নারী শিশু নির্যাতন, যৌতুক প্রতিরোধ মাদক বন্ধ বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি মুলক এক আলোচনাসভা, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নীরু ছামছুন্নাহার এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ফুলবাড়ী উপজেলার সুযোগ্য চেয়ারম্যান মোঃ আতাউর রহমান মিল্টন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শ্রী মঞ্জুরায় চৌধুরী, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রিতা মন্ডল, সুজাপুর সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্রী সঞ্জয় কুমার, উপজেলা যুব উন্নয়ন এর কম্পিউটার অপারেটর মেজবাহুল রহমান। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন ফুলবাড়ী মহিলা যুব সমাজ সমিতি সুজাপুর এর সভাপতি মোছাঃ ইশরাত জাহান, এ সময় সংগঠনের শতাধিক নারী সদস্য উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



সীতাকুণ্ডে ব্যাংকে নেয়না ছোট টাকার নোট!

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ৮৪জন দেখেছেন

Image
এমরানুল ইসলাম মুকুল, বিশেষ প্রতিনিধি :ছোট টাকার নোট গ্রহণে ব্যাংকের অনীহায় চরম বিড়ম্বনায় পড়েছেন সীতাকুণ্ডের ব্যবসায়ীরা। বেশ কিছুদিন ধরে প্রায় সকল ব্যাংক এই অনীহা দেখাচ্ছে বলে ব্যবসায়ীদের অভিযোগ।ব্যবসায়ীরা জানান, প্রতিদিন কোটি টাকার উপর লেনদেন হয় সীতাকুণ্ড বাজারে। আর নিরাপত্তা ও লেনদেনে সুবিধার জন্য এখানকার ব্যাংকগুলো ব্যবসায়ীদের ভরসা। পাইকারী, খুচরা ভোগ্যপণ্যের অসংখ্য প্রতিষ্ঠানসহ সকল ধরণের পণ্য কেনা-বেচা হয় এই বাজারে। এতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ছোট, বড় সব ধরণের টাকার নোট আসে। কিন্তু ব্যাংকে টাকা জমা দিতে গেলে ৫, ১০, ২০, ৫০ ও ১০০ টাকার নোট নিতে অপারগতা প্রকাশ করছেন ব্যাংক কর্মকর্তারা। 

চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলার সীতাকুণ্ড পৌর সদর বাজারটি ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য ব্যাপক পরিচিত। এছাড়া ওই অঞ্চলে পর্যটনের বিভিন্ন স্পট থাকায় দিনদিন কর্মব্যস্ততা বাড়ছে এখানে। কাঁচা বাজার, মাছ বাজার, পাইকারী ও খুচরা ভোগ্যপণ্যের জন্য প্রতিদিন এই বাজারে বিপুল পরিমাণ আর্থিক লেনদেন হয়। বহুমুখি কারণে এই বাজারে নানান ধরণের টাকার নোট আসে ব্যবসায়ীদের কাছে। আর ব্যবসায়ীরা এখানকার বিভিন্ন ব্যাংকে এসকল টাকা জমা রাখেন।
কিন্তু বেশ কিছুদিন ধরে সীতাকুণ্ডের পূবালী, এবি, ব্র্যাক, ইউসিবি, উত্তরা, ইসলামী সহ প্রায় সকল ব্যাংকের শাখাতেই ছোট নোট নিতে অনীহা দেখাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন সীতাকুণ্ড পৌর সদর ব্যবসায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. বেলাল হোসেন।

বিশিষ্ট এই ব্যবসায়ী এই প্রতিবেদককে বলেন, ক্রেতারা লেনদেনে নানান ধরণের টাকার নোট দেয়। তাদেরকে ছোট নোট দিতে নিষেধ করা যায়না। কিন্তু সেই টাকা জমা দিতে গেলে ছোট নোটগুলো নেয়না ব্যাংকগুলো। তিনি বলেন, গত কয়েক মাস ধরেই এই সমস্যা চলছে। ফলে চরম বিড়ম্বনায় পড়ছেন ব্যবসায়ীরা।

সমস্যার কথা স্বীকার করেন পূবালী ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ জামশেদ হোসেন। তবে এটি 'অবরোধকালীন সাময়িক অসুবিধা' দাবি করে তিনি বলেন, বিএনপির অবরোধে নিরাপত্তাজনিত কারণে টাকা নেয়ার জন্য গাড়ি আসেনা। আর ব্যাংকের ভল্টেও স্থান সঙ্কুলান না হওয়ায় ছোট নোট না দেয়ার জন্য ব্যবসায়ীদেরকে অনুরোধ করা হয়েছে।তবে দ্রুত এই সমস্যা সমাধান করে সকল ধরণের বৈধ টাকার নোট গ্রহণের জন্য ব্যাংকগুলোর প্রতি দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতারা।

আরও খবর